রাজশাহী প্রতিনিধি
দেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল অক্সিজেনের ট্যাংকটি এখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে। রোগীদের যেন অক্সিজেন সংকট না হয় সে জন্য এখানে স্থাপন করা হয়েছে ৩০ হাজার লিটারের নতুন ট্যাংক। গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এটির উদ্বোধন করা হয়েছে।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, দেশের আর কোনো হাসপাতালে এত বড় অক্সিজেন ট্যাংক নেই। তিনি বলেন, রামেক হাসপাতালে আগে ১০ হাজার লিটারের মেডিকেল অক্সিজেন ট্যাংক ছিল। করোনাকালে অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তা তারা অনুভব করেছেন। আর তাই ১০ হাজার লিটারের জায়গায় স্থাপন করা হয়েছে ৩০ হাজার লিটার ধারণক্ষমতার অক্সিজেন ট্যাংক।
হাসপাতালটির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, ‘করোনা সংকটে সব সময় একটি অক্সিজেন ট্যাংকার ট্রাক হাসপাতালের পাশেই অপেক্ষা করত। কিন্তু তাও একবার গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়েছিল। রোগীর মৃত্যু হলে অক্সিজেন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের নামে মামলার হুমকি দিয়েছিলাম। শেষপর্যন্ত অক্সিজেন এলেও আমরা দুশ্চিন্তায় পড়েছিলাম। এখন আমাদের সে রকম দুশ্চিন্তায় পড়তে হবে না। দেশের কোনো হাসপাতালে এত বড় ট্যাংক আর নেই।’
উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালটিতে শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ২০০। তবে রোগী থাকেন তার চেয়েও বেশি। রাজশাহী ছাড়াও রংপুর ও খুলনা বিভাগের রোগী আসেন এখানে। করোনাকালে হাসপাতালের বেশ কিছু ওয়ার্ডে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ লাইন করা হয়েছে। চিকিৎসা সেবায় ২০২১ সালে দেশের সেরা তিনটি হাসপাতালের একটি হয়েছে এই হাসপাতাল। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ পুরস্কার দিয়েছেন।
দেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল অক্সিজেনের ট্যাংকটি এখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে। রোগীদের যেন অক্সিজেন সংকট না হয় সে জন্য এখানে স্থাপন করা হয়েছে ৩০ হাজার লিটারের নতুন ট্যাংক। গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে এটির উদ্বোধন করা হয়েছে।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, দেশের আর কোনো হাসপাতালে এত বড় অক্সিজেন ট্যাংক নেই। তিনি বলেন, রামেক হাসপাতালে আগে ১০ হাজার লিটারের মেডিকেল অক্সিজেন ট্যাংক ছিল। করোনাকালে অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তা তারা অনুভব করেছেন। আর তাই ১০ হাজার লিটারের জায়গায় স্থাপন করা হয়েছে ৩০ হাজার লিটার ধারণক্ষমতার অক্সিজেন ট্যাংক।
হাসপাতালটির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, ‘করোনা সংকটে সব সময় একটি অক্সিজেন ট্যাংকার ট্রাক হাসপাতালের পাশেই অপেক্ষা করত। কিন্তু তাও একবার গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়েছিল। রোগীর মৃত্যু হলে অক্সিজেন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের নামে মামলার হুমকি দিয়েছিলাম। শেষপর্যন্ত অক্সিজেন এলেও আমরা দুশ্চিন্তায় পড়েছিলাম। এখন আমাদের সে রকম দুশ্চিন্তায় পড়তে হবে না। দেশের কোনো হাসপাতালে এত বড় ট্যাংক আর নেই।’
উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালটিতে শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ২০০। তবে রোগী থাকেন তার চেয়েও বেশি। রাজশাহী ছাড়াও রংপুর ও খুলনা বিভাগের রোগী আসেন এখানে। করোনাকালে হাসপাতালের বেশ কিছু ওয়ার্ডে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ লাইন করা হয়েছে। চিকিৎসা সেবায় ২০২১ সালে দেশের সেরা তিনটি হাসপাতালের একটি হয়েছে এই হাসপাতাল। সম্প্রতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ পুরস্কার দিয়েছেন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে