নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক শিশুকে শ্বাস রোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার সন্ধ্যার পর উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের গয়েশপুর মধ্যপাড়া গ্রামের এক জঙ্গল থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় গামছা দিয়ে তার মুখ এবং ওড়না ও রশি দিয়ে গলা বাঁধা ছিল।
এ ঘটনায় আমরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শ্বাসরোধে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মাসুমার বাবার করা হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিয়ামতপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কওছার রহমান।
নিহত শিশুর নাম মাসুমা খাতুন (১২)। সে গয়েশপুর গ্রামের এমদাদুলের মেয়ে ও গুজিশহর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মাসুমার বাবা এমদাদুল ও হত্যা মামলার আসামি আমরুল ইসলামের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল বিকেলে মাসুমা প্রাইভেট শেষে তার মায়ের সঙ্গে মাঠে ছাগল চরাতে যায়। মাঠে ছাগল বেঁধে বাড়ি ফিরে আসে। বাড়ি ফিরে মাসুমা তার মাকে জানায় প্রতিবেশী আমরুল ইসলাম তাকে ডেকেছে।
তবে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও বাড়ি ফিরে না আসায় তার মা বারবার আমরুলের বাসায় গিয়ে রুমের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ ও সাড়া শব্দ না পেয়ে বিভিন্ন দিকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে মাসুমার মা এমদাদুলকে বিষয়টি জানালে তিনিসহ তাঁর ভাই ভাতিজা খোঁজ করতে গিয়ে আসামির বাড়ির পাশে পাকা রাস্তাসংলগ্ন জঙ্গলে যায়। এ সময় শিশুর মুখ গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল। এ ছাড়া গলায় ওড়না ও রশি প্যাঁচানো ছিল। সেখান থেকে শিশুকে উদ্ধার করে গুজিশহর বাজারে গ্রাম্য ডাক্তারের কাছে নেওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ কর্মকর্তা কওছার রহমান বলেন, এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। আসামি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার ঘটনা স্বীকার করেছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক শিশুকে শ্বাস রোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার সন্ধ্যার পর উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের গয়েশপুর মধ্যপাড়া গ্রামের এক জঙ্গল থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় গামছা দিয়ে তার মুখ এবং ওড়না ও রশি দিয়ে গলা বাঁধা ছিল।
এ ঘটনায় আমরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শ্বাসরোধে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মাসুমার বাবার করা হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিয়ামতপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) কওছার রহমান।
নিহত শিশুর নাম মাসুমা খাতুন (১২)। সে গয়েশপুর গ্রামের এমদাদুলের মেয়ে ও গুজিশহর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মাসুমার বাবা এমদাদুল ও হত্যা মামলার আসামি আমরুল ইসলামের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল বিকেলে মাসুমা প্রাইভেট শেষে তার মায়ের সঙ্গে মাঠে ছাগল চরাতে যায়। মাঠে ছাগল বেঁধে বাড়ি ফিরে আসে। বাড়ি ফিরে মাসুমা তার মাকে জানায় প্রতিবেশী আমরুল ইসলাম তাকে ডেকেছে।
তবে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও বাড়ি ফিরে না আসায় তার মা বারবার আমরুলের বাসায় গিয়ে রুমের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ ও সাড়া শব্দ না পেয়ে বিভিন্ন দিকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে মাসুমার মা এমদাদুলকে বিষয়টি জানালে তিনিসহ তাঁর ভাই ভাতিজা খোঁজ করতে গিয়ে আসামির বাড়ির পাশে পাকা রাস্তাসংলগ্ন জঙ্গলে যায়। এ সময় শিশুর মুখ গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল। এ ছাড়া গলায় ওড়না ও রশি প্যাঁচানো ছিল। সেখান থেকে শিশুকে উদ্ধার করে গুজিশহর বাজারে গ্রাম্য ডাক্তারের কাছে নেওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ কর্মকর্তা কওছার রহমান বলেন, এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। আসামি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার ঘটনা স্বীকার করেছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে