দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের কাহারোলে সাবেক এমপি মনোরঞ্জন শীল গোপালের দখল করা পুকুর–কৃষিজমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ হয়েছে। আজ সোমবার উপজেলার ডহচী এলাকায় শতাধিক নারী-পুরুষ এই মানববন্ধন করেন।
এতে বক্তব্য দেন–বড় পোকড়া মজাপুকুর ভূমিহীন কৃষক সমবায় সমিতির নেতা ওসমান আলী, হাসান আলী, আব্দুল কাদের, সোহেল রানা, নুর মোহাম্মদ, সালমা বেগম, শুকুর আলী প্রমুখ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দেশ ভাগের কয়েক বছর পরে ঢাকার গাজীপুর থেকে ৩০ জন মানুষ পরিবার পরিজনসহ ডহচী মজাপুকুর এলাকার জঙ্গল পরিষ্কার করে বসবাস শুরু করে। এ সময় থেকে তারা পুকুরটি ভোগদখল করে আসছিল। পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে সমবায় অধিদপ্তর থেকে সমিতির নামে পুকুরটি নিবন্ধন নিয়ে মাছ চাষ ও পাড়ের জমিতে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
বড় পোকড়া মজাপুকুরটি আয়তনে প্রায় ৩৬ বিঘা (পাড়সহ)। ২০০৮ সালে নির্বাচনের পর পুকুর পাড়ের বাসিন্দাদের মামলা ও ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই জায়গা থেকে সরিয়ে দেন এমপি গোপাল ও তার অনুসারী আবুল কালাম ওরফে হাঁস কামাল নামের এক ব্যক্তি। সে সময় তাদের জানানো হয়, পুকুরসহ এই সম্পত্তি নুর বানু নামে এক নারীর কাছ থেকে গোপাল ক্রয় করেছেন।
পুকুর পাড়ের বাসিন্দা ওসমান আলী (৭৪) বলেন, ‘পাকিস্তান আমল থেকে আমরা সমবায় সমিতির মাধ্যমে পুকুরে মাছ চাষ করছি ৩০ জন মৎস্যজীবী। হঠাৎ জানতে পারলাম, এমপি নাকি পুকুরটা কিনেছে। আমাদের বিতাড়িত করে আয় রোজগারের পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমরা এমপির বিচার চাই এবং ক্ষতিপূরণ চাই।’
সালমা বেগম (৫৩) বলেন, ‘আমাদের উচ্ছেদ করে পাশে ৫ শতক করে জমি দিয়েছে বাড়ি করার জন্য। তাও টাকা নিয়েছে ৫০ হাজার করে। যুগ পার হয়ে গেলেও রেজিস্ট্রি করে দেয় নাই।’
দিনাজপুরের কাহারোলে সাবেক এমপি মনোরঞ্জন শীল গোপালের দখল করা পুকুর–কৃষিজমি উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ হয়েছে। আজ সোমবার উপজেলার ডহচী এলাকায় শতাধিক নারী-পুরুষ এই মানববন্ধন করেন।
এতে বক্তব্য দেন–বড় পোকড়া মজাপুকুর ভূমিহীন কৃষক সমবায় সমিতির নেতা ওসমান আলী, হাসান আলী, আব্দুল কাদের, সোহেল রানা, নুর মোহাম্মদ, সালমা বেগম, শুকুর আলী প্রমুখ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দেশ ভাগের কয়েক বছর পরে ঢাকার গাজীপুর থেকে ৩০ জন মানুষ পরিবার পরিজনসহ ডহচী মজাপুকুর এলাকার জঙ্গল পরিষ্কার করে বসবাস শুরু করে। এ সময় থেকে তারা পুকুরটি ভোগদখল করে আসছিল। পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে সমবায় অধিদপ্তর থেকে সমিতির নামে পুকুরটি নিবন্ধন নিয়ে মাছ চাষ ও পাড়ের জমিতে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
বড় পোকড়া মজাপুকুরটি আয়তনে প্রায় ৩৬ বিঘা (পাড়সহ)। ২০০৮ সালে নির্বাচনের পর পুকুর পাড়ের বাসিন্দাদের মামলা ও ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই জায়গা থেকে সরিয়ে দেন এমপি গোপাল ও তার অনুসারী আবুল কালাম ওরফে হাঁস কামাল নামের এক ব্যক্তি। সে সময় তাদের জানানো হয়, পুকুরসহ এই সম্পত্তি নুর বানু নামে এক নারীর কাছ থেকে গোপাল ক্রয় করেছেন।
পুকুর পাড়ের বাসিন্দা ওসমান আলী (৭৪) বলেন, ‘পাকিস্তান আমল থেকে আমরা সমবায় সমিতির মাধ্যমে পুকুরে মাছ চাষ করছি ৩০ জন মৎস্যজীবী। হঠাৎ জানতে পারলাম, এমপি নাকি পুকুরটা কিনেছে। আমাদের বিতাড়িত করে আয় রোজগারের পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমরা এমপির বিচার চাই এবং ক্ষতিপূরণ চাই।’
সালমা বেগম (৫৩) বলেন, ‘আমাদের উচ্ছেদ করে পাশে ৫ শতক করে জমি দিয়েছে বাড়ি করার জন্য। তাও টাকা নিয়েছে ৫০ হাজার করে। যুগ পার হয়ে গেলেও রেজিস্ট্রি করে দেয় নাই।’
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
২ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
২ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
২ ঘণ্টা আগে