বাগেরহাট প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ কারণে আতঙ্কিত রাত পার করেছেন বাগেরহাটবাসী। তবে আশঙ্কাজনক আঘাত না হানায় যেন স্বস্তির সকাল পেলেন তাঁরা। আজ শুক্রবার সকাল থেকে রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ায় স্বাভাবিক কাজে ফিরেছেন উপকূলের বাসিন্দারা। ঝড়ের প্রভাব কেটে আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় দানা আতঙ্কে গত বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলাজুড়ে বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বয়ে গেছে। ফলে রাতে কী হবে এই নিয়ে নির্ঘুম রাত কেটেছে আতঙ্কিত বাগেরহাটবাসীর। তবে সকালের সোনালি রোদে সব আতঙ্ক কাটিয়েছে।
সকালে বাগেরহাট শহরের ভৈরব নদীর তীরে শহররক্ষা বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন মানুষকে কাজ করতে দেখা গেছে। সাগরে মাছ ধরা জাল তৈরির জন্য রশি সোজা করতে থাকা জেলে রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা মাছ আহরণের জন্য বছরের একটা বড় সময় সাগরে অবস্থান করি। যার কারণে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস আসলে আতঙ্কে থাকি। এবারও আমরা আতঙ্কে ছিলাম। তবে তেমন কিছুই হয়নি। স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করেছি।
শরণখোলা উপজেলার বান্দাঘাটা এলাকায় নৌকা থেকে বালু তোলার কাজে নিয়োজিত মনির হোসেন বলেন, সকাল থেকে আবহাওয়া খুবই ভালো। কাজে আসছি। জানামতে এলাকায় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
বাগেরহাট সদর উপজেলার উৎকুল গ্রামের সবজি চাষি রাসেল মাহমুদ বলেন, রেমালের দুই বার অতিরিক্ত বৃষ্টিতে অনেক ক্ষতি হয়েছে। যখন শুনছিলাম আবার ঝড় হয়েছে তখন আতঙ্কিত ছিলাম। ঝড় না হওয়ায় আমরা আবার প্রাণ ফিরে পেয়েছি।
মাছ চাষি হাবিবুর রহমান বলেন, এ বছর দুইবার বন্যায় আমাদের মাছ ভেসে গেছে। শুনছিলাম এই ঝড়ে জলোচ্ছ্বাস হবে, তেমন কিছু হয়নি। এখন আবহাওয়া স্বাভাবিক আছে।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক আহমেদ কামরুল আহসান বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল। আমরা ওয়েবসাইট ও গণমাধ্যমে ঝড়ের গতিবিধি এবং খবর খুবই গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি। মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া নির্দেশনা মতো কাজ করেছি। বেলা ১১টা পর্যন্ত বাগেরহাটে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘এখন আবহাওয়া ভালো রয়েছে। এবারের প্রস্তুতি আমাদের জন্য একটি অভিজ্ঞতা। ভবিষ্যতে এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে যেকোনো দুর্যোগ সঠিকভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব।’
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ কারণে আতঙ্কিত রাত পার করেছেন বাগেরহাটবাসী। তবে আশঙ্কাজনক আঘাত না হানায় যেন স্বস্তির সকাল পেলেন তাঁরা। আজ শুক্রবার সকাল থেকে রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ায় স্বাভাবিক কাজে ফিরেছেন উপকূলের বাসিন্দারা। ঝড়ের প্রভাব কেটে আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় দানা আতঙ্কে গত বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলাজুড়ে বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া বয়ে গেছে। ফলে রাতে কী হবে এই নিয়ে নির্ঘুম রাত কেটেছে আতঙ্কিত বাগেরহাটবাসীর। তবে সকালের সোনালি রোদে সব আতঙ্ক কাটিয়েছে।
সকালে বাগেরহাট শহরের ভৈরব নদীর তীরে শহররক্ষা বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন মানুষকে কাজ করতে দেখা গেছে। সাগরে মাছ ধরা জাল তৈরির জন্য রশি সোজা করতে থাকা জেলে রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা মাছ আহরণের জন্য বছরের একটা বড় সময় সাগরে অবস্থান করি। যার কারণে ঝড়-জলোচ্ছ্বাস আসলে আতঙ্কে থাকি। এবারও আমরা আতঙ্কে ছিলাম। তবে তেমন কিছুই হয়নি। স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করেছি।
শরণখোলা উপজেলার বান্দাঘাটা এলাকায় নৌকা থেকে বালু তোলার কাজে নিয়োজিত মনির হোসেন বলেন, সকাল থেকে আবহাওয়া খুবই ভালো। কাজে আসছি। জানামতে এলাকায় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
বাগেরহাট সদর উপজেলার উৎকুল গ্রামের সবজি চাষি রাসেল মাহমুদ বলেন, রেমালের দুই বার অতিরিক্ত বৃষ্টিতে অনেক ক্ষতি হয়েছে। যখন শুনছিলাম আবার ঝড় হয়েছে তখন আতঙ্কিত ছিলাম। ঝড় না হওয়ায় আমরা আবার প্রাণ ফিরে পেয়েছি।
মাছ চাষি হাবিবুর রহমান বলেন, এ বছর দুইবার বন্যায় আমাদের মাছ ভেসে গেছে। শুনছিলাম এই ঝড়ে জলোচ্ছ্বাস হবে, তেমন কিছু হয়নি। এখন আবহাওয়া স্বাভাবিক আছে।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক আহমেদ কামরুল আহসান বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল। আমরা ওয়েবসাইট ও গণমাধ্যমে ঝড়ের গতিবিধি এবং খবর খুবই গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি। মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া নির্দেশনা মতো কাজ করেছি। বেলা ১১টা পর্যন্ত বাগেরহাটে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘এখন আবহাওয়া ভালো রয়েছে। এবারের প্রস্তুতি আমাদের জন্য একটি অভিজ্ঞতা। ভবিষ্যতে এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে যেকোনো দুর্যোগ সঠিকভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব।’
পার্বত্য খাগড়াছড়ির সীমান্তবর্তী পানছড়ির বিভিন্ন এলাকায় নির্বিচারে কাটা হচ্ছে পাহাড়। এতে ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি চক্র এই পাহাড় কাটায় জড়িত বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যার। তবে তীব্র জনবল-সংকটে এখানে চিকিৎসাসেবা পাওয়া দুরূহ। সাতজন চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র একজন। ২৩ চিকিৎসকের জায়গায় রয়েছেন ১০ জন। চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসাররা
৬ ঘণ্টা আগেনানা সমস্যায় জর্জরিত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভা। দীর্ঘদিন ধরে পৌর এলাকার রাস্তা ও ড্রেনের নাজুক অবস্থা, নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন। ফলে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়। ফলে দুর্ভোগ বেড়েছে পৌরবাসীর। নাগরিকদের অভিযোগ, নামে প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হলেও বাড়েনি সেবার মান। তাই রাস্তা ও ড্রেনগুলো দ্রুত সংস্ক
৬ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৫ কোটির বেশি টাকায় নেওয়া শতাধিক প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সারমিনা সাত্তার ও উপজেলা প্রকৌশলী আয়েশা আখতার নিয়ম-বহির্ভূতভাবে প্রকল্প গ্রহণ ও ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে এই অনিয়ম করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি আড়াল করতে প্রকল্পের কাগজপত্র
৬ ঘণ্টা আগে