রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায় তাঁদের দেড় শ কোটি টাকার কাজ চলমান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। তবে ১৭ বছর ধরে বেশির ভাগ কাজ গুটিকয়েক ঠিকাদার পাচ্ছেন। তাঁরা এরই মধ্যে ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রীর ভাগনে ও ভাতিজা, রাজশাহী মহানগর কমিটির এক নেতা এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তার আত্মীয়ই মূলত রেলের কাজগুলো পেয়ে থাকেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় রেলওয়ের কাজ সাধারণত উন্মুক্ত দরপত্র এবং লোকাল টেন্ডার মেথডে (এলটিএম) করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী উন্নয়নকাজের একটি প্যাকেজের চুক্তিমূল্য ৩৫ কোটি টাকার বেশি এবং রক্ষণাবেক্ষণকাজের ক্ষেত্রে ১৫ কোটি টাকার বেশি হলে উন্মুক্ত দরপত্রে করা হয়। এ ছাড়া ১৫ কোটি টাকার কম হলে এলটিএমে করা হয়।
স্থানীয় রেলওয়ে সূত্রে পাওয়া তথ্যানুসারে, এখানে তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। এগুলোর মধ্যে সৈয়দপুরের রয়েছে অন্তত ১২টি। গত কয়েক বছরে এখানে অন্তত ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করা হয়েছে। এসব কাজের মধ্যে রেলওয়ে কারখানার আধুনিকায়ন, সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন উঁচু করা ও প্ল্যাটফর্মের শেড পরিবর্তন, সৈয়দপুর-চিলাহাটি রেলপথ সংস্কার এবং চিলাহাটি ও ডোমার রেলস্টেশন আধুনিকায়ন। এ ছাড়া রেলওয়ে বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রের ভেতর ১০০ কোটি টাকার ব্রডগেজ রেলকোচ মেরামত, রেল কারখানার ভেতরে যন্ত্রাংশ (কাঁচামাল) সরবরাহের কয়েক কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে।
সূত্রটি আরও জানায়, কাজগুলো করছে নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের রাজশাহী মহানগর কমিটির নেতা আফসার বিশ্বাসের মালিকানাধীন এরিয়ান বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিশ্বাস কনস্ট্রাকশন নামের দুটি প্রতিষ্ঠান, আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের ভাগনে এপোলো ও ভাতিজা সাজু এবং রেলওয়ের এক বড় কর্মকর্তার এক আত্মীয়। এ ছাড়া গত কয়েক বছরে তাঁদের অন্তত ৮০ কোটি টাকার কাজ দেওয়া হয়েছে বিনা দরপত্রে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভুক্তভোগী ঠিকাদার এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, কিছু কর্মকর্তার যোগসাজশে এই ঠিকাদারদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় রেলওয়ের সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করছে। কাজ নিয়ে তাদের কেউ কেউ ৫ শতাংশ কমিশনে তৃতীয় পক্ষের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রি করে দিচ্ছে। ফলে পেশাদার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
রেলওয়ে শ্রমিক ইউনিয়ন কারখানা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ রোবায়েতুর রহমান বলেন, অর্থের বিনিময়ে এবং স্থানীয় কয়েকজনের সুপারিশে ঘুরেফিরে একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হচ্ছে। ওই প্রতিষ্ঠানগুলো রেলওয়ের কাছ থেকে স্ক্র্যাপ মালপত্র (অচল যন্ত্রাংশ) হিসেবে স্বল্পমূল্যে কিনে স্থানীয়ভাবে মেরামত করে রং করে বেশি দামে আবারও রেলের কাছেই বিক্রি করছে।
রোবায়েতুর আরও বলেন, ২০১৭ সালে ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রেলওয়ে কারখানা আধুনিকায়নের কাজ করা হয়। আধুনিকায়ন কাজের আওতায় কারখানার ২৭টি উপশপের শেডের পুরোনো টিন পরিবর্তন করে নতুন টিন লাগানো হয়। কিন্তু শেডে নিম্নমানের টিন ব্যবহার করায় মাত্র কয়েক বছর না যেতেই বৃষ্টিতে সেই টিন চুইয়ে পানি পড়ছে শপগুলোতে। পাশাপাশি নষ্ট হয়ে গেছে নতুন স্থাপিত অনেক মেশিন। অথচ ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ওই টিন ও মেশিন থাকলেও আরও ২০-২৫ বছর অনায়াসে চলে যেত। এ জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করেন তিনি।
এসব অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য জানতে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগের চেষ্টা করেও খোঁজ মেলেনি ওই ঠিকাদারদের। এমনকি মোবাইল ফোনেও যোগাযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি।
এ নিয়ে কথা হয় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নুর মোহাম্মদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এই কর্মস্থলে আসা খুব বেশি দিন হয়নি। তাই এর আগের কাজগুলো সম্পর্কে আমার জানা নেই।’

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায় তাঁদের দেড় শ কোটি টাকার কাজ চলমান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। তবে ১৭ বছর ধরে বেশির ভাগ কাজ গুটিকয়েক ঠিকাদার পাচ্ছেন। তাঁরা এরই মধ্যে ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রীর ভাগনে ও ভাতিজা, রাজশাহী মহানগর কমিটির এক নেতা এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তার আত্মীয়ই মূলত রেলের কাজগুলো পেয়ে থাকেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় রেলওয়ের কাজ সাধারণত উন্মুক্ত দরপত্র এবং লোকাল টেন্ডার মেথডে (এলটিএম) করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী উন্নয়নকাজের একটি প্যাকেজের চুক্তিমূল্য ৩৫ কোটি টাকার বেশি এবং রক্ষণাবেক্ষণকাজের ক্ষেত্রে ১৫ কোটি টাকার বেশি হলে উন্মুক্ত দরপত্রে করা হয়। এ ছাড়া ১৫ কোটি টাকার কম হলে এলটিএমে করা হয়।
স্থানীয় রেলওয়ে সূত্রে পাওয়া তথ্যানুসারে, এখানে তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। এগুলোর মধ্যে সৈয়দপুরের রয়েছে অন্তত ১২টি। গত কয়েক বছরে এখানে অন্তত ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করা হয়েছে। এসব কাজের মধ্যে রেলওয়ে কারখানার আধুনিকায়ন, সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন উঁচু করা ও প্ল্যাটফর্মের শেড পরিবর্তন, সৈয়দপুর-চিলাহাটি রেলপথ সংস্কার এবং চিলাহাটি ও ডোমার রেলস্টেশন আধুনিকায়ন। এ ছাড়া রেলওয়ে বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রের ভেতর ১০০ কোটি টাকার ব্রডগেজ রেলকোচ মেরামত, রেল কারখানার ভেতরে যন্ত্রাংশ (কাঁচামাল) সরবরাহের কয়েক কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে।
সূত্রটি আরও জানায়, কাজগুলো করছে নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের রাজশাহী মহানগর কমিটির নেতা আফসার বিশ্বাসের মালিকানাধীন এরিয়ান বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিশ্বাস কনস্ট্রাকশন নামের দুটি প্রতিষ্ঠান, আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের ভাগনে এপোলো ও ভাতিজা সাজু এবং রেলওয়ের এক বড় কর্মকর্তার এক আত্মীয়। এ ছাড়া গত কয়েক বছরে তাঁদের অন্তত ৮০ কোটি টাকার কাজ দেওয়া হয়েছে বিনা দরপত্রে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভুক্তভোগী ঠিকাদার এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, কিছু কর্মকর্তার যোগসাজশে এই ঠিকাদারদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় রেলওয়ের সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করছে। কাজ নিয়ে তাদের কেউ কেউ ৫ শতাংশ কমিশনে তৃতীয় পক্ষের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রি করে দিচ্ছে। ফলে পেশাদার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
রেলওয়ে শ্রমিক ইউনিয়ন কারখানা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ রোবায়েতুর রহমান বলেন, অর্থের বিনিময়ে এবং স্থানীয় কয়েকজনের সুপারিশে ঘুরেফিরে একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হচ্ছে। ওই প্রতিষ্ঠানগুলো রেলওয়ের কাছ থেকে স্ক্র্যাপ মালপত্র (অচল যন্ত্রাংশ) হিসেবে স্বল্পমূল্যে কিনে স্থানীয়ভাবে মেরামত করে রং করে বেশি দামে আবারও রেলের কাছেই বিক্রি করছে।
রোবায়েতুর আরও বলেন, ২০১৭ সালে ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রেলওয়ে কারখানা আধুনিকায়নের কাজ করা হয়। আধুনিকায়ন কাজের আওতায় কারখানার ২৭টি উপশপের শেডের পুরোনো টিন পরিবর্তন করে নতুন টিন লাগানো হয়। কিন্তু শেডে নিম্নমানের টিন ব্যবহার করায় মাত্র কয়েক বছর না যেতেই বৃষ্টিতে সেই টিন চুইয়ে পানি পড়ছে শপগুলোতে। পাশাপাশি নষ্ট হয়ে গেছে নতুন স্থাপিত অনেক মেশিন। অথচ ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ওই টিন ও মেশিন থাকলেও আরও ২০-২৫ বছর অনায়াসে চলে যেত। এ জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করেন তিনি।
এসব অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য জানতে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগের চেষ্টা করেও খোঁজ মেলেনি ওই ঠিকাদারদের। এমনকি মোবাইল ফোনেও যোগাযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি।
এ নিয়ে কথা হয় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নুর মোহাম্মদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এই কর্মস্থলে আসা খুব বেশি দিন হয়নি। তাই এর আগের কাজগুলো সম্পর্কে আমার জানা নেই।’
রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায় তাঁদের দেড় শ কোটি টাকার কাজ চলমান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। তবে ১৭ বছর ধরে বেশির ভাগ কাজ গুটিকয়েক ঠিকাদার পাচ্ছেন। তাঁরা এরই মধ্যে ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রীর ভাগনে ও ভাতিজা, রাজশাহী মহানগর কমিটির এক নেতা এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তার আত্মীয়ই মূলত রেলের কাজগুলো পেয়ে থাকেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় রেলওয়ের কাজ সাধারণত উন্মুক্ত দরপত্র এবং লোকাল টেন্ডার মেথডে (এলটিএম) করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী উন্নয়নকাজের একটি প্যাকেজের চুক্তিমূল্য ৩৫ কোটি টাকার বেশি এবং রক্ষণাবেক্ষণকাজের ক্ষেত্রে ১৫ কোটি টাকার বেশি হলে উন্মুক্ত দরপত্রে করা হয়। এ ছাড়া ১৫ কোটি টাকার কম হলে এলটিএমে করা হয়।
স্থানীয় রেলওয়ে সূত্রে পাওয়া তথ্যানুসারে, এখানে তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। এগুলোর মধ্যে সৈয়দপুরের রয়েছে অন্তত ১২টি। গত কয়েক বছরে এখানে অন্তত ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করা হয়েছে। এসব কাজের মধ্যে রেলওয়ে কারখানার আধুনিকায়ন, সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন উঁচু করা ও প্ল্যাটফর্মের শেড পরিবর্তন, সৈয়দপুর-চিলাহাটি রেলপথ সংস্কার এবং চিলাহাটি ও ডোমার রেলস্টেশন আধুনিকায়ন। এ ছাড়া রেলওয়ে বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রের ভেতর ১০০ কোটি টাকার ব্রডগেজ রেলকোচ মেরামত, রেল কারখানার ভেতরে যন্ত্রাংশ (কাঁচামাল) সরবরাহের কয়েক কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে।
সূত্রটি আরও জানায়, কাজগুলো করছে নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের রাজশাহী মহানগর কমিটির নেতা আফসার বিশ্বাসের মালিকানাধীন এরিয়ান বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিশ্বাস কনস্ট্রাকশন নামের দুটি প্রতিষ্ঠান, আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের ভাগনে এপোলো ও ভাতিজা সাজু এবং রেলওয়ের এক বড় কর্মকর্তার এক আত্মীয়। এ ছাড়া গত কয়েক বছরে তাঁদের অন্তত ৮০ কোটি টাকার কাজ দেওয়া হয়েছে বিনা দরপত্রে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভুক্তভোগী ঠিকাদার এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, কিছু কর্মকর্তার যোগসাজশে এই ঠিকাদারদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় রেলওয়ের সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করছে। কাজ নিয়ে তাদের কেউ কেউ ৫ শতাংশ কমিশনে তৃতীয় পক্ষের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রি করে দিচ্ছে। ফলে পেশাদার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
রেলওয়ে শ্রমিক ইউনিয়ন কারখানা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ রোবায়েতুর রহমান বলেন, অর্থের বিনিময়ে এবং স্থানীয় কয়েকজনের সুপারিশে ঘুরেফিরে একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হচ্ছে। ওই প্রতিষ্ঠানগুলো রেলওয়ের কাছ থেকে স্ক্র্যাপ মালপত্র (অচল যন্ত্রাংশ) হিসেবে স্বল্পমূল্যে কিনে স্থানীয়ভাবে মেরামত করে রং করে বেশি দামে আবারও রেলের কাছেই বিক্রি করছে।
রোবায়েতুর আরও বলেন, ২০১৭ সালে ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রেলওয়ে কারখানা আধুনিকায়নের কাজ করা হয়। আধুনিকায়ন কাজের আওতায় কারখানার ২৭টি উপশপের শেডের পুরোনো টিন পরিবর্তন করে নতুন টিন লাগানো হয়। কিন্তু শেডে নিম্নমানের টিন ব্যবহার করায় মাত্র কয়েক বছর না যেতেই বৃষ্টিতে সেই টিন চুইয়ে পানি পড়ছে শপগুলোতে। পাশাপাশি নষ্ট হয়ে গেছে নতুন স্থাপিত অনেক মেশিন। অথচ ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ওই টিন ও মেশিন থাকলেও আরও ২০-২৫ বছর অনায়াসে চলে যেত। এ জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করেন তিনি।
এসব অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য জানতে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগের চেষ্টা করেও খোঁজ মেলেনি ওই ঠিকাদারদের। এমনকি মোবাইল ফোনেও যোগাযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি।
এ নিয়ে কথা হয় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নুর মোহাম্মদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এই কর্মস্থলে আসা খুব বেশি দিন হয়নি। তাই এর আগের কাজগুলো সম্পর্কে আমার জানা নেই।’

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায় তাঁদের দেড় শ কোটি টাকার কাজ চলমান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। তবে ১৭ বছর ধরে বেশির ভাগ কাজ গুটিকয়েক ঠিকাদার পাচ্ছেন। তাঁরা এরই মধ্যে ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করেছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রীর ভাগনে ও ভাতিজা, রাজশাহী মহানগর কমিটির এক নেতা এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তার আত্মীয়ই মূলত রেলের কাজগুলো পেয়ে থাকেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় রেলওয়ের কাজ সাধারণত উন্মুক্ত দরপত্র এবং লোকাল টেন্ডার মেথডে (এলটিএম) করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী উন্নয়নকাজের একটি প্যাকেজের চুক্তিমূল্য ৩৫ কোটি টাকার বেশি এবং রক্ষণাবেক্ষণকাজের ক্ষেত্রে ১৫ কোটি টাকার বেশি হলে উন্মুক্ত দরপত্রে করা হয়। এ ছাড়া ১৫ কোটি টাকার কম হলে এলটিএমে করা হয়।
স্থানীয় রেলওয়ে সূত্রে পাওয়া তথ্যানুসারে, এখানে তালিকাভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আছে ৭৩টি। এগুলোর মধ্যে সৈয়দপুরের রয়েছে অন্তত ১২টি। গত কয়েক বছরে এখানে অন্তত ৫৫০ কোটি টাকার কাজ করা হয়েছে। এসব কাজের মধ্যে রেলওয়ে কারখানার আধুনিকায়ন, সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন উঁচু করা ও প্ল্যাটফর্মের শেড পরিবর্তন, সৈয়দপুর-চিলাহাটি রেলপথ সংস্কার এবং চিলাহাটি ও ডোমার রেলস্টেশন আধুনিকায়ন। এ ছাড়া রেলওয়ে বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রের ভেতর ১০০ কোটি টাকার ব্রডগেজ রেলকোচ মেরামত, রেল কারখানার ভেতরে যন্ত্রাংশ (কাঁচামাল) সরবরাহের কয়েক কোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে।
সূত্রটি আরও জানায়, কাজগুলো করছে নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের রাজশাহী মহানগর কমিটির নেতা আফসার বিশ্বাসের মালিকানাধীন এরিয়ান বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিশ্বাস কনস্ট্রাকশন নামের দুটি প্রতিষ্ঠান, আওয়ামী লীগের সাবেক রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের ভাগনে এপোলো ও ভাতিজা সাজু এবং রেলওয়ের এক বড় কর্মকর্তার এক আত্মীয়। এ ছাড়া গত কয়েক বছরে তাঁদের অন্তত ৮০ কোটি টাকার কাজ দেওয়া হয়েছে বিনা দরপত্রে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভুক্তভোগী ঠিকাদার এবং রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, কিছু কর্মকর্তার যোগসাজশে এই ঠিকাদারদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানীয় রেলওয়ের সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করছে। কাজ নিয়ে তাদের কেউ কেউ ৫ শতাংশ কমিশনে তৃতীয় পক্ষের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রি করে দিচ্ছে। ফলে পেশাদার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
রেলওয়ে শ্রমিক ইউনিয়ন কারখানা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ রোবায়েতুর রহমান বলেন, অর্থের বিনিময়ে এবং স্থানীয় কয়েকজনের সুপারিশে ঘুরেফিরে একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া হচ্ছে। ওই প্রতিষ্ঠানগুলো রেলওয়ের কাছ থেকে স্ক্র্যাপ মালপত্র (অচল যন্ত্রাংশ) হিসেবে স্বল্পমূল্যে কিনে স্থানীয়ভাবে মেরামত করে রং করে বেশি দামে আবারও রেলের কাছেই বিক্রি করছে।
রোবায়েতুর আরও বলেন, ২০১৭ সালে ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রেলওয়ে কারখানা আধুনিকায়নের কাজ করা হয়। আধুনিকায়ন কাজের আওতায় কারখানার ২৭টি উপশপের শেডের পুরোনো টিন পরিবর্তন করে নতুন টিন লাগানো হয়। কিন্তু শেডে নিম্নমানের টিন ব্যবহার করায় মাত্র কয়েক বছর না যেতেই বৃষ্টিতে সেই টিন চুইয়ে পানি পড়ছে শপগুলোতে। পাশাপাশি নষ্ট হয়ে গেছে নতুন স্থাপিত অনেক মেশিন। অথচ ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ওই টিন ও মেশিন থাকলেও আরও ২০-২৫ বছর অনায়াসে চলে যেত। এ জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করেন তিনি।
এসব অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য জানতে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগের চেষ্টা করেও খোঁজ মেলেনি ওই ঠিকাদারদের। এমনকি মোবাইল ফোনেও যোগাযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি।
এ নিয়ে কথা হয় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নুর মোহাম্মদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এই কর্মস্থলে আসা খুব বেশি দিন হয়নি। তাই এর আগের কাজগুলো সম্পর্কে আমার জানা নেই।’

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১০ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
১৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
৩৫ মিনিট আগেগফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার পাগলা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মৃত নারীর স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন মর্জিনা বেগম (২৪) ও তাঁর মেয়ে ময়না (৩)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মৃত মর্জিনা বিরই গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শাহীনের স্ত্রী। ছয় মাস ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন মর্জিনা। স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য শাহীন আড়াই মাস আগে দেশে ফেরেন। এরপর স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে স্ত্রীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন তিনি। গতকাল বিকেলে শাহীন বাড়ি ফিরে দরজা বন্ধ পান। বেশ কিছু সময় ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পাশের রুমের ওপর দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। খবর পেয়ে পাগলা থানা-পুলিশ সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থলে এসে ঘরে দরজা ভেঙে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যান।
প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘এই দম্পতির পারিবারিক কোনো সমস্যার কথা শুনি নাই। তবে কয়েক মাস ধরে মর্জিনা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন বলে তাঁর স্বামী প্রায়ই বলতেন।’
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম বলেন, ‘মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার পাগলা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মৃত নারীর স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন মর্জিনা বেগম (২৪) ও তাঁর মেয়ে ময়না (৩)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মৃত মর্জিনা বিরই গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শাহীনের স্ত্রী। ছয় মাস ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন মর্জিনা। স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য শাহীন আড়াই মাস আগে দেশে ফেরেন। এরপর স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে স্ত্রীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন তিনি। গতকাল বিকেলে শাহীন বাড়ি ফিরে দরজা বন্ধ পান। বেশ কিছু সময় ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পাশের রুমের ওপর দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। খবর পেয়ে পাগলা থানা-পুলিশ সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থলে এসে ঘরে দরজা ভেঙে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যান।
প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘এই দম্পতির পারিবারিক কোনো সমস্যার কথা শুনি নাই। তবে কয়েক মাস ধরে মর্জিনা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন বলে তাঁর স্বামী প্রায়ই বলতেন।’
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম বলেন, ‘মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায়...
২৭ মে ২০২৫
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
১৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
৩৫ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)। তিনি ওই এলাকার আইয়ুব আলীর ছেলে। তিনি চাতালটি ভাড়া নিয়ে ভুট্টা ও ধানের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গোডাউন থেকে নিয়মিতভাবে ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি হচ্ছিল। এতে অতিষ্ঠ হয়ে খাইরুল ইসলাম নিজেই চোর ধরার জন্য রাত্রিকালীন পাহারাদারের কাজ শুরু করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি চাতালে আসেন।
আজ ভোর ৩টা নাগাদ কাদের চাতালের দায়িত্বে থাকা নাইট গার্ড চাতালে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে অন্যান্য নাইট গার্ডকে খবর দেন। খবর পেয়ে খাইরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসেন এবং তাঁকে শনাক্ত করেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
মৃত ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, খাইরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁদের ধারণা, চাতালে অবস্থান করার সময় তিনি স্ট্রোক অথবা সুগার (ডায়াবেটিস) কমে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং পড়ে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান হান্নু জানান, খাইরুল ইসলাম সাবেক সুগার মিলে কর্মরত ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি অবসর নেন। অবসরের পর তিনি সিজনভিত্তিক ধান, গম ও ভুট্টার ব্যবসা করতেন। চেয়ারম্যান নিশ্চিত করেন, তিনি ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপপরিদর্শক এমদাদুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। সুরতহাল রিপোর্টে নিহতের শরীরে কোনো রকম আঘাত বা অস্বাভাবিক কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’

ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)। তিনি ওই এলাকার আইয়ুব আলীর ছেলে। তিনি চাতালটি ভাড়া নিয়ে ভুট্টা ও ধানের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গোডাউন থেকে নিয়মিতভাবে ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি হচ্ছিল। এতে অতিষ্ঠ হয়ে খাইরুল ইসলাম নিজেই চোর ধরার জন্য রাত্রিকালীন পাহারাদারের কাজ শুরু করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি চাতালে আসেন।
আজ ভোর ৩টা নাগাদ কাদের চাতালের দায়িত্বে থাকা নাইট গার্ড চাতালে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে অন্যান্য নাইট গার্ডকে খবর দেন। খবর পেয়ে খাইরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসেন এবং তাঁকে শনাক্ত করেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
মৃত ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, খাইরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁদের ধারণা, চাতালে অবস্থান করার সময় তিনি স্ট্রোক অথবা সুগার (ডায়াবেটিস) কমে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং পড়ে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান হান্নু জানান, খাইরুল ইসলাম সাবেক সুগার মিলে কর্মরত ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি অবসর নেন। অবসরের পর তিনি সিজনভিত্তিক ধান, গম ও ভুট্টার ব্যবসা করতেন। চেয়ারম্যান নিশ্চিত করেন, তিনি ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপপরিদর্শক এমদাদুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। সুরতহাল রিপোর্টে নিহতের শরীরে কোনো রকম আঘাত বা অস্বাভাবিক কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায়...
২৭ মে ২০২৫
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১০ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
৩৫ মিনিট আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলো মো. শহিদুল ইসলাম (৪০) ও তাঁর ছেলে মো. শিয়াব মিয়া (১৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জহুরুল ইসলাম। মৃত ব্যক্তিদের স্বজনদের বরাতে তিনি বলেন, ধানখেতে পানি দেওয়ার জন্য সকাল ১০টার দিকে বিদ্যুৎ-চালিত সেচযন্ত্র নিয়ে পুকুরপাড়ে যায় বাবা ও ছেলে। ঘণ্টাখানেক পরে শিয়াবের মা ওই পুকুরপাড়ে যান। তিনি সেখানে ছেলের লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার করেন। পরে স্থানীয় লোকজন এসে শিয়াবের লাশ বাড়িতে নেন। এর কিছুক্ষণ পরে শহিদুল ইসলামের খোঁজে পুকুরপাড়ে আবারও যান তাঁর স্বজনেরা। তখন তাঁর লাশও পুকুরে পাওয়া যায়।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎচালিত সেচপাম্পে বিদ্যুতায়িত বাবা ও ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলো মো. শহিদুল ইসলাম (৪০) ও তাঁর ছেলে মো. শিয়াব মিয়া (১৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জহুরুল ইসলাম। মৃত ব্যক্তিদের স্বজনদের বরাতে তিনি বলেন, ধানখেতে পানি দেওয়ার জন্য সকাল ১০টার দিকে বিদ্যুৎ-চালিত সেচযন্ত্র নিয়ে পুকুরপাড়ে যায় বাবা ও ছেলে। ঘণ্টাখানেক পরে শিয়াবের মা ওই পুকুরপাড়ে যান। তিনি সেখানে ছেলের লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার করেন। পরে স্থানীয় লোকজন এসে শিয়াবের লাশ বাড়িতে নেন। এর কিছুক্ষণ পরে শহিদুল ইসলামের খোঁজে পুকুরপাড়ে আবারও যান তাঁর স্বজনেরা। তখন তাঁর লাশও পুকুরে পাওয়া যায়।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎচালিত সেচপাম্পে বিদ্যুতায়িত বাবা ও ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায়...
২৭ মে ২০২৫
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১০ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
১৭ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
৩৫ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় জামাল ফকির (২৮) নামের নববিবাহিত এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
ওই নববধূ বলেন, ‘সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি, আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।’
মৃত জামালের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, ‘আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, বুঝে উঠতে পারছি না।’
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ওই ছেলে বিয়ে করেন। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবার। ধারণা করা হচ্ছে, যুবক আত্মহত্যা করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় জামাল ফকির (২৮) নামের নববিবাহিত এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
ওই নববধূ বলেন, ‘সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি, আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।’
মৃত জামালের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, ‘আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, বুঝে উঠতে পারছি না।’
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ওই ছেলে বিয়ে করেন। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবার। ধারণা করা হচ্ছে, যুবক আত্মহত্যা করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতারা গা ঢাকা দিয়েছেন। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাদের যে স্বজনেরা রেলওয়ে কারখানায় তালিকাভুক্ত ঠিকাদার ছিলেন, তাঁরাও গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে তাঁদের ঠিকাদারি কাজ যেমন বহাল রয়েছে, তেমনি প্রভাবও রয়েছে এই ঠিকাদারদের। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ে কারখানায়...
২৭ মে ২০২৫
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১০ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
১৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে