ফাহিম হাসান, পঞ্চগড়

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে। আর এই বালু পরিবহন করা হচ্ছে এক নতুন কৌশলে, ট্রেনে করে।
একসময় ট্রাকই ছিল পরিবহনের একমাত্র ভরসা। কিন্তু সড়কপথের সীমাবদ্ধতা, উচ্চ ভাড়া, চালকের সংকট, রাস্তার নাজুক অবস্থা এবং যানজটের কারণে ব্যবসায়ীরা খুঁজছিলেন নতুন কোনো উপায়। সেই উপায় হলো রেলপথ।
পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশন এখন শুধুই যাত্রীদের জায়গা নয়, হয়ে উঠেছে বালুবাজারের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকাল-বিকেল সেখানে বালুভর্তি ডাম্পার থেকে ট্রেনের বগিতে মাল তোলা হয়। ট্রেন ছাড়ে আর পঞ্চগড়ের বালু পৌঁছে যায় দেশের বিভিন্ন শহরে।
খরচ কম, লাভ বেশি: স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী শাজাহান বলেন, এক ট্রাকে করে বালু পাঠাতে যেখানে খরচ হতো ৪৫-৪৭ হাজার টাকা, সেখানে একই পরিমাণ বালু ট্রেনে পাঠাতে খরচ হয় ৩৪ হাজার টাকা। আর একসঙ্গে বেশি পরিমাণ মাল পাঠানো যায় বলে সময়ও বাঁচে।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা বালু পাঠাচ্ছি রাজশাহীর গোদাগাড়ী স্টেশন পর্যন্ত। এসএস ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান আমাদের কাছ থেকে বড় পরিমাণে বালু কিনছে। তারা নিয়মিত অর্ডার দিচ্ছে। ট্রেন না থাকলে এত বড় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হতো না।’
ব্যবসায়ীরা বলছেন, যমুনা সেতু দিয়ে সরাসরি ট্রেনযোগে পঞ্চগড় থেকে ঢাকা পর্যন্ত বালু পাঠানো সম্ভব হবে। এতে খরচ কমবে আরও ২০-২৫ শতাংশ, যা ঢাকার নির্মাণ খাতে বড় পরিবর্তন আনবে।
বদলে গেছে শ্রমিকদের জীবন: ট্রেনভিত্তিক পরিবহন চালু হওয়ার সবচেয়ে বড় সুফল পেয়েছেন শ্রমিকেরা। নদী থেকে বালু উত্তোলন, ট্রাকে করে স্টেশনে আনা, ট্রেনের বগিতে লোড করা—এই পুরো শৃঙ্খলায় কাজ করছেন কয়েক শ মানুষ।
করতোয়া নদীর পাড়ে কাজ করা শ্রমিক সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এখন প্রায় সারা বছর কাজ থাকে। সকালে বালু তুলি, দুপুরে স্টেশনে নিয়ে যাই, বিকেলে ট্রেনে ওঠাই। দিনে অন্তত ৫-৬ শিফট করে কাজ করছি।’ আরেক শ্রমিক বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আগে রিকশা বা কৃষির ওপর নির্ভর করত সবাই। এখন অনেকে বালু পরিবহনের কাজে যুক্ত হয়েছে। আয় বেড়েছে, ঘরে শান্তিও ফিরেছে।’
পঞ্চগড় রেলস্টেশনের স্টেশনমাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘বালু পরিবহনের কারণে মালবাহী ট্রেনের চাহিদা বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা সময়মতো মাল পাঠাতে পারছেন বলে আমাদের ওপরও আস্থা বাড়ছে।’ তিনি জানান, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বালু পরিবহনকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। প্রয়োজন হলে নতুন বগিও সংযুক্ত করা হবে।
যে কারণে ট্রেনে পরিবহন
একসময় ট্রাকই ছিল একমাত্র পরিবহন মাধ্যম। কিন্তু এক দিকে তেলের দাম বৃদ্ধি, অন্য দিকে চালক-সংকট, আবার কোনো কোনো সময় ট্রাক না পাওয়ার ভোগান্তি—এসব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা ভীষণ চাপের মধ্যে ছিলেন।
পরিবহন সংস্থার এক প্রতিনিধি বলেন, ‘কখনো ট্রাক পাই না, কখনো চালক আসে না। আবার পথে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। ট্রেনে এসব নেই। একবারে ট্রেনের ৩০টা বগিতে মাল পাঠানো যায়, তা-ও নির্দিষ্ট সময়ে।’
অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনা
পঞ্চগড় থেকে প্রতিদিন কোটি টাকার বালু দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে সরকার পাচ্ছে রাজস্ব, ব্যবসায়ীরা পাচ্ছেন লাভ, শ্রমিকেরা পাচ্ছেন কর্মসংস্থান। সেই সঙ্গে নির্মাণ খাত পাচ্ছে সুলভ ও মানসম্মত কাঁচামাল।
মকবুলা রহমান সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক আজাদ নূর বলেন, ‘পঞ্চগড় থেকে ট্রেনে করে বালু পরিবহন শুধু পরিবহন খরচ কমাচ্ছে না, এটি একটি পুরো অঞ্চলকে যুক্ত করছে দেশের মূলধারার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে। এতে যেমন কর্মসংস্থান বাড়ছে, তেমনি পণ্য পরিবহনে রেলওয়ের ওপর নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক। আরও বড় কথা হলো, এতে নির্মাণ খাতে কাঁচামালের সরবরাহ সহজ ও সাশ্রয়ী হচ্ছে।’
আজাদ নূর আরও বলেন, ‘সরকার যদি এই প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে, যেমন ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো, পরিবহন ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বালু উত্তোলন নিশ্চিত করে, তবে পঞ্চগড় ভবিষ্যতে দেশের অন্যতম অর্থনৈতিক করিডরে পরিণত হবে।’

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে। আর এই বালু পরিবহন করা হচ্ছে এক নতুন কৌশলে, ট্রেনে করে।
একসময় ট্রাকই ছিল পরিবহনের একমাত্র ভরসা। কিন্তু সড়কপথের সীমাবদ্ধতা, উচ্চ ভাড়া, চালকের সংকট, রাস্তার নাজুক অবস্থা এবং যানজটের কারণে ব্যবসায়ীরা খুঁজছিলেন নতুন কোনো উপায়। সেই উপায় হলো রেলপথ।
পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশন এখন শুধুই যাত্রীদের জায়গা নয়, হয়ে উঠেছে বালুবাজারের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকাল-বিকেল সেখানে বালুভর্তি ডাম্পার থেকে ট্রেনের বগিতে মাল তোলা হয়। ট্রেন ছাড়ে আর পঞ্চগড়ের বালু পৌঁছে যায় দেশের বিভিন্ন শহরে।
খরচ কম, লাভ বেশি: স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী শাজাহান বলেন, এক ট্রাকে করে বালু পাঠাতে যেখানে খরচ হতো ৪৫-৪৭ হাজার টাকা, সেখানে একই পরিমাণ বালু ট্রেনে পাঠাতে খরচ হয় ৩৪ হাজার টাকা। আর একসঙ্গে বেশি পরিমাণ মাল পাঠানো যায় বলে সময়ও বাঁচে।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা বালু পাঠাচ্ছি রাজশাহীর গোদাগাড়ী স্টেশন পর্যন্ত। এসএস ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান আমাদের কাছ থেকে বড় পরিমাণে বালু কিনছে। তারা নিয়মিত অর্ডার দিচ্ছে। ট্রেন না থাকলে এত বড় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হতো না।’
ব্যবসায়ীরা বলছেন, যমুনা সেতু দিয়ে সরাসরি ট্রেনযোগে পঞ্চগড় থেকে ঢাকা পর্যন্ত বালু পাঠানো সম্ভব হবে। এতে খরচ কমবে আরও ২০-২৫ শতাংশ, যা ঢাকার নির্মাণ খাতে বড় পরিবর্তন আনবে।
বদলে গেছে শ্রমিকদের জীবন: ট্রেনভিত্তিক পরিবহন চালু হওয়ার সবচেয়ে বড় সুফল পেয়েছেন শ্রমিকেরা। নদী থেকে বালু উত্তোলন, ট্রাকে করে স্টেশনে আনা, ট্রেনের বগিতে লোড করা—এই পুরো শৃঙ্খলায় কাজ করছেন কয়েক শ মানুষ।
করতোয়া নদীর পাড়ে কাজ করা শ্রমিক সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এখন প্রায় সারা বছর কাজ থাকে। সকালে বালু তুলি, দুপুরে স্টেশনে নিয়ে যাই, বিকেলে ট্রেনে ওঠাই। দিনে অন্তত ৫-৬ শিফট করে কাজ করছি।’ আরেক শ্রমিক বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আগে রিকশা বা কৃষির ওপর নির্ভর করত সবাই। এখন অনেকে বালু পরিবহনের কাজে যুক্ত হয়েছে। আয় বেড়েছে, ঘরে শান্তিও ফিরেছে।’
পঞ্চগড় রেলস্টেশনের স্টেশনমাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘বালু পরিবহনের কারণে মালবাহী ট্রেনের চাহিদা বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা সময়মতো মাল পাঠাতে পারছেন বলে আমাদের ওপরও আস্থা বাড়ছে।’ তিনি জানান, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বালু পরিবহনকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। প্রয়োজন হলে নতুন বগিও সংযুক্ত করা হবে।
যে কারণে ট্রেনে পরিবহন
একসময় ট্রাকই ছিল একমাত্র পরিবহন মাধ্যম। কিন্তু এক দিকে তেলের দাম বৃদ্ধি, অন্য দিকে চালক-সংকট, আবার কোনো কোনো সময় ট্রাক না পাওয়ার ভোগান্তি—এসব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা ভীষণ চাপের মধ্যে ছিলেন।
পরিবহন সংস্থার এক প্রতিনিধি বলেন, ‘কখনো ট্রাক পাই না, কখনো চালক আসে না। আবার পথে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। ট্রেনে এসব নেই। একবারে ট্রেনের ৩০টা বগিতে মাল পাঠানো যায়, তা-ও নির্দিষ্ট সময়ে।’
অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনা
পঞ্চগড় থেকে প্রতিদিন কোটি টাকার বালু দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে সরকার পাচ্ছে রাজস্ব, ব্যবসায়ীরা পাচ্ছেন লাভ, শ্রমিকেরা পাচ্ছেন কর্মসংস্থান। সেই সঙ্গে নির্মাণ খাত পাচ্ছে সুলভ ও মানসম্মত কাঁচামাল।
মকবুলা রহমান সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক আজাদ নূর বলেন, ‘পঞ্চগড় থেকে ট্রেনে করে বালু পরিবহন শুধু পরিবহন খরচ কমাচ্ছে না, এটি একটি পুরো অঞ্চলকে যুক্ত করছে দেশের মূলধারার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে। এতে যেমন কর্মসংস্থান বাড়ছে, তেমনি পণ্য পরিবহনে রেলওয়ের ওপর নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক। আরও বড় কথা হলো, এতে নির্মাণ খাতে কাঁচামালের সরবরাহ সহজ ও সাশ্রয়ী হচ্ছে।’
আজাদ নূর আরও বলেন, ‘সরকার যদি এই প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে, যেমন ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো, পরিবহন ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বালু উত্তোলন নিশ্চিত করে, তবে পঞ্চগড় ভবিষ্যতে দেশের অন্যতম অর্থনৈতিক করিডরে পরিণত হবে।’
ফাহিম হাসান, পঞ্চগড়

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে। আর এই বালু পরিবহন করা হচ্ছে এক নতুন কৌশলে, ট্রেনে করে।
একসময় ট্রাকই ছিল পরিবহনের একমাত্র ভরসা। কিন্তু সড়কপথের সীমাবদ্ধতা, উচ্চ ভাড়া, চালকের সংকট, রাস্তার নাজুক অবস্থা এবং যানজটের কারণে ব্যবসায়ীরা খুঁজছিলেন নতুন কোনো উপায়। সেই উপায় হলো রেলপথ।
পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশন এখন শুধুই যাত্রীদের জায়গা নয়, হয়ে উঠেছে বালুবাজারের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকাল-বিকেল সেখানে বালুভর্তি ডাম্পার থেকে ট্রেনের বগিতে মাল তোলা হয়। ট্রেন ছাড়ে আর পঞ্চগড়ের বালু পৌঁছে যায় দেশের বিভিন্ন শহরে।
খরচ কম, লাভ বেশি: স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী শাজাহান বলেন, এক ট্রাকে করে বালু পাঠাতে যেখানে খরচ হতো ৪৫-৪৭ হাজার টাকা, সেখানে একই পরিমাণ বালু ট্রেনে পাঠাতে খরচ হয় ৩৪ হাজার টাকা। আর একসঙ্গে বেশি পরিমাণ মাল পাঠানো যায় বলে সময়ও বাঁচে।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা বালু পাঠাচ্ছি রাজশাহীর গোদাগাড়ী স্টেশন পর্যন্ত। এসএস ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান আমাদের কাছ থেকে বড় পরিমাণে বালু কিনছে। তারা নিয়মিত অর্ডার দিচ্ছে। ট্রেন না থাকলে এত বড় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হতো না।’
ব্যবসায়ীরা বলছেন, যমুনা সেতু দিয়ে সরাসরি ট্রেনযোগে পঞ্চগড় থেকে ঢাকা পর্যন্ত বালু পাঠানো সম্ভব হবে। এতে খরচ কমবে আরও ২০-২৫ শতাংশ, যা ঢাকার নির্মাণ খাতে বড় পরিবর্তন আনবে।
বদলে গেছে শ্রমিকদের জীবন: ট্রেনভিত্তিক পরিবহন চালু হওয়ার সবচেয়ে বড় সুফল পেয়েছেন শ্রমিকেরা। নদী থেকে বালু উত্তোলন, ট্রাকে করে স্টেশনে আনা, ট্রেনের বগিতে লোড করা—এই পুরো শৃঙ্খলায় কাজ করছেন কয়েক শ মানুষ।
করতোয়া নদীর পাড়ে কাজ করা শ্রমিক সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এখন প্রায় সারা বছর কাজ থাকে। সকালে বালু তুলি, দুপুরে স্টেশনে নিয়ে যাই, বিকেলে ট্রেনে ওঠাই। দিনে অন্তত ৫-৬ শিফট করে কাজ করছি।’ আরেক শ্রমিক বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আগে রিকশা বা কৃষির ওপর নির্ভর করত সবাই। এখন অনেকে বালু পরিবহনের কাজে যুক্ত হয়েছে। আয় বেড়েছে, ঘরে শান্তিও ফিরেছে।’
পঞ্চগড় রেলস্টেশনের স্টেশনমাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘বালু পরিবহনের কারণে মালবাহী ট্রেনের চাহিদা বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা সময়মতো মাল পাঠাতে পারছেন বলে আমাদের ওপরও আস্থা বাড়ছে।’ তিনি জানান, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বালু পরিবহনকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। প্রয়োজন হলে নতুন বগিও সংযুক্ত করা হবে।
যে কারণে ট্রেনে পরিবহন
একসময় ট্রাকই ছিল একমাত্র পরিবহন মাধ্যম। কিন্তু এক দিকে তেলের দাম বৃদ্ধি, অন্য দিকে চালক-সংকট, আবার কোনো কোনো সময় ট্রাক না পাওয়ার ভোগান্তি—এসব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা ভীষণ চাপের মধ্যে ছিলেন।
পরিবহন সংস্থার এক প্রতিনিধি বলেন, ‘কখনো ট্রাক পাই না, কখনো চালক আসে না। আবার পথে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। ট্রেনে এসব নেই। একবারে ট্রেনের ৩০টা বগিতে মাল পাঠানো যায়, তা-ও নির্দিষ্ট সময়ে।’
অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনা
পঞ্চগড় থেকে প্রতিদিন কোটি টাকার বালু দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে সরকার পাচ্ছে রাজস্ব, ব্যবসায়ীরা পাচ্ছেন লাভ, শ্রমিকেরা পাচ্ছেন কর্মসংস্থান। সেই সঙ্গে নির্মাণ খাত পাচ্ছে সুলভ ও মানসম্মত কাঁচামাল।
মকবুলা রহমান সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক আজাদ নূর বলেন, ‘পঞ্চগড় থেকে ট্রেনে করে বালু পরিবহন শুধু পরিবহন খরচ কমাচ্ছে না, এটি একটি পুরো অঞ্চলকে যুক্ত করছে দেশের মূলধারার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে। এতে যেমন কর্মসংস্থান বাড়ছে, তেমনি পণ্য পরিবহনে রেলওয়ের ওপর নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক। আরও বড় কথা হলো, এতে নির্মাণ খাতে কাঁচামালের সরবরাহ সহজ ও সাশ্রয়ী হচ্ছে।’
আজাদ নূর আরও বলেন, ‘সরকার যদি এই প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে, যেমন ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো, পরিবহন ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বালু উত্তোলন নিশ্চিত করে, তবে পঞ্চগড় ভবিষ্যতে দেশের অন্যতম অর্থনৈতিক করিডরে পরিণত হবে।’

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে। আর এই বালু পরিবহন করা হচ্ছে এক নতুন কৌশলে, ট্রেনে করে।
একসময় ট্রাকই ছিল পরিবহনের একমাত্র ভরসা। কিন্তু সড়কপথের সীমাবদ্ধতা, উচ্চ ভাড়া, চালকের সংকট, রাস্তার নাজুক অবস্থা এবং যানজটের কারণে ব্যবসায়ীরা খুঁজছিলেন নতুন কোনো উপায়। সেই উপায় হলো রেলপথ।
পঞ্চগড় রেলওয়ে স্টেশন এখন শুধুই যাত্রীদের জায়গা নয়, হয়ে উঠেছে বালুবাজারের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিদিন সকাল-বিকেল সেখানে বালুভর্তি ডাম্পার থেকে ট্রেনের বগিতে মাল তোলা হয়। ট্রেন ছাড়ে আর পঞ্চগড়ের বালু পৌঁছে যায় দেশের বিভিন্ন শহরে।
খরচ কম, লাভ বেশি: স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী শাজাহান বলেন, এক ট্রাকে করে বালু পাঠাতে যেখানে খরচ হতো ৪৫-৪৭ হাজার টাকা, সেখানে একই পরিমাণ বালু ট্রেনে পাঠাতে খরচ হয় ৩৪ হাজার টাকা। আর একসঙ্গে বেশি পরিমাণ মাল পাঠানো যায় বলে সময়ও বাঁচে।
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা বালু পাঠাচ্ছি রাজশাহীর গোদাগাড়ী স্টেশন পর্যন্ত। এসএস ট্রেডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠান আমাদের কাছ থেকে বড় পরিমাণে বালু কিনছে। তারা নিয়মিত অর্ডার দিচ্ছে। ট্রেন না থাকলে এত বড় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হতো না।’
ব্যবসায়ীরা বলছেন, যমুনা সেতু দিয়ে সরাসরি ট্রেনযোগে পঞ্চগড় থেকে ঢাকা পর্যন্ত বালু পাঠানো সম্ভব হবে। এতে খরচ কমবে আরও ২০-২৫ শতাংশ, যা ঢাকার নির্মাণ খাতে বড় পরিবর্তন আনবে।
বদলে গেছে শ্রমিকদের জীবন: ট্রেনভিত্তিক পরিবহন চালু হওয়ার সবচেয়ে বড় সুফল পেয়েছেন শ্রমিকেরা। নদী থেকে বালু উত্তোলন, ট্রাকে করে স্টেশনে আনা, ট্রেনের বগিতে লোড করা—এই পুরো শৃঙ্খলায় কাজ করছেন কয়েক শ মানুষ।
করতোয়া নদীর পাড়ে কাজ করা শ্রমিক সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এখন প্রায় সারা বছর কাজ থাকে। সকালে বালু তুলি, দুপুরে স্টেশনে নিয়ে যাই, বিকেলে ট্রেনে ওঠাই। দিনে অন্তত ৫-৬ শিফট করে কাজ করছি।’ আরেক শ্রমিক বলেন, ‘আমাদের এলাকায় আগে রিকশা বা কৃষির ওপর নির্ভর করত সবাই। এখন অনেকে বালু পরিবহনের কাজে যুক্ত হয়েছে। আয় বেড়েছে, ঘরে শান্তিও ফিরেছে।’
পঞ্চগড় রেলস্টেশনের স্টেশনমাস্টার মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘বালু পরিবহনের কারণে মালবাহী ট্রেনের চাহিদা বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা সময়মতো মাল পাঠাতে পারছেন বলে আমাদের ওপরও আস্থা বাড়ছে।’ তিনি জানান, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বালু পরিবহনকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। প্রয়োজন হলে নতুন বগিও সংযুক্ত করা হবে।
যে কারণে ট্রেনে পরিবহন
একসময় ট্রাকই ছিল একমাত্র পরিবহন মাধ্যম। কিন্তু এক দিকে তেলের দাম বৃদ্ধি, অন্য দিকে চালক-সংকট, আবার কোনো কোনো সময় ট্রাক না পাওয়ার ভোগান্তি—এসব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা ভীষণ চাপের মধ্যে ছিলেন।
পরিবহন সংস্থার এক প্রতিনিধি বলেন, ‘কখনো ট্রাক পাই না, কখনো চালক আসে না। আবার পথে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। ট্রেনে এসব নেই। একবারে ট্রেনের ৩০টা বগিতে মাল পাঠানো যায়, তা-ও নির্দিষ্ট সময়ে।’
অর্থনীতিতে নতুন সম্ভাবনা
পঞ্চগড় থেকে প্রতিদিন কোটি টাকার বালু দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে সরকার পাচ্ছে রাজস্ব, ব্যবসায়ীরা পাচ্ছেন লাভ, শ্রমিকেরা পাচ্ছেন কর্মসংস্থান। সেই সঙ্গে নির্মাণ খাত পাচ্ছে সুলভ ও মানসম্মত কাঁচামাল।
মকবুলা রহমান সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক আজাদ নূর বলেন, ‘পঞ্চগড় থেকে ট্রেনে করে বালু পরিবহন শুধু পরিবহন খরচ কমাচ্ছে না, এটি একটি পুরো অঞ্চলকে যুক্ত করছে দেশের মূলধারার অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে। এতে যেমন কর্মসংস্থান বাড়ছে, তেমনি পণ্য পরিবহনে রেলওয়ের ওপর নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে; যা দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক। আরও বড় কথা হলো, এতে নির্মাণ খাতে কাঁচামালের সরবরাহ সহজ ও সাশ্রয়ী হচ্ছে।’
আজাদ নূর আরও বলেন, ‘সরকার যদি এই প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে, যেমন ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো, পরিবহন ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং পরিবেশবান্ধব বালু উত্তোলন নিশ্চিত করে, তবে পঞ্চগড় ভবিষ্যতে দেশের অন্যতম অর্থনৈতিক করিডরে পরিণত হবে।’

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
২৮ মিনিট আগে
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাত ৮টার পর রাজধানীর শাহবাগে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান তিনি।
রাত ৮টা ৩৪ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে আবু বাকের মজুমদার লিখেছেন, ‘কিছুক্ষণ আগে ৮টা ২৩-২৪ মিনিটের সময় ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে আমার বাইকের সামনে ককটেল মারা হয়েছে। রূপায়ণ টাওয়ারে সাংগঠনিক মিটিংয়ের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলাম। রাজনৈতিক কারণে এক্সটার্নাল এবং ইন্টারনাল অনেকের শত্রু হয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ, এখনো সুস্থ আছি, দোয়া করবেন।’
হামলার প্রতিবাদে রাত ১০টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে।

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাত ৮টার পর রাজধানীর শাহবাগে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান তিনি।
রাত ৮টা ৩৪ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে আবু বাকের মজুমদার লিখেছেন, ‘কিছুক্ষণ আগে ৮টা ২৩-২৪ মিনিটের সময় ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে আমার বাইকের সামনে ককটেল মারা হয়েছে। রূপায়ণ টাওয়ারে সাংগঠনিক মিটিংয়ের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলাম। রাজনৈতিক কারণে এক্সটার্নাল এবং ইন্টারনাল অনেকের শত্রু হয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ, এখনো সুস্থ আছি, দোয়া করবেন।’
হামলার প্রতিবাদে রাত ১০টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে।

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
২৫ জুন ২০২৫
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ যৌথ আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোনো লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি আমরা মহাসড়কে চলতে দেব না। এ জন্য বিআরটিএ, প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর একসঙ্গে কাজ করছে। সরকারি গাড়িগুলোও ছাড় পাবে না, এমনকি আমি নিজেই বিআরটিএর গাড়ি ডাম্প করেছি।’

বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ যৌথ আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোনো লক্কড়ঝক্কড় গাড়ি আমরা মহাসড়কে চলতে দেব না। এ জন্য বিআরটিএ, প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর একসঙ্গে কাজ করছে। সরকারি গাড়িগুলোও ছাড় পাবে না, এমনকি আমি নিজেই বিআরটিএর গাড়ি ডাম্প করেছি।’

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
২৫ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
২৮ মিনিট আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায়উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে পিস্তলটি উদ্ধার করে।

যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায়উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে পিস্তলটি উদ্ধার করে।

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
২৫ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
২৮ মিনিট আগে
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলের দিকে বংশালের আগামসিহ লেনের ৯৩/১ নম্বর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। পরে পুলিশ সংবাদ পেয়ে ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এ সময় ওই শিক্ষার্থীর গলায় জিআই তার পেঁচানো ছিল।
বংশাল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দুলাল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিকেলে স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রথমে অজ্ঞাতনামা হিসেবে এবং পরে মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত হয়। এ সময় সে গলায় জিআই তার পেঁচানো অবস্থায় উপুড় হয়ে সিঁড়িতে পড়ে ছিল। তবে ওই বাসার চারতলায় শুধু একটি পরিবার থাকত বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ওই বাসা পুরোটাই গোডাউন। চারতলার ওই বাসা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল।’
এসআই আরও জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ওই শিক্ষার্থীকে গলায় জিআই তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
হাসপাতালে নিহত সজিবের চাচাতো ভাই মো. ইসলাম বলেন, ‘সজিবদের বাসা বংশাল আগামসিহ লেনে। সজিব এবার আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তবে সে অকৃতকার্য হয়। কয়েক দিন আগে তাবলিগের সঙ্গে দোহার গিয়েছিল। গতকাল বাসায় আসে। আজ বেলা ৩টার দিকে ফোন পেয়ে বাসা থেকে বের হয়। এরপর বিকেলে জানতে পারি, একটি বাসার সিঁড়িতে সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে।’
সজিব আরও বলেন, ‘যে বাসায় সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে, ওই বাসার চারতলায় সজিবের প্রেমিকা খাদিজাদের বাসা। খাদিজার বাবা বেঁচে নেই। তবে ঘটনার পর থেকে তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। ৬ বছর ধরে খাদিজার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সজিবের। মাঝে একবার মনোমালিন্য হয়েছিল। তবে খাদিজার মামারা এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারছিলেন না।’
পরিবারের অভিযোগ, খাদিজার দুই মামা ইকবাল ও কামাল মিলে সজিবকে হত্যা করেছে।
এর আগে, ১৯ অক্টোবর রাজধানীর পুরান ঢাকার আরমানিটোলা এলাকার একটি বাসার সিঁড়িতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়। আরমানিটোলার পানির পাম্প গলির ওই বাসায় জুবায়েদ টিউশনি করাতেন। পরে ডিএমপি এই হত্যাকাণ্ডকে ‘ত্রিভুজ প্রেমের’ ফল বলে জানায়।

আবারও পুরান ঢাকার বংশাল এলাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে সজিব (১৯) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ পাওয়া গেছে। তিনি এবার বংশালে আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলের দিকে বংশালের আগামসিহ লেনের ৯৩/১ নম্বর বাসায় ঘটনাটি ঘটে। পরে পুলিশ সংবাদ পেয়ে ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এ সময় ওই শিক্ষার্থীর গলায় জিআই তার পেঁচানো ছিল।
বংশাল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দুলাল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিকেলে স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রথমে অজ্ঞাতনামা হিসেবে এবং পরে মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত হয়। এ সময় সে গলায় জিআই তার পেঁচানো অবস্থায় উপুড় হয়ে সিঁড়িতে পড়ে ছিল। তবে ওই বাসার চারতলায় শুধু একটি পরিবার থাকত বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ওই বাসা পুরোটাই গোডাউন। চারতলার ওই বাসা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ অবস্থায় ছিল।’
এসআই আরও জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ওই শিক্ষার্থীকে গলায় জিআই তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
হাসপাতালে নিহত সজিবের চাচাতো ভাই মো. ইসলাম বলেন, ‘সজিবদের বাসা বংশাল আগামসিহ লেনে। সজিব এবার আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তবে সে অকৃতকার্য হয়। কয়েক দিন আগে তাবলিগের সঙ্গে দোহার গিয়েছিল। গতকাল বাসায় আসে। আজ বেলা ৩টার দিকে ফোন পেয়ে বাসা থেকে বের হয়। এরপর বিকেলে জানতে পারি, একটি বাসার সিঁড়িতে সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে।’
সজিব আরও বলেন, ‘যে বাসায় সজিবের মরদেহ পাওয়া গেছে, ওই বাসার চারতলায় সজিবের প্রেমিকা খাদিজাদের বাসা। খাদিজার বাবা বেঁচে নেই। তবে ঘটনার পর থেকে তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। ৬ বছর ধরে খাদিজার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সজিবের। মাঝে একবার মনোমালিন্য হয়েছিল। তবে খাদিজার মামারা এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারছিলেন না।’
পরিবারের অভিযোগ, খাদিজার দুই মামা ইকবাল ও কামাল মিলে সজিবকে হত্যা করেছে।
এর আগে, ১৯ অক্টোবর রাজধানীর পুরান ঢাকার আরমানিটোলা এলাকার একটি বাসার সিঁড়িতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়। আরমানিটোলার পানির পাম্প গলির ওই বাসায় জুবায়েদ টিউশনি করাতেন। পরে ডিএমপি এই হত্যাকাণ্ডকে ‘ত্রিভুজ প্রেমের’ ফল বলে জানায়।

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
২৫ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস—রূপান্তরিত জাতীয় ছাত্রশক্তি) আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার তাঁর মোটরসাইকেল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন।
২৮ মিনিট আগে
বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মহাসড়কে কোনো অবৈধ যানবাহন চলতে পারবে না। এ বিষয়ে পুলিশ, বিআরটিএসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোর সদরে অভিযান চালিয়ে রান্নাঘরে পুঁতে রাখা বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দৌলতদিহির হুমায়ুন কবিরের বাড়ি থেকে পিস্তল উদ্ধার করা হয়। কোতোয়ালি মডেল থানা-পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে। এ সময় অস্ত্রের মালিক শাকিল হোসেন পালিয়ে যান। শাকিল হুমায়ুন কবিরের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে