রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহীতে গত ৯ মাসে ট্রাফিক আইনে ৪২ হাজার ৪০০টি মামলার বিপরীতে সাড়ে ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ কার্যকরের পর থেকে জরিমানা আদায় হচ্ছে আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) ও জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে আরএমপির ট্রাফিক বিভাগ ৩৫ হাজার ১৪২টি মামলা করেছে। এসব মামলায় জরিমানা আদায় করা হয়েছে ৩ কোটি ৬২ লাখ ৩১ হাজার টাকা। আর জেলা পুলিশ ৯ মাসে মামলা করেছে ৭ হাজার ২৫৮ টি। এসব মামলায় আদায় হয়েছে ২ কোটি ৮৬ লাখ ৪৭ হাজার ৪০০ টাকা।
আরএমপির ট্রাফিক বিভাগে গত জানুয়ারি মাসে ৪ হাজার ৪৬৫টি মামলায় ৪০ লাখ ৩০ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ৩ হাজার ৫৯৭টি মামলায় ৩৫ লাখ ৬৬ হাজার ৯০০ টাকা, মার্চে ৪ হাজার ১৬৭টি মামলায় ৩৯ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকা, এপ্রিলে ৪ হাজার ৬৪৮টি মামলায় ৩৬ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা, মে মাসে ৪ হাজার ৭৯টি মামলায় ৪০ লাখ ৭৯ হাজার ৮০০ টাকা, জুনে ৪ হাজার ২১টি মামলায় ৩৮ লাখ ৮৭ হাজার ৮০০ টাকা, জুলাইয়ে ২ হাজার ৩০৬টি মামলায় ২৯ লাখ ৭৭ হাজার ৯০০ টাকা, আগস্টে ৩ হাজার ৬৫৫টি মামলায় ৫১ লাখ ৯৬ হাজার ২০০ টাকা এবং সেপ্টেম্বরে ৪ হাজার ২০৪টি মামলায় ৪৯ লাখ ৫৯ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা আদায় হয়েছে।
অপরদিকে জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে জানুয়ারিতে ৮৪১টি মামলায় ২০ লাখ ৭০ হাজার ৭০০ টাকা, ফেব্রুয়ারিতে ৬৮২টি মামলায় ১৭ লাখ ৮২ হাজার ৯৫০ টাকা, মার্চে ১ হাজার ৪০টি মামলায় ৩২ লাখ ৫৭ হাজার ৫০ টাকা, এপ্রিলে ৩৯১টি মামলায় ১৫ লাখ ৬২ হাজার ৯০০ টাকা, মে মাসে ৫৪৪টি মামলায় ১৬ লাখ ৭৯ হাজার ৭০০ টাকা, জুনে ৯৭৯টি মামলায় ২৯ লাখ ১ হাজার ৪০০ টাকা, জুলাইয়ে ১ হাজার ২০টি মামলায় ২৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, আগস্টে ১ হাজার ১৯১টি মামলায় ৬৬ লাখ ৭৪ হাজার টাকা এবং সেপ্টেম্বরে ১ হাজার ১৩২টি মামলায় ৬৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গোলাম রুহুল কুদ্দুস বলেন, ই-ট্রাফিকিং ও ই-মামলার কারণে জরিমানার পরিমাণ বেড়েছে। আর ট্রাফিক বিভাগের তৎপরতার কারণে চালকদের মধ্যে সচেতনতাও বাড়ছে।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র ইফতেখায়ের আলম বলেন, সড়কে ট্রাফিক বিভাগের অভিযান জোরদার করা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে বসানো হচ্ছে চেকপোস্ট। নির্ধারিত স্থানের চেকপোস্ট ছাড়াও একেক দিন একেক জায়গায় করা হচ্ছে ঝটিকা তল্লাশি। সড়কে নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনা কমাতে এ অভিযান চালানো হচ্ছে। ফলে জরিমানাও আদায় হচ্ছে বেশি।
রাজশাহীতে গত ৯ মাসে ট্রাফিক আইনে ৪২ হাজার ৪০০টি মামলার বিপরীতে সাড়ে ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ কার্যকরের পর থেকে জরিমানা আদায় হচ্ছে আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) ও জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে আরএমপির ট্রাফিক বিভাগ ৩৫ হাজার ১৪২টি মামলা করেছে। এসব মামলায় জরিমানা আদায় করা হয়েছে ৩ কোটি ৬২ লাখ ৩১ হাজার টাকা। আর জেলা পুলিশ ৯ মাসে মামলা করেছে ৭ হাজার ২৫৮ টি। এসব মামলায় আদায় হয়েছে ২ কোটি ৮৬ লাখ ৪৭ হাজার ৪০০ টাকা।
আরএমপির ট্রাফিক বিভাগে গত জানুয়ারি মাসে ৪ হাজার ৪৬৫টি মামলায় ৪০ লাখ ৩০ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ৩ হাজার ৫৯৭টি মামলায় ৩৫ লাখ ৬৬ হাজার ৯০০ টাকা, মার্চে ৪ হাজার ১৬৭টি মামলায় ৩৯ লাখ ১৩ হাজার ৮০০ টাকা, এপ্রিলে ৪ হাজার ৬৪৮টি মামলায় ৩৬ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ টাকা, মে মাসে ৪ হাজার ৭৯টি মামলায় ৪০ লাখ ৭৯ হাজার ৮০০ টাকা, জুনে ৪ হাজার ২১টি মামলায় ৩৮ লাখ ৮৭ হাজার ৮০০ টাকা, জুলাইয়ে ২ হাজার ৩০৬টি মামলায় ২৯ লাখ ৭৭ হাজার ৯০০ টাকা, আগস্টে ৩ হাজার ৬৫৫টি মামলায় ৫১ লাখ ৯৬ হাজার ২০০ টাকা এবং সেপ্টেম্বরে ৪ হাজার ২০৪টি মামলায় ৪৯ লাখ ৫৯ হাজার ৩০০ টাকা জরিমানা আদায় হয়েছে।
অপরদিকে জেলা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে জানুয়ারিতে ৮৪১টি মামলায় ২০ লাখ ৭০ হাজার ৭০০ টাকা, ফেব্রুয়ারিতে ৬৮২টি মামলায় ১৭ লাখ ৮২ হাজার ৯৫০ টাকা, মার্চে ১ হাজার ৪০টি মামলায় ৩২ লাখ ৫৭ হাজার ৫০ টাকা, এপ্রিলে ৩৯১টি মামলায় ১৫ লাখ ৬২ হাজার ৯০০ টাকা, মে মাসে ৫৪৪টি মামলায় ১৬ লাখ ৭৯ হাজার ৭০০ টাকা, জুনে ৯৭৯টি মামলায় ২৯ লাখ ১ হাজার ৪০০ টাকা, জুলাইয়ে ১ হাজার ২০টি মামলায় ২৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, আগস্টে ১ হাজার ১৯১টি মামলায় ৬৬ লাখ ৭৪ হাজার টাকা এবং সেপ্টেম্বরে ১ হাজার ১৩২টি মামলায় ৬৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গোলাম রুহুল কুদ্দুস বলেন, ই-ট্রাফিকিং ও ই-মামলার কারণে জরিমানার পরিমাণ বেড়েছে। আর ট্রাফিক বিভাগের তৎপরতার কারণে চালকদের মধ্যে সচেতনতাও বাড়ছে।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র ইফতেখায়ের আলম বলেন, সড়কে ট্রাফিক বিভাগের অভিযান জোরদার করা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে বসানো হচ্ছে চেকপোস্ট। নির্ধারিত স্থানের চেকপোস্ট ছাড়াও একেক দিন একেক জায়গায় করা হচ্ছে ঝটিকা তল্লাশি। সড়কে নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনা কমাতে এ অভিযান চালানো হচ্ছে। ফলে জরিমানাও আদায় হচ্ছে বেশি।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে