ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার তালানদর সীমান্ত এলাকায় দুই বাংলার মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এক ঘণ্টা সময় পেয়ে একত্র হন। এ সময় দীর্ঘদিন পর আত্মীয়-পরিজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ায় সবাই আনন্দে-উৎসবে মেতে ওঠেন। তবে তারকাঁটার দুই পাশে স্বজনদের কাছে পেয়ে অনেকে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
আজ রোববার বেলা ১১টা থেকে উপজেলার আগ্রাদ্বিগুন ইউনিয়নের তালানদর ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় স্থানীয় লোকজনের উদ্যোগে এই মিলনমেলা শুরু হয়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে এই মিলনমেলা।
সরেজমিন দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে কয়েক হাজার মানুষ বাংলাদেশের শেষ সীমানা বরাবর এসে জড়ো হতে থাকেন। এরপর দুপুরে সীমান্তের তারকাঁটার ওপার থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের পক্ষ থেকে মাইকিংয়ের মাধ্যমে মিলনমেলা বন্ধ করা হয়। মাইকিংয়ে বাংলাদেশের সীমান্তে জড়ো হওয়া সাধারণ মানুষকে ঘরে ফিরে যেতে বলা হয়। এ সময় ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কড়া নজরদারির কারণে কাঁটাতারের ওপারে স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে না পারায় অনেককেই হতাশ হয়ে ঘরে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
তালানদর গ্রামের বাসিন্দা আনিসুর রহমান জানান, প্রতিবছর মাঘ মাসের শুরুতে এই মেলার আয়োজন করা হতো বিজিবির পক্ষ থেকে। তবে গত কয়েক বছর এই মেলা বন্ধ ছিল। আজ দুই পারের বাসিন্দাদের নিজ উদ্যোগে এই সমাগম ঘটেছে। পরিচিতজনদের সঙ্গে অনেক দিন বাদে দেখা করতে পেরে অনেক আনন্দ লাগছে বলে জানান আনিস।
পত্নীতলা এলাকার শাহজাদপুর গ্রামের বৃদ্ধ অমূল্য লাকরা বলেন, ‘ভারতের তপন থানার নিমপুর গ্রামে আমার পরিবার-পরিজন আছে। ২০ বছর পর তাদের দেখতে এখানে এসেছি। কিন্তু তাদের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় বাড়ি ফিরে যেতে হচ্ছে।’
পার্শ্ববর্তী গ্রামের জালাল উদ্দিন নামে আরেকজন বলেন, ‘বাংলাদেশের ওপারে ইন্ডিয়ার বালুরঘাট থানা রয়েছে। মূলত সেখানকার পরিচিতজনরা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে কাঁটাতারের কাছাকাছি এসেছেন। আজ আমাদের আনন্দের দিন।’
নওগাঁ ১৪ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম নাদিম আরিফিন সুমন জানান, এবারের এই মিলনমেলায় বিজিবি কিংবা বিএসএফের কোনো অংশগ্রহণ নেই। করোনা ও ওমিক্রন সংক্রমণের কথা বিবেচনায় নিয়ে সীমান্ত বন্ধ রাখা হয়েছে। তারপরও মানুষজন আবেগতাড়িত হয়ে সমবেত হয়েছেন। দুই দেশের মানুষ কাঁটাতারের কাছাকাছি এসে দেখা করেছেন। স্বাস্থ্যবিধির যাতে কোনো ব্যত্যয় না ঘটে, সেদিকে কড়া নজরদারি আছে বিজিবির।
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার তালানদর সীমান্ত এলাকায় দুই বাংলার মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এক ঘণ্টা সময় পেয়ে একত্র হন। এ সময় দীর্ঘদিন পর আত্মীয়-পরিজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ায় সবাই আনন্দে-উৎসবে মেতে ওঠেন। তবে তারকাঁটার দুই পাশে স্বজনদের কাছে পেয়ে অনেকে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
আজ রোববার বেলা ১১টা থেকে উপজেলার আগ্রাদ্বিগুন ইউনিয়নের তালানদর ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় স্থানীয় লোকজনের উদ্যোগে এই মিলনমেলা শুরু হয়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে এই মিলনমেলা।
সরেজমিন দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে কয়েক হাজার মানুষ বাংলাদেশের শেষ সীমানা বরাবর এসে জড়ো হতে থাকেন। এরপর দুপুরে সীমান্তের তারকাঁটার ওপার থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের পক্ষ থেকে মাইকিংয়ের মাধ্যমে মিলনমেলা বন্ধ করা হয়। মাইকিংয়ে বাংলাদেশের সীমান্তে জড়ো হওয়া সাধারণ মানুষকে ঘরে ফিরে যেতে বলা হয়। এ সময় ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কড়া নজরদারির কারণে কাঁটাতারের ওপারে স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে না পারায় অনেককেই হতাশ হয়ে ঘরে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
তালানদর গ্রামের বাসিন্দা আনিসুর রহমান জানান, প্রতিবছর মাঘ মাসের শুরুতে এই মেলার আয়োজন করা হতো বিজিবির পক্ষ থেকে। তবে গত কয়েক বছর এই মেলা বন্ধ ছিল। আজ দুই পারের বাসিন্দাদের নিজ উদ্যোগে এই সমাগম ঘটেছে। পরিচিতজনদের সঙ্গে অনেক দিন বাদে দেখা করতে পেরে অনেক আনন্দ লাগছে বলে জানান আনিস।
পত্নীতলা এলাকার শাহজাদপুর গ্রামের বৃদ্ধ অমূল্য লাকরা বলেন, ‘ভারতের তপন থানার নিমপুর গ্রামে আমার পরিবার-পরিজন আছে। ২০ বছর পর তাদের দেখতে এখানে এসেছি। কিন্তু তাদের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় বাড়ি ফিরে যেতে হচ্ছে।’
পার্শ্ববর্তী গ্রামের জালাল উদ্দিন নামে আরেকজন বলেন, ‘বাংলাদেশের ওপারে ইন্ডিয়ার বালুরঘাট থানা রয়েছে। মূলত সেখানকার পরিচিতজনরা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে কাঁটাতারের কাছাকাছি এসেছেন। আজ আমাদের আনন্দের দিন।’
নওগাঁ ১৪ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম নাদিম আরিফিন সুমন জানান, এবারের এই মিলনমেলায় বিজিবি কিংবা বিএসএফের কোনো অংশগ্রহণ নেই। করোনা ও ওমিক্রন সংক্রমণের কথা বিবেচনায় নিয়ে সীমান্ত বন্ধ রাখা হয়েছে। তারপরও মানুষজন আবেগতাড়িত হয়ে সমবেত হয়েছেন। দুই দেশের মানুষ কাঁটাতারের কাছাকাছি এসে দেখা করেছেন। স্বাস্থ্যবিধির যাতে কোনো ব্যত্যয় না ঘটে, সেদিকে কড়া নজরদারি আছে বিজিবির।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
২ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৩ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
১৬ মিনিট আগেবয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগের ব্যবস্থা ও স্বতন্ত্র কোটা পুনর্বহালসহ পাঁচ দফা দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদ। আজ বুধবার সকালে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের ব্যানারে অবস্থান নেন তাঁরা...
২৮ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে এলবার্ট ডেবিট রকি (২৫) ও এলবার্ট ডেবিট সেন্টু (৪০)। তাঁরা পলাতক রয়েছেন। আদালত পরিদর্শক পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান মামলার রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গৌরীপুর পাটবাজারে টিপু সুলতান জুয়েলার্সে সোনার দরদাম নিয়ে রকি ও সেন্টুর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় দোকানির চাচাতো ভাই জহিরুল ইসলাম মিঠু বিষয়টি সমাধানে এগিয়ে এলে সেন্টু বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মিঠুর বুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।
স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় মিঠুকে প্রথমে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা মিঠুকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পরদিন জহিরুল ইসলাম মিঠুর বাবা মো. মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে এলবার্ট ডেবিট রকি (২৫) ও এলবার্ট ডেবিট সেন্টু (৪০)। তাঁরা পলাতক রয়েছেন। আদালত পরিদর্শক পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান মামলার রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গৌরীপুর পাটবাজারে টিপু সুলতান জুয়েলার্সে সোনার দরদাম নিয়ে রকি ও সেন্টুর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় দোকানির চাচাতো ভাই জহিরুল ইসলাম মিঠু বিষয়টি সমাধানে এগিয়ে এলে সেন্টু বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মিঠুর বুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।
স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় মিঠুকে প্রথমে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা মিঠুকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পরদিন জহিরুল ইসলাম মিঠুর বাবা মো. মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার তালানদর সীমান্ত এলাকায় দুই বাংলার মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের দূর-দুরান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এক ঘণ্টা সময় পেয়ে একত্রিত হন। এ সময় দীর্ঘদিন পর আত্মীয়-পরিজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ায় সবাই আনন্দে-উৎসবে মেতে ওঠেন। তবে তারকাঁটার দুই পাশে স্বজনদের কাছে পেয়ে অনেকে
১৬ জানুয়ারি ২০২২সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৩ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
১৬ মিনিট আগেবয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগের ব্যবস্থা ও স্বতন্ত্র কোটা পুনর্বহালসহ পাঁচ দফা দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদ। আজ বুধবার সকালে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের ব্যানারে অবস্থান নেন তাঁরা...
২৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। অথচ রাজশাহীর বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলাম এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
বিআরটিএর ট্রাস্টি বোর্ড থেকে ২০২৩ সাল থেকে এই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে রাজশাহীর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এই অনুদানের ব্যাপারে কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। এ সময় তিনি সভায় উপস্থিত বাসচালক, হেলপার, শ্রমিক নেতা ও পরিবহনমালিকদের কাছে জানতে চান, তাঁরা এই অনুদানের বিষয়ে কিছু জানেন কি না। এ সময় বেশ কিছু ব্যক্তি উচ্চস্বরে জানান, তাঁদের জানানো হয়নি।
তখন বিভাগীয় কমিশনার উপস্থিত বিআরটিএ কর্মকর্তাদের বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে বলেন। তখন বিআরটিএর একজন কর্মকর্তা বলতে থাকেন, ‘উপজেলা অফিসারেরা উপজেলা থেকে সুপারিশ পাঠান...।’ তখন তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘উপজেলা অফিসার কে? উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলতে পারেন না?’ এ সময় পাশ থেকে আরও একজন বিআরটিএর কর্মকর্তা বলতে শুরু করলে তিনিও ‘ইউএনও’ বলতে ভুল করেন। তাঁকেও থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পর্যায় থেকে আহত-নিহত ব্যক্তিদের তথ্য জেলা প্রশাসককে পাঠাবেন। তারপর ট্রাস্টি বোর্ডে যাবে।
এ সময় বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, গত ২৪ আগস্ট জেলার বাগমারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুজনকে এই অনুদান দেওয়া হয়েছে কি না। তিনি বাগমারার ইউএনওকে ফোন করতে বলেন। জেলা প্রশাসনের একজন নারী কর্মকর্তা বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলামকে ফোন করে বিভাগীয় কমিশনারকে কথা বলতে দেন। বিভাগীয় কমিশনার মোবাইল ফোনে লাউড স্পিকার দিয়ে সেটি মাইক্রোফোনের সামনে ধরে কথা বলেন।
কমিশনার বলেন, ‘মাহবুবুল ইসলাম, তোমার ওইখানে মাস দু-এক আগে যে একটা অ্যাকসিডেন্টে মা মারা গেল দুইটা বাচ্চা রেখে, সেখানে গেছিলা তুমি, সেই বাড়িতে?’ ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার।’ কমিশনার জানতে চান, ‘সেই বাচ্চাদের অবস্থা কী?’ ইউএনও বলেন, ‘বাচ্চাদের অবস্থা এখন ভালো স্যার। আর দুজনকে স্যার ৫০ হাজার ৫০ হাজার করে এক লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।’ বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, ‘এই টাকা তুমি কই পাইলা?’ ইউএনও জানান, উপজেলা পরিষদের অপ্রত্যাশিত ব্যয় থেকে এটা দেওয়া হয়েছে।
এরপর বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘বিআরটিএর যে এই ধরনের অনুদানের খাত রয়েছে, এটা তুমি জানো?’ এ সময় কিছুটা থেমে ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার, এইটা জানা ছিল না আমার।’ বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘এইটা তুমি জানো না, এইটা কেউই জানে না। এখন আমরা বিআরটিএর অনুষ্ঠান থেকে তোমাকে ফোন দিচ্ছি। সমস্ত সাংবাদিক ভাইয়েরা আছেন। মালিক সমিতি, আমাদের বিভিন্ন ধরনের লোকজন আছে। বিআরটিএতে এই ধরনের ফান্ড করা হয়েছে। যদি কেউ মৃত্যুবরণ করেন, তাঁর পরিবার ৫ লাখ টাকা পাবে, কেউ আহত হলে সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পাবেন। অতএব, তুমি ওই পরিবারকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করার জন্য বলো। আর যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, জেলা প্রশাসনকে বলছি—সকল কেস, কোনো কেস যেন বাদ না পড়ে। সবাই আবেদন করবে।’
বিভাগীয় কমিশনার জানান, সড়ক দুর্ঘটনার এক মাসের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। তবে এক মাসের নয়, রাজশাহীতে যেন এক বছর পর্যন্ত আবেদন নেওয়া হয়, সেই নির্দেশনা দেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বিআরটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
সভায় রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম হেলাল বলেন, ‘প্রতিটা গাড়ির যখন আমরা ফিটনেস সনদ নিই, তখন কিন্তু এই টাকা আমাদের মালিকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়। প্রতিটি গাড়ির জন্য ১ হাজার ৭০০ টাকা দিতে হয়। এই টাকাটা সবাইকে দেওয়ার জন্য আমরা খুব আন্তরিকভাবে চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের প্রচারটা খুব কম। অনেক মানুষ জানেই না, কীভাবে কার কাছে আবেদন করবে। এখন সবাই জানলেন।’ এক বছর পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি বিভাগীয় কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেল এ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেলের সহকারী পরিচালক ফয়সাল হাসানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। অথচ রাজশাহীর বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলাম এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
বিআরটিএর ট্রাস্টি বোর্ড থেকে ২০২৩ সাল থেকে এই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে রাজশাহীর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এই অনুদানের ব্যাপারে কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। এ সময় তিনি সভায় উপস্থিত বাসচালক, হেলপার, শ্রমিক নেতা ও পরিবহনমালিকদের কাছে জানতে চান, তাঁরা এই অনুদানের বিষয়ে কিছু জানেন কি না। এ সময় বেশ কিছু ব্যক্তি উচ্চস্বরে জানান, তাঁদের জানানো হয়নি।
তখন বিভাগীয় কমিশনার উপস্থিত বিআরটিএ কর্মকর্তাদের বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে বলেন। তখন বিআরটিএর একজন কর্মকর্তা বলতে থাকেন, ‘উপজেলা অফিসারেরা উপজেলা থেকে সুপারিশ পাঠান...।’ তখন তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘উপজেলা অফিসার কে? উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলতে পারেন না?’ এ সময় পাশ থেকে আরও একজন বিআরটিএর কর্মকর্তা বলতে শুরু করলে তিনিও ‘ইউএনও’ বলতে ভুল করেন। তাঁকেও থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পর্যায় থেকে আহত-নিহত ব্যক্তিদের তথ্য জেলা প্রশাসককে পাঠাবেন। তারপর ট্রাস্টি বোর্ডে যাবে।
এ সময় বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, গত ২৪ আগস্ট জেলার বাগমারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুজনকে এই অনুদান দেওয়া হয়েছে কি না। তিনি বাগমারার ইউএনওকে ফোন করতে বলেন। জেলা প্রশাসনের একজন নারী কর্মকর্তা বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলামকে ফোন করে বিভাগীয় কমিশনারকে কথা বলতে দেন। বিভাগীয় কমিশনার মোবাইল ফোনে লাউড স্পিকার দিয়ে সেটি মাইক্রোফোনের সামনে ধরে কথা বলেন।
কমিশনার বলেন, ‘মাহবুবুল ইসলাম, তোমার ওইখানে মাস দু-এক আগে যে একটা অ্যাকসিডেন্টে মা মারা গেল দুইটা বাচ্চা রেখে, সেখানে গেছিলা তুমি, সেই বাড়িতে?’ ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার।’ কমিশনার জানতে চান, ‘সেই বাচ্চাদের অবস্থা কী?’ ইউএনও বলেন, ‘বাচ্চাদের অবস্থা এখন ভালো স্যার। আর দুজনকে স্যার ৫০ হাজার ৫০ হাজার করে এক লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।’ বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, ‘এই টাকা তুমি কই পাইলা?’ ইউএনও জানান, উপজেলা পরিষদের অপ্রত্যাশিত ব্যয় থেকে এটা দেওয়া হয়েছে।
এরপর বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘বিআরটিএর যে এই ধরনের অনুদানের খাত রয়েছে, এটা তুমি জানো?’ এ সময় কিছুটা থেমে ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার, এইটা জানা ছিল না আমার।’ বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘এইটা তুমি জানো না, এইটা কেউই জানে না। এখন আমরা বিআরটিএর অনুষ্ঠান থেকে তোমাকে ফোন দিচ্ছি। সমস্ত সাংবাদিক ভাইয়েরা আছেন। মালিক সমিতি, আমাদের বিভিন্ন ধরনের লোকজন আছে। বিআরটিএতে এই ধরনের ফান্ড করা হয়েছে। যদি কেউ মৃত্যুবরণ করেন, তাঁর পরিবার ৫ লাখ টাকা পাবে, কেউ আহত হলে সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পাবেন। অতএব, তুমি ওই পরিবারকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করার জন্য বলো। আর যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, জেলা প্রশাসনকে বলছি—সকল কেস, কোনো কেস যেন বাদ না পড়ে। সবাই আবেদন করবে।’
বিভাগীয় কমিশনার জানান, সড়ক দুর্ঘটনার এক মাসের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। তবে এক মাসের নয়, রাজশাহীতে যেন এক বছর পর্যন্ত আবেদন নেওয়া হয়, সেই নির্দেশনা দেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বিআরটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
সভায় রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম হেলাল বলেন, ‘প্রতিটা গাড়ির যখন আমরা ফিটনেস সনদ নিই, তখন কিন্তু এই টাকা আমাদের মালিকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়। প্রতিটি গাড়ির জন্য ১ হাজার ৭০০ টাকা দিতে হয়। এই টাকাটা সবাইকে দেওয়ার জন্য আমরা খুব আন্তরিকভাবে চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের প্রচারটা খুব কম। অনেক মানুষ জানেই না, কীভাবে কার কাছে আবেদন করবে। এখন সবাই জানলেন।’ এক বছর পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি বিভাগীয় কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেল এ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেলের সহকারী পরিচালক ফয়সাল হাসানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার তালানদর সীমান্ত এলাকায় দুই বাংলার মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের দূর-দুরান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এক ঘণ্টা সময় পেয়ে একত্রিত হন। এ সময় দীর্ঘদিন পর আত্মীয়-পরিজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ায় সবাই আনন্দে-উৎসবে মেতে ওঠেন। তবে তারকাঁটার দুই পাশে স্বজনদের কাছে পেয়ে অনেকে
১৬ জানুয়ারি ২০২২ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
২ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
১৬ মিনিট আগেবয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগের ব্যবস্থা ও স্বতন্ত্র কোটা পুনর্বহালসহ পাঁচ দফা দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদ। আজ বুধবার সকালে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের ব্যানারে অবস্থান নেন তাঁরা...
২৮ মিনিট আগেহরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
ছবি: প্রতীকীএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রবিউল একই উপজেলার উত্তর মেরুন্ডি এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন ঠিকাদারি ব্যবসায়ী।
রবিউল জানান, ওই কলেজছাত্রীর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থাকলেও এখন তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করছেন। এতে সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই তিনি ফাঁসির দড়ি নিয়ে এসেছেন।
অন্যদিকে কলেজছাত্রী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তার (রবিউল) সঙ্গে শুধু কথাবার্তা ও দু-একবার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছিল। প্রেম বা বিয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সে ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে। আমি এই ছেলেকে বিয়ে করব না। ও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এক আত্মীয় ছেলেকে নিয়ে গেছেন।’
ছবি: প্রতীকীএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রবিউল একই উপজেলার উত্তর মেরুন্ডি এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন ঠিকাদারি ব্যবসায়ী।
রবিউল জানান, ওই কলেজছাত্রীর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থাকলেও এখন তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করছেন। এতে সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই তিনি ফাঁসির দড়ি নিয়ে এসেছেন।
অন্যদিকে কলেজছাত্রী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তার (রবিউল) সঙ্গে শুধু কথাবার্তা ও দু-একবার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছিল। প্রেম বা বিয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সে ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে। আমি এই ছেলেকে বিয়ে করব না। ও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এক আত্মীয় ছেলেকে নিয়ে গেছেন।’
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার তালানদর সীমান্ত এলাকায় দুই বাংলার মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের দূর-দুরান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এক ঘণ্টা সময় পেয়ে একত্রিত হন। এ সময় দীর্ঘদিন পর আত্মীয়-পরিজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ায় সবাই আনন্দে-উৎসবে মেতে ওঠেন। তবে তারকাঁটার দুই পাশে স্বজনদের কাছে পেয়ে অনেকে
১৬ জানুয়ারি ২০২২ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
২ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৩ মিনিট আগেবয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগের ব্যবস্থা ও স্বতন্ত্র কোটা পুনর্বহালসহ পাঁচ দফা দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদ। আজ বুধবার সকালে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের ব্যানারে অবস্থান নেন তাঁরা...
২৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগের ব্যবস্থা ও স্বতন্ত্র কোটা পুনর্বহালসহ পাঁচ দফা দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদ। আজ বুধবার সকালে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের ব্যানারে অবস্থান নেন তাঁরা। পরে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে যমুনা অভিমুখে যাত্রা করলে শাহবাগ মোড়ে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা জানান, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। তাঁরা ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকার দাবি জানিয়ে আসছে। তবুও কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়িত হয়নি।
গত রোববার একই দাবিতে শাহবাগে অবস্থানের পর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেও কোনো ধরনের সমাধান না পাওয়ায় আজ আবারও শাহবাগে অবস্থান ও যমুনামুখী পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করা হয়।
এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন তাঁরা। তাঁদের দাবির মধ্যে রয়েছে—প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী শিক্ষিত বেকারদের প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে ২ শতাংশ ও তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র কোটা বাস্তবায়ন, শ্রুতি লেখক মনোনয়নে স্বাধীনতা নিশ্চিত করে নীতিমালা হালনাগাদ, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য নির্ধারিত পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা এবং সরকারি চাকরিতে প্রতিবন্ধীদের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করা; এক্ষেত্রে সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করার দাবি জানানো হয়।
এই পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি থেকে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে যমুনা অভিমুখে যাত্রা করে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা। তবে শাহবাগ মোড়ে যাওয়ার আগেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাঁদের ধস্তাধস্তি হয়। কেউ কেউ রাস্তায় শুয়েও পড়েন। পরে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দিলে জাদুঘরের সামনের সড়কে অবস্থান নেন তাঁরা।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের সদস্য সচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের চাকরির সুযোগ কম থাকায় গ্রাজুয়েট হয়েও অনেকে বেকার। সরকারের উচিত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা। এই দাবি নিয়ে গত রোববারও শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি। কিন্তু পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানায়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি। কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবি-দাওয়া নিয়ে সড়কে এসে শুয়ে পড়ায় পুলিশ তাঁদের সরিয়ে দিয়েছে। সড়কে যানচলাচল যেন স্বাভাবিক থাকে।
বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগের ব্যবস্থা ও স্বতন্ত্র কোটা পুনর্বহালসহ পাঁচ দফা দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদ। আজ বুধবার সকালে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের ব্যানারে অবস্থান নেন তাঁরা। পরে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে যমুনা অভিমুখে যাত্রা করলে শাহবাগ মোড়ে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা জানান, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। তাঁরা ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকার দাবি জানিয়ে আসছে। তবুও কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়িত হয়নি।
গত রোববার একই দাবিতে শাহবাগে অবস্থানের পর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেও কোনো ধরনের সমাধান না পাওয়ায় আজ আবারও শাহবাগে অবস্থান ও যমুনামুখী পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করা হয়।
এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরেন তাঁরা। তাঁদের দাবির মধ্যে রয়েছে—প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী শিক্ষিত বেকারদের প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে ২ শতাংশ ও তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র কোটা বাস্তবায়ন, শ্রুতি লেখক মনোনয়নে স্বাধীনতা নিশ্চিত করে নীতিমালা হালনাগাদ, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য নির্ধারিত পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা এবং সরকারি চাকরিতে প্রতিবন্ধীদের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করা; এক্ষেত্রে সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করার দাবি জানানো হয়।
এই পাঁচ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি থেকে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে যমুনা অভিমুখে যাত্রা করে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা। তবে শাহবাগ মোড়ে যাওয়ার আগেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাঁদের ধস্তাধস্তি হয়। কেউ কেউ রাস্তায় শুয়েও পড়েন। পরে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দিলে জাদুঘরের সামনের সড়কে অবস্থান নেন তাঁরা।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্রাজুয়েট পরিষদের সদস্য সচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের চাকরির সুযোগ কম থাকায় গ্রাজুয়েট হয়েও অনেকে বেকার। সরকারের উচিত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা। এই দাবি নিয়ে গত রোববারও শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি। কিন্তু পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানায়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি। কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবি-দাওয়া নিয়ে সড়কে এসে শুয়ে পড়ায় পুলিশ তাঁদের সরিয়ে দিয়েছে। সড়কে যানচলাচল যেন স্বাভাবিক থাকে।
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার তালানদর সীমান্ত এলাকায় দুই বাংলার মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ভারত ও বাংলাদেশের দূর-দুরান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ এক ঘণ্টা সময় পেয়ে একত্রিত হন। এ সময় দীর্ঘদিন পর আত্মীয়-পরিজনদের সঙ্গে দেখা হওয়ায় সবাই আনন্দে-উৎসবে মেতে ওঠেন। তবে তারকাঁটার দুই পাশে স্বজনদের কাছে পেয়ে অনেকে
১৬ জানুয়ারি ২০২২ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
২ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৩ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
১৬ মিনিট আগে