নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অবকাঠামো নির্মাণকাজ শুরুর আগেই রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (রামেবি) স্থাপন প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ৫৩৩ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় রামেবির সংশোধিত প্রকল্পে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর আগে গত বছরের ১৪ জুন রামেবি স্থাপন প্রকল্পের ডিপিপি অনুমোদিত হয়। সে সময় নির্মাণসামগ্রীর দাম ধরা হয় ২০১৮ সালের হিসাবে। তখন প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা। কিন্তু প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরুর আগেই ডিপিপি সংশোধন করা হয়েছে। এতে প্রকল্পের ব্যয় আরও ৫৩৩ কোটি টাকা বেড়েছে।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম মোস্তাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৮ সালের রেট শিডিউল অনুযায়ী প্রথম প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছিল। কিন্তু এখন আগের মূল্যে কাজ করা সম্ভব নয়। এ কারণে ডিপিপি সংশোধন করতে হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি উপাচার্যের দায়িত্ব নিয়েই একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ডিপিপি তৈরিতে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছি। আশা করছি, খুব শিগগিরই সংশোধিত ডিপিপির টাকা পাওয়া যাবে। এরপর পর্যায়ক্রমে ভূমি অধিগ্রহণ ও অবকাঠামো নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হবে।’
জানা গেছে, প্রকল্পের আগের বরাদ্দের ১ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা থেকে জেলা প্রশাসকের ভূমি অধিগ্রহণ খাতে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ৫৮৪ কোটি স্থানান্তর করা হয়েছে। সংশোধিত ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার ডিপিপির অর্থ ছাড় হলে ভূমি অধিগ্রহণ খাতের বকেয়া ১৭২ কোটি ১৭ লাখ টাকা জেলা প্রশাসকের সংশ্লিষ্ট খাতে দেওয়া হবে।
২০১৭ সালের এপ্রিলে রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগের সরকারি-বেসরকারি ৭৭টি চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানের এমবিবিএস, বিডিএস, ফিজিওথেরাপি ও ইউনানি মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি, বিএসসি নার্সিং এবং মেডিকেল টেকনোলজি কোর্সের শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এসব কোর্সের শিক্ষার্থী নিবন্ধন, পরীক্ষার ফরম পূরণ, ফলাফল তৈরিসহ সব ধরনের ডেটা এন্ট্রি কার্যক্রম সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে অনলাইনে সম্পন্ন করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এ অঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় থাকবে ১ হাজার ২০০ শয্যার একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল। ১০টি চিকিৎসা অনুষদের অধীনে ৬৮টি বিষয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি ও চিকিৎসাসেবার মানকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীতকরণের লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম চলবে।
অবকাঠামো নির্মাণকাজ শুরুর আগেই রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (রামেবি) স্থাপন প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ৫৩৩ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় রামেবির সংশোধিত প্রকল্পে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার অনুমোদন দেওয়া হয়।
এর আগে গত বছরের ১৪ জুন রামেবি স্থাপন প্রকল্পের ডিপিপি অনুমোদিত হয়। সে সময় নির্মাণসামগ্রীর দাম ধরা হয় ২০১৮ সালের হিসাবে। তখন প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা। কিন্তু প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরুর আগেই ডিপিপি সংশোধন করা হয়েছে। এতে প্রকল্পের ব্যয় আরও ৫৩৩ কোটি টাকা বেড়েছে।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম মোস্তাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৮ সালের রেট শিডিউল অনুযায়ী প্রথম প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছিল। কিন্তু এখন আগের মূল্যে কাজ করা সম্ভব নয়। এ কারণে ডিপিপি সংশোধন করতে হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি উপাচার্যের দায়িত্ব নিয়েই একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ডিপিপি তৈরিতে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছি। আশা করছি, খুব শিগগিরই সংশোধিত ডিপিপির টাকা পাওয়া যাবে। এরপর পর্যায়ক্রমে ভূমি অধিগ্রহণ ও অবকাঠামো নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হবে।’
জানা গেছে, প্রকল্পের আগের বরাদ্দের ১ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা থেকে জেলা প্রশাসকের ভূমি অধিগ্রহণ খাতে চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ৫৮৪ কোটি স্থানান্তর করা হয়েছে। সংশোধিত ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার ডিপিপির অর্থ ছাড় হলে ভূমি অধিগ্রহণ খাতের বকেয়া ১৭২ কোটি ১৭ লাখ টাকা জেলা প্রশাসকের সংশ্লিষ্ট খাতে দেওয়া হবে।
২০১৭ সালের এপ্রিলে রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগের সরকারি-বেসরকারি ৭৭টি চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানের এমবিবিএস, বিডিএস, ফিজিওথেরাপি ও ইউনানি মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি, বিএসসি নার্সিং এবং মেডিকেল টেকনোলজি কোর্সের শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। এসব কোর্সের শিক্ষার্থী নিবন্ধন, পরীক্ষার ফরম পূরণ, ফলাফল তৈরিসহ সব ধরনের ডেটা এন্ট্রি কার্যক্রম সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে অনলাইনে সম্পন্ন করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এ অঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় থাকবে ১ হাজার ২০০ শয্যার একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল। ১০টি চিকিৎসা অনুষদের অধীনে ৬৮টি বিষয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি ও চিকিৎসাসেবার মানকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীতকরণের লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম চলবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে