প্রতিনিধি, ভোলাহাট (চাঁপাইনবাবগঞ্জ)
প্রধানমন্ত্রীর উপহার ভূমিহীনদের গৃহ নির্মাণকালে একাধিক নির্মাণ শ্রমিককে পেটানোর অভিযোগ উঠেছে ভোলাহাটের ইউএনও সমর কুমার পালের বিরুদ্ধে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ভোলাহাটে এই ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।
নির্মাণ শ্রমিকেরা অভিযোগ করে বলেন, চরধরমপুর বিন্দুপাড়ায় ১০০ ভূমিহীনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর নির্মাণের কাজ চলছে। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নির্মাণাধীন ঘর পরিদর্শনে যান ইউএনও সমর কুমার পাল। এ সময় কাজের ত্রুটি হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে তাঁর সঙ্গে থাকা আনসারদের নির্দেশ দেন নির্মাণ শ্রমিকদের পেটাতে। নির্দেশ পেয়ে আনসার সদস্যরা শ্রমিকদের বেধড়ক পেটাতে শুরু করে। নির্মাণ শ্রমিক মো. বল্টু (৫০), মো. আনোয়ার (৩৫), মো. সামাউন, মো. কাবিরুল (৩০), মো. রবিউলকে (৪০) পেটাতে শুরু করলে কর্মরত বাকি ৪০/৫০ জন শ্রমিক পালিয়ে নিজেদের রক্ষা করেন।
ভুক্তভোগী মো. কাবিরুল বলেন, ইউএনও স্যার আমাদের কাজে ভুল ধরে আমাদের পেটাতে বলেন আনসারকে। তখন আনসারেরা আমাদের পাঁচজনকে পেটাতে শুরু করে। আমাদের পেটাতে থাকলে বাকি শ্রমিকেরা পালিয়ে যায়। আনসার সদস্যদের ইউএনও স্যার বলেন, একেক জনকে মেরে ফেলে রাখো, জেলে দিলে এদের বউ–বাচ্চা কষ্ট পাবে। দু’হাত জোড় করে মাফ চাওয়ার পরও তাঁরা আমাদের পেটাতে থাকেন। আনসার সদস্যের পা ধরতে গেলে তিনি ইউএনও স্যারের পা ধরতে বলেন। পা ধরেও পিটুনি থেকে রক্ষা হয়নি আমাদের।
ভুক্তভোগীরা বলেন, ইউএনও স্যার মারলেন আমাদের, কার কাছে বিচার চাইব। ভোলাহাট সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে বিষয়টি বলেছি। অন্যায় ভাবে মারার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা কাজ করব না।
নির্মাণ শ্রমিকদের বেধড়ক পিটানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পরিদর্শনকালে সঙ্গে থাকা ভোলাহাট ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. মোয়াজ্জেম হোসেন ভুটু এবং মো. আফজাল হোসেন হিরো।
এ ব্যাপারে ইউএনও সমর কুমার পালের সঙ্গে সেলফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি জবাব দেননি।
ইউএনও সমর কুমার পালের বিরুদ্ধে এর আগেও শ্রমিকদের পেটানোর একাধিক অভিযোগ আছে। সম্প্রতি কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রতিকার চেয়ে অভিযোগ করায় অভিযোগকারীকে অফিসে ডেকে দেড় ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। পরে বিষয়টি ফেসবুকে ভাইরাল হলে তাকে ছেড়ে দেন ইউএনও।
নামোমুশরীভূজা গ্রামের এক নির্মাণ শ্রমিককে নিজ অফিসে ডেকে বেধড়ক পিটিয়েছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ২৫ জুলাই রাতে নতুন হাজিপাড়া গ্রামে বাল্যবিবাহ ঠেকাতে অভিযানে গিয়ে ইউএনওর সামনে তাঁর সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যরা মো. তোফজুল হক (৬৫), মো. গোলাম আজম (৩৯) ও মো. সারওয়ারকে (২১) বেধড়ক পেটান।
প্রধানমন্ত্রীর উপহার ভূমিহীনদের গৃহ নির্মাণকালে একাধিক নির্মাণ শ্রমিককে পেটানোর অভিযোগ উঠেছে ভোলাহাটের ইউএনও সমর কুমার পালের বিরুদ্ধে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ভোলাহাটে এই ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।
নির্মাণ শ্রমিকেরা অভিযোগ করে বলেন, চরধরমপুর বিন্দুপাড়ায় ১০০ ভূমিহীনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর নির্মাণের কাজ চলছে। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নির্মাণাধীন ঘর পরিদর্শনে যান ইউএনও সমর কুমার পাল। এ সময় কাজের ত্রুটি হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে তাঁর সঙ্গে থাকা আনসারদের নির্দেশ দেন নির্মাণ শ্রমিকদের পেটাতে। নির্দেশ পেয়ে আনসার সদস্যরা শ্রমিকদের বেধড়ক পেটাতে শুরু করে। নির্মাণ শ্রমিক মো. বল্টু (৫০), মো. আনোয়ার (৩৫), মো. সামাউন, মো. কাবিরুল (৩০), মো. রবিউলকে (৪০) পেটাতে শুরু করলে কর্মরত বাকি ৪০/৫০ জন শ্রমিক পালিয়ে নিজেদের রক্ষা করেন।
ভুক্তভোগী মো. কাবিরুল বলেন, ইউএনও স্যার আমাদের কাজে ভুল ধরে আমাদের পেটাতে বলেন আনসারকে। তখন আনসারেরা আমাদের পাঁচজনকে পেটাতে শুরু করে। আমাদের পেটাতে থাকলে বাকি শ্রমিকেরা পালিয়ে যায়। আনসার সদস্যদের ইউএনও স্যার বলেন, একেক জনকে মেরে ফেলে রাখো, জেলে দিলে এদের বউ–বাচ্চা কষ্ট পাবে। দু’হাত জোড় করে মাফ চাওয়ার পরও তাঁরা আমাদের পেটাতে থাকেন। আনসার সদস্যের পা ধরতে গেলে তিনি ইউএনও স্যারের পা ধরতে বলেন। পা ধরেও পিটুনি থেকে রক্ষা হয়নি আমাদের।
ভুক্তভোগীরা বলেন, ইউএনও স্যার মারলেন আমাদের, কার কাছে বিচার চাইব। ভোলাহাট সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে বিষয়টি বলেছি। অন্যায় ভাবে মারার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা কাজ করব না।
নির্মাণ শ্রমিকদের বেধড়ক পিটানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পরিদর্শনকালে সঙ্গে থাকা ভোলাহাট ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. মোয়াজ্জেম হোসেন ভুটু এবং মো. আফজাল হোসেন হিরো।
এ ব্যাপারে ইউএনও সমর কুমার পালের সঙ্গে সেলফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি জবাব দেননি।
ইউএনও সমর কুমার পালের বিরুদ্ধে এর আগেও শ্রমিকদের পেটানোর একাধিক অভিযোগ আছে। সম্প্রতি কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রতিকার চেয়ে অভিযোগ করায় অভিযোগকারীকে অফিসে ডেকে দেড় ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। পরে বিষয়টি ফেসবুকে ভাইরাল হলে তাকে ছেড়ে দেন ইউএনও।
নামোমুশরীভূজা গ্রামের এক নির্মাণ শ্রমিককে নিজ অফিসে ডেকে বেধড়ক পিটিয়েছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ২৫ জুলাই রাতে নতুন হাজিপাড়া গ্রামে বাল্যবিবাহ ঠেকাতে অভিযানে গিয়ে ইউএনওর সামনে তাঁর সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যরা মো. তোফজুল হক (৬৫), মো. গোলাম আজম (৩৯) ও মো. সারওয়ারকে (২১) বেধড়ক পেটান।
রাজধানীতে চেতনানাশক ওষুধ মেশানো মিষ্টি খাইয়ে অটোরিকশা চুরির ঘটনায় জড়িত অভিযোগে চার ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। এ সময় তাদের হেফাজত থেকে চুরি হওয়া ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাটি উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তাররা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য বলে জানা গেছে।
১১ মিনিট আগেধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ‘মাজারে কিছু হামলা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে রিপোর্ট আছে। আমি আন্তমন্ত্রণালয় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্য। এগুলো নিয়ে প্রতি মাসেই আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়। আমরা মাজার এবং মসজিদ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব, আপনারা সিসি ক্যামেরা বসান। কোনো দুর্বৃত্ত যদি
১২ মিনিট আগেমাদারীপুরে চোর সন্দেহে তিন ব্যক্তিকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন এলাকাবাসী। এ সময় একজনের দুই চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়। এতে তাঁর চোখ দুটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অপর দুজনকে পুলিশ আটক করেছে।
১৫ মিনিট আগেকক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার শিলখালী ইউনিয়নের জারুলবনিয়ার সেগুনবাগিচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। হত্যায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে আটক করা হয়েছে।
২১ মিনিট আগে