নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর জ্যেষ্ঠ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেনের বাসায় গিয়ে বিরোধীপক্ষের ঘেরাওয়ের শিকার আওয়ামী লীগ নেতা মীর ইশতিয়াক আহমেদ লিমনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার রফিকুল আলম।
গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে নগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লিমন রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল হোসেনের বাসায় যান। স্থানীয় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের একদল নেতা-কর্মী ওই বাসা অবরুদ্ধ করেন।
তাঁদের অভিযোগ, কাউন্সিলর প্রার্থী মামাকে জেতাতে ‘রিটার্নিং কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে’ গিয়েছিলেন লিমন। এ বিষয়ে লিমনের ভাষ্য পাওয়া না গেলেও অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ওই নির্বাচন কর্মকর্তা। তিনি বলছেন, লিমন ভোটের পরিবেশ নিয়ে কথা বলতে এসেছিলেন।
প্রায় তিন ঘণ্টা পর রাত ১২টার দিকে নির্বাচন কর্মকর্তার বাসা থেকে লিমনকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিশ। নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে ঘুষ-সংক্রান্ত অভিযোগের কোনো আলামত মেলেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী নগর পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিমনকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করা হয়। তারপর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি যেসব তথ্য দিয়েছেন, সেগুলো যাচাই করা হবে।’
তবে ‘নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় কোনো টাকা পাওয়া যায়নি’ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ জন্য কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। মুচলেকা নিয়ে তাঁকে তাঁর বাবার কাছে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ তবে কেন তাঁর মুচলেকা নেওয়া হলো, সে বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পুলিশ দেয়নি।
লিমনের বাবা মীর ইকবাল রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। লিমনের মামা আবদুল হামিদ সরকার টেকন ২১ জুন অনুষ্ঠেয় সিটি নির্বাচনে ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী। তিনি বর্তমান কাউন্সিলরও। লিমনের মামা ডাবলু সরকার মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। সম্প্রতি একটি ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় দল থেকে তাঁকে চাপে রাখা হয়েছে।
দলের একটি পক্ষের দাবি, এই পরিবার ভেতরে ভেতরে আওয়ামী লীগের মেয়র ও মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামানের বিরোধিতা করছে। এ অবস্থায় নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় লিমনের যাওয়াকে স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছেন না তাঁরা। রাতে লিমনকে অবরুদ্ধ করে নির্বাচন কর্মকর্তার বাড়ির বাইরে রাস্তায় বসে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছিলেন। তাঁরা লিমনকে গ্রেপ্তার এবং দল থেকে বহিষ্কারের দাবি করছিলেন। পরিস্থিতি শান্ত করতে সেখানে গেলে লাঞ্ছিত হন লিমনের বাবা। এ অবস্থায় কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে পুলিশ লিমনকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। ওই রাতে লিমন পুলিশের হেফাজতেই ছিলেন। সকাল পর্যন্ত তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
রাতে নির্বাচন কর্মকর্তার বাসা অবরোধে অংশ নেওয়া রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রাসিক দত্ত বলেন, ‘লিমনসহ মোট তিনজন নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় এসেছিলেন। তাঁদের কাছে একটি ব্যাগ ছিল। তাঁরা নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় গেলে লিমন বাথরুমে ঢুকে যান। তাঁকে বাথরুম থেকে বের করার সময় সঙ্গে আনা ব্যাগ নিয়ে অন্য দুজন দ্রুত পালিয়ে যান।’
রাসিক দত্তের দাবি, ভোটের তিন দিন আগে নির্বাচন কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে ওই ব্যাগে টাকা আনা হয়েছিল। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাকে ঘুষ দিয়ে লিমন তাঁর কাউন্সিলর প্রার্থী মামার বিজয় নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। পাশাপাশি নৌকাকে পরাজিত করতে ঘুষ দেওয়া হচ্ছিল বলেও দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘বিষয়টি আমি নিউজে-ফেসবুকে দেখেছি। বিষয়টি এখনো অস্পষ্ট। রাতের বেলা লিমন কেন নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে গেলেন, আবার নির্বাচন কর্মকর্তা কেন গভীর রাতে তাঁকে অ্যালাউ করলেন, সেটি তাঁরাই বলতে পারবেন। আমি আপাতত এর চেয়ে বেশি কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’
অভিযোগের বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা মীর ইশতিয়াক আহমেদ লিমনের সঙ্গে কথা বলা যায়নি। আজ সোমবার দুপুরে তাঁর মোবাইলে ফোন করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। লিমনের কাউন্সিলর প্রার্থী মামা আবদুল হামিদ সরকার টেকন ফোন ধরেননি। তাই তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
লিমনের বাবা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মীর ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন কথা বলার মতো মানসিকতা নেই। আমি নিজেও শারীরিকভাবে অসুস্থ। এসব বিষয় নিয়ে দু-চার দিন পর কথা বলব।’
রাতেই এ বিষয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল হোসেন রাতেই সাংবাদিকদের বলেন, ‘লিমন আমার পূর্বপরিচিত। তিনি একটি বিষয়ে কথা বলার জন্য এসেছিলেন। বাসার বাইরে দাঁড়িয়েই তিনি কথা বলতে চাচ্ছিলেন। আমিই তাঁকে বাসার ভেতরে নিয়ে এলাম। কারণ, আমার বাসায় আমি ছাড়া কেউ থাকে না। লিমন ঢোকামাত্র কিছু ছেলে এসে তাঁকে আটকে রাখে। ঘুষ দেওয়ার জন্য লিমন এসেছিলেন এটা সত্য নয়।’
লিমন কী বিষয়ে আলাপ করতে এসেছিলেন তা জানতে চাইলে আবুল হোসেন বলেন, ‘তিনি এসে জানতে চেয়েছিলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না। আমি বললাম, নির্বাচন তো সুষ্ঠুই হবে।’
রাজশাহীর জ্যেষ্ঠ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবুল হোসেনের বাসায় গিয়ে বিরোধীপক্ষের ঘেরাওয়ের শিকার আওয়ামী লীগ নেতা মীর ইশতিয়াক আহমেদ লিমনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার রফিকুল আলম।
গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে নগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লিমন রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল হোসেনের বাসায় যান। স্থানীয় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের একদল নেতা-কর্মী ওই বাসা অবরুদ্ধ করেন।
তাঁদের অভিযোগ, কাউন্সিলর প্রার্থী মামাকে জেতাতে ‘রিটার্নিং কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে’ গিয়েছিলেন লিমন। এ বিষয়ে লিমনের ভাষ্য পাওয়া না গেলেও অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ওই নির্বাচন কর্মকর্তা। তিনি বলছেন, লিমন ভোটের পরিবেশ নিয়ে কথা বলতে এসেছিলেন।
প্রায় তিন ঘণ্টা পর রাত ১২টার দিকে নির্বাচন কর্মকর্তার বাসা থেকে লিমনকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিশ। নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে ঘুষ-সংক্রান্ত অভিযোগের কোনো আলামত মেলেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী নগর পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিমনকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করা হয়। তারপর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি যেসব তথ্য দিয়েছেন, সেগুলো যাচাই করা হবে।’
তবে ‘নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় কোনো টাকা পাওয়া যায়নি’ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ জন্য কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। মুচলেকা নিয়ে তাঁকে তাঁর বাবার কাছে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ তবে কেন তাঁর মুচলেকা নেওয়া হলো, সে বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পুলিশ দেয়নি।
লিমনের বাবা মীর ইকবাল রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। লিমনের মামা আবদুল হামিদ সরকার টেকন ২১ জুন অনুষ্ঠেয় সিটি নির্বাচনে ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী। তিনি বর্তমান কাউন্সিলরও। লিমনের মামা ডাবলু সরকার মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। সম্প্রতি একটি ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় দল থেকে তাঁকে চাপে রাখা হয়েছে।
দলের একটি পক্ষের দাবি, এই পরিবার ভেতরে ভেতরে আওয়ামী লীগের মেয়র ও মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামানের বিরোধিতা করছে। এ অবস্থায় নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় লিমনের যাওয়াকে স্বাভাবিকভাবে নিচ্ছেন না তাঁরা। রাতে লিমনকে অবরুদ্ধ করে নির্বাচন কর্মকর্তার বাড়ির বাইরে রাস্তায় বসে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিচ্ছিলেন। তাঁরা লিমনকে গ্রেপ্তার এবং দল থেকে বহিষ্কারের দাবি করছিলেন। পরিস্থিতি শান্ত করতে সেখানে গেলে লাঞ্ছিত হন লিমনের বাবা। এ অবস্থায় কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে পুলিশ লিমনকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। ওই রাতে লিমন পুলিশের হেফাজতেই ছিলেন। সকাল পর্যন্ত তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
রাতে নির্বাচন কর্মকর্তার বাসা অবরোধে অংশ নেওয়া রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রাসিক দত্ত বলেন, ‘লিমনসহ মোট তিনজন নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় এসেছিলেন। তাঁদের কাছে একটি ব্যাগ ছিল। তাঁরা নির্বাচন কর্মকর্তার বাসায় গেলে লিমন বাথরুমে ঢুকে যান। তাঁকে বাথরুম থেকে বের করার সময় সঙ্গে আনা ব্যাগ নিয়ে অন্য দুজন দ্রুত পালিয়ে যান।’
রাসিক দত্তের দাবি, ভোটের তিন দিন আগে নির্বাচন কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে ওই ব্যাগে টাকা আনা হয়েছিল। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাকে ঘুষ দিয়ে লিমন তাঁর কাউন্সিলর প্রার্থী মামার বিজয় নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন। পাশাপাশি নৌকাকে পরাজিত করতে ঘুষ দেওয়া হচ্ছিল বলেও দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘বিষয়টি আমি নিউজে-ফেসবুকে দেখেছি। বিষয়টি এখনো অস্পষ্ট। রাতের বেলা লিমন কেন নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে গেলেন, আবার নির্বাচন কর্মকর্তা কেন গভীর রাতে তাঁকে অ্যালাউ করলেন, সেটি তাঁরাই বলতে পারবেন। আমি আপাতত এর চেয়ে বেশি কোনো মন্তব্য করতে পারছি না।’
অভিযোগের বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা মীর ইশতিয়াক আহমেদ লিমনের সঙ্গে কথা বলা যায়নি। আজ সোমবার দুপুরে তাঁর মোবাইলে ফোন করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। লিমনের কাউন্সিলর প্রার্থী মামা আবদুল হামিদ সরকার টেকন ফোন ধরেননি। তাই তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
লিমনের বাবা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মীর ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন কথা বলার মতো মানসিকতা নেই। আমি নিজেও শারীরিকভাবে অসুস্থ। এসব বিষয় নিয়ে দু-চার দিন পর কথা বলব।’
রাতেই এ বিষয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল হোসেন রাতেই সাংবাদিকদের বলেন, ‘লিমন আমার পূর্বপরিচিত। তিনি একটি বিষয়ে কথা বলার জন্য এসেছিলেন। বাসার বাইরে দাঁড়িয়েই তিনি কথা বলতে চাচ্ছিলেন। আমিই তাঁকে বাসার ভেতরে নিয়ে এলাম। কারণ, আমার বাসায় আমি ছাড়া কেউ থাকে না। লিমন ঢোকামাত্র কিছু ছেলে এসে তাঁকে আটকে রাখে। ঘুষ দেওয়ার জন্য লিমন এসেছিলেন এটা সত্য নয়।’
লিমন কী বিষয়ে আলাপ করতে এসেছিলেন তা জানতে চাইলে আবুল হোসেন বলেন, ‘তিনি এসে জানতে চেয়েছিলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না। আমি বললাম, নির্বাচন তো সুষ্ঠুই হবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৪ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে