ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
ডিলার ও কৃষি অফিস জানায়, গুদামে ইউরিয়া ৬২০ বস্তা, ডিএপি ৩৮০ বস্তা, পটাশ ১৪২ বস্তা ও টিএসপি ৭৩ বস্তা সার সরকারের নির্ধারিত দামে কৃষকদের মধ্যে বিতরণের জন্য মজুত ছিল। এই বস্তাগুলোর বেশির ভাগই লুট হয়ে গেছে।

জানা যায়, খুচরা দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনাকে কেন্দ্র করে আজ উপজেলার আমবাড়ি হাটে বিসিসিআই ডিলার আরবি এন্টারপ্রাইজের গুদাম ভাঙচুর করেন কৃষকেরা।
এ সময় প্রায় এক হাজার বস্তা সার লুট করে নিয়ে যান বিক্ষুব্ধরা। খবর পেয়ে ডোমার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। এর আগে সকাল থেকে গুদাম এলাকায় শতাধিক কৃষক সারের দাবিতে জড়ো হন।
কৃষকদের দাবি, সরকারি ডিলারদের কাছে সার মিলছে না, অথচ খুচরা দোকানে একই সার ৩০০-৫০০ টাকা বেশি দামে পাওয়া যায়। সার সংকটের কারণে রবি মৌসুম ব্যাহত হবে। রবি চাষ—বিশেষ করে গম, ভুট্টা, আলু, সরিষা ও রসুন নির্ভর করে সময়মতো সার পাওয়ার ওপর। সারের সংকট অব্যাহত থাকলে উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে এ ক্ষোভ জানান তাঁরা।
আব্দুর রাজ্জাক নামের এক কৃষক বলেন, ‘ডিলারের গুদামে গেলে বলে সার নাই। কিন্তু বাজারে গেলেই দেখি একই ডিলারের সার বস্তায় বস্তায় বিক্রি হচ্ছে। আমরা কি তবে কৃষক না?’
গোমনাতির কৃষক রমজান আলী বলেন, ‘একটা বস্তা ডিএপি সার পাওয়ার জন্য তিন দিন ঘুরছি। শেষে বাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকার বস্তা ১৬০০ টাকায় নিয়ে আসলাম। সরকার দাম ঠিক রাখলেও মাঠে আমরা তার সুফল পাই না।’
তিস্তা চর এলাকার কৃষক জাহেদ আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিটি মৌসুমে একই অবস্থা। ডিলাররা সিন্ডিকেট করে সার আটকে রাখেন। পরে বেশি দামে বাজারেই পাওয়া যায়। কৃষি অফিস শুধু দেখে।’
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি দামে সার নিশ্চিত করতে আমরা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছি। তবে বাজারে অতিরিক্ত দামে সারের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শায়লা সাঈদ তন্বী বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক। লুট হওয়া সার উদ্ধারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে সার বিক্রিতে অনিয়ম পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
ডিলার ও কৃষি অফিস জানায়, গুদামে ইউরিয়া ৬২০ বস্তা, ডিএপি ৩৮০ বস্তা, পটাশ ১৪২ বস্তা ও টিএসপি ৭৩ বস্তা সার সরকারের নির্ধারিত দামে কৃষকদের মধ্যে বিতরণের জন্য মজুত ছিল। এই বস্তাগুলোর বেশির ভাগই লুট হয়ে গেছে।

জানা যায়, খুচরা দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনাকে কেন্দ্র করে আজ উপজেলার আমবাড়ি হাটে বিসিসিআই ডিলার আরবি এন্টারপ্রাইজের গুদাম ভাঙচুর করেন কৃষকেরা।
এ সময় প্রায় এক হাজার বস্তা সার লুট করে নিয়ে যান বিক্ষুব্ধরা। খবর পেয়ে ডোমার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। এর আগে সকাল থেকে গুদাম এলাকায় শতাধিক কৃষক সারের দাবিতে জড়ো হন।
কৃষকদের দাবি, সরকারি ডিলারদের কাছে সার মিলছে না, অথচ খুচরা দোকানে একই সার ৩০০-৫০০ টাকা বেশি দামে পাওয়া যায়। সার সংকটের কারণে রবি মৌসুম ব্যাহত হবে। রবি চাষ—বিশেষ করে গম, ভুট্টা, আলু, সরিষা ও রসুন নির্ভর করে সময়মতো সার পাওয়ার ওপর। সারের সংকট অব্যাহত থাকলে উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে এ ক্ষোভ জানান তাঁরা।
আব্দুর রাজ্জাক নামের এক কৃষক বলেন, ‘ডিলারের গুদামে গেলে বলে সার নাই। কিন্তু বাজারে গেলেই দেখি একই ডিলারের সার বস্তায় বস্তায় বিক্রি হচ্ছে। আমরা কি তবে কৃষক না?’
গোমনাতির কৃষক রমজান আলী বলেন, ‘একটা বস্তা ডিএপি সার পাওয়ার জন্য তিন দিন ঘুরছি। শেষে বাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকার বস্তা ১৬০০ টাকায় নিয়ে আসলাম। সরকার দাম ঠিক রাখলেও মাঠে আমরা তার সুফল পাই না।’
তিস্তা চর এলাকার কৃষক জাহেদ আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিটি মৌসুমে একই অবস্থা। ডিলাররা সিন্ডিকেট করে সার আটকে রাখেন। পরে বেশি দামে বাজারেই পাওয়া যায়। কৃষি অফিস শুধু দেখে।’
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি দামে সার নিশ্চিত করতে আমরা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছি। তবে বাজারে অতিরিক্ত দামে সারের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শায়লা সাঈদ তন্বী বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক। লুট হওয়া সার উদ্ধারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে সার বিক্রিতে অনিয়ম পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
ডিলার ও কৃষি অফিস জানায়, গুদামে ইউরিয়া ৬২০ বস্তা, ডিএপি ৩৮০ বস্তা, পটাশ ১৪২ বস্তা ও টিএসপি ৭৩ বস্তা সার সরকারের নির্ধারিত দামে কৃষকদের মধ্যে বিতরণের জন্য মজুত ছিল। এই বস্তাগুলোর বেশির ভাগই লুট হয়ে গেছে।

জানা যায়, খুচরা দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনাকে কেন্দ্র করে আজ উপজেলার আমবাড়ি হাটে বিসিসিআই ডিলার আরবি এন্টারপ্রাইজের গুদাম ভাঙচুর করেন কৃষকেরা।
এ সময় প্রায় এক হাজার বস্তা সার লুট করে নিয়ে যান বিক্ষুব্ধরা। খবর পেয়ে ডোমার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। এর আগে সকাল থেকে গুদাম এলাকায় শতাধিক কৃষক সারের দাবিতে জড়ো হন।
কৃষকদের দাবি, সরকারি ডিলারদের কাছে সার মিলছে না, অথচ খুচরা দোকানে একই সার ৩০০-৫০০ টাকা বেশি দামে পাওয়া যায়। সার সংকটের কারণে রবি মৌসুম ব্যাহত হবে। রবি চাষ—বিশেষ করে গম, ভুট্টা, আলু, সরিষা ও রসুন নির্ভর করে সময়মতো সার পাওয়ার ওপর। সারের সংকট অব্যাহত থাকলে উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে এ ক্ষোভ জানান তাঁরা।
আব্দুর রাজ্জাক নামের এক কৃষক বলেন, ‘ডিলারের গুদামে গেলে বলে সার নাই। কিন্তু বাজারে গেলেই দেখি একই ডিলারের সার বস্তায় বস্তায় বিক্রি হচ্ছে। আমরা কি তবে কৃষক না?’
গোমনাতির কৃষক রমজান আলী বলেন, ‘একটা বস্তা ডিএপি সার পাওয়ার জন্য তিন দিন ঘুরছি। শেষে বাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকার বস্তা ১৬০০ টাকায় নিয়ে আসলাম। সরকার দাম ঠিক রাখলেও মাঠে আমরা তার সুফল পাই না।’
তিস্তা চর এলাকার কৃষক জাহেদ আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিটি মৌসুমে একই অবস্থা। ডিলাররা সিন্ডিকেট করে সার আটকে রাখেন। পরে বেশি দামে বাজারেই পাওয়া যায়। কৃষি অফিস শুধু দেখে।’
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি দামে সার নিশ্চিত করতে আমরা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছি। তবে বাজারে অতিরিক্ত দামে সারের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শায়লা সাঈদ তন্বী বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক। লুট হওয়া সার উদ্ধারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে সার বিক্রিতে অনিয়ম পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
ডিলার ও কৃষি অফিস জানায়, গুদামে ইউরিয়া ৬২০ বস্তা, ডিএপি ৩৮০ বস্তা, পটাশ ১৪২ বস্তা ও টিএসপি ৭৩ বস্তা সার সরকারের নির্ধারিত দামে কৃষকদের মধ্যে বিতরণের জন্য মজুত ছিল। এই বস্তাগুলোর বেশির ভাগই লুট হয়ে গেছে।

জানা যায়, খুচরা দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনাকে কেন্দ্র করে আজ উপজেলার আমবাড়ি হাটে বিসিসিআই ডিলার আরবি এন্টারপ্রাইজের গুদাম ভাঙচুর করেন কৃষকেরা।
এ সময় প্রায় এক হাজার বস্তা সার লুট করে নিয়ে যান বিক্ষুব্ধরা। খবর পেয়ে ডোমার উপজেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। এর আগে সকাল থেকে গুদাম এলাকায় শতাধিক কৃষক সারের দাবিতে জড়ো হন।
কৃষকদের দাবি, সরকারি ডিলারদের কাছে সার মিলছে না, অথচ খুচরা দোকানে একই সার ৩০০-৫০০ টাকা বেশি দামে পাওয়া যায়। সার সংকটের কারণে রবি মৌসুম ব্যাহত হবে। রবি চাষ—বিশেষ করে গম, ভুট্টা, আলু, সরিষা ও রসুন নির্ভর করে সময়মতো সার পাওয়ার ওপর। সারের সংকট অব্যাহত থাকলে উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে এ ক্ষোভ জানান তাঁরা।
আব্দুর রাজ্জাক নামের এক কৃষক বলেন, ‘ডিলারের গুদামে গেলে বলে সার নাই। কিন্তু বাজারে গেলেই দেখি একই ডিলারের সার বস্তায় বস্তায় বিক্রি হচ্ছে। আমরা কি তবে কৃষক না?’
গোমনাতির কৃষক রমজান আলী বলেন, ‘একটা বস্তা ডিএপি সার পাওয়ার জন্য তিন দিন ঘুরছি। শেষে বাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকার বস্তা ১৬০০ টাকায় নিয়ে আসলাম। সরকার দাম ঠিক রাখলেও মাঠে আমরা তার সুফল পাই না।’
তিস্তা চর এলাকার কৃষক জাহেদ আলী অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতিটি মৌসুমে একই অবস্থা। ডিলাররা সিন্ডিকেট করে সার আটকে রাখেন। পরে বেশি দামে বাজারেই পাওয়া যায়। কৃষি অফিস শুধু দেখে।’
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারি দামে সার নিশ্চিত করতে আমরা মাঠপর্যায়ে তদারকি করছি। তবে বাজারে অতিরিক্ত দামে সারের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শায়লা সাঈদ তন্বী বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক। লুট হওয়া সার উদ্ধারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে সার বিক্রিতে অনিয়ম পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

হাটহাজারীতে বিয়ের সামাজিক বৈঠকে (পানসল্লা) ছুরিকাঘাতে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে বাবু (৪০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়ন এলাকার মুছা সওদাগরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা প্রতিদিনই বাড়ছে। আজ এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। সকাল ৯টায় রেকর্ড হওয়া এই তাপমাত্রায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জেলা ও মহানগরের বিরোধ এখন তুঙ্গে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আওয়ামী দোসর অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে মাঠে নেমেছেন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলীর অনুসারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে
কৃষি বিভাগের নানা প্রণোদনা, উঠান বৈঠক, প্রদর্শনী আর বীজ-সার সহায়তা সত্ত্বেও ঠাকুরগাঁও জেলায় গম চাষ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত পাঁচ মৌসুমে জেলায় গমের আবাদি জমি কমেছে ২৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর।
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

হাটহাজারীতে বিয়ের সামাজিক বৈঠকে (পানসল্লা) ছুরিকাঘাতে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে বাবু (৪০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়ন এলাকার মুছা সওদাগরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত রবিউল ইসলাম মুছা সওদাগর বাড়ির মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক কোম্পানির বড় ছেলে। তিনি নাজিরহাট ঘাট স্টেশন এলাকার ব্যবসায়ী ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাতে মুছা সওদাগরের বাড়িতে একটি বিয়ের প্রস্তুতিমূলক সামাজিক বৈঠক (পানসল্লা) চলছিল। এ সময় বৈঠকে রবিউল ইসলামের সঙ্গে একই বাড়ির জসিমের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে জসিম ঘর থেকে চাকু এনে বাবুর গলায় আঘাত করে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই রবিউল ইসলামের মৃত্যু হয়।
ছুরিকাঘাতের সময় উপস্থিত রবিউল ইসলাম বাবুর ভাই ইমরুল হোসেন বাচ্চু (৩৫) ও চাচাতো ভাই ইমন (২১) বাবুকে উদ্ধার করতে গেলে জসিম তাঁদেরকেও চাকু দিয়ে আঘাত করেন। আহত দুজনকে নাজিরহাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজন জসিমকে আটক করে হাটহাজারী মডেল থানা-পুলিশকে জানায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে।
হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি এখন ঘটনাস্থলে আছি। স্থানীয় উত্তেজিত জনতার কারণে এখন পর্যন্ত জসিমকে হেফাজতে নেওয়া সম্ভব হয়নি।’

হাটহাজারীতে বিয়ের সামাজিক বৈঠকে (পানসল্লা) ছুরিকাঘাতে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে বাবু (৪০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়ন এলাকার মুছা সওদাগরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত রবিউল ইসলাম মুছা সওদাগর বাড়ির মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক কোম্পানির বড় ছেলে। তিনি নাজিরহাট ঘাট স্টেশন এলাকার ব্যবসায়ী ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাতে মুছা সওদাগরের বাড়িতে একটি বিয়ের প্রস্তুতিমূলক সামাজিক বৈঠক (পানসল্লা) চলছিল। এ সময় বৈঠকে রবিউল ইসলামের সঙ্গে একই বাড়ির জসিমের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে জসিম ঘর থেকে চাকু এনে বাবুর গলায় আঘাত করে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই রবিউল ইসলামের মৃত্যু হয়।
ছুরিকাঘাতের সময় উপস্থিত রবিউল ইসলাম বাবুর ভাই ইমরুল হোসেন বাচ্চু (৩৫) ও চাচাতো ভাই ইমন (২১) বাবুকে উদ্ধার করতে গেলে জসিম তাঁদেরকেও চাকু দিয়ে আঘাত করেন। আহত দুজনকে নাজিরহাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজন জসিমকে আটক করে হাটহাজারী মডেল থানা-পুলিশকে জানায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে।
হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, ‘আমি এখন ঘটনাস্থলে আছি। স্থানীয় উত্তেজিত জনতার কারণে এখন পর্যন্ত জসিমকে হেফাজতে নেওয়া সম্ভব হয়নি।’

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগে
পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা প্রতিদিনই বাড়ছে। আজ এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। সকাল ৯টায় রেকর্ড হওয়া এই তাপমাত্রায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জেলা ও মহানগরের বিরোধ এখন তুঙ্গে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আওয়ামী দোসর অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে মাঠে নেমেছেন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলীর অনুসারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে
কৃষি বিভাগের নানা প্রণোদনা, উঠান বৈঠক, প্রদর্শনী আর বীজ-সার সহায়তা সত্ত্বেও ঠাকুরগাঁও জেলায় গম চাষ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত পাঁচ মৌসুমে জেলায় গমের আবাদি জমি কমেছে ২৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর।
৭ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা প্রতিদিনই বাড়ছে। আজ এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। সকাল ৯টায় রেকর্ড হওয়া এই তাপমাত্রায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, গত কয়েক দিন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। শুক্রবার ১২, বৃহস্পতিবার ছিল ১২ দশমিক ৫, বুধবার ১২ দশমিক ২, মঙ্গলবার ১১ দশমিক ৭, সোমবার ১৩ দশমিক ৩, রোববার ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ২৭ ডিগ্রি।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢেকে আছে চারপাশ। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া মানুষের চলাচল কম। কেউ কেউ গরম কাপড় জড়িয়ে কাজে বের হলেও অনেকেই শীতের তীব্রতার কারণে ঘরে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। সূর্য ওঠার পরও রোদের তাপ তেমন পাওয়া যাচ্ছে না।
এদিকে নদীতে বালুশ্রমিকেরা শীতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন। সকাল থেকেই নদীতে নেমে বালু তুলতে হয় তাঁদের। শীতের পানিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে কাজ করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে।
করতোয়া নদীর বালুশ্রমিক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভোরে নদীর পানি এত ঠান্ডা থাকে যে শরীর জমে আসে। তবু কাজ না করলে ঘরে খাবার জুটবে না। হাত-পা অসাড় হয়ে আসে, অনেক সময় দাঁড়িয়েও থাকা যায় না। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজ করাও কষ্টকর হয়ে পড়ছে।’
দিনমজুর আসিমদ্দিন জানান, শীতের জন্য কাজ কমে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা কাঁপতে থাকে। শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত। সর্দি-কাশি, জ্বর, অ্যালার্জি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টে শিশু ও বৃদ্ধ রোগীদের ভিড় বেড়েছে হাসপাতালে। চিকিৎসকদের মতে, হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়া এবং দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলছে। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম থাকা মানুষ বেশি ঝুঁকিতে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, ‘শীত আরও কিছুদিন বাড়তে পারে। আজ তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি রেকর্ড হয়েছে; সামনে তাপমাত্রা আরও কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা প্রতিদিনই বাড়ছে। আজ এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। সকাল ৯টায় রেকর্ড হওয়া এই তাপমাত্রায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, গত কয়েক দিন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। শুক্রবার ১২, বৃহস্পতিবার ছিল ১২ দশমিক ৫, বুধবার ১২ দশমিক ২, মঙ্গলবার ১১ দশমিক ৭, সোমবার ১৩ দশমিক ৩, রোববার ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ২৭ ডিগ্রি।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢেকে আছে চারপাশ। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া মানুষের চলাচল কম। কেউ কেউ গরম কাপড় জড়িয়ে কাজে বের হলেও অনেকেই শীতের তীব্রতার কারণে ঘরে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। সূর্য ওঠার পরও রোদের তাপ তেমন পাওয়া যাচ্ছে না।
এদিকে নদীতে বালুশ্রমিকেরা শীতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন। সকাল থেকেই নদীতে নেমে বালু তুলতে হয় তাঁদের। শীতের পানিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে কাজ করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে।
করতোয়া নদীর বালুশ্রমিক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভোরে নদীর পানি এত ঠান্ডা থাকে যে শরীর জমে আসে। তবু কাজ না করলে ঘরে খাবার জুটবে না। হাত-পা অসাড় হয়ে আসে, অনেক সময় দাঁড়িয়েও থাকা যায় না। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজ করাও কষ্টকর হয়ে পড়ছে।’
দিনমজুর আসিমদ্দিন জানান, শীতের জন্য কাজ কমে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা কাঁপতে থাকে। শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত। সর্দি-কাশি, জ্বর, অ্যালার্জি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টে শিশু ও বৃদ্ধ রোগীদের ভিড় বেড়েছে হাসপাতালে। চিকিৎসকদের মতে, হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়া এবং দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলছে। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম থাকা মানুষ বেশি ঝুঁকিতে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, ‘শীত আরও কিছুদিন বাড়তে পারে। আজ তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি রেকর্ড হয়েছে; সামনে তাপমাত্রা আরও কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগে
হাটহাজারীতে বিয়ের সামাজিক বৈঠকে (পানসল্লা) ছুরিকাঘাতে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে বাবু (৪০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়ন এলাকার মুছা সওদাগরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জেলা ও মহানগরের বিরোধ এখন তুঙ্গে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আওয়ামী দোসর অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে মাঠে নেমেছেন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলীর অনুসারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে
কৃষি বিভাগের নানা প্রণোদনা, উঠান বৈঠক, প্রদর্শনী আর বীজ-সার সহায়তা সত্ত্বেও ঠাকুরগাঁও জেলায় গম চাষ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত পাঁচ মৌসুমে জেলায় গমের আবাদি জমি কমেছে ২৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জেলা ও মহানগরের বিরোধ এখন তুঙ্গে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আওয়ামী দোসর অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে মাঠে নেমেছেন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলীর অনুসারীরা।
আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতার সঙ্গে সাইফুলের ছবি ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ছড়িয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দিন রাজশাহীতে ছাত্র-জনতার ওপর দুই হাতে পিস্তল নিয়ে গুলি করা রুবেলের সঙ্গে একটি সংবাদ সম্মেলনে থাকার ভিডিও। তাই তাঁকে আওয়ামী দোসর আখ্যা দিয়ে তাঁর পদত্যাগ চাওয়া হচ্ছে।
গত ২৯ নভেম্বর এনসিপির জেলার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র। এতে আহ্বায়ক করা হয় সাইফুল ইসলামকে। তখন থেকেই মহানগর নেতা মোবাশ্বের আলীর সঙ্গে তাঁর দূরত্ব। এখন তা প্রকাশ্যে এসেছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২৯ নভেম্বর ১০৫ সদস্যবিশিষ্ট জেলা কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র। পরদিন কয়েকজন জুলাই যোদ্ধা সংবাদ সম্মেলন করে সাইফুলের পদত্যাগ দাবি করেন। পরদিন পর্যটন মোটেলে পরিচিতি সভায় গিয়ে মহানগর যুবশক্তি ও ছাত্রশক্তির কিছু নেতা-কর্মী সভা পণ্ড করার চেষ্টা করেন। সেদিন সাইফুল ইসলামকে কারণ দেখিয়ে পাঁচজন পদত্যাগ করেন। বুধবার পদত্যাগ করেন আরও পাঁচজন।
এদিকে মহানগর ছাত্র ও যুবশক্তি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কিছুসংখ্যক জুলাই যোদ্ধা গত বুধবার সন্ধ্যায় নগরের চণ্ডীপুর কদমতলা মোড়ে মশাল মিছিল করেন। সাইফুলের কোচিং সেন্টারে তালা লাগিয়ে দেন।
সেদিন তাঁরা সাইফুলের পদত্যাগের দাবিতে এনসিপির মহানগর কার্যালয়ে তালা দেন। এতে কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের। পরে রাতে তালা কেটে কার্যালয় থেকে বের হন তিনি। সেই রাতেই নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে সাইফুল ইসলাম জানান, তিনি এখন প্রাণসংশয়ে আছেন। নানা রকম হুমকির কথা জেনেছেন। তাঁর কিছু হলে নগর কমিটির নেতারা দায়ী থাকবেন।
নগর আহ্বায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে জেলা আহ্বায়ক বলেন, ‘তিনি আমাকে কোনো কারণ ছাড়াই প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছেন। আগে ইনডিরেক্টলি তাঁর লোকজনকে আমার বিরুদ্ধে লাগিয়েছেন। এখন ডিরেক্টলি করছেন।’
জানতে চাইলে মোবাশ্বের আলী বলেন, সাইফুল ইসলাম চিহ্নিত আওয়ামী দোসর। কেন্দ্রকে সব বলেছি। এই ছেলেরা আন্দোলন করছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের দাবির সঙ্গে একমত।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জেলা ও মহানগরের বিরোধ এখন তুঙ্গে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আওয়ামী দোসর অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে মাঠে নেমেছেন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলীর অনুসারীরা।
আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতার সঙ্গে সাইফুলের ছবি ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ছড়িয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দিন রাজশাহীতে ছাত্র-জনতার ওপর দুই হাতে পিস্তল নিয়ে গুলি করা রুবেলের সঙ্গে একটি সংবাদ সম্মেলনে থাকার ভিডিও। তাই তাঁকে আওয়ামী দোসর আখ্যা দিয়ে তাঁর পদত্যাগ চাওয়া হচ্ছে।
গত ২৯ নভেম্বর এনসিপির জেলার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র। এতে আহ্বায়ক করা হয় সাইফুল ইসলামকে। তখন থেকেই মহানগর নেতা মোবাশ্বের আলীর সঙ্গে তাঁর দূরত্ব। এখন তা প্রকাশ্যে এসেছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২৯ নভেম্বর ১০৫ সদস্যবিশিষ্ট জেলা কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র। পরদিন কয়েকজন জুলাই যোদ্ধা সংবাদ সম্মেলন করে সাইফুলের পদত্যাগ দাবি করেন। পরদিন পর্যটন মোটেলে পরিচিতি সভায় গিয়ে মহানগর যুবশক্তি ও ছাত্রশক্তির কিছু নেতা-কর্মী সভা পণ্ড করার চেষ্টা করেন। সেদিন সাইফুল ইসলামকে কারণ দেখিয়ে পাঁচজন পদত্যাগ করেন। বুধবার পদত্যাগ করেন আরও পাঁচজন।
এদিকে মহানগর ছাত্র ও যুবশক্তি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কিছুসংখ্যক জুলাই যোদ্ধা গত বুধবার সন্ধ্যায় নগরের চণ্ডীপুর কদমতলা মোড়ে মশাল মিছিল করেন। সাইফুলের কোচিং সেন্টারে তালা লাগিয়ে দেন।
সেদিন তাঁরা সাইফুলের পদত্যাগের দাবিতে এনসিপির মহানগর কার্যালয়ে তালা দেন। এতে কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের। পরে রাতে তালা কেটে কার্যালয় থেকে বের হন তিনি। সেই রাতেই নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে সাইফুল ইসলাম জানান, তিনি এখন প্রাণসংশয়ে আছেন। নানা রকম হুমকির কথা জেনেছেন। তাঁর কিছু হলে নগর কমিটির নেতারা দায়ী থাকবেন।
নগর আহ্বায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে জেলা আহ্বায়ক বলেন, ‘তিনি আমাকে কোনো কারণ ছাড়াই প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছেন। আগে ইনডিরেক্টলি তাঁর লোকজনকে আমার বিরুদ্ধে লাগিয়েছেন। এখন ডিরেক্টলি করছেন।’
জানতে চাইলে মোবাশ্বের আলী বলেন, সাইফুল ইসলাম চিহ্নিত আওয়ামী দোসর। কেন্দ্রকে সব বলেছি। এই ছেলেরা আন্দোলন করছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের দাবির সঙ্গে একমত।

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগে
হাটহাজারীতে বিয়ের সামাজিক বৈঠকে (পানসল্লা) ছুরিকাঘাতে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে বাবু (৪০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়ন এলাকার মুছা সওদাগরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা প্রতিদিনই বাড়ছে। আজ এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। সকাল ৯টায় রেকর্ড হওয়া এই তাপমাত্রায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে
কৃষি বিভাগের নানা প্রণোদনা, উঠান বৈঠক, প্রদর্শনী আর বীজ-সার সহায়তা সত্ত্বেও ঠাকুরগাঁও জেলায় গম চাষ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত পাঁচ মৌসুমে জেলায় গমের আবাদি জমি কমেছে ২৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর।
৭ ঘণ্টা আগেসাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও

কৃষি বিভাগের নানা প্রণোদনা, উঠান বৈঠক, প্রদর্শনী আর বীজ-সার সহায়তা সত্ত্বেও ঠাকুরগাঁও জেলায় গম চাষ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত পাঁচ মৌসুমে জেলায় গমের আবাদি জমি কমেছে ২৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর। কৃষকেরা বলছেন, ভুট্টা ও সরিষার মতো ফসল গমের চেয়ে কম খরচে বেশি লাভ দিচ্ছে বলে তাঁরা গম ছেড়ে অন্য ফসলের দিকে ঝুঁকছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও জেলা কার্যালয়ের তথ্য বলছে, ২০১৯-২০ মৌসুমে জেলায় ৫০ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে গম চাষ হয়েছিল, উৎপাদন ছিল ২ লাখ ৭ হাজার ৬৮৫ টন। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে ২০২৪-২৫ মৌসুমে আবাদ নেমেছে ২১ হাজার ৫০ হেক্টরে; উৎপাদন হয়েছে মাত্র ৮৩ হাজার ৬০৮ টন।
চলতি ২০২৫-২৬ রবি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে ১ লাখ ২৬ হাজার ৯৪৫ টন। কিন্তু ডিসেম্বরের শুরুতেই দেখা গেছে, এখন পর্যন্ত আবাদ হয়েছে মাত্র ৪ হাজার ৬৭০ হেক্টর জমিতে। কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা মনে করছেন, গত মৌসুমের চেয়েও এবার লক্ষ্যমাত্রা অনেক কম পূরণ হবে।
এ নিয়ে কথা হয় সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের কৃষক নূরে আলমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গমের জন্য লম্বা শীত লাগে। এখন শীত কমে গেছে, আবার বীজ ভালো পাওয়া যায় না, শ্রমিকও পাওয়া যায় না।
লাভও কম।’ একই এলাকার কৃষক জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘ভুট্টায় সেচ কম লাগে, পরিচর্যা কম, খরচ কম। বিঘায় ৪০-৪৫ মণ ফলন হয়। গমে ১৩-১৪ মণ। দামও ভুট্টার ভালো পাই। তাই কয়েক বছর ধরে ভুট্টাতেই ঝুঁকছি।’
সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের দেবেশ চন্দ্র রায় জানান, তিনি আগে ১০ বিঘা জমিতে গম করতেন। এখন পুরোটাই ভুট্টা।
‘বিঘায় খরচের দ্বিগুণের বেশি লাভ হয় ভুট্টায়। গমে লোকসানের ভয় থাকে। হরিপুর উপজেলার আমগাঁও ইউনিয়নের কৃষক জাহের আলী
বলেন, ‘আগে পাঁচ-ছয় বিঘা গম করতাম। এখন এক বিঘাও করি না। সব জমিতে ভুট্টা।’
জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাসিরুল আলম বলেন, জেলায় মাছ, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির খামার বেড়েছে ব্যাপক। প্রাণিখাদ্য তৈরিতে ভুট্টার চাহিদা বেড়েছে। এ কারণে কৃষকেরা ভুট্টার দিকে ঝুঁকছেন। তিনি জানান, ভুট্টার প্রণোদনা এখন বন্ধ করে গমের প্রণোদনা বাড়ানো হয়েছে। চলতি মৌসুমে ২৭ হাজার ৫০০ কৃষককে ২৭ হাজার ৫০০ বিঘা জমির জন্য ২০ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি করে সার দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও জেলার উপপরিচালক মো. মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষকেরা লাভের ফসলের দিকে যাচ্ছেন। গমের পরিবর্তে ভুট্টা ও সরিষায় ঝুঁকছেন। তবু গমের আবাদ বাড়াতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। প্রণোদনার পরিমাণও বাড়ানো হয়েছে।’
তবে কৃষকের মুখে একই কথা—লাভ না হলে প্রণোদনা দিয়েও গম চাষ বাড়ানো যাবে না।

কৃষি বিভাগের নানা প্রণোদনা, উঠান বৈঠক, প্রদর্শনী আর বীজ-সার সহায়তা সত্ত্বেও ঠাকুরগাঁও জেলায় গম চাষ উদ্বেগজনক হারে কমছে। গত পাঁচ মৌসুমে জেলায় গমের আবাদি জমি কমেছে ২৫ হাজার ৯৫০ হেক্টর। কৃষকেরা বলছেন, ভুট্টা ও সরিষার মতো ফসল গমের চেয়ে কম খরচে বেশি লাভ দিচ্ছে বলে তাঁরা গম ছেড়ে অন্য ফসলের দিকে ঝুঁকছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও জেলা কার্যালয়ের তথ্য বলছে, ২০১৯-২০ মৌসুমে জেলায় ৫০ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে গম চাষ হয়েছিল, উৎপাদন ছিল ২ লাখ ৭ হাজার ৬৮৫ টন। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে ২০২৪-২৫ মৌসুমে আবাদ নেমেছে ২১ হাজার ৫০ হেক্টরে; উৎপাদন হয়েছে মাত্র ৮৩ হাজার ৬০৮ টন।
চলতি ২০২৫-২৬ রবি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে ১ লাখ ২৬ হাজার ৯৪৫ টন। কিন্তু ডিসেম্বরের শুরুতেই দেখা গেছে, এখন পর্যন্ত আবাদ হয়েছে মাত্র ৪ হাজার ৬৭০ হেক্টর জমিতে। কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা মনে করছেন, গত মৌসুমের চেয়েও এবার লক্ষ্যমাত্রা অনেক কম পূরণ হবে।
এ নিয়ে কথা হয় সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের কৃষক নূরে আলমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গমের জন্য লম্বা শীত লাগে। এখন শীত কমে গেছে, আবার বীজ ভালো পাওয়া যায় না, শ্রমিকও পাওয়া যায় না।
লাভও কম।’ একই এলাকার কৃষক জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘ভুট্টায় সেচ কম লাগে, পরিচর্যা কম, খরচ কম। বিঘায় ৪০-৪৫ মণ ফলন হয়। গমে ১৩-১৪ মণ। দামও ভুট্টার ভালো পাই। তাই কয়েক বছর ধরে ভুট্টাতেই ঝুঁকছি।’
সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের দেবেশ চন্দ্র রায় জানান, তিনি আগে ১০ বিঘা জমিতে গম করতেন। এখন পুরোটাই ভুট্টা।
‘বিঘায় খরচের দ্বিগুণের বেশি লাভ হয় ভুট্টায়। গমে লোকসানের ভয় থাকে। হরিপুর উপজেলার আমগাঁও ইউনিয়নের কৃষক জাহের আলী
বলেন, ‘আগে পাঁচ-ছয় বিঘা গম করতাম। এখন এক বিঘাও করি না। সব জমিতে ভুট্টা।’
জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাসিরুল আলম বলেন, জেলায় মাছ, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির খামার বেড়েছে ব্যাপক। প্রাণিখাদ্য তৈরিতে ভুট্টার চাহিদা বেড়েছে। এ কারণে কৃষকেরা ভুট্টার দিকে ঝুঁকছেন। তিনি জানান, ভুট্টার প্রণোদনা এখন বন্ধ করে গমের প্রণোদনা বাড়ানো হয়েছে। চলতি মৌসুমে ২৭ হাজার ৫০০ কৃষককে ২৭ হাজার ৫০০ বিঘা জমির জন্য ২০ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি করে সার দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও জেলার উপপরিচালক মো. মাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষকেরা লাভের ফসলের দিকে যাচ্ছেন। গমের পরিবর্তে ভুট্টা ও সরিষায় ঝুঁকছেন। তবু গমের আবাদ বাড়াতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। প্রণোদনার পরিমাণও বাড়ানো হয়েছে।’
তবে কৃষকের মুখে একই কথা—লাভ না হলে প্রণোদনা দিয়েও গম চাষ বাড়ানো যাবে না।

দোকান থেকে বেশি দামে সার কেনা নিয়ে নীলফামারীর ডিমলায় ডিলারের গুদাম ভাঙচুর ও এক হাজার বস্তা সার লুটের অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার গোমনাতি আমবাড়ি হাটে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগে
হাটহাজারীতে বিয়ের সামাজিক বৈঠকে (পানসল্লা) ছুরিকাঘাতে মো. রবিউল ইসলাম ওরফে বাবু (৪০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৮টার দিকে উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়ন এলাকার মুছা সওদাগরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা প্রতিদিনই বাড়ছে। আজ এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। সকাল ৯টায় রেকর্ড হওয়া এই তাপমাত্রায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জেলা ও মহানগরের বিরোধ এখন তুঙ্গে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আওয়ামী দোসর অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে মাঠে নেমেছেন নগর আহ্বায়ক মোবাশ্বের আলীর অনুসারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে