পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার সাঁথিয়ায় নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে মারিয়া (৮) নামের এক শিশু আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার ধুলাউড়ি ইউনিয়নের বিলচাপড়ি গ্রামের আরশেদ আলীর বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
মারিয়া সাঁথিয়া উপজেলার ভুলবাড়িয়া ইউনিয়নের গয়েশবাড়িয়া গ্রামের রুবেল হোসেনের মেয়ে।
শিশু মারিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ধুলাউড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জরিফ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। শিশুটির লাশ তার বাবা রুবেল বাড়িতে নিয়ে গেছেন। এ ছাড়া অগ্নিকাণ্ডে তাঁর নানার বাড়িতে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
পরিবার ও স্থানীয় লোকজন জানান, আজ দুপুরে মোকছেদের বাড়ির লোকজন উঠানে পেঁয়াজ কাটছিলেন। এ সময় ঘরের ভেতর হঠাৎ আগুন জ্বলে ওঠে। মুহূর্তে আগুন বাড়ির অন্য ঘর ও মোকছেদের ভাই আরশেদ আলীর ঘরেও ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় মারিয়া তার নানা আরশেদের ঘরে কয়েক শিশুর সঙ্গে খেলা করছিল। অন্য শিশুরা দৌড়ে চলে গেলেও মারিয়া ঘরের খাটের নিচে লুকায়। ওই ঘর আগুন ধরে গেলে মারিয়া খাটের নিচেই দগ্ধ হয়ে মারা যায়।
এ সময় মোকছেদের দুটি ও আরশেদের দুটি টিনের ঘরসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে গেছে। এলাকাবাসী ও সাঁথিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণ সব পুড়ে যায়।
মোকছেদ বলেন, ‘আমার প্রায় দেড় লাখ টাকা, ১৬০ মণ পেঁয়াজ, ৬০ মণ পাট, ২৫ মণ ধানসহ আমাদের দুই ভাইয়ের ঘর ও মালামাল পুড়ে গেছে। এতে ১০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমরা সব হারিয়ে পথে বসে গেলাম।’
সাঁথিয়া ফায়ার সার্ভিসের সহকারী কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।’
এ দিকে এই ঘটনায় সাঁথিয়া থানায় কেউ অভিযোগ দেননি বলে জানান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম।
পাবনার সাঁথিয়ায় নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে মারিয়া (৮) নামের এক শিশু আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার ধুলাউড়ি ইউনিয়নের বিলচাপড়ি গ্রামের আরশেদ আলীর বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
মারিয়া সাঁথিয়া উপজেলার ভুলবাড়িয়া ইউনিয়নের গয়েশবাড়িয়া গ্রামের রুবেল হোসেনের মেয়ে।
শিশু মারিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ধুলাউড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জরিফ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। শিশুটির লাশ তার বাবা রুবেল বাড়িতে নিয়ে গেছেন। এ ছাড়া অগ্নিকাণ্ডে তাঁর নানার বাড়িতে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
পরিবার ও স্থানীয় লোকজন জানান, আজ দুপুরে মোকছেদের বাড়ির লোকজন উঠানে পেঁয়াজ কাটছিলেন। এ সময় ঘরের ভেতর হঠাৎ আগুন জ্বলে ওঠে। মুহূর্তে আগুন বাড়ির অন্য ঘর ও মোকছেদের ভাই আরশেদ আলীর ঘরেও ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় মারিয়া তার নানা আরশেদের ঘরে কয়েক শিশুর সঙ্গে খেলা করছিল। অন্য শিশুরা দৌড়ে চলে গেলেও মারিয়া ঘরের খাটের নিচে লুকায়। ওই ঘর আগুন ধরে গেলে মারিয়া খাটের নিচেই দগ্ধ হয়ে মারা যায়।
এ সময় মোকছেদের দুটি ও আরশেদের দুটি টিনের ঘরসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে গেছে। এলাকাবাসী ও সাঁথিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণ সব পুড়ে যায়।
মোকছেদ বলেন, ‘আমার প্রায় দেড় লাখ টাকা, ১৬০ মণ পেঁয়াজ, ৬০ মণ পাট, ২৫ মণ ধানসহ আমাদের দুই ভাইয়ের ঘর ও মালামাল পুড়ে গেছে। এতে ১০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমরা সব হারিয়ে পথে বসে গেলাম।’
সাঁথিয়া ফায়ার সার্ভিসের সহকারী কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।’
এ দিকে এই ঘটনায় সাঁথিয়া থানায় কেউ অভিযোগ দেননি বলে জানান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২১ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৮ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে