নেত্রকোনা প্রতিনিধি
শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মতীন্দ্র সরকার বলেছেন, ‘বই আমাদের মনের খোরাক জোগায়। চিন্তাচেতনার বিস্তৃত করে। বই আমাদের মানবিক করে তোলে। সব পঙ্কিলতা দূর করে আলোকিত করে। পড়া ছাড়া কেউ জ্ঞান লাভ করতে পারে না। যিনি যত বই পড়েন, তিনি যত জানেন। যিনি যত জানেন, তিনি তত মানবিক ও সংবেদনশীল হন। বই হচ্ছে সভ্যতার বাহন। অতীত আর বর্তমানের মধ্যে বেঁধে দেওয়া সাঁকো।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নেত্রকোনায় সপ্তাহব্যাপী বইমেলা উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় নেত্রকোনা গণগ্রন্থাগারের উদ্যোগে এ মেলার আয়োজনে করা হয়েছে।
এ সময় মতীন্দ্র সরকার আরও বলেন, ‘মানুষের ভাবনার বহিঃপ্রকাশের চিরায়ত মাধ্যমই হচ্ছে বই। বই মানুষের ভাবনাকে ঋদ্ধ করে, দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রসারিত করে।’
এতে সভাপতিত্ব করেন নেত্রকোনা গণগ্রন্থাগারের সহসভাপতি মো. আবদুল হান্নান রঞ্জন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংস্কৃতিকর্মী চিন্ময় তালুকদার। স্বাগত বক্তব্য দেন গণগ্রন্থাগারের সাধারণ সম্পাদক মারুফ হাসান খান।
উদ্বোধক মতীন্দ্র সরকার ছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) অনিমেষ সোম, বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রাবন্ধিক হায়দার জাহান চৌধুরী, কবি অধ্যাপক ননী গোপাল সরকার, জেলা উদীচীর সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আক্কাস আহম্মেদ, ছড়াকার শ্যামলেন্দু পাল, প্রাবন্ধিক স্বপন পাল, নেত্রকোনা সাহিত্য সমাজের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল্লাহ এমরান, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান তুহিন আক্তার প্রমুখ।
বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জানাহান চৌধুরী বলেন, ‘বই পড়ার প্রতি এখন আমাদের আগ্রহ হারিয়ে যাচ্ছে। আমরা স্মার্টফোনের দিকে ঝুঁকে পড়ছি। কিন্তু যত প্রযুক্তির আসুক, বই পড়া ছাড়া কেউ জ্ঞান লাভ করতে পারবে না।’
আয়োজকেরা জানান, সাত দিনব্যাপী মেলায় অন্তত ১৮টি বইয়ের দোকান বসেছে। এ ছাড়া প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পযন্ত প্রবন্ধ পাঠ, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, কুইজ, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে।
শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মতীন্দ্র সরকার বলেছেন, ‘বই আমাদের মনের খোরাক জোগায়। চিন্তাচেতনার বিস্তৃত করে। বই আমাদের মানবিক করে তোলে। সব পঙ্কিলতা দূর করে আলোকিত করে। পড়া ছাড়া কেউ জ্ঞান লাভ করতে পারে না। যিনি যত বই পড়েন, তিনি যত জানেন। যিনি যত জানেন, তিনি তত মানবিক ও সংবেদনশীল হন। বই হচ্ছে সভ্যতার বাহন। অতীত আর বর্তমানের মধ্যে বেঁধে দেওয়া সাঁকো।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নেত্রকোনায় সপ্তাহব্যাপী বইমেলা উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। নেত্রকোনা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় নেত্রকোনা গণগ্রন্থাগারের উদ্যোগে এ মেলার আয়োজনে করা হয়েছে।
এ সময় মতীন্দ্র সরকার আরও বলেন, ‘মানুষের ভাবনার বহিঃপ্রকাশের চিরায়ত মাধ্যমই হচ্ছে বই। বই মানুষের ভাবনাকে ঋদ্ধ করে, দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রসারিত করে।’
এতে সভাপতিত্ব করেন নেত্রকোনা গণগ্রন্থাগারের সহসভাপতি মো. আবদুল হান্নান রঞ্জন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংস্কৃতিকর্মী চিন্ময় তালুকদার। স্বাগত বক্তব্য দেন গণগ্রন্থাগারের সাধারণ সম্পাদক মারুফ হাসান খান।
উদ্বোধক মতীন্দ্র সরকার ছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) অনিমেষ সোম, বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রাবন্ধিক হায়দার জাহান চৌধুরী, কবি অধ্যাপক ননী গোপাল সরকার, জেলা উদীচীর সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আক্কাস আহম্মেদ, ছড়াকার শ্যামলেন্দু পাল, প্রাবন্ধিক স্বপন পাল, নেত্রকোনা সাহিত্য সমাজের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল্লাহ এমরান, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান তুহিন আক্তার প্রমুখ।
বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জানাহান চৌধুরী বলেন, ‘বই পড়ার প্রতি এখন আমাদের আগ্রহ হারিয়ে যাচ্ছে। আমরা স্মার্টফোনের দিকে ঝুঁকে পড়ছি। কিন্তু যত প্রযুক্তির আসুক, বই পড়া ছাড়া কেউ জ্ঞান লাভ করতে পারবে না।’
আয়োজকেরা জানান, সাত দিনব্যাপী মেলায় অন্তত ১৮টি বইয়ের দোকান বসেছে। এ ছাড়া প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পযন্ত প্রবন্ধ পাঠ, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, কুইজ, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে।
প্রায় ৪১ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়মনসিংহ নগরীর মাসকান্দা এলাকায় ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ময়মনসিংহ ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি)। কিন্তু প্রতিষ্ঠার সময় নিয়োগ দেওয়া হয়নি প্রয়োজনীয় জনবল। বর্তমানে দুজন অতিথি শিক্ষক সপ্তাহে দুই দিন করে ক্লাস নেন। এতে ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল পারকি। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এই সৈকতের দীর্ঘ ১৩ কিলোমিটার। পাশে বিশাল ঝাউবাগান থাকা সৈকতটি একসময় পর্যটকে মুখর থাকলেও এখন সেই অবস্থা আর নেই। ভাঙনের কারণে বালু সরে গিয়ে বিবর্ণ হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেরংপুর জেলার প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতাধীন ৮টি উপজেলায় জনবলসংকট চরমে। এতে ঠিকমতো গবাদি পশুর চিকিৎসা পাচ্ছে না খামারিরা। নিয়মানুযায়ী প্রতিটি উপজেলায় ১১টি পদের জন্য একজন করে মোট ৮৮ জন জনবল থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত ৫২ জন। তাঁদের মধ্যে আবার বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা প্রেষণে ঢাকায় অবস্থান করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর ধরে ডেঙ্গুর হটস্পট হয়ে ওঠা কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির এবং আশপাশের এলাকায় এ বছর ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। গত এক মাসে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পাঁচ রোহিঙ্গাসহ ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি মাসের ২৬ জুন পর্যন্ত জেলায় ২১৬ জন ম্যালেরিয়া রোগী শনাক্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রকোপও।
৪ ঘণ্টা আগে