পাবনা প্রতিনিধি
রাজশাহী মহানগর এলাকার চন্দ্রিমা থেকে অপহৃত সেই নারী চিকিৎসক শাকিরা তাসনিম দোলাকে (২৬) পাবনা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পাবনা শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের পাশে মনসুরাবাদ আবাসিক এলাকা থেকে তাঁকে উদ্ধার করে পাবনা র্যাবের একটি দল। এ সময় অপহরণ চক্রের তিন সদস্যকে আটক করা হয়।
র্যাব-১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোহাম্মদ ইলিয়াস খান বলেন, অপহরণকারী একটি চক্র সন্দেহজনকভাবে এই এলাকায় লুকিয়ে আছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ভুক্তভোগী নারী চিকিৎসককে উদ্ধার করা হয়। এখন পর্যন্ত অপহরণ চক্রের তিন সদস্যকে আটক করা হয়েছে। তবে অভিযান চলমান। পরে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে।
গতকাল সোমবার ভোরে রাজশাহী মহানগরের চন্দ্রিমা এলাকার বাসা থেকে ওই নারী চিকিৎসকের বাবা ফজরের নামাজে বের হলে বাসার প্রধান গেইট থেকে তাঁকে জিম্মি করে বাসায় ঢোকে অপহরণকারীরা। এ সময় অপহৃত চিকিৎসকের মা বাধা দিলে দেয়ালে মাথা ঠুকে ও তালার আঘাতে তাঁকে আহত করা হয়। বাসায় প্রবেশের পর ওই নারী চিকিৎসককে অপহরণ করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা।
একই সঙ্গে ওই গাড়িতে ওই চিকিৎসকের বাবাকেও তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানা এলাকার রাস্তায় চিকিৎসকের বাবাকে ফেলে চলে যায়। এরপর সোমবার রাতে অপহৃত চিকিৎসকের বাবা বাদী হয়ে রাজশাহী মহানগরের চন্দ্রিমা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
অপহরণের শিকার চিকিৎসক শাকিরা তাসনিম দোলা রাজশাহীর একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে সম্প্রতি ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) শেষ করেছেন। তাঁর বাবা পানি উন্নয়ন বোর্ডের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন—
অপহৃত নারী চিকিৎসকের খোঁজ মেলেনি, থানায় মামলা
রাজশাহীতে নারী চিকিৎসককে ‘অপহরণ’, সিরাজগঞ্জের রাস্তা থেকে উদ্ধার বাবা
রাজশাহী মহানগর এলাকার চন্দ্রিমা থেকে অপহৃত সেই নারী চিকিৎসক শাকিরা তাসনিম দোলাকে (২৬) পাবনা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে পাবনা শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের পাশে মনসুরাবাদ আবাসিক এলাকা থেকে তাঁকে উদ্ধার করে পাবনা র্যাবের একটি দল। এ সময় অপহরণ চক্রের তিন সদস্যকে আটক করা হয়।
র্যাব-১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোহাম্মদ ইলিয়াস খান বলেন, অপহরণকারী একটি চক্র সন্দেহজনকভাবে এই এলাকায় লুকিয়ে আছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ভুক্তভোগী নারী চিকিৎসককে উদ্ধার করা হয়। এখন পর্যন্ত অপহরণ চক্রের তিন সদস্যকে আটক করা হয়েছে। তবে অভিযান চলমান। পরে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে।
গতকাল সোমবার ভোরে রাজশাহী মহানগরের চন্দ্রিমা এলাকার বাসা থেকে ওই নারী চিকিৎসকের বাবা ফজরের নামাজে বের হলে বাসার প্রধান গেইট থেকে তাঁকে জিম্মি করে বাসায় ঢোকে অপহরণকারীরা। এ সময় অপহৃত চিকিৎসকের মা বাধা দিলে দেয়ালে মাথা ঠুকে ও তালার আঘাতে তাঁকে আহত করা হয়। বাসায় প্রবেশের পর ওই নারী চিকিৎসককে অপহরণ করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা।
একই সঙ্গে ওই গাড়িতে ওই চিকিৎসকের বাবাকেও তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানা এলাকার রাস্তায় চিকিৎসকের বাবাকে ফেলে চলে যায়। এরপর সোমবার রাতে অপহৃত চিকিৎসকের বাবা বাদী হয়ে রাজশাহী মহানগরের চন্দ্রিমা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
অপহরণের শিকার চিকিৎসক শাকিরা তাসনিম দোলা রাজশাহীর একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে সম্প্রতি ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) শেষ করেছেন। তাঁর বাবা পানি উন্নয়ন বোর্ডের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন—
অপহৃত নারী চিকিৎসকের খোঁজ মেলেনি, থানায় মামলা
রাজশাহীতে নারী চিকিৎসককে ‘অপহরণ’, সিরাজগঞ্জের রাস্তা থেকে উদ্ধার বাবা
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে