বগুড়া প্রতিনিধি
তুচ্ছ ঘটনায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার জেরে ৪৫ মিনিটের কর্মবিরতি পালন করেছেন নার্সেরা। পরে হাসপাতালের পরিচালক ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিলে কাজে যোগ দেন তারা। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ইন্টার্ন চিকিৎসক মাশরুর রিশাদ শিশু বিভাগে রাতের দায়িত্ব পালন শেষে সকালে বাড়ি ফেরার সময় হাসপাতালের করিডর পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়। এ সময় তানজিলা নামে এক নার্স করিডর দিয়ে যাচ্ছিলেন। ইন্টার্ন চিকিৎসক নার্সকে ওই পথে যেতে নিষেধ করায় উভয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি ওই নার্স তাৎক্ষণিক অন্য সহকর্মীদের জানান।
এতে নার্সরা উত্তেজিত হয়ে হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থায় নেন। এক পর্যায় সকাল পৌনে ৯টা থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন তারা। পরে শজিমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আলী তাঁর কক্ষে উভয় পক্ষকে ডেকে সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিলে সকাল পৌনে ১০টায় নার্সেরা কাজে যোগ দেন।
বাংলাদেশ নার্সিং অ্যাসোসিয়েশন শজিমেক হাসপাতাল শাখার সভাপতি আব্দুল হান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে শিশু ওয়ার্ডে ক্লিনার করিডর পরিষ্কার করছিলেন। একজন ইন্টার্ন চিকিৎসক সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় নার্সের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি হয়।’
শজিমেক ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তাসফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে শিশু ওয়ার্ডে একজন নার্স ইন্টার্ন চিকিৎসক মাশরুর রিশাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। এ ঘটনায় আমাদের পক্ষ থেকে কোন কর্মবিরতি পালন করা হয়নি।’
বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) সহকারী পরিচালক যাকারিয়া রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উভয় পক্ষের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়েছিল। নার্সরা একযোগে প্রশাসনিক ভবনে আসলে তাদের বুঝিয়ে কাজে ফেরানো হয়। এ ঘটনায় চার সদস্যর একটি তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে। বর্তমানে চিকিৎসা সেবা স্বাভাবিক আছে।’
তুচ্ছ ঘটনায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার জেরে ৪৫ মিনিটের কর্মবিরতি পালন করেছেন নার্সেরা। পরে হাসপাতালের পরিচালক ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিলে কাজে যোগ দেন তারা। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ইন্টার্ন চিকিৎসক মাশরুর রিশাদ শিশু বিভাগে রাতের দায়িত্ব পালন শেষে সকালে বাড়ি ফেরার সময় হাসপাতালের করিডর পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়। এ সময় তানজিলা নামে এক নার্স করিডর দিয়ে যাচ্ছিলেন। ইন্টার্ন চিকিৎসক নার্সকে ওই পথে যেতে নিষেধ করায় উভয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। বিষয়টি ওই নার্স তাৎক্ষণিক অন্য সহকর্মীদের জানান।
এতে নার্সরা উত্তেজিত হয়ে হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থায় নেন। এক পর্যায় সকাল পৌনে ৯টা থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন তারা। পরে শজিমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আলী তাঁর কক্ষে উভয় পক্ষকে ডেকে সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিলে সকাল পৌনে ১০টায় নার্সেরা কাজে যোগ দেন।
বাংলাদেশ নার্সিং অ্যাসোসিয়েশন শজিমেক হাসপাতাল শাখার সভাপতি আব্দুল হান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে শিশু ওয়ার্ডে ক্লিনার করিডর পরিষ্কার করছিলেন। একজন ইন্টার্ন চিকিৎসক সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় নার্সের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি হয়।’
শজিমেক ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তাসফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে শিশু ওয়ার্ডে একজন নার্স ইন্টার্ন চিকিৎসক মাশরুর রিশাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। এ ঘটনায় আমাদের পক্ষ থেকে কোন কর্মবিরতি পালন করা হয়নি।’
বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) সহকারী পরিচালক যাকারিয়া রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উভয় পক্ষের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হয়েছিল। নার্সরা একযোগে প্রশাসনিক ভবনে আসলে তাদের বুঝিয়ে কাজে ফেরানো হয়। এ ঘটনায় চার সদস্যর একটি তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে। বর্তমানে চিকিৎসা সেবা স্বাভাবিক আছে।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৪ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে