নেত্রকোনা প্রতিনিধি
পারিবারিক কলহের পর শ্বশুরবাড়ি থেকে স্ত্রীকে নিয়ে এসে রাতে এক সঙ্গে ঘুমোতে যান লালন মিয়া (১৯)। এরপর রাতে হঠাৎ স্ত্রীর চিৎকার শুনে ছুটে এসে লালন মিয়াকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান স্বজনেরা। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। গলায় মোটা দাগ দেখে শ্বাসরোধে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন চিকিৎসক।
আজ সোমবার সকালে লালন মিয়ার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে রোববার রাত ১০টার দিকে নেত্রকোনার মদন পৌর সদরের জাহাঙ্গীরপুর এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে নিজ ঘরের শয়ন কক্ষে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পান এলাকাবাসী। লালন মিয়া ওই এলাকার ভিক্ষু মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ মাস আগে পারিবারিকভাবে খালিয়াজুরি উপজেলার লিপসা গ্রামের তালেব মিয়ার মেয়ে জনিফা আক্তারকে (১৮) বিয়ে করেন লালন মিয়া। বিয়ের কিছুদিন পর পরই জীবিকার তাগিদে স্ত্রী জনিফা আক্তারকে বাড়িতে রেখে তিনি ঢাকায় চলে যান। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহের সৃষ্টি হয়। গত ১৫ দিন আগে বাড়িতে এসে রিকশা চালানো শুরু করেন লালন। এদিকে স্ত্রী তাঁর বাবার বাড়িতে থাকায় রোববার বিকেলে নিজে গিয়ে স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। সন্ধ্যায় পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া হলে স্ত্রীকে মারধর করেন লালন। রাত আনুমানিক ৯টার দিকে স্ত্রী জনিফা আক্তারের চিৎকারে পরিবারের লোকজন এসে দেখতে পান নিজ ঘরেই মাটিতে পড়ে আছেন লালন। তাঁকে উদ্ধার করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
লালনের স্ত্রী জনিফা আক্তার বলেন, ‘রোববার বিকেলে আমাকে তিনি বাড়িতে নিয়ে আসেন। সন্ধ্যায় পারিবারিক বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটি হলে আমাকে মারধর করেন। আমি পরে অন্য বিছানায় শুয়ে পড়ি। কিছুক্ষণ পর দেখতে পাই আমার স্বামী মাটিতে পড়ে আছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।’
নিহতের বড় ভাই ফুল মিয়া বলেন, ‘লালনের স্ত্রীর চিৎকার শুনে আমরা তার ঘরে যাই। গিয়ে দেখি লালন মাটিতে পড়ে রয়েছে। দ্রুত তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার জানান মারা গেছে। লালনের গলায় একটি মোটা দাগ রয়েছে। কিন্তু ঘরের মধ্যে ফাঁস লাগানো বা কোনো রকম দড়ি-কাপড় ঝোলানো নেই।’
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত ডাক্তার আসাদ বলেন, ‘নিহতের গলায় একটি মোটা দাগ রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শ্বাসরোধের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করা যাবে।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তাওহীদুর রহমান বলেন, ‘মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে সকালে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনার আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পারিবারিক কলহের পর শ্বশুরবাড়ি থেকে স্ত্রীকে নিয়ে এসে রাতে এক সঙ্গে ঘুমোতে যান লালন মিয়া (১৯)। এরপর রাতে হঠাৎ স্ত্রীর চিৎকার শুনে ছুটে এসে লালন মিয়াকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান স্বজনেরা। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। গলায় মোটা দাগ দেখে শ্বাসরোধে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন চিকিৎসক।
আজ সোমবার সকালে লালন মিয়ার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে রোববার রাত ১০টার দিকে নেত্রকোনার মদন পৌর সদরের জাহাঙ্গীরপুর এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে নিজ ঘরের শয়ন কক্ষে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পান এলাকাবাসী। লালন মিয়া ওই এলাকার ভিক্ষু মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ মাস আগে পারিবারিকভাবে খালিয়াজুরি উপজেলার লিপসা গ্রামের তালেব মিয়ার মেয়ে জনিফা আক্তারকে (১৮) বিয়ে করেন লালন মিয়া। বিয়ের কিছুদিন পর পরই জীবিকার তাগিদে স্ত্রী জনিফা আক্তারকে বাড়িতে রেখে তিনি ঢাকায় চলে যান। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহের সৃষ্টি হয়। গত ১৫ দিন আগে বাড়িতে এসে রিকশা চালানো শুরু করেন লালন। এদিকে স্ত্রী তাঁর বাবার বাড়িতে থাকায় রোববার বিকেলে নিজে গিয়ে স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। সন্ধ্যায় পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া হলে স্ত্রীকে মারধর করেন লালন। রাত আনুমানিক ৯টার দিকে স্ত্রী জনিফা আক্তারের চিৎকারে পরিবারের লোকজন এসে দেখতে পান নিজ ঘরেই মাটিতে পড়ে আছেন লালন। তাঁকে উদ্ধার করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
লালনের স্ত্রী জনিফা আক্তার বলেন, ‘রোববার বিকেলে আমাকে তিনি বাড়িতে নিয়ে আসেন। সন্ধ্যায় পারিবারিক বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটি হলে আমাকে মারধর করেন। আমি পরে অন্য বিছানায় শুয়ে পড়ি। কিছুক্ষণ পর দেখতে পাই আমার স্বামী মাটিতে পড়ে আছে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।’
নিহতের বড় ভাই ফুল মিয়া বলেন, ‘লালনের স্ত্রীর চিৎকার শুনে আমরা তার ঘরে যাই। গিয়ে দেখি লালন মাটিতে পড়ে রয়েছে। দ্রুত তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডাক্তার জানান মারা গেছে। লালনের গলায় একটি মোটা দাগ রয়েছে। কিন্তু ঘরের মধ্যে ফাঁস লাগানো বা কোনো রকম দড়ি-কাপড় ঝোলানো নেই।’
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত ডাক্তার আসাদ বলেন, ‘নিহতের গলায় একটি মোটা দাগ রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শ্বাসরোধের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করা যাবে।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তাওহীদুর রহমান বলেন, ‘মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে সকালে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনার আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। তাঁর পরিচয় জানা যায়নি। তবে বয়স ২৩-২৪-এর আশপাশে। এখনো জ্ঞান ফেরেনি তাঁর। এ বিষয়ে আঞ্জুমানে রহমানিয়া ট্রাস্টের (জুলুস আয়োজক) মিডিয়া টিমের সমন্বয়ক আবু তালেব বলেন, ‘মানুষের ভিড়ের মধ্যে গরমে অসুস্থ হয়ে বেশ কয়েকজন নিচে পড়ে যান।
৫ ঘণ্টা আগে‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পৈতৃক সম্পত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মালিক। আমরা জমিদার, জমিদারের ওপর কেউ হস্তক্ষেপ করবে, এটা আমরা মেনে নেব না।’ সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম-৫ আ
৫ ঘণ্টা আগেবান্দরবান শহরের পুলিশ লাইনসের চারতলা ভবন থেকে লাফ দিয়ে রাশেদুল ইসলাম (২৮) নামে এক পুলিশ সদস্য আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগেক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানসহ গ্রেপ্তার ৯ জনকে সিসা বার পরিচালনার অভিযোগের মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৭ ঘণ্টা আগে