রাবি প্রতিনিধি
দীর্ঘ সাত মাসেও ফল বিপর্যয়ের সমাধান না পেয়ে ফের বিভাগে তালা দিয়ে আন্দোলন শুরু করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উর্দু বিভাগের ৫ শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেল ৩টার দিকে বিভাগের চেয়ারম্যান ও অফিস কক্ষে তালা দিয়ে তারা বিভাগের সামনে অবস্থান নেন। আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে আবার বিভাগের সামনে অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছেন তারা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো-পূর্বে প্রকাশিত পুনর্মূল্যায়ন করে দ্রুত নতুন ফলাফল প্রকাশ ও ছাত্রবান্ধব বিভাগ সৃষ্টি করা।
বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ২৫ আগস্ট ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফল প্রকাশ করা হয়। কাঙ্ক্ষিত ফল না পেয়ে ওই দিনই সব শিক্ষার্থী সভাপতির কক্ষে তালা ঝুলিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানান। ঘটনাস্থলে গিয়ে ছাত্র উপদেষ্টা তিন দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন।
পরবর্তীতে সমাধান না হওয়ায় গত বছরের ০৫ ডিসেম্বর সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে আমরণ অনশনে বসেন শিক্ষার্থীরা। সেদিন উপাচার্যের আশ্বাসে রাত সাড়ে আটটার দিকে অনশন ভঙ্গ করে তারা। এ সময় উপাচার্যের নির্দেশে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. এম আনিসুর রহমান বলেন, ‘আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবার সঙ্গে কথা বলেছি। সবার লিখিত বক্তব্য জমা নিয়েছি। শিগগিরই আমরা তিনজন বসে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব এবং তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব।’
আন্দোলনরত বায়জিদ হোসেন বলেন, পরিকল্পিতভাবে আমাদের ফেল করানো হয়েছে। প্রশাসনের কাছে যখন আমরা যাচ্ছি, তখন তারা বলছে তোমরা স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরে যাও, এ কথা সাত মাস আগে বললে, আমাদের সাত মাস নষ্ট হতো না। সাত মাস ধরে আমরা লড়ছি। আমাদের সঙ্গে কি অন্যায় হয়েছে, তারা তা খুঁজে পাচ্ছে না। আমাদের কোনো কোর্সে কত নম্বর দেওয়া হয়েছে, তা আমরা দেখতে পাই। একটা বিভাগ এভাবে চলতে পারে না। আমরা এর সমাধান চাই।
আরেক আন্দোলনকারী জাহিদ হাসান বলেন, আমাদের যে শিক্ষকেরা হুমকি দিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে। তাদের ক্লাস পরীক্ষা থেকে বিরত রাখতে হবে। প্রশাসন তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, যার ৭ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার কথা থাকলেও, তিন মাসেও রিপোর্ট জমা দেয়নি। আমাদের ফলাফল দিতে হবে। যারা হুমকি দিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে। এর আগে বিভাগ খুলতে হলে, আমাদের লাশের ওপর দিয়ে যেতে হবে।
এ বিষয়ে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আতাউর রহমান বলেন, যারা পাশ করেছে তাদের ভর্তির জন্য নোটিশ দিয়েছি। এ নোটিশ দেওয়ার পরপরই আন্দোলনকারীরা বিভাগ বন্ধ করে দিয়েছে। আমি শিক্ষকদের নিয়ে বসে, পরবর্তীতে কি করা হবে তা সিদ্ধান্ত নেব।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, আমি তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে খোঁজ নিব। সমস্যাটি সমাধানে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব।
দীর্ঘ সাত মাসেও ফল বিপর্যয়ের সমাধান না পেয়ে ফের বিভাগে তালা দিয়ে আন্দোলন শুরু করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উর্দু বিভাগের ৫ শিক্ষার্থী। আজ সোমবার বিকেল ৩টার দিকে বিভাগের চেয়ারম্যান ও অফিস কক্ষে তালা দিয়ে তারা বিভাগের সামনে অবস্থান নেন। আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে আবার বিভাগের সামনে অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছেন তারা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো-পূর্বে প্রকাশিত পুনর্মূল্যায়ন করে দ্রুত নতুন ফলাফল প্রকাশ ও ছাত্রবান্ধব বিভাগ সৃষ্টি করা।
বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ২৫ আগস্ট ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফল প্রকাশ করা হয়। কাঙ্ক্ষিত ফল না পেয়ে ওই দিনই সব শিক্ষার্থী সভাপতির কক্ষে তালা ঝুলিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানান। ঘটনাস্থলে গিয়ে ছাত্র উপদেষ্টা তিন দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন।
পরবর্তীতে সমাধান না হওয়ায় গত বছরের ০৫ ডিসেম্বর সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে আমরণ অনশনে বসেন শিক্ষার্থীরা। সেদিন উপাচার্যের আশ্বাসে রাত সাড়ে আটটার দিকে অনশন ভঙ্গ করে তারা। এ সময় উপাচার্যের নির্দেশে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. এম আনিসুর রহমান বলেন, ‘আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবার সঙ্গে কথা বলেছি। সবার লিখিত বক্তব্য জমা নিয়েছি। শিগগিরই আমরা তিনজন বসে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব এবং তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেব।’
আন্দোলনরত বায়জিদ হোসেন বলেন, পরিকল্পিতভাবে আমাদের ফেল করানো হয়েছে। প্রশাসনের কাছে যখন আমরা যাচ্ছি, তখন তারা বলছে তোমরা স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরে যাও, এ কথা সাত মাস আগে বললে, আমাদের সাত মাস নষ্ট হতো না। সাত মাস ধরে আমরা লড়ছি। আমাদের সঙ্গে কি অন্যায় হয়েছে, তারা তা খুঁজে পাচ্ছে না। আমাদের কোনো কোর্সে কত নম্বর দেওয়া হয়েছে, তা আমরা দেখতে পাই। একটা বিভাগ এভাবে চলতে পারে না। আমরা এর সমাধান চাই।
আরেক আন্দোলনকারী জাহিদ হাসান বলেন, আমাদের যে শিক্ষকেরা হুমকি দিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে। তাদের ক্লাস পরীক্ষা থেকে বিরত রাখতে হবে। প্রশাসন তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, যার ৭ দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার কথা থাকলেও, তিন মাসেও রিপোর্ট জমা দেয়নি। আমাদের ফলাফল দিতে হবে। যারা হুমকি দিয়েছে তাদের বিচার করতে হবে। এর আগে বিভাগ খুলতে হলে, আমাদের লাশের ওপর দিয়ে যেতে হবে।
এ বিষয়ে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আতাউর রহমান বলেন, যারা পাশ করেছে তাদের ভর্তির জন্য নোটিশ দিয়েছি। এ নোটিশ দেওয়ার পরপরই আন্দোলনকারীরা বিভাগ বন্ধ করে দিয়েছে। আমি শিক্ষকদের নিয়ে বসে, পরবর্তীতে কি করা হবে তা সিদ্ধান্ত নেব।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, আমি তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে খোঁজ নিব। সমস্যাটি সমাধানে আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব।
টইটুম্বুর রাঙামাটির কাপ্তাই লেক। লেকের পানির উচ্চতা নিয়ন্ত্রণে না আসায় গতকাল দিবাগত রাত থেকে সাড়ে ৩ ফুট করে পানি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের (কপাবিক) ১৬টি জলকপাট দিয়ে। এতে প্রতি সেকেন্ডে ৬৩ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই লেক হতে কর্ণফুলী নদীতে নিষ্কাশন হচ্ছে।
১৭ মিনিট আগেবাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন পুর্নবহালের দাবিতে জেলা জুড়ে টানা দুইদিনের হরতাল ও সড়কপথ অবরোধ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) হরতালের প্রথমদিন সকাল ৬টা থেকে বিভিন্ন সড়কে আগুন জ্বালিয়ে ও গাছের গুড়ি ফেলে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা কর্মীরা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ছয়টা পর্যন্ত...
২৩ মিনিট আগেনাটোরের লালপুরে রাস্তা পারাপারের সময় পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় আব্দুর রাজ্জাক (৬০) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সন্ধ্যায় উপজেলার ঈশ্বরদী ইউনিয়নের নবীনগর এলাকায় লালপুর-ঈশ্বরদী আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনওগাঁর রাণীনগরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ে অর্জিত হয়নি। কৃষকেরা ধান না দেওয়ায় এবং মিলাররা চাল না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অবস্থায় মিলারদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা।
৫ ঘণ্টা আগে