নওগাঁ প্রতিনিধি

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজারদর কম হওয়ায় কৃষকেরা অভিযোগ করেন, আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছেন। এদিকে আড়তদারেরা বলছেন, কাঁচা ধানে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম তুলনামূলক কমেছে।
কৃষকদের দাবি, শুরুতে খড়ার কারণে এবার আউশ আবাদে বেশি সেচ দিতে হয়েছে। এ ছাড়া সার, কীটনাশক ও সেচ খরচ বাড়ায় উৎপাদন খরচ গত বছরের তুলনাই অন্তত দুই-আড়াই হাজার টাকা বেশি হয়েছে। সবচেয়ে বিপদে আছেন বর্গাচাষিরা। উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে বাজারদরের সামঞ্জস্য না থাকায় চিন্তিত তাঁরা।
এবার আউশ আবাদে খরচ বেশি হয়েছে। বাজারে ধানের দামও কম। উৎপাদন খরচ উঠছে না। এমন তথ্য জানান মাতাজি এলাকার কৃষক শহিদুল ইসলাম। কৃষকদের হিসাবে এবার আউশ চাষে বিঘাপ্রতি উৎপাদন ব্যয় হয়েছে ১১ হাজার থেকে ১৩ হাজার টাকা। অথচ বর্তমানে বাজারে প্রকারভেদে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে। এক বিঘা জমিতে ধান পাওয়া যাচ্ছে ১৩ থেকে ১৫ মণ। অর্থাৎ, ৯০০ টাকা মণ ধরলেও এক বিঘায় ধান বিক্রি হচ্ছে ১১ হাজার ৭০০ থেকে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা। বিপরীতে উৎপাদন করতে খরচই হচ্ছে ১১ থেকে ১৩ হাজার টাকা। এতে তাঁরা লাভের মুখ দেখছেন না। অথচ গত বছরও এক মণ ধান বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়।
জাহিদুল ইসলাম নামের এক চাষি বলেন, ‘আউশ ধানকে আপৎকালীন ফসল বলা হচ্ছে। অথচ আপৎকালীন সেই ফসল চাষ করে দাম না থাকার কারণে বিপদে পড়ে গেছি। কাঁচা ধান ব্যাপারীরা কিনতে চাইছেন না। এখন এক মণ কাঁচা ধান ৭০০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
‘ধানের ন্যায্য দাম পাচ্ছি না। আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে দাম কমিয়েছেন। এ ব্যাপারে সরকারের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’ বললেন মহাদেবপুরের চাষি মজিবুর রহমান।
মাতাজি হাটে ধান বিক্রি করতে আসা আরেক কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘ধানের দাম যদি ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা মণ পেতাম, তাহলে লাভ হতো। বর্তমান বাজারদরে খুবই হতাশ আমরা। খরচেই সব শেষ।’
এদিকে ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে মিলারদের চাহিদা না থাকাকে যুক্তি হিসেবে তুলে ধরছেন স্থানীয় ধান ব্যবসায়ীরা। নওগাঁর মাতাজি হাটের আড়তদার মো. জালাল হোসেন বলেন, ‘কাঁচা ধান কিনতে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম কম। বাজারে কোনো সিন্ডিকেট নেই। মিলাররা কম দাম দিচ্ছেন, এ জন্য আমরাও কম দামে কিনতেছি।’
জালাল হোসেন আরও বলেন, মৌসুমের শুরুতে ধানের দাম একটু বেশি থাকলেও বর্তমানে প্রকারভেদে ৮০০-৮৫০ ও ৯০০ টাকা মণ দরে চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে নওগাঁয় ৫৮ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে আউশ ধান আবাদ হয়েছে। কৃষকেরা সবচেয়ে বেশি চাষ করেছেন ব্রি-৪৮ জাতের ধান।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, কৃষক মাড়াই শেষে কাঁচা ধান সঙ্গে সঙ্গে বাজারে নিয়ে আসায় দাম কম পাচ্ছে। এই সময়ে ধান বিক্রি না করে শুকিয়ে ঘরে সংরক্ষণ করে কিছুদিন পর বিক্রি করলে দাম বেশি পেতে পারেন।

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজারদর কম হওয়ায় কৃষকেরা অভিযোগ করেন, আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছেন। এদিকে আড়তদারেরা বলছেন, কাঁচা ধানে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম তুলনামূলক কমেছে।
কৃষকদের দাবি, শুরুতে খড়ার কারণে এবার আউশ আবাদে বেশি সেচ দিতে হয়েছে। এ ছাড়া সার, কীটনাশক ও সেচ খরচ বাড়ায় উৎপাদন খরচ গত বছরের তুলনাই অন্তত দুই-আড়াই হাজার টাকা বেশি হয়েছে। সবচেয়ে বিপদে আছেন বর্গাচাষিরা। উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে বাজারদরের সামঞ্জস্য না থাকায় চিন্তিত তাঁরা।
এবার আউশ আবাদে খরচ বেশি হয়েছে। বাজারে ধানের দামও কম। উৎপাদন খরচ উঠছে না। এমন তথ্য জানান মাতাজি এলাকার কৃষক শহিদুল ইসলাম। কৃষকদের হিসাবে এবার আউশ চাষে বিঘাপ্রতি উৎপাদন ব্যয় হয়েছে ১১ হাজার থেকে ১৩ হাজার টাকা। অথচ বর্তমানে বাজারে প্রকারভেদে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে। এক বিঘা জমিতে ধান পাওয়া যাচ্ছে ১৩ থেকে ১৫ মণ। অর্থাৎ, ৯০০ টাকা মণ ধরলেও এক বিঘায় ধান বিক্রি হচ্ছে ১১ হাজার ৭০০ থেকে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা। বিপরীতে উৎপাদন করতে খরচই হচ্ছে ১১ থেকে ১৩ হাজার টাকা। এতে তাঁরা লাভের মুখ দেখছেন না। অথচ গত বছরও এক মণ ধান বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়।
জাহিদুল ইসলাম নামের এক চাষি বলেন, ‘আউশ ধানকে আপৎকালীন ফসল বলা হচ্ছে। অথচ আপৎকালীন সেই ফসল চাষ করে দাম না থাকার কারণে বিপদে পড়ে গেছি। কাঁচা ধান ব্যাপারীরা কিনতে চাইছেন না। এখন এক মণ কাঁচা ধান ৭০০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
‘ধানের ন্যায্য দাম পাচ্ছি না। আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে দাম কমিয়েছেন। এ ব্যাপারে সরকারের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’ বললেন মহাদেবপুরের চাষি মজিবুর রহমান।
মাতাজি হাটে ধান বিক্রি করতে আসা আরেক কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘ধানের দাম যদি ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা মণ পেতাম, তাহলে লাভ হতো। বর্তমান বাজারদরে খুবই হতাশ আমরা। খরচেই সব শেষ।’
এদিকে ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে মিলারদের চাহিদা না থাকাকে যুক্তি হিসেবে তুলে ধরছেন স্থানীয় ধান ব্যবসায়ীরা। নওগাঁর মাতাজি হাটের আড়তদার মো. জালাল হোসেন বলেন, ‘কাঁচা ধান কিনতে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম কম। বাজারে কোনো সিন্ডিকেট নেই। মিলাররা কম দাম দিচ্ছেন, এ জন্য আমরাও কম দামে কিনতেছি।’
জালাল হোসেন আরও বলেন, মৌসুমের শুরুতে ধানের দাম একটু বেশি থাকলেও বর্তমানে প্রকারভেদে ৮০০-৮৫০ ও ৯০০ টাকা মণ দরে চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে নওগাঁয় ৫৮ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে আউশ ধান আবাদ হয়েছে। কৃষকেরা সবচেয়ে বেশি চাষ করেছেন ব্রি-৪৮ জাতের ধান।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, কৃষক মাড়াই শেষে কাঁচা ধান সঙ্গে সঙ্গে বাজারে নিয়ে আসায় দাম কম পাচ্ছে। এই সময়ে ধান বিক্রি না করে শুকিয়ে ঘরে সংরক্ষণ করে কিছুদিন পর বিক্রি করলে দাম বেশি পেতে পারেন।
নওগাঁ প্রতিনিধি

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজারদর কম হওয়ায় কৃষকেরা অভিযোগ করেন, আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছেন। এদিকে আড়তদারেরা বলছেন, কাঁচা ধানে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম তুলনামূলক কমেছে।
কৃষকদের দাবি, শুরুতে খড়ার কারণে এবার আউশ আবাদে বেশি সেচ দিতে হয়েছে। এ ছাড়া সার, কীটনাশক ও সেচ খরচ বাড়ায় উৎপাদন খরচ গত বছরের তুলনাই অন্তত দুই-আড়াই হাজার টাকা বেশি হয়েছে। সবচেয়ে বিপদে আছেন বর্গাচাষিরা। উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে বাজারদরের সামঞ্জস্য না থাকায় চিন্তিত তাঁরা।
এবার আউশ আবাদে খরচ বেশি হয়েছে। বাজারে ধানের দামও কম। উৎপাদন খরচ উঠছে না। এমন তথ্য জানান মাতাজি এলাকার কৃষক শহিদুল ইসলাম। কৃষকদের হিসাবে এবার আউশ চাষে বিঘাপ্রতি উৎপাদন ব্যয় হয়েছে ১১ হাজার থেকে ১৩ হাজার টাকা। অথচ বর্তমানে বাজারে প্রকারভেদে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে। এক বিঘা জমিতে ধান পাওয়া যাচ্ছে ১৩ থেকে ১৫ মণ। অর্থাৎ, ৯০০ টাকা মণ ধরলেও এক বিঘায় ধান বিক্রি হচ্ছে ১১ হাজার ৭০০ থেকে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা। বিপরীতে উৎপাদন করতে খরচই হচ্ছে ১১ থেকে ১৩ হাজার টাকা। এতে তাঁরা লাভের মুখ দেখছেন না। অথচ গত বছরও এক মণ ধান বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়।
জাহিদুল ইসলাম নামের এক চাষি বলেন, ‘আউশ ধানকে আপৎকালীন ফসল বলা হচ্ছে। অথচ আপৎকালীন সেই ফসল চাষ করে দাম না থাকার কারণে বিপদে পড়ে গেছি। কাঁচা ধান ব্যাপারীরা কিনতে চাইছেন না। এখন এক মণ কাঁচা ধান ৭০০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
‘ধানের ন্যায্য দাম পাচ্ছি না। আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে দাম কমিয়েছেন। এ ব্যাপারে সরকারের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’ বললেন মহাদেবপুরের চাষি মজিবুর রহমান।
মাতাজি হাটে ধান বিক্রি করতে আসা আরেক কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘ধানের দাম যদি ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা মণ পেতাম, তাহলে লাভ হতো। বর্তমান বাজারদরে খুবই হতাশ আমরা। খরচেই সব শেষ।’
এদিকে ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে মিলারদের চাহিদা না থাকাকে যুক্তি হিসেবে তুলে ধরছেন স্থানীয় ধান ব্যবসায়ীরা। নওগাঁর মাতাজি হাটের আড়তদার মো. জালাল হোসেন বলেন, ‘কাঁচা ধান কিনতে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম কম। বাজারে কোনো সিন্ডিকেট নেই। মিলাররা কম দাম দিচ্ছেন, এ জন্য আমরাও কম দামে কিনতেছি।’
জালাল হোসেন আরও বলেন, মৌসুমের শুরুতে ধানের দাম একটু বেশি থাকলেও বর্তমানে প্রকারভেদে ৮০০-৮৫০ ও ৯০০ টাকা মণ দরে চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে নওগাঁয় ৫৮ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে আউশ ধান আবাদ হয়েছে। কৃষকেরা সবচেয়ে বেশি চাষ করেছেন ব্রি-৪৮ জাতের ধান।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, কৃষক মাড়াই শেষে কাঁচা ধান সঙ্গে সঙ্গে বাজারে নিয়ে আসায় দাম কম পাচ্ছে। এই সময়ে ধান বিক্রি না করে শুকিয়ে ঘরে সংরক্ষণ করে কিছুদিন পর বিক্রি করলে দাম বেশি পেতে পারেন।

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজারদর কম হওয়ায় কৃষকেরা অভিযোগ করেন, আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছেন। এদিকে আড়তদারেরা বলছেন, কাঁচা ধানে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম তুলনামূলক কমেছে।
কৃষকদের দাবি, শুরুতে খড়ার কারণে এবার আউশ আবাদে বেশি সেচ দিতে হয়েছে। এ ছাড়া সার, কীটনাশক ও সেচ খরচ বাড়ায় উৎপাদন খরচ গত বছরের তুলনাই অন্তত দুই-আড়াই হাজার টাকা বেশি হয়েছে। সবচেয়ে বিপদে আছেন বর্গাচাষিরা। উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে বাজারদরের সামঞ্জস্য না থাকায় চিন্তিত তাঁরা।
এবার আউশ আবাদে খরচ বেশি হয়েছে। বাজারে ধানের দামও কম। উৎপাদন খরচ উঠছে না। এমন তথ্য জানান মাতাজি এলাকার কৃষক শহিদুল ইসলাম। কৃষকদের হিসাবে এবার আউশ চাষে বিঘাপ্রতি উৎপাদন ব্যয় হয়েছে ১১ হাজার থেকে ১৩ হাজার টাকা। অথচ বর্তমানে বাজারে প্রকারভেদে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে। এক বিঘা জমিতে ধান পাওয়া যাচ্ছে ১৩ থেকে ১৫ মণ। অর্থাৎ, ৯০০ টাকা মণ ধরলেও এক বিঘায় ধান বিক্রি হচ্ছে ১১ হাজার ৭০০ থেকে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা। বিপরীতে উৎপাদন করতে খরচই হচ্ছে ১১ থেকে ১৩ হাজার টাকা। এতে তাঁরা লাভের মুখ দেখছেন না। অথচ গত বছরও এক মণ ধান বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়।
জাহিদুল ইসলাম নামের এক চাষি বলেন, ‘আউশ ধানকে আপৎকালীন ফসল বলা হচ্ছে। অথচ আপৎকালীন সেই ফসল চাষ করে দাম না থাকার কারণে বিপদে পড়ে গেছি। কাঁচা ধান ব্যাপারীরা কিনতে চাইছেন না। এখন এক মণ কাঁচা ধান ৭০০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
‘ধানের ন্যায্য দাম পাচ্ছি না। আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে দাম কমিয়েছেন। এ ব্যাপারে সরকারের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’ বললেন মহাদেবপুরের চাষি মজিবুর রহমান।
মাতাজি হাটে ধান বিক্রি করতে আসা আরেক কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘ধানের দাম যদি ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা মণ পেতাম, তাহলে লাভ হতো। বর্তমান বাজারদরে খুবই হতাশ আমরা। খরচেই সব শেষ।’
এদিকে ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে মিলারদের চাহিদা না থাকাকে যুক্তি হিসেবে তুলে ধরছেন স্থানীয় ধান ব্যবসায়ীরা। নওগাঁর মাতাজি হাটের আড়তদার মো. জালাল হোসেন বলেন, ‘কাঁচা ধান কিনতে মিলারদের চাহিদা না থাকায় দাম কম। বাজারে কোনো সিন্ডিকেট নেই। মিলাররা কম দাম দিচ্ছেন, এ জন্য আমরাও কম দামে কিনতেছি।’
জালাল হোসেন আরও বলেন, মৌসুমের শুরুতে ধানের দাম একটু বেশি থাকলেও বর্তমানে প্রকারভেদে ৮০০-৮৫০ ও ৯০০ টাকা মণ দরে চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা হচ্ছে।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে নওগাঁয় ৫৮ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে আউশ ধান আবাদ হয়েছে। কৃষকেরা সবচেয়ে বেশি চাষ করেছেন ব্রি-৪৮ জাতের ধান।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, কৃষক মাড়াই শেষে কাঁচা ধান সঙ্গে সঙ্গে বাজারে নিয়ে আসায় দাম কম পাচ্ছে। এই সময়ে ধান বিক্রি না করে শুকিয়ে ঘরে সংরক্ষণ করে কিছুদিন পর বিক্রি করলে দাম বেশি পেতে পারেন।

বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
গত বৃহস্পতিবার কলেজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রায় ২ ঘণ্টা পর রুমানা আক্তার সুমিকে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরদিন শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। এদিকে সহপাঠীর মৃত্যুতে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) এ ঘটনায় দফায় দফায় সভা শেষে ইসলামের ইতিহাস বিভাগের গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপর দিকে কলেজে চিকিৎসক না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ছাত্ররা।
আজ ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা সহপাঠী সুমির মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তোলেন। এ ঘটনায় তাঁরা ওই বিভাগের শিক্ষকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বিভাগের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ১৪টি অভিযোগ তুলেছেন। এ ঘটনায় সঠিক তদন্তে অধ্যক্ষ ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন।
জানতে চাইলে কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা এ ঘটনায় রোববারও অর্ধশত শিক্ষার্থীর সঙ্গে বসেছি। মেয়েটি আগে থেকেই অসুস্থ ছিল। সে নলছিটির নাচমহল এলাকার কৃষিজীবী আ. রাজ্জাকের কন্যা।’
মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, গত বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টায় বিভাগে অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরে বেলা ৩টার দিকে এক চাচি এসে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করান। রাত ১০টায় হাসপাতালে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরদিন শুক্রবার সোয়া ৯টায় মারা যান তিনি।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে মেয়ের বাবার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন যে, সুমি রক্তক্ষরণে ভুগছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ তোলা হয়নি। তারপরও যেহেতু একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে, সেহেতু কারও অবহেলা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হোক।’
আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, কলেজে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক নেই। ছাত্ররা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে অধ্যক্ষকে বলেছেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শেখ মো. তাজুল ইসলামকে ফোন করা হলেও পাওয়া যায়নি। তবে উপাধ্যক্ষ প্রফেসর এ টি এম রাশেদুল ইসলাম বলেন, মেয়েটি অসুস্থ ছিলেন। আগেই মেয়েলি রোগে রক্তপাত হয়েছিল তাঁর। বিভাগের কাজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁর সেবা করা হয়। কিন্তু হয়তো একটু দেরি করে ফেলেন ওই বিভাগের শিক্ষকেরা। পরে তাঁর চাচা এসে নিয়ে যান। এখানে শিক্ষকদের বিচক্ষণতার ঘাটতি থাকতে পারে। যে কারণে আজ তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানকে। তিনি আরও বলেন, কলেজের নিজস্ব চিকিৎসক দীর্ঘদিন ধরে নেই। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আজই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দ্রুত একজন চিকিৎসক চাওয়া হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন বিএম কলেজ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ছাত্র ইউনিয়ন মনে করে, প্রশাসনের চরম অবহেলা ও উদাসীনতাই এই মৃত্যুর জন্য দায়ী।

বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
গত বৃহস্পতিবার কলেজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রায় ২ ঘণ্টা পর রুমানা আক্তার সুমিকে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরদিন শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। এদিকে সহপাঠীর মৃত্যুতে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) এ ঘটনায় দফায় দফায় সভা শেষে ইসলামের ইতিহাস বিভাগের গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপর দিকে কলেজে চিকিৎসক না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ছাত্ররা।
আজ ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা সহপাঠী সুমির মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তোলেন। এ ঘটনায় তাঁরা ওই বিভাগের শিক্ষকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বিভাগের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ১৪টি অভিযোগ তুলেছেন। এ ঘটনায় সঠিক তদন্তে অধ্যক্ষ ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন।
জানতে চাইলে কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা এ ঘটনায় রোববারও অর্ধশত শিক্ষার্থীর সঙ্গে বসেছি। মেয়েটি আগে থেকেই অসুস্থ ছিল। সে নলছিটির নাচমহল এলাকার কৃষিজীবী আ. রাজ্জাকের কন্যা।’
মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, গত বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টায় বিভাগে অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরে বেলা ৩টার দিকে এক চাচি এসে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করান। রাত ১০টায় হাসপাতালে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন সুমি। পরদিন শুক্রবার সোয়া ৯টায় মারা যান তিনি।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে মেয়ের বাবার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন যে, সুমি রক্তক্ষরণে ভুগছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ তোলা হয়নি। তারপরও যেহেতু একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে, সেহেতু কারও অবহেলা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হোক।’
আবুল কালাম আজাদ আরও বলেন, কলেজে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক নেই। ছাত্ররা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে অধ্যক্ষকে বলেছেন।
বিএম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শেখ মো. তাজুল ইসলামকে ফোন করা হলেও পাওয়া যায়নি। তবে উপাধ্যক্ষ প্রফেসর এ টি এম রাশেদুল ইসলাম বলেন, মেয়েটি অসুস্থ ছিলেন। আগেই মেয়েলি রোগে রক্তপাত হয়েছিল তাঁর। বিভাগের কাজে এসে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁর সেবা করা হয়। কিন্তু হয়তো একটু দেরি করে ফেলেন ওই বিভাগের শিক্ষকেরা। পরে তাঁর চাচা এসে নিয়ে যান। এখানে শিক্ষকদের বিচক্ষণতার ঘাটতি থাকতে পারে। যে কারণে আজ তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানকে। তিনি আরও বলেন, কলেজের নিজস্ব চিকিৎসক দীর্ঘদিন ধরে নেই। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আজই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে দ্রুত একজন চিকিৎসক চাওয়া হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন বিএম কলেজ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ছাত্র ইউনিয়ন মনে করে, প্রশাসনের চরম অবহেলা ও উদাসীনতাই এই মৃত্যুর জন্য দায়ী।

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজার দর কম হওয়ার কৃষকেরা অভিযোগ করেন আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৬, ১৭ ও ২৪ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর ও বরিশাল অঞ্চলে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ‘সি’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের, ১৭ জানুয়ারি ‘এ’ (মানবিক) ইউনিটের আর ২৪ জানুয়ারি ‘বি’ (বাণিজ্য) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা হবে। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ও বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দুই শিফটে পরীক্ষা হবে।
মানবিক শাখার আবেদন ফি ১ হাজার ৩২০ টাকা, বাণিজ্য ইউনিটে ১ হাজার ১০০ টাকা এবং বিজ্ঞান ইউনিটে ১ হাজার ৩২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষায় থাকবে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ প্রশ্ন, ৮০টি প্রশ্নের মধ্যে প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা যাবে। পাস নম্বর ৪০।
আবেদনের যোগ্যতার বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবে। বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৮.০০, মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৬, ১৭ ও ২৪ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর ও বরিশাল অঞ্চলে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ‘সি’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের, ১৭ জানুয়ারি ‘এ’ (মানবিক) ইউনিটের আর ২৪ জানুয়ারি ‘বি’ (বাণিজ্য) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা হবে। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ও বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দুই শিফটে পরীক্ষা হবে।
মানবিক শাখার আবেদন ফি ১ হাজার ৩২০ টাকা, বাণিজ্য ইউনিটে ১ হাজার ১০০ টাকা এবং বিজ্ঞান ইউনিটে ১ হাজার ৩২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষায় থাকবে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ প্রশ্ন, ৮০টি প্রশ্নের মধ্যে প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা যাবে। পাস নম্বর ৪০।
আবেদনের যোগ্যতার বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবে। বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৮.০০, মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে।

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজার দর কম হওয়ার কৃষকেরা অভিযোগ করেন আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাট প্রতিনিধি

জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসলামের ছেলে।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, নিহত শিশুর মা-বাবা ওই চাতালে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো তাঁরা বিকেলে কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে শিশুটি ধান সেদ্ধ করার হাউসের পাশে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে যায়।
পরে তাকে না পেয়ে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে হাউসের পানিতে শিশুটিকে ভাসতে দেখে দ্রুত উদ্ধার করে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসলামের ছেলে।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, নিহত শিশুর মা-বাবা ওই চাতালে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো তাঁরা বিকেলে কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সময় সবার অজান্তে শিশুটি ধান সেদ্ধ করার হাউসের পাশে খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে যায়।
পরে তাকে না পেয়ে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে হাউসের পানিতে শিশুটিকে ভাসতে দেখে দ্রুত উদ্ধার করে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজার দর কম হওয়ার কৃষকেরা অভিযোগ করেন আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট প্রতিনিধি

বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে গত শুক্রবার নিজ ঘরের দরজা বন্ধ করে স্বামীকে ভিডিও কলে রেখে কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ওই নারী। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করান।
মৃত পিয়াসী উপজেলার কামারগ্রামের সজীব শেখের স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সজীব শেখ ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। এর আগেও পিয়াসী বিষ পান করে সে যাত্রায় বেঁচে যান।
এ বিষয়ে মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি, এখন পর্যন্ত ওই পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বাগেরহাটের মোল্লাহাটে কীটনাশক পান করে পিয়াসী (২২) নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ রোববার গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে গত শুক্রবার নিজ ঘরের দরজা বন্ধ করে স্বামীকে ভিডিও কলে রেখে কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন ওই নারী। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করান।
মৃত পিয়াসী উপজেলার কামারগ্রামের সজীব শেখের স্ত্রী।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সজীব শেখ ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। এর আগেও পিয়াসী বিষ পান করে সে যাত্রায় বেঁচে যান।
এ বিষয়ে মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফজলুল হক বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি, এখন পর্যন্ত ওই পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

নওগাঁয় চলতি মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ ভালো হলেও কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজার দর কম হওয়ার কৃষকেরা অভিযোগ করেন আড়তদার ও মিলাররা সিন্ডিকেট করে ধানের দর কমিয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বরিশাল বিএম কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রুমানা আক্তার সুমি নামের ওই ছাত্রী মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন চলবে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার পাঁচশিরা এলাকায় ‘মেসার্স ভাই ভাই চাউল কল’-এর ধান ভেজানো ও সেদ্ধ করার হাউসের পানিতে পড়ে আবু বক্কর সিদ্দিক (৩) নামে এক শিশু মারা গেছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হাপানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসল
১ ঘণ্টা আগে