হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে সাপাইর গ্রাম দিয়ে বয়ে চলা ইছামতী নদী থেকে ভাতছালা বিলের খালের ওপর সেতু নির্মাণের পাঁচ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত দুই পাশে সংযোগ সড়ক না হওয়ায় সেতুটি বেকার পড়ে আছে। যে লক্ষ্যে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল, এলাকাবাসী সেই সুবিধা ভোগ থেকে এখনো বঞ্চিত।
জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে উপজেলার চালা ইউনিয়নের সাপাইর এবং রতনদিয়া (কল্যাণপুর) গ্রামের খালের ওপর ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণ করা হয়। সেতুর দুই পাশে সড়ক না থাকায় এর সুবিধা পাচ্ছে না উপজেলার চালা ইউনিয়নের সাপাইর, রতনদিয়া, কল্যাণপুর, উত্তর চানপুর ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের বরুনা গ্রামের বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দা আশিকুর রহমান আলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সালের শেষ দিকে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলেও স্থানীয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় কিংবা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতুর দুই পাশে রাস্তা করেনি। পরে এলাকার লোকজন কিছু মাটি ফেলে বাঁশ দিয়ে সেতুতে ওঠার ব্যবস্থা করে। পাঁচটি গ্রামের শিশুরা এই রাস্তা দিয়ে কল্যাণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বরুনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাপাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াত করে। এভাবে শিশুদের বিদ্যালয়ে যেতে সমস্যা হয়।
কল্যাণপুর এলাকার বাসিন্দা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বাদল হোসেন বাদশাহ বলেন, নির্মিত সেতুর দুই পাশে দ্রুত সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা উচিত। তাতে যে উদ্দেশে এখানে সেতু নির্মাণ করা হয়েছে, সেই লক্ষ্য পূরণ হবে; এলাকার শত শত মানুষ চলাচল করতে পারবে। দুই পাশে সংযোগ সড়ক হলে এলাকার মানুষের যোগাযোগ, হাটবাজার, বাচ্চাদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার সুবিধা হবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হরিরামপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মানিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ উপজেলায় যোগদানের আগে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ মিটার সেতুটি নির্মাণ করা হয়। গাইড ওয়াল বা সংযোগ সড়কের আলাদা বাজেট থাকে না। তবে দুই পাশের উইন ওয়াল করতে হয়। উইন ওয়াল করা হলেও এর মাটি ধসে গেছে। আমি শিগগিরই পরিদর্শন করে সংযোগ সড়কের জন্য ব্যবস্থা নেব।’
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে সাপাইর গ্রাম দিয়ে বয়ে চলা ইছামতী নদী থেকে ভাতছালা বিলের খালের ওপর সেতু নির্মাণের পাঁচ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত দুই পাশে সংযোগ সড়ক না হওয়ায় সেতুটি বেকার পড়ে আছে। যে লক্ষ্যে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল, এলাকাবাসী সেই সুবিধা ভোগ থেকে এখনো বঞ্চিত।
জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে উপজেলার চালা ইউনিয়নের সাপাইর এবং রতনদিয়া (কল্যাণপুর) গ্রামের খালের ওপর ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণ করা হয়। সেতুর দুই পাশে সড়ক না থাকায় এর সুবিধা পাচ্ছে না উপজেলার চালা ইউনিয়নের সাপাইর, রতনদিয়া, কল্যাণপুর, উত্তর চানপুর ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের বরুনা গ্রামের বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দা আশিকুর রহমান আলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সালের শেষ দিকে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলেও স্থানীয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় কিংবা সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতুর দুই পাশে রাস্তা করেনি। পরে এলাকার লোকজন কিছু মাটি ফেলে বাঁশ দিয়ে সেতুতে ওঠার ব্যবস্থা করে। পাঁচটি গ্রামের শিশুরা এই রাস্তা দিয়ে কল্যাণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বরুনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাপাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াত করে। এভাবে শিশুদের বিদ্যালয়ে যেতে সমস্যা হয়।
কল্যাণপুর এলাকার বাসিন্দা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বাদল হোসেন বাদশাহ বলেন, নির্মিত সেতুর দুই পাশে দ্রুত সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা উচিত। তাতে যে উদ্দেশে এখানে সেতু নির্মাণ করা হয়েছে, সেই লক্ষ্য পূরণ হবে; এলাকার শত শত মানুষ চলাচল করতে পারবে। দুই পাশে সংযোগ সড়ক হলে এলাকার মানুষের যোগাযোগ, হাটবাজার, বাচ্চাদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার সুবিধা হবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হরিরামপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মানিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ উপজেলায় যোগদানের আগে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬০ মিটার সেতুটি নির্মাণ করা হয়। গাইড ওয়াল বা সংযোগ সড়কের আলাদা বাজেট থাকে না। তবে দুই পাশের উইন ওয়াল করতে হয়। উইন ওয়াল করা হলেও এর মাটি ধসে গেছে। আমি শিগগিরই পরিদর্শন করে সংযোগ সড়কের জন্য ব্যবস্থা নেব।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পারিবারিক কলহের জেরে পারুল বেগম (৬০) নামে এক বৃদ্ধাকে হাতুড়িপেটা করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর পুত্রবধূ লিলি আক্তারের (৩০) বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় উপজেলা সদরের আসাদনগর মধ্যপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত পারুল বেগম ওই এলাকার আব্দুল ওয়াহিদের স্ত্রী
৩ মিনিট আগেউপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রবিউল আলো বলেন, ‘জেলেদের নাম আমরা তালিকাভুক্ত করিনি। ২০০৭-০৮ সালের দিকে ওই নামগুলো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওই সময় তালিকাভুক্ত করার পর কিছু জেলে মৃত্যুবরণ করেছেন, আবার বিভিন্ন ত্রুটির কারণে ৫৫৪ জেলেকে সহায়তার কার্ড দেওয়া হয়নি। ওই তালিকা ধরেই আমরা এখনো সহায়তা দিয়ে থাকি। সরকার যদি
১৬ মিনিট আগেওবায়দুর মাসুম বলেন, ‘আমি প্রায়ই অফিস শেষে নরসিংদীর মাধবদীতে নিজ বাড়িতে চলে আসি। আজও (রোববার) রাত ৯টার দিকে মহাখালীর অফিস থেকে বের হয়ে মোটরসাইকেলে বাড়িতে ফিরছিলাম। বনানীতে চশমার দোকানে যাওয়ার কারণে কিছুটা দেরি হয়। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কান্দাইল এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ দুটি মোটরসাইকেল এসে আমার বাইকের...
১ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে জিহাদ কলেজ থেকে ছুটি নিয়ে টঙ্গীর বাসায় আসেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় রহমান ও আরিফ হোসেন নামে দুই বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয় জিহাদের। তাঁরা তিনজন একসঙ্গে টঙ্গী হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন যুবক ছুরি নিয়ে তাঁদের পথরোধ করে। এ সময় রহমান ও আরিফ দৌড়ে পালিয়ে যান। জিহাদকে একা পেয়ে হাম
১ ঘণ্টা আগে