চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার চাটমোহর উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের পশ্চিম রামনগর গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চলাচলের সড়কটি বিলীন হচ্ছে বড়াল নদে। অতিবৃষ্টির কারণে বড়াল নদের পাশ দিয়ে চলে যাওয়া সড়কটি ভেঙে পড়েছে।
গত মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, বড়াল নদের পশ্চিম পাশে পশ্চিম রামনগর গ্রামে যাতায়াতের সড়কটি বড়াল নদে ধসে পড়েছে। এতে করে ওই গ্রামের পাঁচ শতাধিক পরিবারকে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
ওই গ্রামের বাসিন্দা মানিক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীসহ প্রচুর পথচারী চলাচল করে। বর্তমানে বৃষ্টির কারণে সড়কটি ভেঙে বড়াল নদে বিলীন হচ্ছে। দ্রুত সংস্কার না করা হলে চলাচলের রাস্তা থাকবে না, নৌকায় পারাপার হতে হবে।
ওই গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক আব্দুর রহিম বলেন, ‘শত শত মানুষ এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করে। রাস্তাটি এমনভাবে ভেঙে বড়াল নদে চলে যাচ্ছে। লোকজন চলাচল করতে পারছে না। প্রচুর দুর্ভোগ বেড়েছে। দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার করা দরকার। দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি।’
জানতে চাইলে বিলচলন ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, সড়কটি দ্রুত সংস্কার না করা হলে ক্রমান্বয়ে ভেঙে নদে পড়ে যাবে। ফলে দুর্ভোগ আরও বাড়বে এলাকাবাসীর। জনমানুষের কথা ভেবে অতি দ্রুত সংস্কার করা উচিত।
এ বিষয়ে চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. নাসের চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, খোঁজে খবর নিয়ে সড়কটি সংস্কারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।
পাবনার চাটমোহর উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের পশ্চিম রামনগর গ্রামের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চলাচলের সড়কটি বিলীন হচ্ছে বড়াল নদে। অতিবৃষ্টির কারণে বড়াল নদের পাশ দিয়ে চলে যাওয়া সড়কটি ভেঙে পড়েছে।
গত মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, বড়াল নদের পশ্চিম পাশে পশ্চিম রামনগর গ্রামে যাতায়াতের সড়কটি বড়াল নদে ধসে পড়েছে। এতে করে ওই গ্রামের পাঁচ শতাধিক পরিবারকে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
ওই গ্রামের বাসিন্দা মানিক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীসহ প্রচুর পথচারী চলাচল করে। বর্তমানে বৃষ্টির কারণে সড়কটি ভেঙে বড়াল নদে বিলীন হচ্ছে। দ্রুত সংস্কার না করা হলে চলাচলের রাস্তা থাকবে না, নৌকায় পারাপার হতে হবে।
ওই গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক আব্দুর রহিম বলেন, ‘শত শত মানুষ এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করে। রাস্তাটি এমনভাবে ভেঙে বড়াল নদে চলে যাচ্ছে। লোকজন চলাচল করতে পারছে না। প্রচুর দুর্ভোগ বেড়েছে। দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার করা দরকার। দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি।’
জানতে চাইলে বিলচলন ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, সড়কটি দ্রুত সংস্কার না করা হলে ক্রমান্বয়ে ভেঙে নদে পড়ে যাবে। ফলে দুর্ভোগ আরও বাড়বে এলাকাবাসীর। জনমানুষের কথা ভেবে অতি দ্রুত সংস্কার করা উচিত।
এ বিষয়ে চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. নাসের চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, খোঁজে খবর নিয়ে সড়কটি সংস্কারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৬ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে