কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি সাদিক কায়েম বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যদি ‘জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা’ ধারণ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তাদের পরিণতি ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার চাইতেও খারাপ হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) রাত ১১টায় কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গা গ্রামে শহীদ আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত শেষে তিনি সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন।
সাদিক কায়েম বলেন, ‘এক বছর পেরিয়ে গেলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেভাবে জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করার দরকার ছিল, সেভাবে ধারণ করছে না। আমরা অনুরোধ করব, শহীদেরা যে জন্য জীবন দিয়েছেন, সেই আকাঙ্ক্ষা যেন তারা ধারণ করে। যদি তা না হয়, তবে ফ্যাসিবাদী হাসিনার যে পরিণতি হয়েছে, তার চাইতেও খারাপ পরিণতি তাদের হবে।’
ডাকসু ভিপি দাবি করেন, আবরারের দেখানো পথেই দেশে ‘জুলাই বিপ্লব’ সংগঠিত হয়েছে। তিনি আবরার ফাহাদকে বাংলাদেশের ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
তিনি উল্লেখ করেন, ‘পুরো বাংলাদেশ ছিল ভারতের সাবলেট কলোনি। ভারতের প্রেসক্রিপশনে সবকিছু নির্ধারিত হতো। সেই সময় অর্থনৈতিক শোষণ, রাজনৈতিক নিপীড়ন ও সাংস্কৃতিক গোলামির বিরুদ্ধে শহীদ আবরার কথা বলেছিলেন। সব আগ্রাসন, আধিপত্য ও ছাত্রলীগের নির্যাতনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন, প্রতিবাদ করেছিলেন। আধিপত্যের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণেই আবরার ফাহাদকে ছাত্রলীগ নির্মমভাবে খুন করেছিল।’
সাদিক কায়েম জানান, ডাকসুর পক্ষ থেকে প্রতিবছর ৭ অক্টোবরকে (আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের দিন) ‘আগ্রাসনবিরোধী দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিও আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলেছি, প্রতিবছর ৭ অক্টোবরকে যেন আধিপত্যবাদবিরোধী অথবা আগ্রাসনবিরোধী দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।’
কবর জিয়ারতের সময় আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহসহ স্থানীয় জামায়াত ও শিবিরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি সাদিক কায়েম বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যদি ‘জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা’ ধারণ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তাদের পরিণতি ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার চাইতেও খারাপ হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) রাত ১১টায় কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গা গ্রামে শহীদ আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত শেষে তিনি সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন।
সাদিক কায়েম বলেন, ‘এক বছর পেরিয়ে গেলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেভাবে জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করার দরকার ছিল, সেভাবে ধারণ করছে না। আমরা অনুরোধ করব, শহীদেরা যে জন্য জীবন দিয়েছেন, সেই আকাঙ্ক্ষা যেন তারা ধারণ করে। যদি তা না হয়, তবে ফ্যাসিবাদী হাসিনার যে পরিণতি হয়েছে, তার চাইতেও খারাপ পরিণতি তাদের হবে।’
ডাকসু ভিপি দাবি করেন, আবরারের দেখানো পথেই দেশে ‘জুলাই বিপ্লব’ সংগঠিত হয়েছে। তিনি আবরার ফাহাদকে বাংলাদেশের ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
তিনি উল্লেখ করেন, ‘পুরো বাংলাদেশ ছিল ভারতের সাবলেট কলোনি। ভারতের প্রেসক্রিপশনে সবকিছু নির্ধারিত হতো। সেই সময় অর্থনৈতিক শোষণ, রাজনৈতিক নিপীড়ন ও সাংস্কৃতিক গোলামির বিরুদ্ধে শহীদ আবরার কথা বলেছিলেন। সব আগ্রাসন, আধিপত্য ও ছাত্রলীগের নির্যাতনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন, প্রতিবাদ করেছিলেন। আধিপত্যের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণেই আবরার ফাহাদকে ছাত্রলীগ নির্মমভাবে খুন করেছিল।’
সাদিক কায়েম জানান, ডাকসুর পক্ষ থেকে প্রতিবছর ৭ অক্টোবরকে (আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের দিন) ‘আগ্রাসনবিরোধী দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিও আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলেছি, প্রতিবছর ৭ অক্টোবরকে যেন আধিপত্যবাদবিরোধী অথবা আগ্রাসনবিরোধী দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।’
কবর জিয়ারতের সময় আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহসহ স্থানীয় জামায়াত ও শিবিরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে