নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে প্রতিপক্ষের রামদার কোপে আহত সনু মিয়া (৩৪) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে, গত ৯ ডিসেম্বর তাঁকে কুপিয়ে আহত করে প্রতিপক্ষের লোকজন।
সনু মিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছোট ভাই মো. সুজন ও এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন।
সনু মিয়া উপজেলার কমলপুর গ্রামের শান্ত মিয়া ওরফে আব্দুর রহমানের ছেলে। সনু মিয়ার দুটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
সনু মিয়াকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় তাঁর ভাই মো. সুজন মিয়া বাদী হয়ে গত ১৮ ডিসেম্বর থানার হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। এতে একই গ্রামের জাহের উদ্দিনের তিন ছেলে সাইকুল, তরিকুল ইসলাম ও শফিকুল ইসলামসহ তাঁদের পরিবারের আটজনকে আসামি করা হয়।
পরে পুলিশ ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। এর মধ্যে শফিকুল ইসলাম জামিনে বের হন। আর বাকি দুজন এখনো কারাগারে রয়েছেন। এছাড়া মামলার অন্য পাঁচ আসামি আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন।
মামলার অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কমলপুর গ্রামের আব্দুর রহমান ও জাহের উদ্দিনের পরিবারের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। গত ৯ ডিসেম্বর বাড়ির পাশের একটি ধানখেতের আইল নিয়ে ঝগড়া শুরু হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রুপ নেয়। এতে জাহের উদ্দিনের তিন ছেলে ও নাতীসহ পরিবারের ১০-১২ জন রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আব্দুর রহমান ও তাঁর ছেলের ওপর হামলা চালায়। এতে আব্দুর রহমান, তাঁর ছেলে সনু মিয়া ও অনু মিয়া গুরুতর আহত হয়।
গুরুতর আহত সনু মিয়াকে দ্রুত উদ্ধার করে মমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর অবস্থার অবনতি হলে একপর্যায়ে তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়। সেখানে গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে বারোটার দিকে সনু মিয়ার মৃত্যু হয়।
মামলার বাদী সুজন মিয়া বলেন, ‘রামদার কোপে সনু মিয়ার কিডনিসহ গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তাই শত চেষ্টাও তাঁকে বাঁচানো গেল না। তবে হত্যাকারীরা এখনো আমাদের হত্যার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। মামলার স্বাক্ষীদেরও ভয় দেখাচ্ছে। লাশ ময়নাতদন্ত শেষে বাড়ি নিয়ে আসা হবে। এখনো কার্যক্রম শেষ হয়নি।’ হত্যার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন তিনি।
মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন বলেন, আগের মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রুপ নেবে। এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ সময়ে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে প্রতিপক্ষের রামদার কোপে আহত সনু মিয়া (৩৪) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে, গত ৯ ডিসেম্বর তাঁকে কুপিয়ে আহত করে প্রতিপক্ষের লোকজন।
সনু মিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছোট ভাই মো. সুজন ও এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন।
সনু মিয়া উপজেলার কমলপুর গ্রামের শান্ত মিয়া ওরফে আব্দুর রহমানের ছেলে। সনু মিয়ার দুটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
সনু মিয়াকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় তাঁর ভাই মো. সুজন মিয়া বাদী হয়ে গত ১৮ ডিসেম্বর থানার হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। এতে একই গ্রামের জাহের উদ্দিনের তিন ছেলে সাইকুল, তরিকুল ইসলাম ও শফিকুল ইসলামসহ তাঁদের পরিবারের আটজনকে আসামি করা হয়।
পরে পুলিশ ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। এর মধ্যে শফিকুল ইসলাম জামিনে বের হন। আর বাকি দুজন এখনো কারাগারে রয়েছেন। এছাড়া মামলার অন্য পাঁচ আসামি আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন।
মামলার অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কমলপুর গ্রামের আব্দুর রহমান ও জাহের উদ্দিনের পরিবারের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। গত ৯ ডিসেম্বর বাড়ির পাশের একটি ধানখেতের আইল নিয়ে ঝগড়া শুরু হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রুপ নেয়। এতে জাহের উদ্দিনের তিন ছেলে ও নাতীসহ পরিবারের ১০-১২ জন রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আব্দুর রহমান ও তাঁর ছেলের ওপর হামলা চালায়। এতে আব্দুর রহমান, তাঁর ছেলে সনু মিয়া ও অনু মিয়া গুরুতর আহত হয়।
গুরুতর আহত সনু মিয়াকে দ্রুত উদ্ধার করে মমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর অবস্থার অবনতি হলে একপর্যায়ে তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়। সেখানে গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে বারোটার দিকে সনু মিয়ার মৃত্যু হয়।
মামলার বাদী সুজন মিয়া বলেন, ‘রামদার কোপে সনু মিয়ার কিডনিসহ গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তাই শত চেষ্টাও তাঁকে বাঁচানো গেল না। তবে হত্যাকারীরা এখনো আমাদের হত্যার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। মামলার স্বাক্ষীদেরও ভয় দেখাচ্ছে। লাশ ময়নাতদন্ত শেষে বাড়ি নিয়ে আসা হবে। এখনো কার্যক্রম শেষ হয়নি।’ হত্যার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন তিনি।
মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জসিম উদ্দিন বলেন, আগের মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রুপ নেবে। এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ সময়ে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হবে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১৭ মিনিট আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
২১ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
২৫ মিনিট আগেসহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
১ ঘণ্টা আগে