খুলনা প্রতিনিধি
খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার ২২ তলা পাশের গলি ছিল মাদকসেবী ও কারবারিদের আখড়া। সেই আখড়া সম্পর্কে পুলিশকে তথ্য দিতেন সোর্স গোলাম হোসেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদক কারবারিরা তাঁকে ছুরিকাঘাতে খুন করেন। থানা-পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও গোলাম হোসেনের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার রাতে গোলাম হোসেনের খালাতো ভাই জাহাঙ্গীর মোল্লা দুজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা চার-পাঁচজনকে আসামি করে সোনাডাঙ্গা থানায় হত্যা মামলা করেন। এজাহারে উল্লেখ করা দুই আসামি হলেন মাসুম ও সাঈদুল।
জানা গেছে, গত রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে গোলাম হোসেনকে একা পেয়ে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ সময় তাঁকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
এলাকার একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ময়ুর আবাসিক এলাকার বাসিন্দা আলী হোসেনের ছেলে গোলাম হোসেন। মা-বাবা না থাকায় কখনো ময়ুর আবাসিক এলাকায় আবার কখনো ওই এলাকায় বন্ধুদের বাড়িতে বসবাস ছিল গোলাম হোসেনের। তিনি পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। পাঁচ দিন আগে ওই এলাকার মাদক কারবারি মাসুম ও সাঈদুলসহ কয়েকজন তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
পরিকল্পনার অংশ হিসেবে রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে গোলাম হোসেনকে একা পেয়ে তপন চানাচুর ফ্যাক্টরির পাশে একটি ফাঁকা স্থানে নিয়ে যান। সেখানে ছুরি দিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। তাঁর বুকের মাঝখানে ও পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন হামলাকারীরা। স্থানীয় লোকজন গোলাম হোসেনের ডাক-চিৎকার শুনে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সোমবার লাশের ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। গোলাম হোসেন মারা যাওয়ার পর থেকে ওই এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি মাসুম, সাঈদুলসহ আরও কয়েকজন এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁদের খোঁজে ২২ তলার পাশের ওই গলিতে পুলিশ অভিযান চালায়। কিন্তু তাদের খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সোনাডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান বলেন, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ার কারণে গোলাম হোসেনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তাঁর খালাতো ভাই থানায় মামলা করেছেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে। তাঁদের কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে কোনো কিছু প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার ২২ তলা পাশের গলি ছিল মাদকসেবী ও কারবারিদের আখড়া। সেই আখড়া সম্পর্কে পুলিশকে তথ্য দিতেন সোর্স গোলাম হোসেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদক কারবারিরা তাঁকে ছুরিকাঘাতে খুন করেন। থানা-পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও গোলাম হোসেনের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
গতকাল সোমবার রাতে গোলাম হোসেনের খালাতো ভাই জাহাঙ্গীর মোল্লা দুজনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা চার-পাঁচজনকে আসামি করে সোনাডাঙ্গা থানায় হত্যা মামলা করেন। এজাহারে উল্লেখ করা দুই আসামি হলেন মাসুম ও সাঈদুল।
জানা গেছে, গত রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে গোলাম হোসেনকে একা পেয়ে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ সময় তাঁকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
এলাকার একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ময়ুর আবাসিক এলাকার বাসিন্দা আলী হোসেনের ছেলে গোলাম হোসেন। মা-বাবা না থাকায় কখনো ময়ুর আবাসিক এলাকায় আবার কখনো ওই এলাকায় বন্ধুদের বাড়িতে বসবাস ছিল গোলাম হোসেনের। তিনি পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। পাঁচ দিন আগে ওই এলাকার মাদক কারবারি মাসুম ও সাঈদুলসহ কয়েকজন তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
পরিকল্পনার অংশ হিসেবে রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে গোলাম হোসেনকে একা পেয়ে তপন চানাচুর ফ্যাক্টরির পাশে একটি ফাঁকা স্থানে নিয়ে যান। সেখানে ছুরি দিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। তাঁর বুকের মাঝখানে ও পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন হামলাকারীরা। স্থানীয় লোকজন গোলাম হোসেনের ডাক-চিৎকার শুনে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সোমবার লাশের ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। গোলাম হোসেন মারা যাওয়ার পর থেকে ওই এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি মাসুম, সাঈদুলসহ আরও কয়েকজন এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁদের খোঁজে ২২ তলার পাশের ওই গলিতে পুলিশ অভিযান চালায়। কিন্তু তাদের খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সোনাডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান বলেন, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ার কারণে গোলাম হোসেনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তাঁর খালাতো ভাই থানায় মামলা করেছেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে। তাঁদের কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে কোনো কিছু প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
দুদকের একটি দল দ্বৈবচয়ন ভিত্তিতে ঘাটাইল উপজেলার ধলাপাড়া রেঞ্জের আওতাধীন সাগরদীঘি বিট এলাকায় বনের জমি দখলের সুনির্দিষ্ট অভিযোগগুলো সরেজমিনে যাচাই করে।
১ মিনিট আগেমির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা জিএস সেলিম সিকদারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার রাত ৮টার দিকে উপজেলা সদরের কলেজ রোডের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ মিনিট আগেমহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পের অনশনরত কর্মীরা চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরসহ চার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় গিয়ে তাঁদের পাঁচজন প্রতিনিধি এ স্মারকলিপি দেন।
৬ মিনিট আগেবরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠকসহ তিন নেতা পদত্যাগ করেছেন। তাঁরা সংগঠনের অন্যদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও মব সৃষ্টির অভিযোগ করেছেন। আজ রোববার (১ জুন) রাতে বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগের ঘোষণা দেন এই তিনজন। তাঁরা হলেন জেলা কমিটির মুখ্য সংগঠক হাসিবুল
২৬ মিনিট আগে