পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা সদর উপজেলার শ্রীপুরে বালুবোঝাই ট্রলির চাপায় মাসুদ রানা (২৪) নামের এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরেক কনস্টেবল মোস্তাফিজুর রহমান (৩৬)। ঘটনার পর পরই অভিযুক্ত ট্রলি চালক ও তার সহযোগীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পাবনার সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের শ্রীপুর বাজারের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী শাহনেওয়াজ দুর্ঘটনার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মাসুদ রানা সুজানগর উপজেলার কামালপুর পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। তিনি নওগাঁ সদর উপজেলার উলিপুর গ্রামের মো. শহিদুল ইসলামের ছেলে। আহত কনস্টেবল মোস্তাফিজুর রহমান একই ফাঁড়িতে কর্মরত। তিনি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার শ্রীফলতলা গ্রামের মৃত আমজাদ হোসেনের ছেলে।
আটক ব্যক্তিরা হলো ট্রলি চালক পাবনা সদর উপজেলার চর বলরামপুর গ্রামের মৃত মিজানুর রহমানের ছেলে কাওছার প্রামাণিক (২০) ও তাঁর সহযোগী একই গ্রামের কিশোর (১৬)।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী শাহনেওয়াজ জানান, পাবনা পুলিশ লাইনসের কাজ শেষে দুপুরে মোটরসাইকেলে কনস্টেবল মাসুদ রানা ও মোস্তাফিজুর রহমান সুজানগরের কামালপুর পুলিশ ফাঁড়িতে যাচ্ছিলেন। এ সময় শ্রীপুরে পৌঁছালে পাশের রাস্তা থেকে বালুবোঝাই ট্রলিটি গিয়ে সরাসরি তাদের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই মাসুদ রানা মারা যান। আহত মোস্তাফিজুর রহমানকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয়রা।
এ সময় স্থানীয় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ট্রলিচালক ও তাঁর সহযোগীকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার ও অভিযুক্ত দুজনকে আটক করে সদর থানায় নিয়ে আসে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী শাহনেওয়াজ।
স্থানীয় বাসিন্দা আহসান হাবিব আকাশ ও সুমন হোসেন জানান, ট্রলিটি ভাড়ারা থেকে বালু নিয়ে ওই এলাকায় নামিয়ে আবার বালু মহালে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সরকার পতনের পর এলাকায় বালু উত্তোলন বন্ধ ছিল কিন্তু সম্প্রতি আবারও বালু উত্তোলন শুরু হওয়ায় রাস্তা-ঘাটে বালু বহনকারী যানবাহন ব্যাপক আকারে বেড়েছে। বালু বহনকারী গাড়িগুলো বেপরোয়াভাবে চলাচল করছে।
পাবনা সদর উপজেলার শ্রীপুরে বালুবোঝাই ট্রলির চাপায় মাসুদ রানা (২৪) নামের এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরেক কনস্টেবল মোস্তাফিজুর রহমান (৩৬)। ঘটনার পর পরই অভিযুক্ত ট্রলি চালক ও তার সহযোগীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পাবনার সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের শ্রীপুর বাজারের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী শাহনেওয়াজ দুর্ঘটনার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মাসুদ রানা সুজানগর উপজেলার কামালপুর পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। তিনি নওগাঁ সদর উপজেলার উলিপুর গ্রামের মো. শহিদুল ইসলামের ছেলে। আহত কনস্টেবল মোস্তাফিজুর রহমান একই ফাঁড়িতে কর্মরত। তিনি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার শ্রীফলতলা গ্রামের মৃত আমজাদ হোসেনের ছেলে।
আটক ব্যক্তিরা হলো ট্রলি চালক পাবনা সদর উপজেলার চর বলরামপুর গ্রামের মৃত মিজানুর রহমানের ছেলে কাওছার প্রামাণিক (২০) ও তাঁর সহযোগী একই গ্রামের কিশোর (১৬)।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী শাহনেওয়াজ জানান, পাবনা পুলিশ লাইনসের কাজ শেষে দুপুরে মোটরসাইকেলে কনস্টেবল মাসুদ রানা ও মোস্তাফিজুর রহমান সুজানগরের কামালপুর পুলিশ ফাঁড়িতে যাচ্ছিলেন। এ সময় শ্রীপুরে পৌঁছালে পাশের রাস্তা থেকে বালুবোঝাই ট্রলিটি গিয়ে সরাসরি তাদের মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই মাসুদ রানা মারা যান। আহত মোস্তাফিজুর রহমানকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয়রা।
এ সময় স্থানীয় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ট্রলিচালক ও তাঁর সহযোগীকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার ও অভিযুক্ত দুজনকে আটক করে সদর থানায় নিয়ে আসে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী শাহনেওয়াজ।
স্থানীয় বাসিন্দা আহসান হাবিব আকাশ ও সুমন হোসেন জানান, ট্রলিটি ভাড়ারা থেকে বালু নিয়ে ওই এলাকায় নামিয়ে আবার বালু মহালে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সরকার পতনের পর এলাকায় বালু উত্তোলন বন্ধ ছিল কিন্তু সম্প্রতি আবারও বালু উত্তোলন শুরু হওয়ায় রাস্তা-ঘাটে বালু বহনকারী যানবাহন ব্যাপক আকারে বেড়েছে। বালু বহনকারী গাড়িগুলো বেপরোয়াভাবে চলাচল করছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে