ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে মাদকের টাকা না পেয়ে মায়ের মাথায় লোহার রড দিয়ে আঘাত করেছে দুই ছেলে। ঘটনাটি ঘটেছে ঈশ্বরদী শহরের পেয়ারাখালি জামতলা এলাকায়। রডের আঘাতে আহত মা খোদেজা খাতুনকে (৬৫) ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মায়ের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর গতকাল রোববার গভীর রাতে ছোট ছেলে জাহাঙ্গীর পাঠানকে (৩৮) বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আরেক ছেলে হারুন পাঠান (৫০) এখনো পলাতক।
ঈশ্বরদী থানায় দায়ের করা এজাহারে মা উল্লেখ করেছেন, তার দুই ছেলে মাদকাসক্ত। মাদক সেবনের জন্য মাঝেমধ্যে তারা তাঁকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অত্যাচার করে। এমনকি লাঠিসোঁটা দিয়েও মারধর করে। মা হিসেবে তিনি এসব অত্যাচার সহ্য করে আসছিলেন। দিনদিন তাদের অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকে। মাদকের জন্য তারা সংসারের জিনিসপত্র বিক্রি করে দেয়। এমন পরিস্থিতিতে রোববার বিকেলে দুই ছেলে মাদকের জন্য তাঁর কাছে টাকা দাবি করেন। কিন্তু চাহিদা মতো টাকা দিতে অস্বীকার করলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে লোহার জিআই পাইপ দিয়ে তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করলে তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় আহত হন। তাঁর বুক ও পিঠে লাথি মেরে আহত করা হয়। একপর্যায়ে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যার চেষ্টা করলে তাঁর নাতি পিন্টু প্রামাণিক এগিয়ে আসে। তাকেও মেরে আহত করা হয়। হুমকি দেয় পরিবারের অন্য সদস্যদেরও। পরে তিনি ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান বলেন, রাতে অভিযোগ পাওয়ার পর পরই পুলিশ পাঠানো হয়। সেখানে পরিবার ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় অভিযুক্ত জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মামলার আসামি দুজনই মাদকাসক্ত। তাদের মা বাদী হয়ে থানায় এজাহার দিয়েছেন। এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।’
এদিকে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর পাঠান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি তাঁর মাকে পাইপ দিয়ে পিটিয়ে আহত করেননি। অন্য কোন কারণে তিনি আহত হতে পারেন। এমনকি তিনি এ ঘটনায় অভিযুক্ত নন।
পাবনার ঈশ্বরদীতে মাদকের টাকা না পেয়ে মায়ের মাথায় লোহার রড দিয়ে আঘাত করেছে দুই ছেলে। ঘটনাটি ঘটেছে ঈশ্বরদী শহরের পেয়ারাখালি জামতলা এলাকায়। রডের আঘাতে আহত মা খোদেজা খাতুনকে (৬৫) ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মায়ের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর গতকাল রোববার গভীর রাতে ছোট ছেলে জাহাঙ্গীর পাঠানকে (৩৮) বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আরেক ছেলে হারুন পাঠান (৫০) এখনো পলাতক।
ঈশ্বরদী থানায় দায়ের করা এজাহারে মা উল্লেখ করেছেন, তার দুই ছেলে মাদকাসক্ত। মাদক সেবনের জন্য মাঝেমধ্যে তারা তাঁকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অত্যাচার করে। এমনকি লাঠিসোঁটা দিয়েও মারধর করে। মা হিসেবে তিনি এসব অত্যাচার সহ্য করে আসছিলেন। দিনদিন তাদের অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকে। মাদকের জন্য তারা সংসারের জিনিসপত্র বিক্রি করে দেয়। এমন পরিস্থিতিতে রোববার বিকেলে দুই ছেলে মাদকের জন্য তাঁর কাছে টাকা দাবি করেন। কিন্তু চাহিদা মতো টাকা দিতে অস্বীকার করলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে লোহার জিআই পাইপ দিয়ে তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করলে তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় আহত হন। তাঁর বুক ও পিঠে লাথি মেরে আহত করা হয়। একপর্যায়ে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যার চেষ্টা করলে তাঁর নাতি পিন্টু প্রামাণিক এগিয়ে আসে। তাকেও মেরে আহত করা হয়। হুমকি দেয় পরিবারের অন্য সদস্যদেরও। পরে তিনি ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান বলেন, রাতে অভিযোগ পাওয়ার পর পরই পুলিশ পাঠানো হয়। সেখানে পরিবার ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় অভিযুক্ত জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মামলার আসামি দুজনই মাদকাসক্ত। তাদের মা বাদী হয়ে থানায় এজাহার দিয়েছেন। এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।’
এদিকে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর পাঠান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি তাঁর মাকে পাইপ দিয়ে পিটিয়ে আহত করেননি। অন্য কোন কারণে তিনি আহত হতে পারেন। এমনকি তিনি এ ঘটনায় অভিযুক্ত নন।
রাজধানীর দারুস সালামের দ্বীপনগর এলাকায় গত ৩১ মে মাইকিং করে তানভীর ও ফাহিম নামের দুই তরুণকে পিটিয়ে হত্যা করে স্থানীয়রা। স্থানীয়সহ পুলিশের দাবি, নিহতরা মাদক কারবারি। এ কারণে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁদের পিটিয়ে হত্যা করে। পরদিন একই এলাকা থেকে রাসেল নামের এক কিশোরের রাস্তায় পড়ে থাকা লাশ...
৪৪ মিনিট আগেনোয়াখালীতে প্রচণ্ড গরমের সঙ্গে চলছে অসহনীয় লোডশেডিং। এতে করে বিপাকে পড়েছেন জেলার মুরগি খামারিরা। গত কয়েক দিনে বিভিন্ন খামারে কয়েক হাজার মুরগি মারা গেছে। এ ছাড়া ডিম উৎপাদনেও গরমের প্রভাব পড়েছে। ফলে খামারিদের আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি মুরগির মাংস ও ডিমের সরবরাহ কমে গিয়ে দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজ ১৪ জুন, মাগুরছড়া দিবস। ১৯৯৭ সালের এই দিনে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়ায় গ্যাস অনুসন্ধান কূপ খননকালে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ঘটনাটিকে স্মরণে প্রতিবছরের ১৪ জুন মাগুরছড়া দিবস পালন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেকেদারপুর খেয়াঘাট সংলগ্ন এলাকায় পহেলা বৈশাখ থেকে শুরু হয়ে মাসব্যাপী একটি বৈশাখী মেলা চলে। বৈশাখী মেলা শেষ হওয়ার পর থেকে সেখানে যাত্রা ও পুতুলনাচের আড়ালে অশ্লীল নৃত্য ও রাতভর জুয়ার আয়োজন করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে। জনবিক্ষোভের মুখে মেলার অন্যান্য কার্যক্রম বন্ধ করে শুধু যাত্রা চালু রাখা হয়।
১ ঘণ্টা আগে