শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের এক কৃষকের প্রায় এক বিঘা জমির পানের বরজ আগুনে পুড়ে গেছে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে বাগুটিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের নাম মো. সাহিরুল ইসলাম। তিনি ওই গ্রামের শুকুর উদ্দিনের ছেলে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে তার আগেই পান বরজের আনুমানিক ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, উপজেলার বাগুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা রিয়াজুল ইসলামের ছেলে আলামিন ও একই গ্রামের মৃত ইলিয়াস উদ্দিনের ছেলে ছোয়াদ নামে অবুঝ দুই শিশু পানের বরজের পাশে খেলা করছিল। তারা বাড়ি থেকে গ্যাসলাইট নিয়ে এসে পানের বরজের পাশে থাকা পাটকাঠির গাদায় আগুন ধরিয়ে দিয়ে বাড়ি চলে যায়। কিন্তু আগুন মুহূর্তেই পানের বরজে ছড়িয়ে পড়লে প্রায় এক বিঘা জমির পানের বরজ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
পানের বরজে আগুন জ্বলতে দেখে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
শিশু আলামিনের মা বলেন, আমার ছেলে পানের বরজের পাশে খেলছিল তবে আগুন ধরিয়েছে কিনা বলতে পারবো না।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সাহিরুল ইসলাম জানান, সন্ধ্যা ছয়টার দিকে গ্রামের মানুষ পানের বরজে আগুন লাগার কথা জানান। সঙ্গে জমিতে এসে দেখতে পাই ১ বিঘা জমির পান পুড়ে সাফ হয়ে গেছে। এতে ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে এই শিশুদের দিয়ে কেউ শত্রুতা করে আগুন লাগাতে পারে বলে তিনি সন্দেহ করছেন।
শৈলকুপা ফায়ার ও সিভিল ডিফেন্স সার্ভিসের স্টেশন অফিসার সঞ্জয় কুমার দেবনাথ জানান, বিকেল সাড়ে ৬টার দিকে পানের বরজে আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এর মধ্যে সাহিরুল ইসলাম নামে এক কৃষকের এক বিঘা জমির পানের বরজ পুড়ে গেছে।
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের এক কৃষকের প্রায় এক বিঘা জমির পানের বরজ আগুনে পুড়ে গেছে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে বাগুটিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের নাম মো. সাহিরুল ইসলাম। তিনি ওই গ্রামের শুকুর উদ্দিনের ছেলে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে তার আগেই পান বরজের আনুমানিক ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, উপজেলার বাগুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা রিয়াজুল ইসলামের ছেলে আলামিন ও একই গ্রামের মৃত ইলিয়াস উদ্দিনের ছেলে ছোয়াদ নামে অবুঝ দুই শিশু পানের বরজের পাশে খেলা করছিল। তারা বাড়ি থেকে গ্যাসলাইট নিয়ে এসে পানের বরজের পাশে থাকা পাটকাঠির গাদায় আগুন ধরিয়ে দিয়ে বাড়ি চলে যায়। কিন্তু আগুন মুহূর্তেই পানের বরজে ছড়িয়ে পড়লে প্রায় এক বিঘা জমির পানের বরজ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
পানের বরজে আগুন জ্বলতে দেখে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
শিশু আলামিনের মা বলেন, আমার ছেলে পানের বরজের পাশে খেলছিল তবে আগুন ধরিয়েছে কিনা বলতে পারবো না।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সাহিরুল ইসলাম জানান, সন্ধ্যা ছয়টার দিকে গ্রামের মানুষ পানের বরজে আগুন লাগার কথা জানান। সঙ্গে জমিতে এসে দেখতে পাই ১ বিঘা জমির পান পুড়ে সাফ হয়ে গেছে। এতে ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে এই শিশুদের দিয়ে কেউ শত্রুতা করে আগুন লাগাতে পারে বলে তিনি সন্দেহ করছেন।
শৈলকুপা ফায়ার ও সিভিল ডিফেন্স সার্ভিসের স্টেশন অফিসার সঞ্জয় কুমার দেবনাথ জানান, বিকেল সাড়ে ৬টার দিকে পানের বরজে আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এর মধ্যে সাহিরুল ইসলাম নামে এক কৃষকের এক বিঘা জমির পানের বরজ পুড়ে গেছে।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
২০ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে