পিরোজপুর প্রতিনিধি

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো মোবাইল নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে অনেকে বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। নামফলকে এখনো নতুন নম্বরটি স্থান না পাওয়াকে বড় ধরনের গাফিলতি বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ডের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সহায়তা চেয়ে স্টেশনের নামফলকে থাকা নম্বরে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। একাধিকবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে কেউ কেউ বাধ্য হন সরাসরি স্টেশনে গিয়ে খবর দিতে।
বালিপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, ‘এক আত্মীয়ের বাড়িতে আগুন লাগলে স্টেশনের বোর্ডে থাকা নম্বরে ফোন দিই, কিন্তু কোনোভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। পরে বাইকে করে স্টেশনে গিয়ে জানাতে হয়।’
স্থানীয় আমজাদ মুন্সি বলেন, ‘আগুন লাগলে আমরা ফায়ার সার্ভিসের নম্বরে ফোন করে পাই না। নতুন নম্বর ফায়ার সার্ভিস দেয় না। ফলে আমরা চরম ভোগান্তিতে আছি। অতি দ্রুত বোর্ডে ফায়ার সার্ভিসের নম্বর পরিবর্তন করা দরকার।’
স্থানীয় বাসিন্দা মাজেদ তালুকদার জানান, দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের এমন অবহেলা মানুষের জীবন ও সম্পদের জন্য মারাত্মক হুমকি। দ্রুত নামফলক হালনাগাদ করে সচল নম্বর প্রদর্শন ও তা সর্বসাধারণের মাঝে প্রচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা নুরুজ্জামান শরীফ বলেন, ‘করপোরেট সিম পরিবর্তনের পর আমরা নতুন নম্বর ব্যবহার করছি। তবে বরাদ্দ না থাকায় নামফলকের পুরোনো নম্বরটি পরিবর্তন করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন নম্বরটি নামফলকে স্থাপন করা হবে।’
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশব্যাপী সব ফায়ার স্টেশনে ব্যবহারের জন্য বাংলালিংকের করপোরেট সিম সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১ জুন থেকে ইন্দুরকানী স্টেশনের আগের গ্রামীণফোন নম্বরটি বাতিল করে চালু করা হয় নতুন নম্বর ০১৯০১০২৩৯৭৩। কিন্তু দুই বছর পার হলেও নামফলকে এখনো স্থান পায়নি নতুন নম্বরটি।

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো মোবাইল নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে অনেকে বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। নামফলকে এখনো নতুন নম্বরটি স্থান না পাওয়াকে বড় ধরনের গাফিলতি বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ডের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সহায়তা চেয়ে স্টেশনের নামফলকে থাকা নম্বরে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। একাধিকবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে কেউ কেউ বাধ্য হন সরাসরি স্টেশনে গিয়ে খবর দিতে।
বালিপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, ‘এক আত্মীয়ের বাড়িতে আগুন লাগলে স্টেশনের বোর্ডে থাকা নম্বরে ফোন দিই, কিন্তু কোনোভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। পরে বাইকে করে স্টেশনে গিয়ে জানাতে হয়।’
স্থানীয় আমজাদ মুন্সি বলেন, ‘আগুন লাগলে আমরা ফায়ার সার্ভিসের নম্বরে ফোন করে পাই না। নতুন নম্বর ফায়ার সার্ভিস দেয় না। ফলে আমরা চরম ভোগান্তিতে আছি। অতি দ্রুত বোর্ডে ফায়ার সার্ভিসের নম্বর পরিবর্তন করা দরকার।’
স্থানীয় বাসিন্দা মাজেদ তালুকদার জানান, দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের এমন অবহেলা মানুষের জীবন ও সম্পদের জন্য মারাত্মক হুমকি। দ্রুত নামফলক হালনাগাদ করে সচল নম্বর প্রদর্শন ও তা সর্বসাধারণের মাঝে প্রচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা নুরুজ্জামান শরীফ বলেন, ‘করপোরেট সিম পরিবর্তনের পর আমরা নতুন নম্বর ব্যবহার করছি। তবে বরাদ্দ না থাকায় নামফলকের পুরোনো নম্বরটি পরিবর্তন করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন নম্বরটি নামফলকে স্থাপন করা হবে।’
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশব্যাপী সব ফায়ার স্টেশনে ব্যবহারের জন্য বাংলালিংকের করপোরেট সিম সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১ জুন থেকে ইন্দুরকানী স্টেশনের আগের গ্রামীণফোন নম্বরটি বাতিল করে চালু করা হয় নতুন নম্বর ০১৯০১০২৩৯৭৩। কিন্তু দুই বছর পার হলেও নামফলকে এখনো স্থান পায়নি নতুন নম্বরটি।
পিরোজপুর প্রতিনিধি

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো মোবাইল নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে অনেকে বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। নামফলকে এখনো নতুন নম্বরটি স্থান না পাওয়াকে বড় ধরনের গাফিলতি বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ডের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সহায়তা চেয়ে স্টেশনের নামফলকে থাকা নম্বরে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। একাধিকবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে কেউ কেউ বাধ্য হন সরাসরি স্টেশনে গিয়ে খবর দিতে।
বালিপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, ‘এক আত্মীয়ের বাড়িতে আগুন লাগলে স্টেশনের বোর্ডে থাকা নম্বরে ফোন দিই, কিন্তু কোনোভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। পরে বাইকে করে স্টেশনে গিয়ে জানাতে হয়।’
স্থানীয় আমজাদ মুন্সি বলেন, ‘আগুন লাগলে আমরা ফায়ার সার্ভিসের নম্বরে ফোন করে পাই না। নতুন নম্বর ফায়ার সার্ভিস দেয় না। ফলে আমরা চরম ভোগান্তিতে আছি। অতি দ্রুত বোর্ডে ফায়ার সার্ভিসের নম্বর পরিবর্তন করা দরকার।’
স্থানীয় বাসিন্দা মাজেদ তালুকদার জানান, দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের এমন অবহেলা মানুষের জীবন ও সম্পদের জন্য মারাত্মক হুমকি। দ্রুত নামফলক হালনাগাদ করে সচল নম্বর প্রদর্শন ও তা সর্বসাধারণের মাঝে প্রচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা নুরুজ্জামান শরীফ বলেন, ‘করপোরেট সিম পরিবর্তনের পর আমরা নতুন নম্বর ব্যবহার করছি। তবে বরাদ্দ না থাকায় নামফলকের পুরোনো নম্বরটি পরিবর্তন করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন নম্বরটি নামফলকে স্থাপন করা হবে।’
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশব্যাপী সব ফায়ার স্টেশনে ব্যবহারের জন্য বাংলালিংকের করপোরেট সিম সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১ জুন থেকে ইন্দুরকানী স্টেশনের আগের গ্রামীণফোন নম্বরটি বাতিল করে চালু করা হয় নতুন নম্বর ০১৯০১০২৩৯৭৩। কিন্তু দুই বছর পার হলেও নামফলকে এখনো স্থান পায়নি নতুন নম্বরটি।

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো মোবাইল নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে অনেকে বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। নামফলকে এখনো নতুন নম্বরটি স্থান না পাওয়াকে বড় ধরনের গাফিলতি বলে মনে করছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ডের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত সহায়তা চেয়ে স্টেশনের নামফলকে থাকা নম্বরে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। একাধিকবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে কেউ কেউ বাধ্য হন সরাসরি স্টেশনে গিয়ে খবর দিতে।
বালিপাড়া ইউনিয়নের বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, ‘এক আত্মীয়ের বাড়িতে আগুন লাগলে স্টেশনের বোর্ডে থাকা নম্বরে ফোন দিই, কিন্তু কোনোভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। পরে বাইকে করে স্টেশনে গিয়ে জানাতে হয়।’
স্থানীয় আমজাদ মুন্সি বলেন, ‘আগুন লাগলে আমরা ফায়ার সার্ভিসের নম্বরে ফোন করে পাই না। নতুন নম্বর ফায়ার সার্ভিস দেয় না। ফলে আমরা চরম ভোগান্তিতে আছি। অতি দ্রুত বোর্ডে ফায়ার সার্ভিসের নম্বর পরিবর্তন করা দরকার।’
স্থানীয় বাসিন্দা মাজেদ তালুকদার জানান, দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের এমন অবহেলা মানুষের জীবন ও সম্পদের জন্য মারাত্মক হুমকি। দ্রুত নামফলক হালনাগাদ করে সচল নম্বর প্রদর্শন ও তা সর্বসাধারণের মাঝে প্রচারের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা নুরুজ্জামান শরীফ বলেন, ‘করপোরেট সিম পরিবর্তনের পর আমরা নতুন নম্বর ব্যবহার করছি। তবে বরাদ্দ না থাকায় নামফলকের পুরোনো নম্বরটি পরিবর্তন করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন নম্বরটি নামফলকে স্থাপন করা হবে।’
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশব্যাপী সব ফায়ার স্টেশনে ব্যবহারের জন্য বাংলালিংকের করপোরেট সিম সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১ জুন থেকে ইন্দুরকানী স্টেশনের আগের গ্রামীণফোন নম্বরটি বাতিল করে চালু করা হয় নতুন নম্বর ০১৯০১০২৩৯৭৩। কিন্তু দুই বছর পার হলেও নামফলকে এখনো স্থান পায়নি নতুন নম্বরটি।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে
স্থানীয় লোকজন জানায়, গতকাল রাতে নিজ ঘরের এক কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন মোশারেফ। পাশের কক্ষে ঘুমাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সিঁধ কেটে ভেতরে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়।
৪৪ মিনিট আগে
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুজন মারা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টায় ও বেলা ১টায় রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরক
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি তোলা বন্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের শিদলাই পূর্বপাড়া ও শিদলাই বড় মাঠ এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত ইমরান বড় ভাইজোড়া গ্রামের মো. সোহেল ফকিরের ছেলে। সে হরিণবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত।
স্থানীয় লোকজন জানায়, উপজেলার বড় ভাইজোড়া গ্রামের আবু সালেহ আকন ধান চাষ করেন। তিনি ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য পার্শ্ববর্তী মসজিদ থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে রাখেন। আজ সকাল ৭টার দিকে ইমরান তার মা রিপা বেগমের সঙ্গে ধানখেতে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায়। ওই সময় ইমরান ধানখেতে পাতা বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে বিদ্যুতায়িত হয়। স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তালতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাহফুজা আক্তার বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে শিশুটি মারা গেছে।
তালতলী পল্লী বিদ্যুৎ উপ-স্টেশনের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. ইমরান শেখ বলেন, মসজিদ থেকে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে ধানখেতে নেওয়া সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত ইমরান বড় ভাইজোড়া গ্রামের মো. সোহেল ফকিরের ছেলে। সে হরিণবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত।
স্থানীয় লোকজন জানায়, উপজেলার বড় ভাইজোড়া গ্রামের আবু সালেহ আকন ধান চাষ করেন। তিনি ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য পার্শ্ববর্তী মসজিদ থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে রাখেন। আজ সকাল ৭টার দিকে ইমরান তার মা রিপা বেগমের সঙ্গে ধানখেতে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায়। ওই সময় ইমরান ধানখেতে পাতা বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে বিদ্যুতায়িত হয়। স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তালতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাহফুজা আক্তার বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে শিশুটি মারা গেছে।
তালতলী পল্লী বিদ্যুৎ উপ-স্টেশনের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. ইমরান শেখ বলেন, মসজিদ থেকে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে ধানখেতে নেওয়া সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ
২৭ জুন ২০২৫
স্থানীয় লোকজন জানায়, গতকাল রাতে নিজ ঘরের এক কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন মোশারেফ। পাশের কক্ষে ঘুমাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সিঁধ কেটে ভেতরে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়।
৪৪ মিনিট আগে
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুজন মারা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টায় ও বেলা ১টায় রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরক
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি তোলা বন্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের শিদলাই পূর্বপাড়া ও শিদলাই বড় মাঠ এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর সদর উপজেলায় মোশারেফ খান (৪৫) নামের এক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার সেয়াকাঠি গ্রামে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মোশারেফ খান সেয়াকাঠি গ্রামের হানিফ খানের ছেলে।
স্থানীয় লোকজন জানায়, গতকাল রাতে নিজ ঘরের একটি কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন মোশারেফ। পাশের কক্ষে ঘুমাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সিঁধ কেটে ভেতরে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা রক্তাক্ত অবস্থায় মোশারেফকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। পুলিশ এখনো সেখানে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, এটি পরিকল্পিত হত্যা। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

পটুয়াখালীর সদর উপজেলায় মোশারেফ খান (৪৫) নামের এক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার সেয়াকাঠি গ্রামে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মোশারেফ খান সেয়াকাঠি গ্রামের হানিফ খানের ছেলে।
