শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার ৬ জন আরোহী নিহতের ঘটনায় বাসচালককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানী ঢাকার উত্তর পূর্ব থানা এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ও র্যাব-১, সিপিসি-২, উত্তরা।
গ্রেপ্তার ওই বাসচালকের নাম মো. সুমন মিয়া (৩৪)। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার দিঘীরচর গ্রামের মো. আব্দুল মোতালেবের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার ও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. নাজমুল ইসলাম।
র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করার পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গ্রেপ্তারকৃত মো. সুমনকে শেরপুর সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৯ ডিসেম্বর শেরপুর-ঢাকা আঞ্চলিক মহাসড়কের ভাতশালা ইউনিয়নের জোড়া পাম্প এলাকায় নকলা থেকে ছেড়ে আসা শেরপুরগামী সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কুড়িগ্রামের রৌমারী থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশার চালকসহ ৬ আরোহী নিহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই বাসচালক ও হেলপার পালিয়ে যান। ওই ঘটনায় নিহত অটোরিকশার চালকের ছেলে মো. জিহাদ মিয়া বাদী হয়ে সদর থানায় সড়ক পরিবহন আইনে একটি মামলা করেন।
আরও পড়ুন:
শেরপুরে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার ৬ জন আরোহী নিহতের ঘটনায় বাসচালককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানী ঢাকার উত্তর পূর্ব থানা এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ও র্যাব-১, সিপিসি-২, উত্তরা।
গ্রেপ্তার ওই বাসচালকের নাম মো. সুমন মিয়া (৩৪)। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার দিঘীরচর গ্রামের মো. আব্দুল মোতালেবের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার ও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. নাজমুল ইসলাম।
র্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করার পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গ্রেপ্তারকৃত মো. সুমনকে শেরপুর সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৯ ডিসেম্বর শেরপুর-ঢাকা আঞ্চলিক মহাসড়কের ভাতশালা ইউনিয়নের জোড়া পাম্প এলাকায় নকলা থেকে ছেড়ে আসা শেরপুরগামী সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কুড়িগ্রামের রৌমারী থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশার চালকসহ ৬ আরোহী নিহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই বাসচালক ও হেলপার পালিয়ে যান। ওই ঘটনায় নিহত অটোরিকশার চালকের ছেলে মো. জিহাদ মিয়া বাদী হয়ে সদর থানায় সড়ক পরিবহন আইনে একটি মামলা করেন।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে