খুবি প্রতিনিধি
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার নগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এর আগে সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদী চত্বরে সমবেত হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পরে মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে নগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন তাঁরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেন, ‘উই ওয়ান্ট, উই ওয়ান্ট, নো মোর রেপিস্ট’; ‘তুমি কে আমি কে, আছিয়া আছিয়া’; ‘আমার মায়ের কান্না, আর না আর না’; ‘আমার বোনের কান্না, আর না আর না’; ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘অ্যাকশন অ্যাকশন–ডাইরেক্ট অ্যাকশন’; ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’ ইত্যাদি।
শিক্ষার্থীরা জানান, দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেসব ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, তাঁর সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেখতে চান তাঁরা। বিশেষ করে, মাগুরায় আট বছরের শিশু আছিয়াকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেন তাঁরা।
তাঁরা বলেন, ‘বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জায়গায় আমাদের মা-বোনদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা বলে দিতে চাই, আপনারা আমার বোনদের ও জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। যদি না পারেন, তাহলে এই দেশের শাসনভার চালানোর অধিকার আপনারা হারিয়েছেন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা (ইউআরপি) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী জুবায়ের আহমেদ বলেন, ‘নারীরা আজ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, অথচ দোষীরা শাস্তির বাইরে থেকে যাচ্ছে। আমাদের সমাজব্যবস্থার কাঠামো পরিবর্তন করতে না পারলে নারী নির্যাতন বন্ধ হবে না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ব্যর্থ হয়েছে। তাই সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রতিবাদে শামিল হতে হবে।’
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার নগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এর আগে সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদী চত্বরে সমবেত হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পরে মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে নগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন তাঁরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেন, ‘উই ওয়ান্ট, উই ওয়ান্ট, নো মোর রেপিস্ট’; ‘তুমি কে আমি কে, আছিয়া আছিয়া’; ‘আমার মায়ের কান্না, আর না আর না’; ‘আমার বোনের কান্না, আর না আর না’; ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘অ্যাকশন অ্যাকশন–ডাইরেক্ট অ্যাকশন’; ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’ ইত্যাদি।
শিক্ষার্থীরা জানান, দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেসব ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, তাঁর সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেখতে চান তাঁরা। বিশেষ করে, মাগুরায় আট বছরের শিশু আছিয়াকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেন তাঁরা।
তাঁরা বলেন, ‘বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জায়গায় আমাদের মা-বোনদের ওপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা বলে দিতে চাই, আপনারা আমার বোনদের ও জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। যদি না পারেন, তাহলে এই দেশের শাসনভার চালানোর অধিকার আপনারা হারিয়েছেন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা (ইউআরপি) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী জুবায়ের আহমেদ বলেন, ‘নারীরা আজ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, অথচ দোষীরা শাস্তির বাইরে থেকে যাচ্ছে। আমাদের সমাজব্যবস্থার কাঠামো পরিবর্তন করতে না পারলে নারী নির্যাতন বন্ধ হবে না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ব্যর্থ হয়েছে। তাই সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রতিবাদে শামিল হতে হবে।’
একসময় রাজশাহী নগরে পানি সরবরাহের জন্য প্রতিটি পাম্পে একাধিক অপারেটর থাকতে হতো। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকেই এই পাম্প নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তারপরও পাম্পগুলোয় দুই থেকে তিনজন করে পাম্প অপারেটর রাখা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেসিলেটের কানাইঘাটের দরিদ্র পরিবারের সন্তান মো. জাহাঙ্গীর আলম। ২০০৯ সালে যোগ দেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) পদে। এরপর ‘জাল-জালিয়াতি, বদলি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে’ ১৭ বছরে তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারী বাড়ি-গাড়িসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন।
৪৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নারীদের স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের প্রবণতা বেড়েছে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিজারিয়ান সেকশন (‘সিজার’ বলে পরিচিত) অস্ত্রোপচারের চেয়ে স্বাভাবিক প্রসব ১ হাজার ৫৫২টি বেশি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও পবিত্র রমজানের শুরু থেকে দেশের বৃহত্তম ইফতার মাহফিল চলছে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের নলতা আহ্ছানিয়া মিশনে। প্রায় ৮ হাজার মানুষের ইফতার মাহফিল যেন মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে