মহিউদ্দিন রানা
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ): এক সময় খরস্রোতা নদীতে নৌকা চালানোই ছিল পাটনি সম্প্রদায়ের একমাত্র পেশা। কালের বিবর্তনে মরে যাচ্ছে নদী। তাই জীবিকার তাগিদে পেশা পাল্টাতে বাধ্য হচ্ছেন পাটনি সম্প্রদায়ের লোকেরা। যে পাটনিদের রক্তের স্রোতে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার নামকরণ হয়েছে, সেই মানুষদের দিন কাটে নানা বৈষম্যে। নদী ও নৌকার পরিবর্তে বর্তমানে পাটনিদের জীবিকা নির্বাহ হয় বাঁশ-বেতের কাজ করে।
বংশপরম্পরায় পাটনি সম্প্রদায়ের লোকজন এখন বাস করে ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার শিমরাইল এলাকায়। সেখানে রয়েছে প্রায় ২০০ পাটনি পরিবার। কিন্তু সেখানে তাদের দুর্ভোগের শেষ নেই। নানাভাবেই তারা এখন অবহেলিত। কারও থাকার জায়গা নেই, বসবাস করে অন্যের জমিতে। আবার কারও সংসার চলেনি এই বাঁশ-বেতের কাজ করে। পাটনিরা যে স্থানে ঘাঁটি গেড়েছিল তার পাশ দিয়েই বয়ে গেছে কটিয়াদী থেকে কাঁচামাটিয়া মাইজগা নদী। বর্তমানে নদীটির কোনো অস্তিত্ব নেই। আগে এই নদী ও নৌকার সঙ্গে মিতালি করেই চলতেন পাটনিপাড়ার পাটনিরা। কিন্তু এখন তাদের জীবন চলে বাঁশ-বেতের কাজ করে। নদী ও নৌকার ব্যবহার না থাকায় বংশানুক্রমিক পেশা পাল্টাতেও বাধ্য হয়েছেন পাটনি সম্প্রদায়ের লোকেরা।
পাটনিপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, দলবদ্ধ হয়ে নারী-পুরুষ বাঁশ-বেতের কাজে ব্যস্ত। শুক্র ও সোমবার হাটবারের দিন এই ব্যস্ততা থাকে আরও বেশি। কুলা, খুরি, ঢাকি, ডালি, ডুলি, চালনি, মোড়া, হাতপাখাসহ বাঁশ ও বেতে তৈরি নানা পণ্য হাটবারের দিন বাজারে নিয়ে যান পাটনিরা।
বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে স্বপন পাটনি বলেন, ‘আমার নিজের বলতে এক টুকরো জমিও নেই। থাকি অন্যের জমিতে। স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বাঁশ-বেতের কাজ করে খুব কষ্টে দিনাতিপাত করছি।’
স্বপন পাটনির মতো পাটনিপাড়ার একাধিক বাসিন্দা জানান, কয়েক কাঠা জমিতে ঘনবসতি করে পাটনিরা অভাব-অনটনে জীবনযাপন করছেন। পূজা-অর্চনার জন্য মন্দির নির্মাণের চেষ্টা করলেও অর্থাভাবে কাজ সম্পন্ন করতে পারছেন না। ভোটের সময় অনেকে পাটনিদের মন্দির ও জীবনমান উন্নয়নে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেও পরে কেউ তাদের খোঁজ নেয় না।
এদিকে পেশা বদল করেও আর্থিক সংকট কাটছে না। অধিকাংশই বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার (এনজিও) কাছ থেকে ঋণ নিয়ে বাঁশ–বেতের কাজ করেন। এই ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে নতুন এই পেশা থেকে হওয়া আয়ের বড় অংশ চলে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে। চান মোহন পাটনি বলেন, ‘এনজিওর ঋণ ও দাদনের টাকা দিয়ে বেত বুনে বিভিন্ন পণ্য তৈরি করি। এতে লাভের টাকা তাদের হাতে চলে যায়। আমরা যদি সহজ শর্তে ও স্বল্প সুদে ঋণ পেতাম, তাহলে লাভবান হতে পারতাম।’
তারপরও যতটা যা হতো, তাও এখন হারানোর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কারণ দিনদিন বাঁশ-বেতের ব্যবহার কমে আসছে। এর জায়গা দখল করছে প্লাস্টিকের বিভিন্ন পণ্য। ফলে আগের মতো আর বিক্রি হচ্ছে না। ফলে যত দিন যাচ্ছে, আর্থিক সংকট ক্রমেই বাড়ছে।
এ বিষয়ে লক্ষ্মণ চন্দ্র পাটনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বপুরুষের পেশা পাল্টে নতুন পেশায় যুক্ত হয়েছিলাম জীবন ও জীবিকার তাগিদে। কিন্তু বর্তমানে বাঁশ-বেতের চাহিদা কমে আসায় কোনোমতে টেনেটুনে সংসার চলে। এভাবে চলতে থাকলে খুব বেশি দিন এই পেশাতেও টিকে থাকা যাবে না।’
ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবদুস ছাত্তার বলেন, ‘ঈশ্বরগঞ্জের নামকরণ হয়েছে যে ঈশ্বর পাটনির নাম অনুসারে, সেই ঈশ্বর পাটনির বংশ হচ্ছে পাটনিপাড়ার পাটনিরা। আমি মেয়র হওয়ার পর অসংখ্যবার পাটনিপাড়া গিয়েছি এবং তাদের খোঁজখবর নিয়ে বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতাসহ আমার সাধ্যমতো সব ধরনের সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। পৌরসভায় প্রায় ২০০ পাটনি পরিবার রয়েছে, যাদের বেশির ভাগই খুব গরিব। সবাইকে তো আমার একার পক্ষে সহযোগিতা করা সম্ভব হয় না। তবে আমার কাছে কেউ সমস্যা নিয়ে এলে তা সমাধানের সাধ্যমতো চেষ্টা করি।’
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘পাটনি সম্প্রদায়ের পাটনিদের সম্পর্কে অবগত না থাকলেও ঈশ্বর পাটনির নাম শুনেছি অসংখ্যবার। পাটনিপাড়া পরিদর্শন করে তাদের দুর্ভোগ লাঘবে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে।’
উল্লেখ্য, এই এলাকার নাম আগে ছিল পিতলগঞ্জ। পরে এর ঈশ্বরগঞ্জ নামকরণ হওয়ার পেছনে রয়েছে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট। কথিত আছে, ঈশ্বর পাটনি নামে এ অঞ্চলে এক খেয়া মাঝি ছিলেন। তার কাজ ছিল ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী খরস্রোতা কাঁচামাটিয়া নদীর বুক বেয়ে পিতলগঞ্জ বাজারের ঘাটে খেয়া পারাপার করা। ইংরেজদের স্থাপিত পিতলগঞ্জ বাজারটি ছিল গৌরীপুরের জমিদারদের পরগণা। ইংরেজ নীলকরদের অত্যাচারের প্রতিবাদ করতে গিয়ে পীতলগঞ্জের হাটে নির্মমভাবে নিহত হন ঈশ্বর পাটনি। তারপর থেকেই এই এলাকার নামের সঙ্গে ঈশ্বর পাটনির নাম জুড়ে যায়। পরে তাঁর নাম অনুসারেই ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার নামকরণ করা হয়।
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ): এক সময় খরস্রোতা নদীতে নৌকা চালানোই ছিল পাটনি সম্প্রদায়ের একমাত্র পেশা। কালের বিবর্তনে মরে যাচ্ছে নদী। তাই জীবিকার তাগিদে পেশা পাল্টাতে বাধ্য হচ্ছেন পাটনি সম্প্রদায়ের লোকেরা। যে পাটনিদের রক্তের স্রোতে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার নামকরণ হয়েছে, সেই মানুষদের দিন কাটে নানা বৈষম্যে। নদী ও নৌকার পরিবর্তে বর্তমানে পাটনিদের জীবিকা নির্বাহ হয় বাঁশ-বেতের কাজ করে।
বংশপরম্পরায় পাটনি সম্প্রদায়ের লোকজন এখন বাস করে ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার শিমরাইল এলাকায়। সেখানে রয়েছে প্রায় ২০০ পাটনি পরিবার। কিন্তু সেখানে তাদের দুর্ভোগের শেষ নেই। নানাভাবেই তারা এখন অবহেলিত। কারও থাকার জায়গা নেই, বসবাস করে অন্যের জমিতে। আবার কারও সংসার চলেনি এই বাঁশ-বেতের কাজ করে। পাটনিরা যে স্থানে ঘাঁটি গেড়েছিল তার পাশ দিয়েই বয়ে গেছে কটিয়াদী থেকে কাঁচামাটিয়া মাইজগা নদী। বর্তমানে নদীটির কোনো অস্তিত্ব নেই। আগে এই নদী ও নৌকার সঙ্গে মিতালি করেই চলতেন পাটনিপাড়ার পাটনিরা। কিন্তু এখন তাদের জীবন চলে বাঁশ-বেতের কাজ করে। নদী ও নৌকার ব্যবহার না থাকায় বংশানুক্রমিক পেশা পাল্টাতেও বাধ্য হয়েছেন পাটনি সম্প্রদায়ের লোকেরা।
পাটনিপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, দলবদ্ধ হয়ে নারী-পুরুষ বাঁশ-বেতের কাজে ব্যস্ত। শুক্র ও সোমবার হাটবারের দিন এই ব্যস্ততা থাকে আরও বেশি। কুলা, খুরি, ঢাকি, ডালি, ডুলি, চালনি, মোড়া, হাতপাখাসহ বাঁশ ও বেতে তৈরি নানা পণ্য হাটবারের দিন বাজারে নিয়ে যান পাটনিরা।
বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে স্বপন পাটনি বলেন, ‘আমার নিজের বলতে এক টুকরো জমিও নেই। থাকি অন্যের জমিতে। স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বাঁশ-বেতের কাজ করে খুব কষ্টে দিনাতিপাত করছি।’
স্বপন পাটনির মতো পাটনিপাড়ার একাধিক বাসিন্দা জানান, কয়েক কাঠা জমিতে ঘনবসতি করে পাটনিরা অভাব-অনটনে জীবনযাপন করছেন। পূজা-অর্চনার জন্য মন্দির নির্মাণের চেষ্টা করলেও অর্থাভাবে কাজ সম্পন্ন করতে পারছেন না। ভোটের সময় অনেকে পাটনিদের মন্দির ও জীবনমান উন্নয়নে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেও পরে কেউ তাদের খোঁজ নেয় না।
এদিকে পেশা বদল করেও আর্থিক সংকট কাটছে না। অধিকাংশই বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার (এনজিও) কাছ থেকে ঋণ নিয়ে বাঁশ–বেতের কাজ করেন। এই ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে নতুন এই পেশা থেকে হওয়া আয়ের বড় অংশ চলে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে। চান মোহন পাটনি বলেন, ‘এনজিওর ঋণ ও দাদনের টাকা দিয়ে বেত বুনে বিভিন্ন পণ্য তৈরি করি। এতে লাভের টাকা তাদের হাতে চলে যায়। আমরা যদি সহজ শর্তে ও স্বল্প সুদে ঋণ পেতাম, তাহলে লাভবান হতে পারতাম।’
তারপরও যতটা যা হতো, তাও এখন হারানোর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কারণ দিনদিন বাঁশ-বেতের ব্যবহার কমে আসছে। এর জায়গা দখল করছে প্লাস্টিকের বিভিন্ন পণ্য। ফলে আগের মতো আর বিক্রি হচ্ছে না। ফলে যত দিন যাচ্ছে, আর্থিক সংকট ক্রমেই বাড়ছে।
এ বিষয়ে লক্ষ্মণ চন্দ্র পাটনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বপুরুষের পেশা পাল্টে নতুন পেশায় যুক্ত হয়েছিলাম জীবন ও জীবিকার তাগিদে। কিন্তু বর্তমানে বাঁশ-বেতের চাহিদা কমে আসায় কোনোমতে টেনেটুনে সংসার চলে। এভাবে চলতে থাকলে খুব বেশি দিন এই পেশাতেও টিকে থাকা যাবে না।’
ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবদুস ছাত্তার বলেন, ‘ঈশ্বরগঞ্জের নামকরণ হয়েছে যে ঈশ্বর পাটনির নাম অনুসারে, সেই ঈশ্বর পাটনির বংশ হচ্ছে পাটনিপাড়ার পাটনিরা। আমি মেয়র হওয়ার পর অসংখ্যবার পাটনিপাড়া গিয়েছি এবং তাদের খোঁজখবর নিয়ে বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতাসহ আমার সাধ্যমতো সব ধরনের সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। পৌরসভায় প্রায় ২০০ পাটনি পরিবার রয়েছে, যাদের বেশির ভাগই খুব গরিব। সবাইকে তো আমার একার পক্ষে সহযোগিতা করা সম্ভব হয় না। তবে আমার কাছে কেউ সমস্যা নিয়ে এলে তা সমাধানের সাধ্যমতো চেষ্টা করি।’
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘পাটনি সম্প্রদায়ের পাটনিদের সম্পর্কে অবগত না থাকলেও ঈশ্বর পাটনির নাম শুনেছি অসংখ্যবার। পাটনিপাড়া পরিদর্শন করে তাদের দুর্ভোগ লাঘবে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে।’
উল্লেখ্য, এই এলাকার নাম আগে ছিল পিতলগঞ্জ। পরে এর ঈশ্বরগঞ্জ নামকরণ হওয়ার পেছনে রয়েছে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট। কথিত আছে, ঈশ্বর পাটনি নামে এ অঞ্চলে এক খেয়া মাঝি ছিলেন। তার কাজ ছিল ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী খরস্রোতা কাঁচামাটিয়া নদীর বুক বেয়ে পিতলগঞ্জ বাজারের ঘাটে খেয়া পারাপার করা। ইংরেজদের স্থাপিত পিতলগঞ্জ বাজারটি ছিল গৌরীপুরের জমিদারদের পরগণা। ইংরেজ নীলকরদের অত্যাচারের প্রতিবাদ করতে গিয়ে পীতলগঞ্জের হাটে নির্মমভাবে নিহত হন ঈশ্বর পাটনি। তারপর থেকেই এই এলাকার নামের সঙ্গে ঈশ্বর পাটনির নাম জুড়ে যায়। পরে তাঁর নাম অনুসারেই ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার নামকরণ করা হয়।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৩ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৩ ঘণ্টা আগে