ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতার বার্তা পৌঁছে দিতে বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে ৩০০ কিলোমিটার পথ হাঁটছেন ময়মনসিংহের বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল (৭০)। ময়মনসিংহের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে গত শুক্রবার ভোর ৬টার দিকে তিনি এই পদযাত্রা শুরু করেন। যাত্রাপথে আজ মঙ্গলবার তিনি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বিরতি নেন।
এ সময় তাঁকে জেলা পরিষদের ডাক বাংলো প্রাঙ্গণে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা হাফিজা জেসমিন, ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুস ছাত্তার (কমান্ডার), ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুল হক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও স্থানীয় কয়েক জন কবি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ময়মনসিংহের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে গত শুক্রবার ভোর ৬টার দিকে তিনি হাঁটা শুরু করেন। ফুলবাড়িয়া, ভালুকা, ত্রিশাল হয়ে ময়মনসিংহের ১৩টি উপজেলা এবং নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় তিনি হাঁটবেন। আগামী ১০ ডিসেম্বর তিনি হালুয়াঘাট থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার হেঁটে আসবেন। ওই দিন বিকেলে ময়মনসিংহ সার্কিট হাউস মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর পদযাত্রার সমাপ্তি হবে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল বলেন, ‘এটি তাঁর চতুর্থ পদযাত্রা। নতুন প্রজন্মসহ সব বয়সী মানুষের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতার বার্তা পৌঁছে দিতে ৩০০ কিলোমিটার পথ হাঁটছি। ব্যক্তি বিমল পাল হিসেবে নয়, সব মুক্তিযোদ্ধার পক্ষ থেকে আমি হাঁটছি। যে অসাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধের হয়েছিল, সেই চেতনা পুরোপুরি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তাই এই চেতনা ছড়িয়ে দিতে আমি হাঁটতেই থাকব।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল আরও বলেন, ‘এর আগে বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে হালুয়াঘাট থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার হেঁটেছিলাম। শুধু তা-ই নয় একুশে পদকপ্রাপ্ত ময়মনসিংহের তিন গুণী ব্যক্তির সম্মানে পায়ে হেঁটে তাঁদের বাড়ি পরির্দশনেও গিয়েছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা হাফিজা জেসমিন বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতার বার্তা পৌঁছে দিতে ৩০০ কিলোমিটার পদযাত্রার উদ্যোগটি সত্যিই অনেক প্রশংসনীয় ও গর্বের বিষয়। ইতিহাসের পাতায় অমলিন হয়ে থাকবেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল।’
নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতার বার্তা পৌঁছে দিতে বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে ৩০০ কিলোমিটার পথ হাঁটছেন ময়মনসিংহের বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল (৭০)। ময়মনসিংহের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে গত শুক্রবার ভোর ৬টার দিকে তিনি এই পদযাত্রা শুরু করেন। যাত্রাপথে আজ মঙ্গলবার তিনি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বিরতি নেন।
এ সময় তাঁকে জেলা পরিষদের ডাক বাংলো প্রাঙ্গণে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা হাফিজা জেসমিন, ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুস ছাত্তার (কমান্ডার), ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুল হক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও স্থানীয় কয়েক জন কবি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ময়মনসিংহের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে গত শুক্রবার ভোর ৬টার দিকে তিনি হাঁটা শুরু করেন। ফুলবাড়িয়া, ভালুকা, ত্রিশাল হয়ে ময়মনসিংহের ১৩টি উপজেলা এবং নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলায় তিনি হাঁটবেন। আগামী ১০ ডিসেম্বর তিনি হালুয়াঘাট থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার হেঁটে আসবেন। ওই দিন বিকেলে ময়মনসিংহ সার্কিট হাউস মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর পদযাত্রার সমাপ্তি হবে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল বলেন, ‘এটি তাঁর চতুর্থ পদযাত্রা। নতুন প্রজন্মসহ সব বয়সী মানুষের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতার বার্তা পৌঁছে দিতে ৩০০ কিলোমিটার পথ হাঁটছি। ব্যক্তি বিমল পাল হিসেবে নয়, সব মুক্তিযোদ্ধার পক্ষ থেকে আমি হাঁটছি। যে অসাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধের হয়েছিল, সেই চেতনা পুরোপুরি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তাই এই চেতনা ছড়িয়ে দিতে আমি হাঁটতেই থাকব।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল আরও বলেন, ‘এর আগে বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে হালুয়াঘাট থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার হেঁটেছিলাম। শুধু তা-ই নয় একুশে পদকপ্রাপ্ত ময়মনসিংহের তিন গুণী ব্যক্তির সম্মানে পায়ে হেঁটে তাঁদের বাড়ি পরির্দশনেও গিয়েছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা হাফিজা জেসমিন বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িকতার বার্তা পৌঁছে দিতে ৩০০ কিলোমিটার পদযাত্রার উদ্যোগটি সত্যিই অনেক প্রশংসনীয় ও গর্বের বিষয়। ইতিহাসের পাতায় অমলিন হয়ে থাকবেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল পাল।’
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৩ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৩ ঘণ্টা আগে