উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
বিদ্যালয়ের রাস্তার দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করেছে শিক্ষকেরা–শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুড়িগ্রামের উলিপুরের নাটির খামার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা এ ধর্মঘট করে।
অবস্থান ধর্মঘটে অংশ নেওয়া কয়েকজন শিক্ষার্থী জানায়, তাদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতের রাস্তা নেই। বিদ্যালয়গামী রাস্তাটি ভেঙে পুকুরে নেমে গেছে। এখন অন্যের জায়গা-জমি দিয়ে চলাচল করতে হয়। তারা প্রায় সময় বাধা দেন। জায়গার মালিকেরা বিদ্যালয়ে আসার সময় বিভিন্ন মন্তব্য করে তাদের জমি ব্যবহার করতে নিষেধ করে। তাই এখানে এসেছি বিদ্যালয়ের রাস্তার দাবিতে।
নাটির খামার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানী অভিযোগ করে বলেন, ‘ইউএনওসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না। ফলে খুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিপদে পড়েছি। সে কারণে আমরা বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে উপজেলা পরিষদে এসেছি।’
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া উপজেলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতের রাস্তার প্রতিবন্ধকতা দূর হয় এবং বিদ্যালয়ে স্বাধীন ভাবে চলাফেরা করতে পরে তার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছি।’
সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নিখিল চন্দ্র রায় বলেন, ‘অবস্থানরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারা সমস্যাটি সমাধানের জন্য ইউএনও স্যারকে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরাও কথা বলেছি।’
এ বিষয়ে ইউএনও শোভন রাংসা বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যখন আমার কাছে এসেছিল। আমি তখন অফিসে ছিলাম না। কিন্তু বিষয়টি আমি অবগত। আগে আমি ও ওসিসহ বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছি। বিষয়টি সমাধানের জন্য ইউপি চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। আশা করছি বিষয়টি দ্রুতই সমাধান করতে পারব।’
বিদ্যালয়ের রাস্তার দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করেছে শিক্ষকেরা–শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুড়িগ্রামের উলিপুরের নাটির খামার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা এ ধর্মঘট করে।
অবস্থান ধর্মঘটে অংশ নেওয়া কয়েকজন শিক্ষার্থী জানায়, তাদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতের রাস্তা নেই। বিদ্যালয়গামী রাস্তাটি ভেঙে পুকুরে নেমে গেছে। এখন অন্যের জায়গা-জমি দিয়ে চলাচল করতে হয়। তারা প্রায় সময় বাধা দেন। জায়গার মালিকেরা বিদ্যালয়ে আসার সময় বিভিন্ন মন্তব্য করে তাদের জমি ব্যবহার করতে নিষেধ করে। তাই এখানে এসেছি বিদ্যালয়ের রাস্তার দাবিতে।
নাটির খামার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম রব্বানী অভিযোগ করে বলেন, ‘ইউএনওসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না। ফলে খুদে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিপদে পড়েছি। সে কারণে আমরা বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে উপজেলা পরিষদে এসেছি।’
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া উপজেলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতের রাস্তার প্রতিবন্ধকতা দূর হয় এবং বিদ্যালয়ে স্বাধীন ভাবে চলাফেরা করতে পরে তার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছি।’
সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নিখিল চন্দ্র রায় বলেন, ‘অবস্থানরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারা সমস্যাটি সমাধানের জন্য ইউএনও স্যারকে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। আমরাও কথা বলেছি।’
এ বিষয়ে ইউএনও শোভন রাংসা বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যখন আমার কাছে এসেছিল। আমি তখন অফিসে ছিলাম না। কিন্তু বিষয়টি আমি অবগত। আগে আমি ও ওসিসহ বিদ্যালয় পরিদর্শন করেছি। বিষয়টি সমাধানের জন্য ইউপি চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। আশা করছি বিষয়টি দ্রুতই সমাধান করতে পারব।’
সুনামগঞ্জে রোপা আমন ধান লাগানোর কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর আমনের বীজতলা প্রস্তুত এবং রোপণে কৃষকদের তেমন কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। নেই কোন রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ। মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি বা বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ভালো ফলনের আশা করছেন স্থানীয় কৃষক এবং কৃষি অধিদপ্তর।
২০ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, বাড়ির পাশে বিক্রির জন্য গ্যাস সিলিন্ডারগুলো রাখা ছিল। এগুলো মূলত গৃহস্থালি ও থ্রি-হুইলার চালকদের কাছে বিক্রি করা হতো। বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই একটি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয় এবং দ্রুত আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বেগুনবাড়ি ইউনিয়নের পূর্ব বেগুনবাড়ি নতুনপাড়া গ্রামের রামদাড়া নদীর ওপর নির্মিত প্রায় চার দশকের পুরোনো একটি সেতু এখন এলাকাবাসীর আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সেতুটি নড়বড়ে হয়ে পড়ায় প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে হাজারো মানুষ।
১ ঘণ্টা আগেসকাল সাড়ে ৭টা। সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌরসভার সামনের আঞ্চলিক সড়ক ধীরে ধীরে ভরে উঠতে থাকে ধান ও সরিষার বস্তায়। আশপাশের চরাঞ্চল থেকে আসা কৃষকেরা নৌকা বা ভ্যানগাড়িতে করে ধান নামাতে থাকেন আর ব্যাপারীরা দরদামে ব্যস্ত। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে রাস্তাটি পরিণত হয় বড়সড় হাটে। কেনাবেচা চলে দুপুর পর্যন্ত।
৮ ঘণ্টা আগে