নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
এবার আওয়ামী লীগ সমর্থকদের বাড়িতে ব্যাগে ভরে কাফনের টুকরো ও গোলাপজল রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা। এর সঙ্গে একটি চিরকুট, তাতে লেখা রয়েছে আ, জ, আ, ম। আর কাফনের টুকরোতে লাল কালিতে ক্রস চিহ্ন দেওয়া রয়েছে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে ওই এলাকায়।
ঘটনাটি ঘটে রাজশাহীর পবা উপজেলার নওহাটা পৌর এলাকায়।
এর আগে ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর নওহাটা পৌরসভা কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়। ভাঙচুর করা হয় নওহাটা পৌর মেয়র হাফিজুর রহমানের কার্যালয়। আওয়ামী লীগ নেতা বাবুর ব্যক্তিগত কার্যালয় ও আরেক নেতার মার্কেটে ভাঙচুর করা হয়।
স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা রকিবুল ইসলামের বাড়ি লুটপাট, পাটের গুদাম ও মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া নওহাটায় ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়, বড়গাছি ও হুজরিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়।
মঙ্গলবার গিয়ে দেখা গেছে, নওহাটা পৌর এলাকার পাইকপাড়া মহল্লার ইনতাজের মোড়ে আওয়ামী লীগের সমর্থক মিনারুল ইসলামের চায়ের দোকানের সামনে কাফনের কাপড় ও গোলাপজল রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া বসন্তপুর এলাকার হাফিজ, পলাশ, রাব্বি এবং পিল্লাপাড়া এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা রবিউলের বাসার সামনেও কাফনের কাপড় ও গোলাপজল পাওয়া যায়।
দোকানি মিনারুল ইসলাম বলেন, ‘সোমবার (১২ আগস্ট) দিবাগত রাতে কে বা কারা তার দোকানের সামনে গোলাপজল ও কাফনের কাপড় রেখে যায়। এতে এলাকাবাসী আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সালেহ মোহাম্মদ হাসনাত বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। কে বা কারা কাফনের কাপড় দিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করছে তা উদ্ঘাটনে কাজ চলমান রয়েছে। এলাকাবাসীকে আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্য ধারণের অনুরোধ করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় উপজেলায় সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।’
এবার আওয়ামী লীগ সমর্থকদের বাড়িতে ব্যাগে ভরে কাফনের টুকরো ও গোলাপজল রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা। এর সঙ্গে একটি চিরকুট, তাতে লেখা রয়েছে আ, জ, আ, ম। আর কাফনের টুকরোতে লাল কালিতে ক্রস চিহ্ন দেওয়া রয়েছে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে ওই এলাকায়।
ঘটনাটি ঘটে রাজশাহীর পবা উপজেলার নওহাটা পৌর এলাকায়।
এর আগে ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর নওহাটা পৌরসভা কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়। ভাঙচুর করা হয় নওহাটা পৌর মেয়র হাফিজুর রহমানের কার্যালয়। আওয়ামী লীগ নেতা বাবুর ব্যক্তিগত কার্যালয় ও আরেক নেতার মার্কেটে ভাঙচুর করা হয়।
স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা রকিবুল ইসলামের বাড়ি লুটপাট, পাটের গুদাম ও মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া নওহাটায় ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়, বড়গাছি ও হুজরিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়।
মঙ্গলবার গিয়ে দেখা গেছে, নওহাটা পৌর এলাকার পাইকপাড়া মহল্লার ইনতাজের মোড়ে আওয়ামী লীগের সমর্থক মিনারুল ইসলামের চায়ের দোকানের সামনে কাফনের কাপড় ও গোলাপজল রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া বসন্তপুর এলাকার হাফিজ, পলাশ, রাব্বি এবং পিল্লাপাড়া এলাকার আওয়ামী লীগ নেতা রবিউলের বাসার সামনেও কাফনের কাপড় ও গোলাপজল পাওয়া যায়।
দোকানি মিনারুল ইসলাম বলেন, ‘সোমবার (১২ আগস্ট) দিবাগত রাতে কে বা কারা তার দোকানের সামনে গোলাপজল ও কাফনের কাপড় রেখে যায়। এতে এলাকাবাসী আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সালেহ মোহাম্মদ হাসনাত বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। কে বা কারা কাফনের কাপড় দিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করছে তা উদ্ঘাটনে কাজ চলমান রয়েছে। এলাকাবাসীকে আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্য ধারণের অনুরোধ করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় উপজেলায় সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে