
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের হিরামতি গ্রামে সাপে কাটে ওই গৃহবধূকে। ঝর্ণা সিংহা একই গ্রামের বাবুল সিংহের স্ত্রী। স্থানীয়দের বিশ্বাস, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই তারা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে ঝর্ণা সিংহা গরুর খাবারের জন্য বাড়ির গোয়াল ঘরের পাশ থেকে কচু কাটতে যান। কচু কাটার সময় ঝর্ণা সিংহার বাম হাতে বিষধর সাপে ছোবল মারে। সাপে ছোবল মারার পর ঝর্ণা ঘরে এসে লোকজনকে সাপে ছোবল দেওয়ার কথা বললে পরিবারের লোকজন কাপড় দিয়ে শক্ত করে বেঁধে চিকিৎসার জন্য দ্রুত মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিলেও বাঁচানো যায়নি ঝর্ণাকে। কিন্তু মৃত্যুর খবর বিশ্বাস হয়নি পরিবারের লোকজনের। তাই তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে কবিরাজ-ওঝা এনে ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টা ঝাড়ফুঁক করে ব্যর্থ হয়ে চলে গেছেন বিভিন্ন ওঝা। তবুও মৃত ঝর্ণা জীবিত আছে বলে সৎকার করছে না পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, ঝর্ণাকে সাপে কামড় দেওয়ার পর হাসপাতালে নেওয়ার হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। কিন্তু ঝর্ণার পরিবার ও এলাকার অনেকেই বলছে, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই ঝাড়ফুঁক চলছে।
মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের আরএমও ফয়ছয়ুজ্জামান বলেন, ঝর্ণাকে হাসপাতালে আনার পর আমরা সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিই। তবে এর আগেই সাপের বিষ ঝর্ণার শরীরে ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ঝর্ণার পরিবারের সদস্য প্রদীপ সিংহ বলেন, ‘বিষাক্ত সাপে কামড় মারার পর ঝর্ণা ব্যথায় ছটফট করতে থাকে। এরপর আমরা মৌলভীবাজার হাসপাতালে নিয়ে গেলে ইনজেকশন দেওয়ার পর মারা যায়। বাড়িতে আনার পর অনেকই বলেন ঝর্ণা বেঁচে আছে—এ জন্য আমরা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছি।’
এ বিষয়ে নিহতের ননদ শিবলী রাণী সিনহার বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে আমাদের বাড়িতে ৪ জন ওঝা এসে বৌদিকে ঝাড়ফুঁক দিয়ে গেছে। রাতে বৌদির শরীর শক্ত হয়ে গেলেও সকাল থেকে বৌদির শরীর নরম হয়ে গেছে। তার হাত-পা এখন নাড়ানো সম্ভব হচ্ছে। তাই আমরা দাহ না করে বৌদিকে নিয়ে কুলাউড়া মিশনে যাচ্ছি।’
মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশিদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাপের কামড়ে ঝর্ণার মৃত্যু হয়েছে—এ কথা পরিবারের লোকজন বিশ্বাস করছে না। তারা সারা রাত ওঝা দিয়ে ঝাড়ফুঁক করেছে। আমি সকালে তাদের সিলেট হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এ কথা বলে, যদি মেডিকেল পরীক্ষা করে ডাক্তার ঝর্ণাকে মৃত ঘোষণা করে তাহলে তোমার সৎকার করো। পরিবারের লোকজন এখন কি করে দেখার বিষয়।’

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের হিরামতি গ্রামে সাপে কাটে ওই গৃহবধূকে। ঝর্ণা সিংহা একই গ্রামের বাবুল সিংহের স্ত্রী। স্থানীয়দের বিশ্বাস, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই তারা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে ঝর্ণা সিংহা গরুর খাবারের জন্য বাড়ির গোয়াল ঘরের পাশ থেকে কচু কাটতে যান। কচু কাটার সময় ঝর্ণা সিংহার বাম হাতে বিষধর সাপে ছোবল মারে। সাপে ছোবল মারার পর ঝর্ণা ঘরে এসে লোকজনকে সাপে ছোবল দেওয়ার কথা বললে পরিবারের লোকজন কাপড় দিয়ে শক্ত করে বেঁধে চিকিৎসার জন্য দ্রুত মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিলেও বাঁচানো যায়নি ঝর্ণাকে। কিন্তু মৃত্যুর খবর বিশ্বাস হয়নি পরিবারের লোকজনের। তাই তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে কবিরাজ-ওঝা এনে ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টা ঝাড়ফুঁক করে ব্যর্থ হয়ে চলে গেছেন বিভিন্ন ওঝা। তবুও মৃত ঝর্ণা জীবিত আছে বলে সৎকার করছে না পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, ঝর্ণাকে সাপে কামড় দেওয়ার পর হাসপাতালে নেওয়ার হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। কিন্তু ঝর্ণার পরিবার ও এলাকার অনেকেই বলছে, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই ঝাড়ফুঁক চলছে।
মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের আরএমও ফয়ছয়ুজ্জামান বলেন, ঝর্ণাকে হাসপাতালে আনার পর আমরা সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিই। তবে এর আগেই সাপের বিষ ঝর্ণার শরীরে ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ঝর্ণার পরিবারের সদস্য প্রদীপ সিংহ বলেন, ‘বিষাক্ত সাপে কামড় মারার পর ঝর্ণা ব্যথায় ছটফট করতে থাকে। এরপর আমরা মৌলভীবাজার হাসপাতালে নিয়ে গেলে ইনজেকশন দেওয়ার পর মারা যায়। বাড়িতে আনার পর অনেকই বলেন ঝর্ণা বেঁচে আছে—এ জন্য আমরা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছি।’
এ বিষয়ে নিহতের ননদ শিবলী রাণী সিনহার বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে আমাদের বাড়িতে ৪ জন ওঝা এসে বৌদিকে ঝাড়ফুঁক দিয়ে গেছে। রাতে বৌদির শরীর শক্ত হয়ে গেলেও সকাল থেকে বৌদির শরীর নরম হয়ে গেছে। তার হাত-পা এখন নাড়ানো সম্ভব হচ্ছে। তাই আমরা দাহ না করে বৌদিকে নিয়ে কুলাউড়া মিশনে যাচ্ছি।’
মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশিদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাপের কামড়ে ঝর্ণার মৃত্যু হয়েছে—এ কথা পরিবারের লোকজন বিশ্বাস করছে না। তারা সারা রাত ওঝা দিয়ে ঝাড়ফুঁক করেছে। আমি সকালে তাদের সিলেট হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এ কথা বলে, যদি মেডিকেল পরীক্ষা করে ডাক্তার ঝর্ণাকে মৃত ঘোষণা করে তাহলে তোমার সৎকার করো। পরিবারের লোকজন এখন কি করে দেখার বিষয়।’


মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের হিরামতি গ্রামে সাপে কাটে ওই গৃহবধূকে। ঝর্ণা সিংহা একই গ্রামের বাবুল সিংহের স্ত্রী। স্থানীয়দের বিশ্বাস, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই তারা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে ঝর্ণা সিংহা গরুর খাবারের জন্য বাড়ির গোয়াল ঘরের পাশ থেকে কচু কাটতে যান। কচু কাটার সময় ঝর্ণা সিংহার বাম হাতে বিষধর সাপে ছোবল মারে। সাপে ছোবল মারার পর ঝর্ণা ঘরে এসে লোকজনকে সাপে ছোবল দেওয়ার কথা বললে পরিবারের লোকজন কাপড় দিয়ে শক্ত করে বেঁধে চিকিৎসার জন্য দ্রুত মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিলেও বাঁচানো যায়নি ঝর্ণাকে। কিন্তু মৃত্যুর খবর বিশ্বাস হয়নি পরিবারের লোকজনের। তাই তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে কবিরাজ-ওঝা এনে ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টা ঝাড়ফুঁক করে ব্যর্থ হয়ে চলে গেছেন বিভিন্ন ওঝা। তবুও মৃত ঝর্ণা জীবিত আছে বলে সৎকার করছে না পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, ঝর্ণাকে সাপে কামড় দেওয়ার পর হাসপাতালে নেওয়ার হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। কিন্তু ঝর্ণার পরিবার ও এলাকার অনেকেই বলছে, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই ঝাড়ফুঁক চলছে।
মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের আরএমও ফয়ছয়ুজ্জামান বলেন, ঝর্ণাকে হাসপাতালে আনার পর আমরা সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিই। তবে এর আগেই সাপের বিষ ঝর্ণার শরীরে ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ঝর্ণার পরিবারের সদস্য প্রদীপ সিংহ বলেন, ‘বিষাক্ত সাপে কামড় মারার পর ঝর্ণা ব্যথায় ছটফট করতে থাকে। এরপর আমরা মৌলভীবাজার হাসপাতালে নিয়ে গেলে ইনজেকশন দেওয়ার পর মারা যায়। বাড়িতে আনার পর অনেকই বলেন ঝর্ণা বেঁচে আছে—এ জন্য আমরা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছি।’
এ বিষয়ে নিহতের ননদ শিবলী রাণী সিনহার বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে আমাদের বাড়িতে ৪ জন ওঝা এসে বৌদিকে ঝাড়ফুঁক দিয়ে গেছে। রাতে বৌদির শরীর শক্ত হয়ে গেলেও সকাল থেকে বৌদির শরীর নরম হয়ে গেছে। তার হাত-পা এখন নাড়ানো সম্ভব হচ্ছে। তাই আমরা দাহ না করে বৌদিকে নিয়ে কুলাউড়া মিশনে যাচ্ছি।’
মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশিদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাপের কামড়ে ঝর্ণার মৃত্যু হয়েছে—এ কথা পরিবারের লোকজন বিশ্বাস করছে না। তারা সারা রাত ওঝা দিয়ে ঝাড়ফুঁক করেছে। আমি সকালে তাদের সিলেট হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এ কথা বলে, যদি মেডিকেল পরীক্ষা করে ডাক্তার ঝর্ণাকে মৃত ঘোষণা করে তাহলে তোমার সৎকার করো। পরিবারের লোকজন এখন কি করে দেখার বিষয়।’

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের হিরামতি গ্রামে সাপে কাটে ওই গৃহবধূকে। ঝর্ণা সিংহা একই গ্রামের বাবুল সিংহের স্ত্রী। স্থানীয়দের বিশ্বাস, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই তারা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে ঝর্ণা সিংহা গরুর খাবারের জন্য বাড়ির গোয়াল ঘরের পাশ থেকে কচু কাটতে যান। কচু কাটার সময় ঝর্ণা সিংহার বাম হাতে বিষধর সাপে ছোবল মারে। সাপে ছোবল মারার পর ঝর্ণা ঘরে এসে লোকজনকে সাপে ছোবল দেওয়ার কথা বললে পরিবারের লোকজন কাপড় দিয়ে শক্ত করে বেঁধে চিকিৎসার জন্য দ্রুত মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিলেও বাঁচানো যায়নি ঝর্ণাকে। কিন্তু মৃত্যুর খবর বিশ্বাস হয়নি পরিবারের লোকজনের। তাই তারা বিভিন্ন জায়গা থেকে কবিরাজ-ওঝা এনে ঝাড়ফুঁক করাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টা ঝাড়ফুঁক করে ব্যর্থ হয়ে চলে গেছেন বিভিন্ন ওঝা। তবুও মৃত ঝর্ণা জীবিত আছে বলে সৎকার করছে না পরিবার।
স্থানীয়রা জানান, ঝর্ণাকে সাপে কামড় দেওয়ার পর হাসপাতালে নেওয়ার হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। কিন্তু ঝর্ণার পরিবার ও এলাকার অনেকেই বলছে, ‘সাপে কামড় দিলে মানুষ ২১ দিন বেঁচে থাকে’ তাই ঝাড়ফুঁক চলছে।
মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের আরএমও ফয়ছয়ুজ্জামান বলেন, ঝর্ণাকে হাসপাতালে আনার পর আমরা সাপের কামড়ের ইনজেকশন দিই। তবে এর আগেই সাপের বিষ ঝর্ণার শরীরে ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
ঝর্ণার পরিবারের সদস্য প্রদীপ সিংহ বলেন, ‘বিষাক্ত সাপে কামড় মারার পর ঝর্ণা ব্যথায় ছটফট করতে থাকে। এরপর আমরা মৌলভীবাজার হাসপাতালে নিয়ে গেলে ইনজেকশন দেওয়ার পর মারা যায়। বাড়িতে আনার পর অনেকই বলেন ঝর্ণা বেঁচে আছে—এ জন্য আমরা ঝাড়ফুঁক করাচ্ছি।’
এ বিষয়ে নিহতের ননদ শিবলী রাণী সিনহার বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে আমাদের বাড়িতে ৪ জন ওঝা এসে বৌদিকে ঝাড়ফুঁক দিয়ে গেছে। রাতে বৌদির শরীর শক্ত হয়ে গেলেও সকাল থেকে বৌদির শরীর নরম হয়ে গেছে। তার হাত-পা এখন নাড়ানো সম্ভব হচ্ছে। তাই আমরা দাহ না করে বৌদিকে নিয়ে কুলাউড়া মিশনে যাচ্ছি।’
মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশিদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাপের কামড়ে ঝর্ণার মৃত্যু হয়েছে—এ কথা পরিবারের লোকজন বিশ্বাস করছে না। তারা সারা রাত ওঝা দিয়ে ঝাড়ফুঁক করেছে। আমি সকালে তাদের সিলেট হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এ কথা বলে, যদি মেডিকেল পরীক্ষা করে ডাক্তার ঝর্ণাকে মৃত ঘোষণা করে তাহলে তোমার সৎকার করো। পরিবারের লোকজন এখন কি করে দেখার বিষয়।’


কুমিল্লা জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় অবৈধ শাড়ি ও শাল জব্দ করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতে আদর্শ সদর উপজেলার বিবিরবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে এসব চোরাচালানের পণ্য জব্দ করা হয়।
৭ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিপ্লব হোসেন (৫০) নামের এক কাঠমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে গাংনী থানা-পুলিশ পৌর শহরের ফতাইপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। বিপ্লব হোসেন বগুড়া সদর উপজেলার মো. আনিসুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত সাধু লিওর খ্রিষ্টধর্ম পল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী ‘ফাতেমা রানী তীর্থোৎসবের’ বর্ণাঢ্য আলোক শোভাযাত্রা। আজ (শুক্রবার) দুপুরে মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে এ বছরের তীর্থোৎসব। এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ...
২ ঘণ্টা আগে
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লা জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় অবৈধ শাড়ি ও শাল জব্দ করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতে আদর্শ সদর উপজেলার বিবিরবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে এসব চোরাচালানের পণ্য জব্দ করা হয়। কুমিল্লা ব্যাটালিয়নের (১০ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মীর আলী এজাজ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
লে. কর্নেল মীর আলী এজাজ জানান, আন্তসীমান্ত চোরাচালান ও অবৈধ মাদক পাচার প্রতিরোধে বিজিবি নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে বিবিরবাজার বিওপির কটকবাজার পোস্টের একটি বিশেষ টহল দল অভিযান শুরু করে।
অভিযান চলাকালে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পালপাড়া এলাকায় একটি মিনি পিকআপ পরিত্যক্ত অবস্থায় দেখতে পান বিজিবির সদস্যরা। গাড়িটি তল্লাশি করে ভারতীয় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি ও শাল জব্দ করা হয়। জব্দ মালপত্রের আনুমানিক বাজারমূল্য ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
বিজিবি সূত্র জানায়, মালিকবিহীন অবস্থায় জব্দ করা এসব পণ্য যে পথে আনা হয়েছে, সেটি ফেনসিডিল, গরু, সোনা, মাদক ও অন্যান্য চোরাচালানের জন্য ব্যবহৃত একটি সক্রিয় পয়েন্ট। চোরাচালান প্রতিরোধে ওই এলাকায় নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে বলে বিজিবি জানিয়েছে।
জব্দ মালপত্র পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

কুমিল্লা জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় অবৈধ শাড়ি ও শাল জব্দ করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতে আদর্শ সদর উপজেলার বিবিরবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে এসব চোরাচালানের পণ্য জব্দ করা হয়। কুমিল্লা ব্যাটালিয়নের (১০ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মীর আলী এজাজ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
লে. কর্নেল মীর আলী এজাজ জানান, আন্তসীমান্ত চোরাচালান ও অবৈধ মাদক পাচার প্রতিরোধে বিজিবি নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে বিবিরবাজার বিওপির কটকবাজার পোস্টের একটি বিশেষ টহল দল অভিযান শুরু করে।
অভিযান চলাকালে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পালপাড়া এলাকায় একটি মিনি পিকআপ পরিত্যক্ত অবস্থায় দেখতে পান বিজিবির সদস্যরা। গাড়িটি তল্লাশি করে ভারতীয় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শাড়ি ও শাল জব্দ করা হয়। জব্দ মালপত্রের আনুমানিক বাজারমূল্য ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
বিজিবি সূত্র জানায়, মালিকবিহীন অবস্থায় জব্দ করা এসব পণ্য যে পথে আনা হয়েছে, সেটি ফেনসিডিল, গরু, সোনা, মাদক ও অন্যান্য চোরাচালানের জন্য ব্যবহৃত একটি সক্রিয় পয়েন্ট। চোরাচালান প্রতিরোধে ওই এলাকায় নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে বলে বিজিবি জানিয়েছে।
জব্দ মালপত্র পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।


মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
২৪ মে ২০২৩
মেহেরপুরের গাংনীতে বিপ্লব হোসেন (৫০) নামের এক কাঠমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে গাংনী থানা-পুলিশ পৌর শহরের ফতাইপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। বিপ্লব হোসেন বগুড়া সদর উপজেলার মো. আনিসুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত সাধু লিওর খ্রিষ্টধর্ম পল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী ‘ফাতেমা রানী তীর্থোৎসবের’ বর্ণাঢ্য আলোক শোভাযাত্রা। আজ (শুক্রবার) দুপুরে মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে এ বছরের তীর্থোৎসব। এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ...
২ ঘণ্টা আগে
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৩ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুরের গাংনীতে বিপ্লব হোসেন (৫০) নামের এক কাঠমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে গাংনী থানা-পুলিশ পৌর শহরের ফতাইপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। বিপ্লব হোসেন বগুড়া সদর উপজেলার মো. আনিসুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিপ্লব হোসেন তিন মাস ধরে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে আরও দুজন মিস্ত্রিসহ বসবাস করছিলেন। বিপ্লবের পরিবার তাঁর কাছে ফোন দিয়ে সাড়া না পাওয়ায় বাড়ির মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। বাড়ির মালিক গিয়ে দেখতে পান বিপ্লবের শয়নকক্ষে তালা ঝোলানো এবং আরেকটি দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ এলে তালা ভেঙে দেখতে পায় বিছানায় বিপ্লবের মরদেহ পড়ে রয়েছে। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা দুজনকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা জিনারুল ইসলাম বলেন, ‘প্রায় তিন মাস ধরে তারা এখানে রয়েছে। তারা স্থানীয় একটি দোকানে চা খেতে আসত। তাদের সবার বাড়ি বগুড়ায় বলত। বৃহস্পতিবার রাতে শুনতে পাই, বিপ্লব হোসেন নামের একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার সঙ্গে থাকা দুজনের কেউই নেই। এর বেশি কিছু আমরা জানি না।’
গাংনী থানার ওসি (তদন্ত) আল মামুন জানান, খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় তালা ভেঙে বিপ্লব হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করেছে। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা, না অন্য কোনো কারণে মৃত্যু হয়েছে, তা তদন্ত করা হচ্ছে।

মেহেরপুরের গাংনীতে বিপ্লব হোসেন (৫০) নামের এক কাঠমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে গাংনী থানা-পুলিশ পৌর শহরের ফতাইপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। বিপ্লব হোসেন বগুড়া সদর উপজেলার মো. আনিসুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিপ্লব হোসেন তিন মাস ধরে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে আরও দুজন মিস্ত্রিসহ বসবাস করছিলেন। বিপ্লবের পরিবার তাঁর কাছে ফোন দিয়ে সাড়া না পাওয়ায় বাড়ির মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। বাড়ির মালিক গিয়ে দেখতে পান বিপ্লবের শয়নকক্ষে তালা ঝোলানো এবং আরেকটি দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ এলে তালা ভেঙে দেখতে পায় বিছানায় বিপ্লবের মরদেহ পড়ে রয়েছে। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা দুজনকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা জিনারুল ইসলাম বলেন, ‘প্রায় তিন মাস ধরে তারা এখানে রয়েছে। তারা স্থানীয় একটি দোকানে চা খেতে আসত। তাদের সবার বাড়ি বগুড়ায় বলত। বৃহস্পতিবার রাতে শুনতে পাই, বিপ্লব হোসেন নামের একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার সঙ্গে থাকা দুজনের কেউই নেই। এর বেশি কিছু আমরা জানি না।’
গাংনী থানার ওসি (তদন্ত) আল মামুন জানান, খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় তালা ভেঙে বিপ্লব হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করেছে। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা, না অন্য কোনো কারণে মৃত্যু হয়েছে, তা তদন্ত করা হচ্ছে।


মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
২৪ মে ২০২৩
কুমিল্লা জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় অবৈধ শাড়ি ও শাল জব্দ করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতে আদর্শ সদর উপজেলার বিবিরবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে এসব চোরাচালানের পণ্য জব্দ করা হয়।
৭ মিনিট আগে
বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত সাধু লিওর খ্রিষ্টধর্ম পল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী ‘ফাতেমা রানী তীর্থোৎসবের’ বর্ণাঢ্য আলোক শোভাযাত্রা। আজ (শুক্রবার) দুপুরে মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে এ বছরের তীর্থোৎসব। এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ...
২ ঘণ্টা আগে
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৩ ঘণ্টা আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা প্রায় ৩০ হাজার তীর্থযাত্রী হাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে দুই কিলোমিটারের বেশি আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ পাড়ি দিলেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল—‘মা মারিয়া’র প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাঁর আশীর্বাদ প্রার্থনা করা।
বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত সাধু লিওর খ্রিষ্টধর্ম পল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী ‘ফাতেমা রানী তীর্থোৎসবের’ বর্ণাঢ্য আলোক শোভাযাত্রা। আজ (শুক্রবার) দুপুরে মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে এ বছরের তীর্থোৎসব। এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ বিদেশ থেকেও রোমান ক্যাথলিক তীর্থযাত্রীরা অংশ নেন।

পবিত্র খ্রিস্টযোগের মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় তীর্থোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে রাত ৮টায় আলোক শোভাযাত্রা, ১১টায় মা মারিয়ার মূর্তিকে সামনে রেখে বিশাল প্যান্ডেলে আরাধনা এবং রাত ১২টায় নিরাময় অনুষ্ঠান ও নিশি জাগরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় প্রথম দিনের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান। শুক্রবার সকাল ৮টায় জীবন্ত ক্রুশের পথ ও সকাল ১০টায় মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের তীর্থোৎসব।
প্রধান অতিথি হিসেবে এবারের উৎসব উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভ্যাটিকান সিটির রাষ্ট্রদূত কেভিন এস র্যান্ডেল। এবারের তীর্থের মূল সুর ছিল—‘আশার তীর্থযাত্রী: ফাতেমা রানী মা মারিয়া, বারমারী।’
রাজশাহী থেকে আগত তীর্থযাত্রী রোজিনা চাম্বুগং বলেন, ‘এখানে ভক্তরা মনের আশা পূরণের জন্য এবং অতীতের ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে মা মারিয়ার কাছে প্রার্থনা করেন। এতে তাঁদের মনোবাসনা পূরণ হয়।’
খাগড়াছড়ি থেকে আসা জুয়েল ত্রিপুরা বলেন, ‘আমি প্রথমবারের মতো এখানে এসেছি। এসে খুব ভালো লাগছে।’
মুক্তাগাছা থেকে আসা কারিশমা চাম্বুগং বলেন, ‘মারিয়ার কাছে এলে মনে এক ধরনের শান্তি পাই। আমরা এখানে প্রার্থনা করি যেন জীবনের দুঃখ-কষ্ট দূর হয়। প্রতিবছর এই সময়টার অপেক্ষায় থাকি।’
আয়োজক কমিটির সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই তীর্থযাত্রা প্রতিবছর অক্টোবর মাসের শেষ বৃহস্পতি ও শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়।
তীর্থোৎসব সমন্বয়কারী রেভারেন্ট ফাদার তরুণ বনোয়ারি বলেন, ‘সবার সহযোগিতায় সুন্দরভাবে সবকিছু সম্পন্ন হচ্ছে। এ জন্য আমরা খুবই আনন্দিত।’
তীর্থের সার্বিক বিষয়ে জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান বলেন, এই উৎসবে সতর্কতা ও শতভাগ পেশাদারত্ব বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করেছেন সকল বাহিনীর সদস্যরা। চার স্তরের নিরাপত্তা বিধানে সাদাপোশাকেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়োজিত আছে।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা প্রায় ৩০ হাজার তীর্থযাত্রী হাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে দুই কিলোমিটারের বেশি আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ পাড়ি দিলেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল—‘মা মারিয়া’র প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তাঁর আশীর্বাদ প্রার্থনা করা।
বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত সাধু লিওর খ্রিষ্টধর্ম পল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী ‘ফাতেমা রানী তীর্থোৎসবের’ বর্ণাঢ্য আলোক শোভাযাত্রা। আজ (শুক্রবার) দুপুরে মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে এ বছরের তীর্থোৎসব। এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ বিদেশ থেকেও রোমান ক্যাথলিক তীর্থযাত্রীরা অংশ নেন।

পবিত্র খ্রিস্টযোগের মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় তীর্থোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে রাত ৮টায় আলোক শোভাযাত্রা, ১১টায় মা মারিয়ার মূর্তিকে সামনে রেখে বিশাল প্যান্ডেলে আরাধনা এবং রাত ১২টায় নিরাময় অনুষ্ঠান ও নিশি জাগরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় প্রথম দিনের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান। শুক্রবার সকাল ৮টায় জীবন্ত ক্রুশের পথ ও সকাল ১০টায় মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের তীর্থোৎসব।
প্রধান অতিথি হিসেবে এবারের উৎসব উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভ্যাটিকান সিটির রাষ্ট্রদূত কেভিন এস র্যান্ডেল। এবারের তীর্থের মূল সুর ছিল—‘আশার তীর্থযাত্রী: ফাতেমা রানী মা মারিয়া, বারমারী।’
রাজশাহী থেকে আগত তীর্থযাত্রী রোজিনা চাম্বুগং বলেন, ‘এখানে ভক্তরা মনের আশা পূরণের জন্য এবং অতীতের ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে মা মারিয়ার কাছে প্রার্থনা করেন। এতে তাঁদের মনোবাসনা পূরণ হয়।’
খাগড়াছড়ি থেকে আসা জুয়েল ত্রিপুরা বলেন, ‘আমি প্রথমবারের মতো এখানে এসেছি। এসে খুব ভালো লাগছে।’
মুক্তাগাছা থেকে আসা কারিশমা চাম্বুগং বলেন, ‘মারিয়ার কাছে এলে মনে এক ধরনের শান্তি পাই। আমরা এখানে প্রার্থনা করি যেন জীবনের দুঃখ-কষ্ট দূর হয়। প্রতিবছর এই সময়টার অপেক্ষায় থাকি।’
আয়োজক কমিটির সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই তীর্থযাত্রা প্রতিবছর অক্টোবর মাসের শেষ বৃহস্পতি ও শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়।
তীর্থোৎসব সমন্বয়কারী রেভারেন্ট ফাদার তরুণ বনোয়ারি বলেন, ‘সবার সহযোগিতায় সুন্দরভাবে সবকিছু সম্পন্ন হচ্ছে। এ জন্য আমরা খুবই আনন্দিত।’
তীর্থের সার্বিক বিষয়ে জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান বলেন, এই উৎসবে সতর্কতা ও শতভাগ পেশাদারত্ব বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করেছেন সকল বাহিনীর সদস্যরা। চার স্তরের নিরাপত্তা বিধানে সাদাপোশাকেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়োজিত আছে।


মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
২৪ মে ২০২৩
কুমিল্লা জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় অবৈধ শাড়ি ও শাল জব্দ করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতে আদর্শ সদর উপজেলার বিবিরবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে এসব চোরাচালানের পণ্য জব্দ করা হয়।
৭ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিপ্লব হোসেন (৫০) নামের এক কাঠমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে গাংনী থানা-পুলিশ পৌর শহরের ফতাইপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। বিপ্লব হোসেন বগুড়া সদর উপজেলার মো. আনিসুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদাপোশাকেও নজরদারি চলছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজিজুল হক, বেনাপোল (যশোর)

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে বিমানবন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বেনাপোল স্থলবন্দরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) থেকে বন্দরে পরিচয়পত্র ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এবং প্রবেশদ্বারগুলোতে তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও নজরদারি চলছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তথ্যমতে, প্রতিবছর এই বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি বাণিজ্য সম্পন্ন হয়। এই বন্দরে সব সময় প্রায় ২ লাখ টন পণ্য মজুত থাকে।
গত ১৬ বছরে বেনাপোল বন্দরে বড় ধরনের ১২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, যাতে আমদানি পণ্য পুড়ে ব্যবসায়ীদের প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্দরের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বারবার।
বর্তমানে বন্দরের পণ্যাগারে দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ১২ হাজার ৬৫৯ টন মেয়াদোত্তীর্ণ ও নিলামযোগ্য পণ্য পড়ে আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার ২৫০ টন রয়েছে মেয়াদোত্তীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্য। এসব কেমিক্যাল ও রাসায়নিক পণ্য অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরের আমদানিকারক আমিনুল হক বলেন, বন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে এই রাসায়নিক দ্রব্যগুলো। এগুলো দ্রুত অপসারণ করা দরকার। এ ছাড়া ফায়ার স্টেশনে জনবল কম থাকায় দুর্ঘটনার সময় দ্রুত আগুন নেভানো যায় না, জনবল বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি।
বেনাপোল বন্দর ফায়ার স্টেশনের ইন্সপেক্টর শাহিনুর রহমান জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে বন্দর কর্তৃপক্ষের সব নির্দেশনা তাঁরা পালন করছেন এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে তিনি বলেন, ৯০ একর জায়গাজুড়ে স্থাপিত বন্দরে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে দুটি ফায়ার স্টেশনে মাত্র সাতজন জনবল রয়েছে। এই জনবল বাড়ানো হলে আরও বেশি নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হবে।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) শামিম হোসেন জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তিনি বলেন, বন্দরে পড়ে থাকা নিলাম ও ধ্বংসযোগ্য ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য কাস্টমসকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরাতে বা ধ্বংস করতে অনুরোধ করা হয়েছে। বন্দরের মধ্যে আগুন ব্যবহার ও কার্ডধারী ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়াও অগ্নিনির্বাপণকর্মীদের সচেতন থাকতে বলা হয়েছে এবং বন্দর ব্যবহারকারী বাণিজ্যিক সংগঠন ও কাস্টমসের সঙ্গে বৈঠক করে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রবেশকারীদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে বিমানবন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বেনাপোল স্থলবন্দরে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) থেকে বন্দরে পরিচয়পত্র ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এবং প্রবেশদ্বারগুলোতে তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ ধূমপান ও আগুনের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো সচল রাখতে নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা নাশকতা রোধে পোশাকধারী কর্মীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও নজরদারি চলছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তথ্যমতে, প্রতিবছর এই বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি বাণিজ্য সম্পন্ন হয়। এই বন্দরে সব সময় প্রায় ২ লাখ টন পণ্য মজুত থাকে।
গত ১৬ বছরে বেনাপোল বন্দরে বড় ধরনের ১২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, যাতে আমদানি পণ্য পুড়ে ব্যবসায়ীদের প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্দরের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বারবার।
বর্তমানে বন্দরের পণ্যাগারে দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ১২ হাজার ৬৫৯ টন মেয়াদোত্তীর্ণ ও নিলামযোগ্য পণ্য পড়ে আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার ২৫০ টন রয়েছে মেয়াদোত্তীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্য। এসব কেমিক্যাল ও রাসায়নিক পণ্য অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরের আমদানিকারক আমিনুল হক বলেন, বন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে এই রাসায়নিক দ্রব্যগুলো। এগুলো দ্রুত অপসারণ করা দরকার। এ ছাড়া ফায়ার স্টেশনে জনবল কম থাকায় দুর্ঘটনার সময় দ্রুত আগুন নেভানো যায় না, জনবল বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি।
বেনাপোল বন্দর ফায়ার স্টেশনের ইন্সপেক্টর শাহিনুর রহমান জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে বন্দর কর্তৃপক্ষের সব নির্দেশনা তাঁরা পালন করছেন এবং ফায়ার সিস্টেমগুলো নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে তিনি বলেন, ৯০ একর জায়গাজুড়ে স্থাপিত বন্দরে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে দুটি ফায়ার স্টেশনে মাত্র সাতজন জনবল রয়েছে। এই জনবল বাড়ানো হলে আরও বেশি নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হবে।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) শামিম হোসেন জানান, অগ্নিকাণ্ড রোধে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তিনি বলেন, বন্দরে পড়ে থাকা নিলাম ও ধ্বংসযোগ্য ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য কাস্টমসকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরাতে বা ধ্বংস করতে অনুরোধ করা হয়েছে। বন্দরের মধ্যে আগুন ব্যবহার ও কার্ডধারী ছাড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়াও অগ্নিনির্বাপণকর্মীদের সচেতন থাকতে বলা হয়েছে এবং বন্দর ব্যবহারকারী বাণিজ্যিক সংগঠন ও কাস্টমসের সঙ্গে বৈঠক করে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রবেশকারীদের সঙ্গে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।


মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিষাক্ত সাপ ছোবল দেয় ঝর্ণা সিংহা (২৭) নামের এক গৃহবধূকে। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এরপর বাড়ি এনে বিকেল থেকে শুরু করে সারা রাত কবিরাজ-ওঝা দিয়ে করা হয়েছে ঝাড়ফুঁক। এরপর আজ বুধবার সকালে আবার লাশ নিয়ে তাঁরা রওনা দিয়েছেন কুলাউড়া মিশনের দিকে।
২৪ মে ২০২৩
কুমিল্লা জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ৬৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় অবৈধ শাড়ি ও শাল জব্দ করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) গভীর রাতে আদর্শ সদর উপজেলার বিবিরবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে এসব চোরাচালানের পণ্য জব্দ করা হয়।
৭ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে বিপ্লব হোসেন (৫০) নামের এক কাঠমিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে গাংনী থানা-পুলিশ পৌর শহরের ফতাইপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। বিপ্লব হোসেন বগুড়া সদর উপজেলার মো. আনিসুর রহমানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত সাধু লিওর খ্রিষ্টধর্ম পল্লিতে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনব্যাপী ‘ফাতেমা রানী তীর্থোৎসবের’ বর্ণাঢ্য আলোক শোভাযাত্রা। আজ (শুক্রবার) দুপুরে মহাখ্রিষ্টযোগের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে এ বছরের তীর্থোৎসব। এই উৎসবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ...
২ ঘণ্টা আগে