স্থানীয় লোকজন জানায়, গতকাল রাতে নিজ ঘরের একটি কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন মোশারেফ। পাশের কক্ষে ঘুমাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সিঁধ কেটে ভেতরে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা রক্তাক্ত অবস্থায় মোশারেফকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। পুলিশ এখনো সেখানে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, এটি পরিকল্পিত হত্যা। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ
২৭ জুন ২০২৫
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুজন মারা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টায় ও বেলা ১টায় রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরক
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি তোলা বন্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের শিদলাই পূর্বপাড়া ও শিদলাই বড় মাঠ এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুজন মারা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টায় ও বেলা ১টায় রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। গতকাল রাতে নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
মারা যাওয়া দুজন হলো রিনা বেগম (৩৮) ও তাঁর ছেলে ফরহাদ (১৫)। এই ঘটনায় রিনা বেগমের আরেক ছেলে তাওহীদ (৭) চিকিৎসাধীন। তার শরীরের ১৬ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। এ ছাড়া প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছে রিনা বেগমের ছেলে জিহাদ (২৪), বোন সালমা বেগম (৩৪) ও তাঁর ছেলে আরাফাত (১৫)।
অভিযুক্ত ফরিদ মিয়া (৪৪) পেশায় একজন পিকআপচালক ও ঘোড়াদিয়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সোয়া ৯টায় রিনা বেগম এবং বেলা ১টায় ছেলে ফরহাদের মৃত্যু হয়। রিনার শরীরের ৫৮ শতাংশ এবং ফরহাদের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তাদের লাশ ময়নাতদন্তের পর নরসিংদীতে নিয়ে আসা হচ্ছে।
এর আগে গত বুধবার রাত ৩টার দিকে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের ঘোড়াদিয়া এলাকায় স্ত্রী রিনা বেগম, সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে যান স্বামী ফরিদ মিয়া। শুক্রবার রাতে ফরিদ মিয়াকে একমাত্র আসামি করে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করেন রিনার মা হোসনা বেগম। পরদিন শনিবার রাত ৮টার দিকে বেলাব থানার বারৈচা এলাকা থেকে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা ও নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার ইটাখোলায় বসবাসকারী স্বামী ফরিদ মিয়া একজন মাদকাসক্ত ও চিহ্নিত অপরাধী। দীর্ঘদিনের সংসারজীবনে ভরণপোষণসহ দায়িত্ব পালন না করায় স্বামীর সংসার ছেড়ে সদর উপজেলার ঘোড়াদিয়ায় বাবার বাড়িতে সন্তানসহ আশ্রয় নেন রিনা বেগম। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাবুর্চির সহযোগী হিসেবে কাজ করে তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন।

নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুজন মারা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টায় ও বেলা ১টায় রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। গতকাল রাতে নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
মারা যাওয়া দুজন হলো রিনা বেগম (৩৮) ও তাঁর ছেলে ফরহাদ (১৫)। এই ঘটনায় রিনা বেগমের আরেক ছেলে তাওহীদ (৭) চিকিৎসাধীন। তার শরীরের ১৬ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। এ ছাড়া প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়েছে রিনা বেগমের ছেলে জিহাদ (২৪), বোন সালমা বেগম (৩৪) ও তাঁর ছেলে আরাফাত (১৫)।
অভিযুক্ত ফরিদ মিয়া (৪৪) পেশায় একজন পিকআপচালক ও ঘোড়াদিয়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সোয়া ৯টায় রিনা বেগম এবং বেলা ১টায় ছেলে ফরহাদের মৃত্যু হয়। রিনার শরীরের ৫৮ শতাংশ এবং ফরহাদের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তাদের লাশ ময়নাতদন্তের পর নরসিংদীতে নিয়ে আসা হচ্ছে।
এর আগে গত বুধবার রাত ৩টার দিকে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের ঘোড়াদিয়া এলাকায় স্ত্রী রিনা বেগম, সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে যান স্বামী ফরিদ মিয়া। শুক্রবার রাতে ফরিদ মিয়াকে একমাত্র আসামি করে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করেন রিনার মা হোসনা বেগম। পরদিন শনিবার রাত ৮টার দিকে বেলাব থানার বারৈচা এলাকা থেকে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানায়, নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা ও নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার ইটাখোলায় বসবাসকারী স্বামী ফরিদ মিয়া একজন মাদকাসক্ত ও চিহ্নিত অপরাধী। দীর্ঘদিনের সংসারজীবনে ভরণপোষণসহ দায়িত্ব পালন না করায় স্বামীর সংসার ছেড়ে সদর উপজেলার ঘোড়াদিয়ায় বাবার বাড়িতে সন্তানসহ আশ্রয় নেন রিনা বেগম। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাবুর্চির সহযোগী হিসেবে কাজ করে তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন।

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ
২৭ জুন ২০২৫
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে
স্থানীয় লোকজন জানায়, গতকাল রাতে নিজ ঘরের এক কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন মোশারেফ। পাশের কক্ষে ঘুমাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সিঁধ কেটে ভেতরে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়।
৪৪ মিনিট আগে
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি তোলা বন্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের শিদলাই পূর্বপাড়া ও শিদলাই বড় মাঠ এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি তোলা বন্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের শিদলাই পূর্বপাড়া ও শিদলাই বড় মাঠ এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক রহমান। এ সময় ব্রাহ্মণপাড়া থানা-পুলিশের একটি দল, আনসার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা অভিযানে সহযোগিতা করেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, কৃষিজমি রক্ষার লক্ষ্যে পরিচালিত অভিযানে অবৈধভাবে ফসলি জমি থেকে মাটি উত্তোলন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এ সময় পাঁচটি খননযন্ত্র (ড্রেজার মেশিন), পাইপ ও অন্যান্য সরঞ্জাম ধ্বংস করা হয়। পাশাপাশি বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী ড্রেজারের মালিকদের ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক রহমান বলেন, ‘শিদলাই এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচটি ড্রেজার ও সংশ্লিষ্ট উপকরণ ধ্বংস করা হয়েছে। বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে দায়ী ব্যক্তিদের ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। কৃষিজমি রক্ষায় অবৈধ মাটি উত্তোলনের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে মাটি তোলা বন্ধে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের শিদলাই পূর্বপাড়া ও শিদলাই বড় মাঠ এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক রহমান। এ সময় ব্রাহ্মণপাড়া থানা-পুলিশের একটি দল, আনসার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা অভিযানে সহযোগিতা করেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, কৃষিজমি রক্ষার লক্ষ্যে পরিচালিত অভিযানে অবৈধভাবে ফসলি জমি থেকে মাটি উত্তোলন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এ সময় পাঁচটি খননযন্ত্র (ড্রেজার মেশিন), পাইপ ও অন্যান্য সরঞ্জাম ধ্বংস করা হয়। পাশাপাশি বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী ড্রেজারের মালিকদের ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক রহমান বলেন, ‘শিদলাই এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচটি ড্রেজার ও সংশ্লিষ্ট উপকরণ ধ্বংস করা হয়েছে। বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে দায়ী ব্যক্তিদের ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। কৃষিজমি রক্ষায় অবৈধ মাটি উত্তোলনের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের নামফলকে দুই বছর ধরে বাতিল হয়ে যাওয়া পুরোনো নম্বরটি লেখা রয়েছে। এতে জরুরি সময়ে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে ওই নম্বরে ফোন করে সাড়া পান না স্থানীয় বাসিন্দারা। ফায়ার সার্ভিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এমন পরিস্থিতি জনমনে অসন্তোষ তৈরি করেছে। আজ
২৭ জুন ২০২৫
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগে
স্থানীয় লোকজন জানায়, গতকাল রাতে নিজ ঘরের এক কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন মোশারেফ। পাশের কক্ষে ঘুমাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও মেয়ে। আনুমানিক রাত আড়াইটার দিকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সিঁধ কেটে ভেতরে ঢুকে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়।
৪৪ মিনিট আগে
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দুজন মারা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টায় ও বেলা ১টায় রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরক
১ ঘণ্টা আগে