লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে পারিবারিক কলহের জেরে গৃহবধূ শাহনাজ বেগমকে (২৫) কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী শিহাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সুজনগ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে শিহাব পলাতক।
গৃহবধূ শাহনাজ বেগমের লাশ উদ্ধারের বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোসলেহ উদ্দিন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
শিহাব উদ্দিনের বাড়ি রামগতি উপজেলার শ্যামলগ্রামে। তিনি অনেক দিন ধরে পার্শ্ববর্তী সুজনগ্রামের একটি মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি স্ত্রী শাহনাজ বেগমকে নিয়ে সুজনগ্রামে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করছিলেন। তাঁদের ঘরে কোনো সন্তান নেই।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, আজ সকালে বাসায় ছাগলের মাংস কাটছিলেন শিহাব। এ সময় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। এর একপর্যায়ে শিহাবের হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রী শাহনাজকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। ঘরে শাহনাজের লাশ ফেলে পালিয়ে যান তিনি। পরে ঘর থেকে রক্ত বের হতে দেখে পুলিশকে খবর দিয়েছে স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে জেলার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
রামগতির উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও জেলা পরিষদের সদস্য মেজবাহ উদ্দিন ভিপি হেলাল বলেন, ‘অনেক দিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক বিরোধ ছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে শিহাব উদ্দিন স্ত্রী শাহনাজকে কুপিয়ে হত্যা করেন।’ শিহাবকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তিনি।
ওসি মোসলেহ উদ্দিন বলেন, ‘স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। নিহতের স্বামী শিহাব উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।’
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে পারিবারিক কলহের জেরে গৃহবধূ শাহনাজ বেগমকে (২৫) কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী শিহাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সুজনগ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে শিহাব পলাতক।
গৃহবধূ শাহনাজ বেগমের লাশ উদ্ধারের বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোসলেহ উদ্দিন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
শিহাব উদ্দিনের বাড়ি রামগতি উপজেলার শ্যামলগ্রামে। তিনি অনেক দিন ধরে পার্শ্ববর্তী সুজনগ্রামের একটি মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি স্ত্রী শাহনাজ বেগমকে নিয়ে সুজনগ্রামে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করছিলেন। তাঁদের ঘরে কোনো সন্তান নেই।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, আজ সকালে বাসায় ছাগলের মাংস কাটছিলেন শিহাব। এ সময় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। এর একপর্যায়ে শিহাবের হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রী শাহনাজকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। ঘরে শাহনাজের লাশ ফেলে পালিয়ে যান তিনি। পরে ঘর থেকে রক্ত বের হতে দেখে পুলিশকে খবর দিয়েছে স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে জেলার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
রামগতির উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও জেলা পরিষদের সদস্য মেজবাহ উদ্দিন ভিপি হেলাল বলেন, ‘অনেক দিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক বিরোধ ছিল। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে শিহাব উদ্দিন স্ত্রী শাহনাজকে কুপিয়ে হত্যা করেন।’ শিহাবকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তিনি।
ওসি মোসলেহ উদ্দিন বলেন, ‘স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। নিহতের স্বামী শিহাব উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।’
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে