মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি

ঈদের পরদিন উপজেলার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। কোরবানির ঈদের দিন নানা ব্যস্ততার কারণে যাঁরা ঘুরতে বের হতে পারেননি তাঁরা আজ বেরিয়েছেন। পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সুন্দর সময় উপভোগ করছেন তাঁরা। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠেনি কোনো বিনোদন কেন্দ্র। তাই শত ব্যস্ততার মাঝে একটু অবসর পেলেই রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে যান দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন উৎসবে বিনোদনপ্রেমী ও দর্শনার্থীদের মিলনমেলায় পরিণত হয় উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়।
এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে পরিবারের সদস্য ও প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটাতে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
তবে দর্শনার্থীদের অভিযোগ ছিল অনেক। রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে পৌঁছানোর মূল ফটক উন্মুক্ত ছিল। তবে কাচারি ঘরের লোহার গেটে ছিল তালা ঝোলানো। এতে দর্শনার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
সীতারাম রায়ের স্থাপনা সংরক্ষণ, সংস্কার ও দর্শনার্থীদের জন্য মনোরম পর্যটন স্পট গড়ে তোলার জন্য সম্প্রতি একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নতুন আঙিকে রং তুলিতে কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা সেতু ও রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুক্ত পরিবেশে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই ছুটে এসেছেন। পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ব্যস্ত সবাই। কেউবা নিজের ফোনে প্রিয় জনের ছবি তুলতে ব্যস্ত। সেতু এলাকায় ব্রিজের নিচে বসেছে বাহারি খাবারের দোকান। চটপটি, ফুচকা ও আচারের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়। তাছাড়া সেতু এলাকায় নগরদোলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থী কামরুন নাহার সনি জানান, মহম্মদপুরে এলে এই সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়ে তাকে আসতেই হবে। অন্যদিকে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে না এলে তার বেড়ানো অপূর্ণাঙ্গ থেকে যায়। অন্য কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় এটি তার খুব পছন্দের।
স্থানীয় ফুচকা বিক্রেতা লিটন মিয়া বলেন, যেকোনো উৎসবে সেতুতে আর নদী পাড়ে দর্শনার্থীদের প্রচুর মানুষের ভিড় থাকে। এতে তার বিক্রি তুলনামূলক বেশিই হয়। যদি কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না থাকে।
সাপ্তাহিক মহম্মদপুর বার্তার সম্পাদক সালাহউদ্দীন আহমেদ মিলটন বলেন, বিনোদন মানুষের সুন্দর জীবনের সহায়ক। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ উপজেলার তিন লাখ মানুষের জন্য বিনোদনের কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় মধুমতি নদীর ওপর এ সেতুতে সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে বিনোদপ্রেমীরা আসেন।

ঈদের পরদিন উপজেলার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। কোরবানির ঈদের দিন নানা ব্যস্ততার কারণে যাঁরা ঘুরতে বের হতে পারেননি তাঁরা আজ বেরিয়েছেন। পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সুন্দর সময় উপভোগ করছেন তাঁরা। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠেনি কোনো বিনোদন কেন্দ্র। তাই শত ব্যস্ততার মাঝে একটু অবসর পেলেই রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে যান দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন উৎসবে বিনোদনপ্রেমী ও দর্শনার্থীদের মিলনমেলায় পরিণত হয় উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়।
এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে পরিবারের সদস্য ও প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটাতে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
তবে দর্শনার্থীদের অভিযোগ ছিল অনেক। রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে পৌঁছানোর মূল ফটক উন্মুক্ত ছিল। তবে কাচারি ঘরের লোহার গেটে ছিল তালা ঝোলানো। এতে দর্শনার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
সীতারাম রায়ের স্থাপনা সংরক্ষণ, সংস্কার ও দর্শনার্থীদের জন্য মনোরম পর্যটন স্পট গড়ে তোলার জন্য সম্প্রতি একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নতুন আঙিকে রং তুলিতে কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা সেতু ও রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুক্ত পরিবেশে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই ছুটে এসেছেন। পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ব্যস্ত সবাই। কেউবা নিজের ফোনে প্রিয় জনের ছবি তুলতে ব্যস্ত। সেতু এলাকায় ব্রিজের নিচে বসেছে বাহারি খাবারের দোকান। চটপটি, ফুচকা ও আচারের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়। তাছাড়া সেতু এলাকায় নগরদোলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থী কামরুন নাহার সনি জানান, মহম্মদপুরে এলে এই সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়ে তাকে আসতেই হবে। অন্যদিকে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে না এলে তার বেড়ানো অপূর্ণাঙ্গ থেকে যায়। অন্য কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় এটি তার খুব পছন্দের।
স্থানীয় ফুচকা বিক্রেতা লিটন মিয়া বলেন, যেকোনো উৎসবে সেতুতে আর নদী পাড়ে দর্শনার্থীদের প্রচুর মানুষের ভিড় থাকে। এতে তার বিক্রি তুলনামূলক বেশিই হয়। যদি কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না থাকে।
সাপ্তাহিক মহম্মদপুর বার্তার সম্পাদক সালাহউদ্দীন আহমেদ মিলটন বলেন, বিনোদন মানুষের সুন্দর জীবনের সহায়ক। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ উপজেলার তিন লাখ মানুষের জন্য বিনোদনের কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় মধুমতি নদীর ওপর এ সেতুতে সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে বিনোদপ্রেমীরা আসেন।
মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি

ঈদের পরদিন উপজেলার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। কোরবানির ঈদের দিন নানা ব্যস্ততার কারণে যাঁরা ঘুরতে বের হতে পারেননি তাঁরা আজ বেরিয়েছেন। পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সুন্দর সময় উপভোগ করছেন তাঁরা। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠেনি কোনো বিনোদন কেন্দ্র। তাই শত ব্যস্ততার মাঝে একটু অবসর পেলেই রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে যান দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন উৎসবে বিনোদনপ্রেমী ও দর্শনার্থীদের মিলনমেলায় পরিণত হয় উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়।
এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে পরিবারের সদস্য ও প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটাতে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
তবে দর্শনার্থীদের অভিযোগ ছিল অনেক। রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে পৌঁছানোর মূল ফটক উন্মুক্ত ছিল। তবে কাচারি ঘরের লোহার গেটে ছিল তালা ঝোলানো। এতে দর্শনার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
সীতারাম রায়ের স্থাপনা সংরক্ষণ, সংস্কার ও দর্শনার্থীদের জন্য মনোরম পর্যটন স্পট গড়ে তোলার জন্য সম্প্রতি একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নতুন আঙিকে রং তুলিতে কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা সেতু ও রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুক্ত পরিবেশে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই ছুটে এসেছেন। পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ব্যস্ত সবাই। কেউবা নিজের ফোনে প্রিয় জনের ছবি তুলতে ব্যস্ত। সেতু এলাকায় ব্রিজের নিচে বসেছে বাহারি খাবারের দোকান। চটপটি, ফুচকা ও আচারের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়। তাছাড়া সেতু এলাকায় নগরদোলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থী কামরুন নাহার সনি জানান, মহম্মদপুরে এলে এই সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়ে তাকে আসতেই হবে। অন্যদিকে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে না এলে তার বেড়ানো অপূর্ণাঙ্গ থেকে যায়। অন্য কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় এটি তার খুব পছন্দের।
স্থানীয় ফুচকা বিক্রেতা লিটন মিয়া বলেন, যেকোনো উৎসবে সেতুতে আর নদী পাড়ে দর্শনার্থীদের প্রচুর মানুষের ভিড় থাকে। এতে তার বিক্রি তুলনামূলক বেশিই হয়। যদি কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না থাকে।
সাপ্তাহিক মহম্মদপুর বার্তার সম্পাদক সালাহউদ্দীন আহমেদ মিলটন বলেন, বিনোদন মানুষের সুন্দর জীবনের সহায়ক। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ উপজেলার তিন লাখ মানুষের জন্য বিনোদনের কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় মধুমতি নদীর ওপর এ সেতুতে সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে বিনোদপ্রেমীরা আসেন।

ঈদের পরদিন উপজেলার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। কোরবানির ঈদের দিন নানা ব্যস্ততার কারণে যাঁরা ঘুরতে বের হতে পারেননি তাঁরা আজ বেরিয়েছেন। পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সুন্দর সময় উপভোগ করছেন তাঁরা। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠেনি কোনো বিনোদন কেন্দ্র। তাই শত ব্যস্ততার মাঝে একটু অবসর পেলেই রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে যান দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন উৎসবে বিনোদনপ্রেমী ও দর্শনার্থীদের মিলনমেলায় পরিণত হয় উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়।
এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে পরিবারের সদস্য ও প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটাতে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
তবে দর্শনার্থীদের অভিযোগ ছিল অনেক। রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে পৌঁছানোর মূল ফটক উন্মুক্ত ছিল। তবে কাচারি ঘরের লোহার গেটে ছিল তালা ঝোলানো। এতে দর্শনার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
সীতারাম রায়ের স্থাপনা সংরক্ষণ, সংস্কার ও দর্শনার্থীদের জন্য মনোরম পর্যটন স্পট গড়ে তোলার জন্য সম্প্রতি একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নতুন আঙিকে রং তুলিতে কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা সেতু ও রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুক্ত পরিবেশে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই ছুটে এসেছেন। পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ব্যস্ত সবাই। কেউবা নিজের ফোনে প্রিয় জনের ছবি তুলতে ব্যস্ত। সেতু এলাকায় ব্রিজের নিচে বসেছে বাহারি খাবারের দোকান। চটপটি, ফুচকা ও আচারের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়। তাছাড়া সেতু এলাকায় নগরদোলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থী কামরুন নাহার সনি জানান, মহম্মদপুরে এলে এই সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়ে তাকে আসতেই হবে। অন্যদিকে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে না এলে তার বেড়ানো অপূর্ণাঙ্গ থেকে যায়। অন্য কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় এটি তার খুব পছন্দের।
স্থানীয় ফুচকা বিক্রেতা লিটন মিয়া বলেন, যেকোনো উৎসবে সেতুতে আর নদী পাড়ে দর্শনার্থীদের প্রচুর মানুষের ভিড় থাকে। এতে তার বিক্রি তুলনামূলক বেশিই হয়। যদি কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না থাকে।
সাপ্তাহিক মহম্মদপুর বার্তার সম্পাদক সালাহউদ্দীন আহমেদ মিলটন বলেন, বিনোদন মানুষের সুন্দর জীবনের সহায়ক। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ উপজেলার তিন লাখ মানুষের জন্য বিনোদনের কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় মধুমতি নদীর ওপর এ সেতুতে সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে বিনোদপ্রেমীরা আসেন।

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেগফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার পাগলা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মৃত নারীর স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন মর্জিনা বেগম (২৪) ও তাঁর মেয়ে ময়না (৩)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মৃত মর্জিনা বিরই গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শাহীনের স্ত্রী। ছয় মাস ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন মর্জিনা। স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য শাহীন আড়াই মাস আগে দেশে ফেরেন। এরপর স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে স্ত্রীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন তিনি। গতকাল বিকেলে শাহীন বাড়ি ফিরে দরজা বন্ধ পান। বেশ কিছু সময় ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পাশের রুমের ওপর দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। খবর পেয়ে পাগলা থানা-পুলিশ সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থলে এসে ঘরে দরজা ভেঙে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যান।
প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘এই দম্পতির পারিবারিক কোনো সমস্যার কথা শুনি নাই। তবে কয়েক মাস ধরে মর্জিনা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন বলে তাঁর স্বামী প্রায়ই বলতেন।’
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম বলেন, ‘মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার পাগলা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মৃত নারীর স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন মর্জিনা বেগম (২৪) ও তাঁর মেয়ে ময়না (৩)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মৃত মর্জিনা বিরই গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শাহীনের স্ত্রী। ছয় মাস ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন মর্জিনা। স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য শাহীন আড়াই মাস আগে দেশে ফেরেন। এরপর স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে স্ত্রীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন তিনি। গতকাল বিকেলে শাহীন বাড়ি ফিরে দরজা বন্ধ পান। বেশ কিছু সময় ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পাশের রুমের ওপর দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। খবর পেয়ে পাগলা থানা-পুলিশ সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থলে এসে ঘরে দরজা ভেঙে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যান।
প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘এই দম্পতির পারিবারিক কোনো সমস্যার কথা শুনি নাই। তবে কয়েক মাস ধরে মর্জিনা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন বলে তাঁর স্বামী প্রায়ই বলতেন।’
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম বলেন, ‘মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
১১ জুলাই ২০২২
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)। তিনি ওই এলাকার আইয়ুব আলীর ছেলে। তিনি চাতালটি ভাড়া নিয়ে ভুট্টা ও ধানের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গোডাউন থেকে নিয়মিতভাবে ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি হচ্ছিল। এতে অতিষ্ঠ হয়ে খাইরুল ইসলাম নিজেই চোর ধরার জন্য রাত্রিকালীন পাহারাদারের কাজ শুরু করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি চাতালে আসেন।
আজ ভোর ৩টা নাগাদ কাদের চাতালের দায়িত্বে থাকা নাইট গার্ড চাতালে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে অন্যান্য নাইট গার্ডকে খবর দেন। খবর পেয়ে খাইরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসেন এবং তাঁকে শনাক্ত করেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
মৃত ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, খাইরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁদের ধারণা, চাতালে অবস্থান করার সময় তিনি স্ট্রোক অথবা সুগার (ডায়াবেটিস) কমে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং পড়ে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান হান্নু জানান, খাইরুল ইসলাম সাবেক সুগার মিলে কর্মরত ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি অবসর নেন। অবসরের পর তিনি সিজনভিত্তিক ধান, গম ও ভুট্টার ব্যবসা করতেন। চেয়ারম্যান নিশ্চিত করেন, তিনি ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপপরিদর্শক এমদাদুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। সুরতহাল রিপোর্টে নিহতের শরীরে কোনো রকম আঘাত বা অস্বাভাবিক কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’

ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)। তিনি ওই এলাকার আইয়ুব আলীর ছেলে। তিনি চাতালটি ভাড়া নিয়ে ভুট্টা ও ধানের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গোডাউন থেকে নিয়মিতভাবে ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি হচ্ছিল। এতে অতিষ্ঠ হয়ে খাইরুল ইসলাম নিজেই চোর ধরার জন্য রাত্রিকালীন পাহারাদারের কাজ শুরু করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি চাতালে আসেন।
আজ ভোর ৩টা নাগাদ কাদের চাতালের দায়িত্বে থাকা নাইট গার্ড চাতালে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে অন্যান্য নাইট গার্ডকে খবর দেন। খবর পেয়ে খাইরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসেন এবং তাঁকে শনাক্ত করেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
মৃত ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, খাইরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁদের ধারণা, চাতালে অবস্থান করার সময় তিনি স্ট্রোক অথবা সুগার (ডায়াবেটিস) কমে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং পড়ে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান হান্নু জানান, খাইরুল ইসলাম সাবেক সুগার মিলে কর্মরত ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি অবসর নেন। অবসরের পর তিনি সিজনভিত্তিক ধান, গম ও ভুট্টার ব্যবসা করতেন। চেয়ারম্যান নিশ্চিত করেন, তিনি ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপপরিদর্শক এমদাদুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। সুরতহাল রিপোর্টে নিহতের শরীরে কোনো রকম আঘাত বা অস্বাভাবিক কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’

আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
১১ জুলাই ২০২২
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলো মো. শহিদুল ইসলাম (৪০) ও তাঁর ছেলে মো. শিয়াব মিয়া (১৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জহুরুল ইসলাম। মৃত ব্যক্তিদের স্বজনদের বরাতে তিনি বলেন, ধানখেতে পানি দেওয়ার জন্য সকাল ১০টার দিকে বিদ্যুৎ-চালিত সেচযন্ত্র নিয়ে পুকুরপাড়ে যায় বাবা ও ছেলে। ঘণ্টাখানেক পরে শিয়াবের মা ওই পুকুরপাড়ে যান। তিনি সেখানে ছেলের লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার করেন। পরে স্থানীয় লোকজন এসে শিয়াবের লাশ বাড়িতে নেন। এর কিছুক্ষণ পরে শহিদুল ইসলামের খোঁজে পুকুরপাড়ে আবারও যান তাঁর স্বজনেরা। তখন তাঁর লাশও পুকুরে পাওয়া যায়।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎচালিত সেচপাম্পে বিদ্যুতায়িত বাবা ও ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলো মো. শহিদুল ইসলাম (৪০) ও তাঁর ছেলে মো. শিয়াব মিয়া (১৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জহুরুল ইসলাম। মৃত ব্যক্তিদের স্বজনদের বরাতে তিনি বলেন, ধানখেতে পানি দেওয়ার জন্য সকাল ১০টার দিকে বিদ্যুৎ-চালিত সেচযন্ত্র নিয়ে পুকুরপাড়ে যায় বাবা ও ছেলে। ঘণ্টাখানেক পরে শিয়াবের মা ওই পুকুরপাড়ে যান। তিনি সেখানে ছেলের লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার করেন। পরে স্থানীয় লোকজন এসে শিয়াবের লাশ বাড়িতে নেন। এর কিছুক্ষণ পরে শহিদুল ইসলামের খোঁজে পুকুরপাড়ে আবারও যান তাঁর স্বজনেরা। তখন তাঁর লাশও পুকুরে পাওয়া যায়।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎচালিত সেচপাম্পে বিদ্যুতায়িত বাবা ও ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’

আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
১১ জুলাই ২০২২
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় জামাল ফকির (২৮) নামের নববিবাহিত এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
ওই নববধূ বলেন, ‘সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি, আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।’
মৃত জামালের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, ‘আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, বুঝে উঠতে পারছি না।’
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ওই ছেলে বিয়ে করেন। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবার। ধারণা করা হচ্ছে, যুবক আত্মহত্যা করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় জামাল ফকির (২৮) নামের নববিবাহিত এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
ওই নববধূ বলেন, ‘সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি, আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।’
মৃত জামালের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, ‘আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, বুঝে উঠতে পারছি না।’
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ওই ছেলে বিয়ে করেন। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবার। ধারণা করা হচ্ছে, যুবক আত্মহত্যা করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
১১ জুলাই ২০২২
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে