Ajker Patrika

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে কিশোরের আত্মহত্যা

চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০২১, ১৫: ০৮
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে কিশোরের আত্মহত্যা

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় প্রেমে ব্যর্থ হয়ে পারভেজ রানা (১৭) নামে এক স্কুল পড়ুয়া কিশোর কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করেছে বলে জানা গেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। 

পারভেজ রানা উপজেলার চামটা গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে। স্থানীয় শলুয়া উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সে। 

স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, পারভেজ রানা তার একই ক্লাসের এক ছাত্রীকে পছন্দ করত। ওই ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বারবার প্রত্যাখ্যাত হচ্ছিল। প্রেমঘটিত এ বিষয় নিয়ে কিছুদিন যাবৎ হতাশায় ভুগছিল। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার ওই ছাত্রী তার সঙ্গে কথা না বলায় ব্লেড দিয়ে হাতের বিভিন্ন স্থানে কাটাকাটি করে সে। পরিবার থেকে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করলে পরদিন, অর্থাৎ বুধবার সকালে জমিতে দেওয়া  কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করে পারভেজ। 

এ সময় পরিবারের সদস্যরা টের পেয়ে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। কর্তব্যরত চিকিৎসক পারভেজকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৪টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সে। 

চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. নাসরুমা বলেন, `পারভেজ নামের ওই শিক্ষার্থীকে আমরা কয়েকবার ওয়াশ করে বিষ বের করার চেষ্টা করেছি। তার পরও অবস্থা খারাপের দিকে যাওয়ায় তাকে রাজশাহী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল।'

শলুয়া উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বুলবুল আহমেদ বলেন, `পারভেজ দশম শ্রেণিতে পড়ত। ইদানীং সে নিয়মিত স্কুলে আসত না। সকালে শুনলাম সে বিষপানে মারা গেছে।'

স্থানীয় ইউপি সদস্য আশরাফ আলী বলেন, পারভেজ নামের ওই ছাত্র প্রেমঘটিত বিষয়ে কীটনাশক পান করেছিল। আজ ভোর ৪টায় রাজশাহী হাসপাতালে মারা গেছে। 

চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, `ঘটনাটি শুনেছি। তবে এ বিষয়ে পরিবার থেকে আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। রাজশাহী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করায় লাশ এখনো সেখানে আছে।'

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচের স্থান সবুজায়নে চুক্তি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ডিএনসিসির এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ডিএনসিসির এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচের অব্যবহৃত জায়গাগুলোকে সবুজ ও নান্দনিকভাবে সাজিয়ে নাগরিকদের জন্য গণপরিসর হিসেবে ব্যবহার করা হবে। এ লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সম্মেলনকক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পক্ষে স্বাক্ষর করেন পরিচালক (প্রশাসন) ও যুগ্ম সচিব আলতাফ হোসেন সেখ, আর ডিএনসিসির পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও উপসচিব মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান।

চুক্তি অনুযায়ী, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচের স্থানগুলোকে সবুজায়ন, হাঁটার পথ (ওয়াকওয়ে), সাইকেল লেন, বসার স্থান, আর্ট কর্নার, শিশুদের খেলার জায়গা ও উন্মুক্ত গণপরিসরে রূপ দেওয়া হবে। এতে নাগরিকদের বিনোদনের সুযোগ যেমন বাড়বে, তেমনি নগরীর পরিবেশও উন্নত হবে।

চুক্তি সাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘এই চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ঢাকার নাগরিকদের জন্য নতুন প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হবে। অব্যবহৃত জায়গাগুলো এখন বিনোদন ও বিশ্রামের আধুনিক পরিসরে রূপ নেবে।’

সভাপতির বক্তব্য সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ বলেন, ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে শুধু যানবাহন চলাচলের জন্য নয়, এর নিচের স্থানগুলোও নাগরিক কল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার করে নগরজীবনকে আরও প্রাণবন্ত করতে চাই।’

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) আলতাফ হোসেন সেখ বলেন, এক্সপ্রেসওয়ের নিচের জায়গাগুলো সৃজনশীল ও কার্যকর কাজে ব্যবহার হবে, যা নগরীর চেহারা বদলে দেবে।

এদিকে সেতু কর্তৃপক্ষ ও ডিএনসিসির এই যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়ন, বায়ুদূষণ হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগ, সেতু কর্তৃপক্ষ ও ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আইনজীবী মুবিনের আ.লীগে যোগদান তাঁর ব্যক্তিগত, জানাল পরিবার

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
ফয়জুল করিম মুবিন। ছবি: সংগৃহীত
ফয়জুল করিম মুবিন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগদানের ঘোষণা দেওয়া কিশোরগঞ্জের আইনজীবী ফয়জুল করিম মুবিনের সিদ্ধান্তের সঙ্গে পরিবারের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী তাঁর বড় ভাই স্থপতি আবু আহমেদ মোবাস্বারুল করিম। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমাদের বৈমাত্রেয় ছোট ভাই অ্যাডভোকেট আবু আহমেদ ফয়জুল করিম মুবিন অতি সম্প্রতি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগে যোগদান করেছে। তার এই যোগদান একান্তই তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত, এর সঙ্গে আমাদের পরিবারের কোনো সম্পর্ক নেই এবং আমরা এই দল পরিবর্তনকে সমর্থন করছি না।’

এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা আমার বাবার আদর্শ ও দেশপ্রেমকে ধারণ ও লালন করি। আমার পিতা শহীদ জিয়ার বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আদর্শের একজন অগ্রগণ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন।

‘ডা. ফজলুল করিম একজন বিশিষ্ট চিকিৎসক, সমাজসেবক ও রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে কিশোরগঞ্জে অত্যন্ত সম্মানিত ছিলেন। আজীবন সততার ধারক ও একজন পরিচ্ছন্ন মানুষ হিসেবে দলমত-নির্বিশেষে সবার কাছে শ্রদ্ধেয়।

তাঁর সারা জীবনের অর্জিত সম্মান ও পারিবারিক সম্ভ্রম তিনি আমৃত্যু রক্ষা করেছেন, আমরাও তাঁর সন্তান হিসেবে সেই আদর্শকেই ধারণ ও লালন করে যাব, ইনশা আল্লাহ।’

এর আগে গত বুধবার (২২ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দেন জেলা বিএনপির সাবেক নেতা আইনজীবী ফয়জুল করিম মুবিন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সরকারের মন্ত্রিসভার স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী (১৯৭৮–৮২) ফয়জুল করিমের দ্বিতীয় স্ত্রীর কনিষ্ঠ সন্তান।

আইনজীবী ফয়জুল করিম মুবিন দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি গত ২০ সেপ্টেম্বর জেলা বিএনপির সম্মেলনের আগের কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক ও পৌর বিএনপির সদস্য ছিলেন। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বও পালন করেন। ৭ অক্টোবর বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের সব পদ থেকে তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন।

এ ছাড়া কিশোরগঞ্জ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটরের দায়িত্ব পালন করেছেন ফয়জুল করিম মুবিন। ৯ অক্টোবর অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর পদ থেকেও পদত্যাগ করেন।

পরিবারের বক্তব্য প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আইনজীবী ফয়জুল করিম মুবিন ফেসবুক মেসেঞ্জারে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্ত্রী-সন্তান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আমার পরিবার। আমি তাদের (পরিবার) সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতা-কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২১

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন অপরাধে ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ মঙ্গলবার পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

এক বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ জানায়, নলছিটি পৌরসভার সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র মো. ফারুক হোসেনসহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. ফারুক হোসেন (৬১), মো. রুবেল (২৮), মো. খোকন (৪০), মো. সাগর (৪০) ও মো. শান্ত (২৪)। গতকাল সোমবার বিকেলে ডিবি পুলিশ ভাটারা এলাকা থেকে রুবেল, খোকন, সাগর ও শান্তকে গ্রেপ্তার করে। পরে আজ সকালে সবুজবাগের বাসাবো এলাকা থেকে ফারুক হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, তাঁরা কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ব্যানারে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে একাধিকবার মিছিল করেছেন। তাঁরা ‘শেখ হাসিনা সংগ্রাম পরিষদ’ নামের একটি সংগঠনের ব্যানারেও মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন।

অন্যদিকে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ বিশেষ অভিযানে মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে নিয়মিত মামলার আসামি, মাদক মামলার আসামি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ব্যক্তি রয়েছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনায় জোড়া খুনের মামলায় ৭ আসামির মৃত্যুদণ্ড

খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় জোড়া হত্যা মামলার রায় ঘোষণার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যায় পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
খুলনায় জোড়া হত্যা মামলার রায় ঘোষণার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যায় পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

মহানগরীর দৌলতপুরে পারভেজ হাওলাদার ও সুপর্ণা সাহা নামের দুজনকে হত্যা মামলায় সাত আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আজ মঙ্গলবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর ও দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক সুমি আহমেদ এই জোড়া খুনের মামলার রায় ঘোষণা করেন।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফারহানা হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন তুহিন, ইমামুল কবীর জীবন ওরফে শবে কাদির, রাজ, শহীদ শাহরিয়ার মিথুন, তুষার গাজী, শোয়েব ও শাকিল। তাঁদের মধ্যে তুহিন, শহীদ শাহরিয়ার মিথুন ও তুষার গাজী রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য চারজন পলাতক রয়েছেন। মামলার অপর দুই আসামি কুটি ও শামীমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের খালাস দেওয়া হয়।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৩ জানুয়ারি রাতে দৌলতপুরের দেয়ানা সবুজ সংঘ মাঠের কাছে সাহাপাড়ায় সন্ত্রাসীরা গুলি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পারভেজ হাওলাদারকে। এ সময় এলাকাবাসীর ওপর গুলি চালায় সন্ত্রাসীরা। এতে সুপর্ণা সাহা, তাঁর বাবা দিলিপ সাহা ও তাঁর স্ত্রী রেখা সাহা গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুপর্ণা সাহাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পারভেজের বাবা নিজামউদ্দিন ২০০৯ সালের ৪ জানুয়ারি বাদী হয়ে সাতজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ৯ জনের নাম উল্লেখ করে পুলিশ মামলার অভিযোগপত্রে আদালতে দাখিল করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত