পাবনা প্রতিনিধি
পাবনায় মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড রোদ আর ভ্যাপসা গরমে অসহ্য হয়ে উঠেছে জনজীবন। সকাল থেকেই রোদের তাপে বাইরে বের হওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। রোজায় দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েক গুণ।
পাবনার ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সোমবার দুপুরে উত্তরের এই জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সকালের দিকে তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’
তিনি বলেন, ‘গতকাল রোববার ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা বেড়েছে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে পাবনার ওপর দিয়ে।’
দুপুরে প্রচণ্ড রোদের তাপে বাইরে চলাচল বা দাঁড়ানো যাচ্ছে না। এই কারণে সড়কে মানুষের সঙ্গে সঙ্গে যানবাহন চলাচলও কমে গেছে।
তীব্র গরমে রোজাদারদের প্রাণও ওষ্ঠাগত। প্রখর রোদের ঘাম ঝরানো তাপমাত্রার কারণে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন চরম বিপাকে। বিশেষ করে তীব্র রোদের কারণে দিনমজুর, রিকশাচালক, ঠেলা ও ভ্যানচালকরা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না।
আবার অনেকেই জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচণ্ড তাপদাহ উপেক্ষা করেই বাধ্য হয়ে কাজে বের হয়েছেন। তীব্র গরমে বয়স্ক, শিশুরা পড়েছে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে।
জরুরি কাজ না থাকলে মানুষজন তেমন বাইরে বের হচ্ছেন না। এর প্রভাব পড়েছে আসন্ন পয়লা বৈশাখ ও ঈদের কেনাকাটায়। বিপণিবিতানগুলোয় দিনের বেলায় লোক সমাগম কমে গেছে। সন্ধ্যার পর ভিড় বাড়ছে।
পাবনা শহরের ঘোড়া স্ট্যান্ডে ভ্যান নিয়ে বসেছিলেন মহির উদ্দিন বলেন, ‘একটুক সময়ও রোদে দাঁড়াবের পারতিছি না। ভাড়াও মারবের পারতিছি না। বসে থাকতিছি।’
কেনাকাটা করতে বের হয়েছেন মধ্যবয়সী আব্দুস সালাম। নিউমার্কেটের সামনে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ সকাল থেকে খুব রোদের তাপ। তাই ছাতা নিয়ে বের হইছি। এ রকম রোদের তাপ এর আগে বুঝতে পারিনি। রোজা থেকে চলাচল খুব কষ্ট হয়ে গ্যাছে।’
পাবনায় মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড রোদ আর ভ্যাপসা গরমে অসহ্য হয়ে উঠেছে জনজীবন। সকাল থেকেই রোদের তাপে বাইরে বের হওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। রোজায় দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েক গুণ।
পাবনার ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সোমবার দুপুরে উত্তরের এই জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সকালের দিকে তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’
তিনি বলেন, ‘গতকাল রোববার ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা বেড়েছে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে পাবনার ওপর দিয়ে।’
দুপুরে প্রচণ্ড রোদের তাপে বাইরে চলাচল বা দাঁড়ানো যাচ্ছে না। এই কারণে সড়কে মানুষের সঙ্গে সঙ্গে যানবাহন চলাচলও কমে গেছে।
তীব্র গরমে রোজাদারদের প্রাণও ওষ্ঠাগত। প্রখর রোদের ঘাম ঝরানো তাপমাত্রার কারণে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন চরম বিপাকে। বিশেষ করে তীব্র রোদের কারণে দিনমজুর, রিকশাচালক, ঠেলা ও ভ্যানচালকরা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না।
আবার অনেকেই জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচণ্ড তাপদাহ উপেক্ষা করেই বাধ্য হয়ে কাজে বের হয়েছেন। তীব্র গরমে বয়স্ক, শিশুরা পড়েছে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে।
জরুরি কাজ না থাকলে মানুষজন তেমন বাইরে বের হচ্ছেন না। এর প্রভাব পড়েছে আসন্ন পয়লা বৈশাখ ও ঈদের কেনাকাটায়। বিপণিবিতানগুলোয় দিনের বেলায় লোক সমাগম কমে গেছে। সন্ধ্যার পর ভিড় বাড়ছে।
পাবনা শহরের ঘোড়া স্ট্যান্ডে ভ্যান নিয়ে বসেছিলেন মহির উদ্দিন বলেন, ‘একটুক সময়ও রোদে দাঁড়াবের পারতিছি না। ভাড়াও মারবের পারতিছি না। বসে থাকতিছি।’
কেনাকাটা করতে বের হয়েছেন মধ্যবয়সী আব্দুস সালাম। নিউমার্কেটের সামনে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ সকাল থেকে খুব রোদের তাপ। তাই ছাতা নিয়ে বের হইছি। এ রকম রোদের তাপ এর আগে বুঝতে পারিনি। রোজা থেকে চলাচল খুব কষ্ট হয়ে গ্যাছে।’
আগুনে দগ্ধ রোগীদের শারীরিক আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে প্রবল মানসিক ধাক্কাও সইতে হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে মানসিক আঘাতের মাত্রাটা বেশি। রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত শিশুদের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। হঠাৎ বিমান ধসে আগুন ধরে যাওয়া, চোখের সামনে সহপাঠীদের...
৪ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেমেঘনার ভাঙনের কবলে পড়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ভোলার মনপুরা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটনকেন্দ্র দখিনা হাওয়া সৈকতের বেশ কিছু অংশ। ফলে দূরদূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা সেখানে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশের ৩৮ কিলোমিটার এলাকায় বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করছেন। গত ৭ মাসে মহাসড়কের এই অংশে অর্ধশতাধিক দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের প্রাণহানি ও শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগে