হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ায় গ্রাম চৌকিদারকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শ্রমিক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে। আহত চৌকিদারকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ শনিবার উপজেলার ১ নম্বর হরনী ইউনিয়নের দিদার বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আহত মো. এরশাদ হোসেন উপজেলার ১ নম্বর হরনী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইসলামপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। তিনি ৬ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত গ্রাম চৌকিদার।
অভিযোগে জানা যায়, আজ একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিদার বাজারে চৌকিদারের ওপর হামলা করা হয়। হামলায় নেতৃত্ব দেন উপজেলার উত্তর শাখা শ্রমিক দলের সভাপতি প্রার্থী আনোয়ার হোসেন। তাঁরা পিটিয়ে চৌকিদারের বাম হাত ভেঙে দেন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।
স্থানীয় লোকজন জানায়, গত বছর ৫ আগস্টের পরে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডে সরকারি সুযোগ-সুবিধা বিতরণকে কেন্দ্র করে চৌকিদারের ওপর অনেকে ক্ষিপ্ত ছিল। এর রেশ ধরে হামলার এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সরকার পরিবর্তনের পর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বারদের তৎপরতা কমে গেলে দায়িত্ব পালন করেন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও তাঁদের নির্দেশে গ্রাম চৌকিদারেরা। এতে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা অসন্তুষ্ট হন।
আহত এরশাদ হোসেন বলেন, ‘মসজিদের জায়গায় ঘাস কাটাকে কেন্দ্র করে তারা আমার ওপর হামলা করে। এ সময় তারা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আমার বাম হাত ভেঙে দেয়। এ সময় আমার ভাই জাফর আমাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। আমার ওপর হামলার ঘটনাটি আমি হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানিয়েছি। তিনি এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন।’
শ্রমিক দল নেতা আনোয়ার হোসেনকে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রাম চৌকিদারের সঙ্গে মসজিদের জায়গা নিয়ে সমাজিদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়েছে। আমার সঙ্গে কিছু হয় নাই। আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত না।’
এ ব্যাপারে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘হরনী ইউনিয়ন নিয়ে আমরা এমনিতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় থাকি। এর আগেও ইউনিয়ন সচিবের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আজকের বিষয়টির খবর পেয়েছি। আহত চৌকিদার এরশাদ হোসেন চিকিৎসা শেষ করে এলে আমরা আইনগত মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
নোয়াখালীর হাতিয়ায় গ্রাম চৌকিদারকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শ্রমিক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে। আহত চৌকিদারকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ শনিবার উপজেলার ১ নম্বর হরনী ইউনিয়নের দিদার বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আহত মো. এরশাদ হোসেন উপজেলার ১ নম্বর হরনী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইসলামপুর গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। তিনি ৬ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত গ্রাম চৌকিদার।
অভিযোগে জানা যায়, আজ একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিদার বাজারে চৌকিদারের ওপর হামলা করা হয়। হামলায় নেতৃত্ব দেন উপজেলার উত্তর শাখা শ্রমিক দলের সভাপতি প্রার্থী আনোয়ার হোসেন। তাঁরা পিটিয়ে চৌকিদারের বাম হাত ভেঙে দেন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।
স্থানীয় লোকজন জানায়, গত বছর ৫ আগস্টের পরে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডে সরকারি সুযোগ-সুবিধা বিতরণকে কেন্দ্র করে চৌকিদারের ওপর অনেকে ক্ষিপ্ত ছিল। এর রেশ ধরে হামলার এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সরকার পরিবর্তনের পর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বারদের তৎপরতা কমে গেলে দায়িত্ব পালন করেন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও তাঁদের নির্দেশে গ্রাম চৌকিদারেরা। এতে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা অসন্তুষ্ট হন।
আহত এরশাদ হোসেন বলেন, ‘মসজিদের জায়গায় ঘাস কাটাকে কেন্দ্র করে তারা আমার ওপর হামলা করে। এ সময় তারা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আমার বাম হাত ভেঙে দেয়। এ সময় আমার ভাই জাফর আমাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। আমার ওপর হামলার ঘটনাটি আমি হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানিয়েছি। তিনি এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন।’
শ্রমিক দল নেতা আনোয়ার হোসেনকে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রাম চৌকিদারের সঙ্গে মসজিদের জায়গা নিয়ে সমাজিদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়েছে। আমার সঙ্গে কিছু হয় নাই। আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত না।’
এ ব্যাপারে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘হরনী ইউনিয়ন নিয়ে আমরা এমনিতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় থাকি। এর আগেও ইউনিয়ন সচিবের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আজকের বিষয়টির খবর পেয়েছি। আহত চৌকিদার এরশাদ হোসেন চিকিৎসা শেষ করে এলে আমরা আইনগত মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) ভোটের মাঠে নেমে সামাজিক মাধ্যমে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন জাহিন বিশ্বাস এষা। শুরু থেকেই সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার ফোকাস ছিল ছাত্রদল সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম জোটের এই এজিএস প্রার্থীর দিকে। তবে ভোটের ফলাফলে তিনি লড়াই জমাতে পারছেন না।
৩ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
৩৯ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে