চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় বইছে অতি প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ। দাবদাহ ও অনাবৃষ্টি থেকে রক্ষায় আল্লাহর রহমত লাভের জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় ও বিশেষ মোনাজাত করেছেন চুয়াডাঙ্গার কয়েক শ মানুষ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা শহরের টাউন ফুটবল মাঠে জেলা ওলামা পরিষদের আয়োজনে এই বিশেষ নামাজ আদায় করা হয়। নামাজে ইমামতি করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ওলামা পরিষদের সহসভাপতি মুফতি আব্দুর রাজ্জাক। এই বিশেষ নামাজে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
নামাজে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা ওলামা পরিষদের সভাপতি মুফতি জুনায়েদ আল হাবিবি, সাধারণ সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল কাশেমী, মাওলানা আব্দুল মান্নান, মাওলানা মামুনুর রশিদ,, মাওলানা আব্দুর রহমান, মুফতি আজিজুল্লাহ, মাওলানা রেজাউল করিম প্রমুখ।
নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা বলেন, কিছুদিন ধরেই চুয়াডাঙ্গায় প্রচণ্ড দাবদাহ চলছে। বৃষ্টি না হওয়ায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। প্রচণ্ড দাবদাহ, অনাবৃষ্টির কারণে গাছ থেকে আম ঝরে যাচ্ছে। সেচ দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না। তাই বৃষ্টির জন্য আল্লাহর দরবারে দুই রাকাত নামাজ পড়ে দোয়া করা হয়েছে।
জেলা ওলামা পরিষদের সভাপতি মুফতি জুনায়েদ আল হাবিবি বলেন, গরমের তীব্রতা চরমে পৌঁছেছে। জনজীবন বিপর্যস্ত। এ রকম পরিস্থিতিতে রাসুলুল্লাহ (সা.) লোকদের নিয়ে ইসতিসকার (বৃষ্টি প্রার্থনা) সালাত আদায় করতেন। বর্তমান অনাবৃষ্টির সময়ে প্রিয় নবী (সা.)-এর অপ্রচলিত সুন্নাহটি পুনরুজ্জীবিত করা সময়ের দাবি।
তিনি আরও বলেন, ‘আল্লাহই একমাত্র বৃষ্টি দেওয়ার মালিক। তার কাছেই আমরা বৃষ্টি চেয়ে নতজানু হয়েছি। বিশেষ মোনাজাতে প্রার্থনা করেছি।’
এ দিকে অসহনীয় ভ্যাপসা গরমে চুয়াডাঙ্গার জনজীবনসহ প্রাণীকুল অতিষ্ঠ। এই গরম ব্যাঘাত ঘটিয়েছে চুয়াডাঙ্গার মানুষের জীবনযাত্রায়। চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জে অবস্থিত প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। ২ থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ২ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ৪১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ১৫ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই দিনও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়। গতকাল সোমবার বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়, যা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
চুয়াডাঙ্গায় বইছে অতি প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ। দাবদাহ ও অনাবৃষ্টি থেকে রক্ষায় আল্লাহর রহমত লাভের জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় ও বিশেষ মোনাজাত করেছেন চুয়াডাঙ্গার কয়েক শ মানুষ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা শহরের টাউন ফুটবল মাঠে জেলা ওলামা পরিষদের আয়োজনে এই বিশেষ নামাজ আদায় করা হয়। নামাজে ইমামতি করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ওলামা পরিষদের সহসভাপতি মুফতি আব্দুর রাজ্জাক। এই বিশেষ নামাজে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
নামাজে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা ওলামা পরিষদের সভাপতি মুফতি জুনায়েদ আল হাবিবি, সাধারণ সম্পাদক মুফতি মোস্তফা কামাল কাশেমী, মাওলানা আব্দুল মান্নান, মাওলানা মামুনুর রশিদ,, মাওলানা আব্দুর রহমান, মুফতি আজিজুল্লাহ, মাওলানা রেজাউল করিম প্রমুখ।
নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা বলেন, কিছুদিন ধরেই চুয়াডাঙ্গায় প্রচণ্ড দাবদাহ চলছে। বৃষ্টি না হওয়ায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। প্রচণ্ড দাবদাহ, অনাবৃষ্টির কারণে গাছ থেকে আম ঝরে যাচ্ছে। সেচ দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না। তাই বৃষ্টির জন্য আল্লাহর দরবারে দুই রাকাত নামাজ পড়ে দোয়া করা হয়েছে।
জেলা ওলামা পরিষদের সভাপতি মুফতি জুনায়েদ আল হাবিবি বলেন, গরমের তীব্রতা চরমে পৌঁছেছে। জনজীবন বিপর্যস্ত। এ রকম পরিস্থিতিতে রাসুলুল্লাহ (সা.) লোকদের নিয়ে ইসতিসকার (বৃষ্টি প্রার্থনা) সালাত আদায় করতেন। বর্তমান অনাবৃষ্টির সময়ে প্রিয় নবী (সা.)-এর অপ্রচলিত সুন্নাহটি পুনরুজ্জীবিত করা সময়ের দাবি।
তিনি আরও বলেন, ‘আল্লাহই একমাত্র বৃষ্টি দেওয়ার মালিক। তার কাছেই আমরা বৃষ্টি চেয়ে নতজানু হয়েছি। বিশেষ মোনাজাতে প্রার্থনা করেছি।’
এ দিকে অসহনীয় ভ্যাপসা গরমে চুয়াডাঙ্গার জনজীবনসহ প্রাণীকুল অতিষ্ঠ। এই গরম ব্যাঘাত ঘটিয়েছে চুয়াডাঙ্গার মানুষের জীবনযাত্রায়। চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জে অবস্থিত প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। ২ থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ২ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ৪১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ১৫ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই দিনও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়। গতকাল সোমবার বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়, যা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে