নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে রুবেল মিয়ার হত্যার ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দেলোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। পরে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেন। হত্যায় জড়িত থাকা অন্যদের নামও জানান তিনি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মো. তুহিন মিয়া (১৯)। তিনি উপজেলার আদর্শনগর এলাকার মৃত ছাদেক মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রুবেল আদর্শনগর বাজারে একটি টিনের চালার দোকানে পিঠা বিক্রি করতেন। প্রায়ই রাতে বাড়িতে চলে আসতেন। কখনো ওই ঘরের রাতে থেকে যেতেন। রোববার সকালে বাজারের লোকজন রুবেলকে তাঁর দোকানে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। তাঁর গলায় গামছা প্যাঁচানো ছিল। মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পরে খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় পরদিন রুবেলের স্ত্রী রিমা আক্তার বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখসহ আরও ৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, আদালতে সোপর্দ করার পর তুহিন হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। হত্যায় তাঁর সঙ্গে অংশ নেওয়া অন্য সঙ্গীদের নামও বলেছেন। তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না। তবে দ্রুতই তাঁদের গ্রেপ্তার করা হবে।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে রুবেল মিয়ার হত্যার ঘটনায় এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দেলোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার বিকেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়। পরে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেন। হত্যায় জড়িত থাকা অন্যদের নামও জানান তিনি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মো. তুহিন মিয়া (১৯)। তিনি উপজেলার আদর্শনগর এলাকার মৃত ছাদেক মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রুবেল আদর্শনগর বাজারে একটি টিনের চালার দোকানে পিঠা বিক্রি করতেন। প্রায়ই রাতে বাড়িতে চলে আসতেন। কখনো ওই ঘরের রাতে থেকে যেতেন। রোববার সকালে বাজারের লোকজন রুবেলকে তাঁর দোকানে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। তাঁর গলায় গামছা প্যাঁচানো ছিল। মুখে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পরে খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় পরদিন রুবেলের স্ত্রী রিমা আক্তার বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখসহ আরও ৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, আদালতে সোপর্দ করার পর তুহিন হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। হত্যায় তাঁর সঙ্গে অংশ নেওয়া অন্য সঙ্গীদের নামও বলেছেন। তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না। তবে দ্রুতই তাঁদের গ্রেপ্তার করা হবে।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৮ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১৯ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে