ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের আবাসিক হলের সিট নবায়নকে কেন্দ্র করে সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ রোববার বিকেল ৫টা থেকে ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ শুরু হয়ে চলে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত।
এদিকে ঘটনার পর কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম তিন দিন এবং আবাসিক হোস্টেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার কথা জানান কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আমান উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘হলের সিট নবায়ন ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের মধ্যে গন্ডগোলের সূত্রপাত। বর্তমানে প্রশাসন ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে শিক্ষার্থী আকরাম হোসাইন অপু বলেন, ‘আমাদের আশপাশে যতগুলো কলেজ রয়েছে, তাদের সিট চার্জ পাঁচ হাজার টাকা। কিন্তু আমাদের দিতে হচ্ছে সাত হাজার টাকা। তা কমানোর জন্য আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল।
‘এ বিষয় নিয়ে অধ্যক্ষ স্যারের সঙ্গে আজ বেলা আড়াইটার দিকে বসার কথা ছিল। কিন্তু আমরা যথাসময়ে গেলেও স্যার আমাদের সঙ্গে না বসে ছাত্রদল ও সমন্বয়কদের সঙ্গে বসেন। পরে স্যার বিষয়টি নিয়ে আমাদের সরি বললে ছাত্রদল ও সমন্বয়কেরা খেপে গিয়ে চড়াও হয়, আমাদের ছাত্রলীগের ট্যাগ দিয়ে বহিরাগতদের নিয়ে হামলা করে। এতে আমাদের অন্তত পাঁচজন আহত হয়।’
কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি প্রার্থী হাজ্জাতুল হাসান মুন বলেন, ‘হোস্টেলে এখনো ছাত্রলীগের পদধারী নেতা-কর্মী রয়েছেন। তাঁরা অন্যায়ভাবে অধ্যক্ষ স্যারকে সরি বলাতে বাধ্য করে। বিষয়টিতে প্রতিবাদ করলে তারা আমাদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে আমাদের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আমাদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থী ও সমন্বয়কেরা রয়েছেন।’
সমন্বয়ক আশিকুর রহমান বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরাও কাজ করছি। যা হচ্ছে নিজেদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝির কারণেই হচ্ছে।’
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম খান গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি। আমাদের সঙ্গে সেনাবাহিনীও রয়েছে।’
ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের আবাসিক হলের সিট নবায়নকে কেন্দ্র করে সাধারণ শিক্ষার্থী ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ রোববার বিকেল ৫টা থেকে ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ শুরু হয়ে চলে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত।
এদিকে ঘটনার পর কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম তিন দিন এবং আবাসিক হোস্টেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার কথা জানান কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আমান উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘হলের সিট নবায়ন ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের মধ্যে গন্ডগোলের সূত্রপাত। বর্তমানে প্রশাসন ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
জানতে চাইলে শিক্ষার্থী আকরাম হোসাইন অপু বলেন, ‘আমাদের আশপাশে যতগুলো কলেজ রয়েছে, তাদের সিট চার্জ পাঁচ হাজার টাকা। কিন্তু আমাদের দিতে হচ্ছে সাত হাজার টাকা। তা কমানোর জন্য আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল।
‘এ বিষয় নিয়ে অধ্যক্ষ স্যারের সঙ্গে আজ বেলা আড়াইটার দিকে বসার কথা ছিল। কিন্তু আমরা যথাসময়ে গেলেও স্যার আমাদের সঙ্গে না বসে ছাত্রদল ও সমন্বয়কদের সঙ্গে বসেন। পরে স্যার বিষয়টি নিয়ে আমাদের সরি বললে ছাত্রদল ও সমন্বয়কেরা খেপে গিয়ে চড়াও হয়, আমাদের ছাত্রলীগের ট্যাগ দিয়ে বহিরাগতদের নিয়ে হামলা করে। এতে আমাদের অন্তত পাঁচজন আহত হয়।’
কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি প্রার্থী হাজ্জাতুল হাসান মুন বলেন, ‘হোস্টেলে এখনো ছাত্রলীগের পদধারী নেতা-কর্মী রয়েছেন। তাঁরা অন্যায়ভাবে অধ্যক্ষ স্যারকে সরি বলাতে বাধ্য করে। বিষয়টিতে প্রতিবাদ করলে তারা আমাদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে আমাদের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আমাদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থী ও সমন্বয়কেরা রয়েছেন।’
সমন্বয়ক আশিকুর রহমান বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরাও কাজ করছি। যা হচ্ছে নিজেদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝির কারণেই হচ্ছে।’
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম খান গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি। আমাদের সঙ্গে সেনাবাহিনীও রয়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে