নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিবসহ দলের ২৭০ নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার বিকেলে কেন্দুয়া থানার ওসি এনামুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার থানার এসআই দেবাশীষ চন্দ্র দত্ত বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী, কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলালসহ ১২০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়াও অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার দিবাগত রাত পৌনে তিনটার দিকে কেন্দুয়া উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ডে পার্কিং থাকা অবস্থায় দুটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে ‘হিরন এন্টারপ্রাইজ’ নামে একটি বাস পুড়ে যায়। এছাড়া ‘হিমাচল এন্টারপ্রাইজ’ নামে অপর বাসটি আংশিক পুড়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নেভায়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বিএনপির ডাকা অবরোধের মধ্যে গত বুধবার রাত পৌনে তিনটার দিকে আসামিরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধ হয়ে বাসে আগুন দেয়। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করাসহ নানা অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
কেন্দুয়া থানার ওসি এনামুল হক বলেন, এই মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আজ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তারা ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের বিএনপির নেতা-কর্মী। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে পুড়ে যাওয়া হিরন এন্টারপ্রাইজ বাসের মালিক হিরন মিয়া বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে জানি না। তবে বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা রাজনৈতিক বলে মনে করেন না তিনি। প্রতিহিংসা করে কেউ আগুন দিয়ে থাকতে পারে বলে তিনি মনে করেন। ঘটনা তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান হিরন মিয়া।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বলেন, বিএনপির কোনো নেতাকর্মী বাসে আগুন দেয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত বাসের মালিকও বলেছেন-তিনি এ ঘটনায় বিএনপি নেতা কর্মীদের সন্দেহ করেন না। এ ঘটনায় বাসের মালিক কোনো মামলাও করেনি। মামলা দিয়েছি পুলিশ। চলমান আন্দোনলকে বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপির নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘ বছর ধরে এভাবে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে গায়েবি মামলা দেওয়া হচ্ছে। তবুও বিএনপিকে দমাতে পারেনি সরকার। এসব গায়েবি ও মিথ্যা মামলা দিয়ে আন্দোলন দমানো যাবে না।
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিবসহ দলের ২৭০ নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার বিকেলে কেন্দুয়া থানার ওসি এনামুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার থানার এসআই দেবাশীষ চন্দ্র দত্ত বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী, কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলালসহ ১২০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়াও অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার দিবাগত রাত পৌনে তিনটার দিকে কেন্দুয়া উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ডে পার্কিং থাকা অবস্থায় দুটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে ‘হিরন এন্টারপ্রাইজ’ নামে একটি বাস পুড়ে যায়। এছাড়া ‘হিমাচল এন্টারপ্রাইজ’ নামে অপর বাসটি আংশিক পুড়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নেভায়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বিএনপির ডাকা অবরোধের মধ্যে গত বুধবার রাত পৌনে তিনটার দিকে আসামিরা লাঠিসোঁটা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধ হয়ে বাসে আগুন দেয়। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করাসহ নানা অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
কেন্দুয়া থানার ওসি এনামুল হক বলেন, এই মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আজ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তারা ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের বিএনপির নেতা-কর্মী। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে পুড়ে যাওয়া হিরন এন্টারপ্রাইজ বাসের মালিক হিরন মিয়া বলেন, কারা বাসে আগুন দিয়েছে জানি না। তবে বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা রাজনৈতিক বলে মনে করেন না তিনি। প্রতিহিংসা করে কেউ আগুন দিয়ে থাকতে পারে বলে তিনি মনে করেন। ঘটনা তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান হিরন মিয়া।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী বলেন, বিএনপির কোনো নেতাকর্মী বাসে আগুন দেয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত বাসের মালিকও বলেছেন-তিনি এ ঘটনায় বিএনপি নেতা কর্মীদের সন্দেহ করেন না। এ ঘটনায় বাসের মালিক কোনো মামলাও করেনি। মামলা দিয়েছি পুলিশ। চলমান আন্দোনলকে বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপির নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘ বছর ধরে এভাবে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে গায়েবি মামলা দেওয়া হচ্ছে। তবুও বিএনপিকে দমাতে পারেনি সরকার। এসব গায়েবি ও মিথ্যা মামলা দিয়ে আন্দোলন দমানো যাবে না।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে