চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
সূর্য অস্ত যাচ্ছে, বাজারে কেনাবেচা কেবল শুরু হয়েছে। যথানিয়মে বাজারের মসজিদে মাগরিবের আজান শেষ। দোকানিরা দোকান সাজিয়ে বাতি জ্বালিয়ে চললেন নামাজে। প্রতিটি দোকানে একই অবস্থা! ক্রেতা থাকলেও সে সময় দোকানে বসে নেই কোনো বিক্রেতা। আজান শোনার পরেই ফাঁকা হয়েছে পুরো সবজির বাজার।
এমন দৃশ্য চোখে পড়ে দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার অমরপুর ইউনিয়নের শান্তির বাজারে। আজ শুক্রবার মাগরিবের নামাজের সময় তোলা এমন একটি ছবি অল্প সময়ের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার কেন্দ্রে পৌঁছায়।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘মাগরিবের নামাজ পড়তে সবজির বাজার হয়ে পাশের মসজিদে নিয়মিত নামাজ পড়তে যাই। এমন দৃশ্য প্রতিদিনের হলেও হঠাৎ বিষয়টা আমার নজরে আসে এবং সেই মুহূর্তের কিছু ছবি ফেসবুকে আপলোড করি। কিন্তু ভাবতে পারি নাই, এত দ্রুত এভাবে ছবিগুলো ভাইরাল হবে।’
সবজি কিনতে আসা স্থানীয় একজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার প্রতিনিধির। এ সময় আসাদুল্লাহ আল-গালিব নামে ওই ক্রেতা বলেন, ‘আমি সবজি কিনতে এই শান্তির বাজারে নিয়মিত আসি। কাঁচাবাজার কিনতে এসে প্রায় সময় মসজিদে মাগরিবের আজান হয়ে যায়। আমি অনেক সময় খেয়াল করেছি, এই সবজির বাজার মাগরিবের নামাজের সময় ফাঁকা থাকে। বিক্রেতারা সবাই একসঙ্গে নামাজে যান। তাই বাজারের ভেতরে আর কোনো ক্রেতা প্রবেশ করে না।’
ওই এলাকার ইউপি সদস্য আশিকুর রহমানের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, বাজারটি অনেক ছোট। সেখানে একটি ছোট দোতলা মসজিদ আছে। এই বাজারের অধিকাংশ মানুষ নামাজ পড়ে। আমার জানামতে, সবজির বাজারের বিক্রেতারা সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন। তাই মাগরিবের নামাজের সময় অল্প হওয়ায় নামাজের সময় ফাঁকা হয়ে যায় বাজারটি।
কাঁচাবাজারের ভেতরে চা ব্যবসায়ী মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘নামাজের সময় আমিও দোকান খোলা রেখেই নামাজে যাই। সে সময় কোনো বিক্রেতাই থাকে না।’
সবজি বিক্রেতা মো. হামিদুল ইসলাম, দুলাল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, মইনুদ্দিন ইসলামসহ আরও অনেকের সঙ্গে কথা হলে তারা আজকের পত্রিকাকে জানান, এই বাজার মসজিদের জায়গায় অবস্থিত। প্রতি বিক্রেতার দোকানের ভাড়া মসজিদ কমিটিকে দেওয়া হয়, যা মসজিদ উন্নয়নে ব্যবহার করা হয়। নামাজ পড়ার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। নিজে থেকেই সবাই একসঙ্গে নামাজে যান। আর মাগরিবের ওয়াক্ত খুব অল্প সময়ে শেষ হয় বলে সবাই একসঙ্গে যান।
এ বিষয়ে বাজার মসজিদের ইমাম মো. আব্দুল লতিফের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, শান্তির বাজার একটি মসজিদভিত্তিক বাজার। তাই এখানে মোটামুটি সব ব্যবসায়ীই নামাজ পড়েন।
সূর্য অস্ত যাচ্ছে, বাজারে কেনাবেচা কেবল শুরু হয়েছে। যথানিয়মে বাজারের মসজিদে মাগরিবের আজান শেষ। দোকানিরা দোকান সাজিয়ে বাতি জ্বালিয়ে চললেন নামাজে। প্রতিটি দোকানে একই অবস্থা! ক্রেতা থাকলেও সে সময় দোকানে বসে নেই কোনো বিক্রেতা। আজান শোনার পরেই ফাঁকা হয়েছে পুরো সবজির বাজার।
এমন দৃশ্য চোখে পড়ে দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার অমরপুর ইউনিয়নের শান্তির বাজারে। আজ শুক্রবার মাগরিবের নামাজের সময় তোলা এমন একটি ছবি অল্প সময়ের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার কেন্দ্রে পৌঁছায়।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘মাগরিবের নামাজ পড়তে সবজির বাজার হয়ে পাশের মসজিদে নিয়মিত নামাজ পড়তে যাই। এমন দৃশ্য প্রতিদিনের হলেও হঠাৎ বিষয়টা আমার নজরে আসে এবং সেই মুহূর্তের কিছু ছবি ফেসবুকে আপলোড করি। কিন্তু ভাবতে পারি নাই, এত দ্রুত এভাবে ছবিগুলো ভাইরাল হবে।’
সবজি কিনতে আসা স্থানীয় একজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার প্রতিনিধির। এ সময় আসাদুল্লাহ আল-গালিব নামে ওই ক্রেতা বলেন, ‘আমি সবজি কিনতে এই শান্তির বাজারে নিয়মিত আসি। কাঁচাবাজার কিনতে এসে প্রায় সময় মসজিদে মাগরিবের আজান হয়ে যায়। আমি অনেক সময় খেয়াল করেছি, এই সবজির বাজার মাগরিবের নামাজের সময় ফাঁকা থাকে। বিক্রেতারা সবাই একসঙ্গে নামাজে যান। তাই বাজারের ভেতরে আর কোনো ক্রেতা প্রবেশ করে না।’
ওই এলাকার ইউপি সদস্য আশিকুর রহমানের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, বাজারটি অনেক ছোট। সেখানে একটি ছোট দোতলা মসজিদ আছে। এই বাজারের অধিকাংশ মানুষ নামাজ পড়ে। আমার জানামতে, সবজির বাজারের বিক্রেতারা সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন। তাই মাগরিবের নামাজের সময় অল্প হওয়ায় নামাজের সময় ফাঁকা হয়ে যায় বাজারটি।
কাঁচাবাজারের ভেতরে চা ব্যবসায়ী মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘নামাজের সময় আমিও দোকান খোলা রেখেই নামাজে যাই। সে সময় কোনো বিক্রেতাই থাকে না।’
সবজি বিক্রেতা মো. হামিদুল ইসলাম, দুলাল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, মইনুদ্দিন ইসলামসহ আরও অনেকের সঙ্গে কথা হলে তারা আজকের পত্রিকাকে জানান, এই বাজার মসজিদের জায়গায় অবস্থিত। প্রতি বিক্রেতার দোকানের ভাড়া মসজিদ কমিটিকে দেওয়া হয়, যা মসজিদ উন্নয়নে ব্যবহার করা হয়। নামাজ পড়ার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। নিজে থেকেই সবাই একসঙ্গে নামাজে যান। আর মাগরিবের ওয়াক্ত খুব অল্প সময়ে শেষ হয় বলে সবাই একসঙ্গে যান।
এ বিষয়ে বাজার মসজিদের ইমাম মো. আব্দুল লতিফের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, শান্তির বাজার একটি মসজিদভিত্তিক বাজার। তাই এখানে মোটামুটি সব ব্যবসায়ীই নামাজ পড়েন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৫ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩২ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে