কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
দীর্ঘ ৪৯ দিন ধরে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বারান্দায় শুয়ে ছিলেন। চিকিৎসা দিতে গেলেও নিতেন না। শুধু খাবার ও পানি দিলে খেতেন। অবশেষে সেখানেই মারা গেলেন অজ্ঞাত পরিচয়ের পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সের সেই নারী। পরিচয় ছাড়াই দাফনও সম্পন্ন হলো। এই সময়টাতে তাঁর খাবারের জোগান ও দাফনের ব্যবস্থা করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার তাঁর দাফনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশরাফুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ২৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় কে বা কারা অজ্ঞাত ওই নারীকে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেখে যান। সে দিন থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু ওয়ার্ডের সামনের বারান্দায় চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন তিনি। কিন্তু ৪৯ দিন যাবৎ তিনি তেমন কোনো চিকিৎসাসেবা নেননি। তবে খাবার আর পানি দিলে, তা খেয়ে আবারও শুয়ে থেকেছেন। এ ব্যাপারে তাঁকে নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার পুলিশ কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের অবগত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ ৪৯ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বারান্দায় ছিলেন ওই নারী। সেই থেকে তাঁর খাওয়াদাওয়াসহ ওষুধপত্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ মারা যান। এরপর ওনার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কোটচাঁদপুর থানাকে অবহিত করা হয়। তারপরও অজ্ঞাত ওই নারীর কোনো পরিচয় না পেয়ে শুক্রবার দুপুরে কোটচাঁদপুর কবর স্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।’
কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিঠি দিয়ে ছিল। তবে তাঁর কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি।’
দীর্ঘ ৪৯ দিন ধরে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বারান্দায় শুয়ে ছিলেন। চিকিৎসা দিতে গেলেও নিতেন না। শুধু খাবার ও পানি দিলে খেতেন। অবশেষে সেখানেই মারা গেলেন অজ্ঞাত পরিচয়ের পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সের সেই নারী। পরিচয় ছাড়াই দাফনও সম্পন্ন হলো। এই সময়টাতে তাঁর খাবারের জোগান ও দাফনের ব্যবস্থা করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার তাঁর দাফনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশরাফুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ২৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় কে বা কারা অজ্ঞাত ওই নারীকে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেখে যান। সে দিন থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু ওয়ার্ডের সামনের বারান্দায় চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন তিনি। কিন্তু ৪৯ দিন যাবৎ তিনি তেমন কোনো চিকিৎসাসেবা নেননি। তবে খাবার আর পানি দিলে, তা খেয়ে আবারও শুয়ে থেকেছেন। এ ব্যাপারে তাঁকে নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার পুলিশ কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের অবগত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ ৪৯ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বারান্দায় ছিলেন ওই নারী। সেই থেকে তাঁর খাওয়াদাওয়াসহ ওষুধপত্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ মারা যান। এরপর ওনার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কোটচাঁদপুর থানাকে অবহিত করা হয়। তারপরও অজ্ঞাত ওই নারীর কোনো পরিচয় না পেয়ে শুক্রবার দুপুরে কোটচাঁদপুর কবর স্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।’
কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে চিঠি দিয়ে ছিল। তবে তাঁর কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৭ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৭ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে