নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ে সড়ক পরিবহনের দুই গ্রুপের সদস্যদের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত দুজন আহত হন। তারা হলেন- আমিরুল ইসলাম (৩২) ও সাজ্জাদ হোসেন (৪৯)। তারা বাস মালিক সমিতির কর্মচারী। তারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সড়ক পরিবহন গ্রুপের বর্তমান কমিটি বাতিল করে রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপে প্রশাসক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধনে দাঁড়ান শ্রমিক নেতা রাকেশ গ্রুপের কিছু শ্রমিক। মানববন্ধন শেষে তাদের জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার কথা ছিল।
তাদের মানবন্ধন চলাকালে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিনসহ তার অনুসারীরা সেখানে উপস্থিত হন। তারা মানববন্ধনের ব্যানার টানাটানি শুরু করেন। তখন দুইপক্ষের শ্রমিকদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়।
কয়েকজনকে ধাওয়াও দেওয়া হয়। ধস্তাধস্তিতে কয়েকজনের শার্ট ছিঁড়ে যায়। পরে দ্রুত পুলিশের একটি দল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য আলমাস খান বলেন, ‘সড়ক পরিবহন গ্রুপে বর্তমানে যে কমিটি রয়েছে সেটা পুরোটাই আওয়ামীপন্থী। তাঁরা অবৈধভাবে সড়ক পরিবহন গ্রুপের অফিস দখল নিয়েছে। আমরা এ কমিটি চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি চাই। এর আগ পর্যন্ত প্রশাসক নিয়োগ চাই। এ দাবিতে আমরা কর্মসূচি পালন করতে গেলে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদকসহ তার অনুসারীরা আমদের ওপর হামলা করে।’
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওদের হামলায় আমাদের কয়েকজন আহত হয়েছে। আমি নিজেও আহত হয়েছি। তারা আগে আমাদের ওপর হামলা করেছে।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম জানান, ‘খবর দ্রুতই সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়। এখন পরিস্থিতি শান্ত। বিকেল পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনোপক্ষই থানায় কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীতে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ে সড়ক পরিবহনের দুই গ্রুপের সদস্যদের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত দুজন আহত হন। তারা হলেন- আমিরুল ইসলাম (৩২) ও সাজ্জাদ হোসেন (৪৯)। তারা বাস মালিক সমিতির কর্মচারী। তারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সড়ক পরিবহন গ্রুপের বর্তমান কমিটি বাতিল করে রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপে প্রশাসক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধনে দাঁড়ান শ্রমিক নেতা রাকেশ গ্রুপের কিছু শ্রমিক। মানববন্ধন শেষে তাদের জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়ার কথা ছিল।
তাদের মানবন্ধন চলাকালে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিনসহ তার অনুসারীরা সেখানে উপস্থিত হন। তারা মানববন্ধনের ব্যানার টানাটানি শুরু করেন। তখন দুইপক্ষের শ্রমিকদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়।
কয়েকজনকে ধাওয়াও দেওয়া হয়। ধস্তাধস্তিতে কয়েকজনের শার্ট ছিঁড়ে যায়। পরে দ্রুত পুলিশের একটি দল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য আলমাস খান বলেন, ‘সড়ক পরিবহন গ্রুপে বর্তমানে যে কমিটি রয়েছে সেটা পুরোটাই আওয়ামীপন্থী। তাঁরা অবৈধভাবে সড়ক পরিবহন গ্রুপের অফিস দখল নিয়েছে। আমরা এ কমিটি চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি চাই। এর আগ পর্যন্ত প্রশাসক নিয়োগ চাই। এ দাবিতে আমরা কর্মসূচি পালন করতে গেলে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদকসহ তার অনুসারীরা আমদের ওপর হামলা করে।’
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওদের হামলায় আমাদের কয়েকজন আহত হয়েছে। আমি নিজেও আহত হয়েছি। তারা আগে আমাদের ওপর হামলা করেছে।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম জানান, ‘খবর দ্রুতই সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়। এখন পরিস্থিতি শান্ত। বিকেল পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনোপক্ষই থানায় কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে