নেত্রকোনা প্রতিনিধি
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে ছাত্র–জনতার অভেদ্য আন্দোলনের মুখে এক স্বৈরাচারী সরকার পালিয়েছে। নতুন করে কেউ স্বৈরাচার হওয়ার অপচেষ্টা করবেন না। এ ধরনের অপচেষ্টা করলে সিপিবি রক্ত দিয়ে তা আটকাবে।’
আজ শনিবার নেত্রকোনা জেলা শহরের ছোট বাজার শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে অন্যায়-অত্যাচার, প্রশাসনের নীরব ভূমিকা, সিন্ডিকেট, দখলদারত্ব ও কালোবাজারির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে এই জনসভার আয়োজন করা হয়।
সিপিবি সভাপতি বলেন, ‘আওয়ামী শাসনামলে জনগণের ওপর নিপীড়ন চালানো হয়েছিল। জনগণকে বঞ্চিত রাখা হয়েছিল ভোটাধিকারসহ গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে।
‘গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অর্জিত জনতার বিজয়ের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান কাজ হচ্ছে—দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। এর জন্য কালক্ষেপণ না করে প্রয়োজনীয় গণতান্ত্রিক সংস্কার করতে হবে।’
মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের বিজয়কে নস্যাৎ করতে পরাজিত স্বৈরাচার-ফ্যাসিস্ট শক্তি নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সাম্রাজ্যবাদী-আধিপত্যবাদী বিদেশি শক্তিসহ দেশের ভেতরের বাংলাদেশবিরোধী নানা শক্তি অপতৎপরতা চালাচ্ছে।
‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ মহান মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা, সাম্প্রদায়িক হামলা, নানা অপশক্তির আস্ফালন, পাল্টা দখলদারত্ব এবং গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার বিরুদ্ধে সরকারকে দৃঢ় ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।’
সিপিবির জেলা কমিটির সভাপতি নলিনী কান্ত সরকারের সভাপতিত্বে জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. দিবালোক সিংহ, জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোশতাক আহমেদ, সহসাধারণ সম্পাদক কোহিনুর বেগম প্রমুখ।
পরে সিপিবির নেতা-কর্মীরা লাল পতাকা মিছিল বের করা হয়। এই সময় ৯ দফা দাবি উত্থাপন করে লিফলেট বিতরণ করেন তাঁরা।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে ছাত্র–জনতার অভেদ্য আন্দোলনের মুখে এক স্বৈরাচারী সরকার পালিয়েছে। নতুন করে কেউ স্বৈরাচার হওয়ার অপচেষ্টা করবেন না। এ ধরনের অপচেষ্টা করলে সিপিবি রক্ত দিয়ে তা আটকাবে।’
আজ শনিবার নেত্রকোনা জেলা শহরের ছোট বাজার শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে অন্যায়-অত্যাচার, প্রশাসনের নীরব ভূমিকা, সিন্ডিকেট, দখলদারত্ব ও কালোবাজারির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে এই জনসভার আয়োজন করা হয়।
সিপিবি সভাপতি বলেন, ‘আওয়ামী শাসনামলে জনগণের ওপর নিপীড়ন চালানো হয়েছিল। জনগণকে বঞ্চিত রাখা হয়েছিল ভোটাধিকারসহ গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে।
‘গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অর্জিত জনতার বিজয়ের পর গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান কাজ হচ্ছে—দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। এর জন্য কালক্ষেপণ না করে প্রয়োজনীয় গণতান্ত্রিক সংস্কার করতে হবে।’
মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের বিজয়কে নস্যাৎ করতে পরাজিত স্বৈরাচার-ফ্যাসিস্ট শক্তি নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সাম্রাজ্যবাদী-আধিপত্যবাদী বিদেশি শক্তিসহ দেশের ভেতরের বাংলাদেশবিরোধী নানা শক্তি অপতৎপরতা চালাচ্ছে।
‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ মহান মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা, সাম্প্রদায়িক হামলা, নানা অপশক্তির আস্ফালন, পাল্টা দখলদারত্ব এবং গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার বিরুদ্ধে সরকারকে দৃঢ় ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।’
সিপিবির জেলা কমিটির সভাপতি নলিনী কান্ত সরকারের সভাপতিত্বে জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. দিবালোক সিংহ, জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোশতাক আহমেদ, সহসাধারণ সম্পাদক কোহিনুর বেগম প্রমুখ।
পরে সিপিবির নেতা-কর্মীরা লাল পতাকা মিছিল বের করা হয়। এই সময় ৯ দফা দাবি উত্থাপন করে লিফলেট বিতরণ করেন তাঁরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে