রাজবাড়ী প্রতিনিধি
রাজবাড়ীতে ফাহিমা (৩৭) নামের এক নারীকে হত্যার দায়ে আবদুর রহিম মণ্ডল (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোসাম্মৎ জাকিয়া পারভিন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
দণ্ডিত আবদুর রহিম মণ্ডল রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার জাগির কয়া গ্রামের বাসিন্দা।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আহম্মেদ আলী মৃধা আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আজ আদালতের দেওয়া রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ফাহিমা ও রহিম মণ্ডল কাতারে থাকতেন। বছর তিনেক আগে তাঁরা দেশে আসেন। কাতার থাকাকালে আবদুর রহিমের কাছ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা ধার নেন ফাহিমা। আবদুর রহিম দেশে চলে এলেও ফাহিমা কাতারে ছিলেন। করোনার সময় ফাহিমাও দেশে চলে আসেন। দেশে আসার পরও ফাহিমা ধারের টাকা ফেরত দিচ্ছিলেন না। টাকা চাইলে নানা রকম টালবাহানা করতেন।
এ ঘটনায় ফাহিমার ওপর ক্ষুব্ধ হন আবদুর রহিম। তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তারই অংশ হিসেবে ফাহিমার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন তিনি। তাঁকে বিয়ের প্রলোভন দেন। পাওনা টাকা ফেরত না দেওয়ার শর্তে বিয়েতে রাজি হন ফাহিমা।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ফাহিমাকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে ডেকে রাজবাড়ীতে নিয়ে আসেন আবদুর রহিম। পরে গলায় গামছা পেঁচিয়ে তাঁকে হত্যা করে লাশ ধানখেতে ফেলে রাখেন। ৫ অক্টোবর ধানখেতে নারীর লাশ দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আবদুর রহিমকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রাজবাড়ীতে ফাহিমা (৩৭) নামের এক নারীকে হত্যার দায়ে আবদুর রহিম মণ্ডল (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোসাম্মৎ জাকিয়া পারভিন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
দণ্ডিত আবদুর রহিম মণ্ডল রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার জাগির কয়া গ্রামের বাসিন্দা।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আহম্মেদ আলী মৃধা আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আজ আদালতের দেওয়া রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ফাহিমা ও রহিম মণ্ডল কাতারে থাকতেন। বছর তিনেক আগে তাঁরা দেশে আসেন। কাতার থাকাকালে আবদুর রহিমের কাছ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা ধার নেন ফাহিমা। আবদুর রহিম দেশে চলে এলেও ফাহিমা কাতারে ছিলেন। করোনার সময় ফাহিমাও দেশে চলে আসেন। দেশে আসার পরও ফাহিমা ধারের টাকা ফেরত দিচ্ছিলেন না। টাকা চাইলে নানা রকম টালবাহানা করতেন।
এ ঘটনায় ফাহিমার ওপর ক্ষুব্ধ হন আবদুর রহিম। তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তারই অংশ হিসেবে ফাহিমার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন তিনি। তাঁকে বিয়ের প্রলোভন দেন। পাওনা টাকা ফেরত না দেওয়ার শর্তে বিয়েতে রাজি হন ফাহিমা।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ফাহিমাকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে ডেকে রাজবাড়ীতে নিয়ে আসেন আবদুর রহিম। পরে গলায় গামছা পেঁচিয়ে তাঁকে হত্যা করে লাশ ধানখেতে ফেলে রাখেন। ৫ অক্টোবর ধানখেতে নারীর লাশ দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আবদুর রহিমকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বরগুনার বেতাগী উপজেলার চান্দখালীর আল্লাহু চত্বর এলাকায় যৌথ বাহিনী চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জুম্মান খান।
২ মিনিট আগেপটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের উত্তর পাকডাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী নাহিদের (৭) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কেইয়ান ইউনিয়নের নিমতলা এলাকায় ঢাকামুখী লেনে দুই ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল।
১৪ মিনিট আগেতিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) মানববন্ধন ও মশাল মিছিল করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ মিনারে ‘চবি রংপুর ডিভিশন স্টুডেন্টস ইউনিটি’-এর ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। পরে মশাল মিছিল নিয়ে শহীদ মিনার থেকে জিরো
১৭ মিনিট আগে