পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
বৈরী আবহাওয়ায় রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়া ও জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। রোগীর স্বজনেরা জানিয়েছেন, গরম বেড়ে যাওয়ায় গত কয়েক দিন ধরে ঘরে ঘরে বয়স্ক ও শিশুরা ডায়রিয়া ও জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই রোগী নিয়ে ছুটে আসছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। চিকিৎসকেরা বলছেন, বৈরী আবহাওয়ার প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন বয়সের লোকজনের ওপর। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই। যথাযথ নিয়মে চিকিৎসাসেবা নিলে দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে অসুস্থরা।
আজ শনিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে, সাধারণ ওয়ার্ডের পাশাপাশি শিশু ওয়ার্ডে রোগীর ভিড়। এদের মধ্যে বেশির ভাগ রোগী জ্বর-সর্দি ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। এ ছাড়া শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীও আছে বেশ।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম বলেন, গত সপ্তাহ থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়া, বমি, জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এদের মধ্যে শিশু রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৫ জন ডায়রিয়া রোগী সেবা নিয়েছেন। জ্বর ও সর্দি–কাশিতে আক্রান্ত রোগীও অনেক বেশি আসছে। এ ছাড়া বহির্বিভাগেও প্রায় একই অবস্থা। গুরুতর অসুস্থদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। একটু কম অসুস্থদের এখানে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সাধারণ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ভর্তি আছে ১৯ জন। এদের মধ্যে শিশু ১৭ জন।
নজরুল ইসলাম নামের এক ভর্তি রোগী বলেন, ‘হঠাৎ করে গতকাল পাতলা পায়খানা শুরু হয়। বাড়িতে থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে কোনো লাভ হয়নি বরং কিছু সময়ের মধ্যে শরীর নিস্তেজ হতে শুরু হয়। এরপর রাতেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি।’
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট (শিশু) শুভ্র প্রকাশ পাল বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়ার কারণে শিশু ও বয়স্করা শ্বাসকষ্ট, জ্বর-সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। গত কয়েক দিন ধরে রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। আমরা রোগীদের যথাযথ চিকিৎসাসেবা দিচ্ছি। আতঙ্কের কিছু নেই। সঠিক নিয়মে চিকিৎসা গ্রহণ করলে অল্প সময়ের মধ্যে রোগীরা সুস্থ হয়ে যাবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাজরুই রহমান প্রত্যয় বলেন, আবহাওয়ার কারণে সম্প্রতি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়া, জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। তবে এখানে আসা রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সেবা দেওয়া হচ্ছে।
বৈরী আবহাওয়ায় রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়া ও জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। রোগীর স্বজনেরা জানিয়েছেন, গরম বেড়ে যাওয়ায় গত কয়েক দিন ধরে ঘরে ঘরে বয়স্ক ও শিশুরা ডায়রিয়া ও জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই রোগী নিয়ে ছুটে আসছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। চিকিৎসকেরা বলছেন, বৈরী আবহাওয়ার প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন বয়সের লোকজনের ওপর। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই। যথাযথ নিয়মে চিকিৎসাসেবা নিলে দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে অসুস্থরা।
আজ শনিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে, সাধারণ ওয়ার্ডের পাশাপাশি শিশু ওয়ার্ডে রোগীর ভিড়। এদের মধ্যে বেশির ভাগ রোগী জ্বর-সর্দি ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। এ ছাড়া শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীও আছে বেশ।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম বলেন, গত সপ্তাহ থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়া, বমি, জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এদের মধ্যে শিশু রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৫ জন ডায়রিয়া রোগী সেবা নিয়েছেন। জ্বর ও সর্দি–কাশিতে আক্রান্ত রোগীও অনেক বেশি আসছে। এ ছাড়া বহির্বিভাগেও প্রায় একই অবস্থা। গুরুতর অসুস্থদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। একটু কম অসুস্থদের এখানে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সাধারণ রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ভর্তি আছে ১৯ জন। এদের মধ্যে শিশু ১৭ জন।
নজরুল ইসলাম নামের এক ভর্তি রোগী বলেন, ‘হঠাৎ করে গতকাল পাতলা পায়খানা শুরু হয়। বাড়িতে থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে কোনো লাভ হয়নি বরং কিছু সময়ের মধ্যে শরীর নিস্তেজ হতে শুরু হয়। এরপর রাতেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি।’
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট (শিশু) শুভ্র প্রকাশ পাল বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়ার কারণে শিশু ও বয়স্করা শ্বাসকষ্ট, জ্বর-সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। গত কয়েক দিন ধরে রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। আমরা রোগীদের যথাযথ চিকিৎসাসেবা দিচ্ছি। আতঙ্কের কিছু নেই। সঠিক নিয়মে চিকিৎসা গ্রহণ করলে অল্প সময়ের মধ্যে রোগীরা সুস্থ হয়ে যাবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাজরুই রহমান প্রত্যয় বলেন, আবহাওয়ার কারণে সম্প্রতি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়া, জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। তবে এখানে আসা রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সেবা দেওয়া হচ্ছে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৩ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে